পুনে আমারো বড় প্রিয় শহর ছিল।
পাশান লেকে ভোরে আর অত পাখি আসে?
পঞ্চবটীর পাহাড়ে চড়ে কত ঝাঁঝা দুপুর কাটিয়েছি, শুয়ে শুয়ে খাঁখা আকাশ দেখেছি, বিকেল থেকে টুপটাপ সন্ধে জ্বলে উঠতে দেখেছি চারদিিিিকেরকের পাাাাাাগাহাড়গাহগাহগগ
উফহ কেমন ভাব এসেছিল। দিল চটকে এই।কিবোর্ড!!
আমার মনে হয় না দমু বা তার সহকর্মীদের পিটিশনেই ঐ কারখানা উঠে গেছে, রিয়েল এস্টেট কোম্পানির এবং সরকারের একসপ্যনসন প্রোগ্রাম ছিল নিশ্চয়। এই ঘটনার জন্য সার্ভিস সংস্থার কর্মীদের দায়ী করা যায়না , আমার আগের পোস্টে র সেই মানে একটা হয়ে তাইলে দুঃখিত, কিন্তু পার্সোনাল ইন্টগ্রিটি মরালিটি , সততা, পরিবেশ সচেতনতা এই এগুলো র উপরে নতুন রাজনীতি যে নির্ভরতা,নব্য লিবেরালিজম এর আছে, তাতে একটু ওল্ড ফ্যাশনড বলশেভিজম , মাওয়িজম, রনদিভে বঙ্কিম মুখুজ্যে শ্রমিক কৃষক স্বার্থ এসব দরকার মাইরি। ন ইলে আমাদের জেনারেশন সুদূই সার্ভিস সেক্টরের গুড়খেকো হিসেবে চিহ্নিত থেকে যাচ্ছে মাইরি।
হিন্জেওয়ারি আর পাওয়াই দুটো জায়্গাতেই পাহাড় ভেঙে ভেঙে অফিসবাড়ি আর ফ্ল্যাটবাড়ি হয়েছে। অথচ দুটো জায়্গাতেই নৈসর্গিক সৌন্দর্য্য ছিল। হিন্জেওয়ারিতে আমার প্রফেশনাল জীবনের শুরু। ওয়েস্টার্ণ ঘাটের সৌন্দর্য্য যে কি মনোরম ছিল বোঝানো যায় না। সাউথ এশিয়ার আমার সবথেকে প্রিয় শহর হল পুনে। জানিনা এখন কেমন হয়েছে। পাওয়াইতে দেখেছি অফিস বাড়ির মাথায় মেঘ এসে জড়ো হত। তা সেসব কয়েকদিনেই সব শেষ হয়ে গেল। ডেভালাপমেন্টের জন্য পরিবেশ ধ্বংস করতে করতে ঠিক কোথায় থেমে যেতে হয়, সেটা আমরা জানিনা।
হুঁ ফ্ল্যাটভাড়ার মার্কেট কারেকশান আর তার সাথে ওডিসিগুলোর চেয়ার টেবিল বেচে দেয়া নিয়ে কদিন আগেই ফেসবুকে লিখলাম।
হিঞ্জেওয়াড়ি পুরোটাই ফরেস্ট ডিপের হাতে ছিল। সমানে ডিনামাইট দিয়ে পাহাড় ভেঙেছে আর ফ্ল্যাট বানিয়েছে। এগজারবিয়া পুরোটাই পাহাড়ের ধাপে ধাপে ইঁদুরের গর্তের মত ছোট ছোট ফ্ল্যাট। তারপর বিভিন্ন গ্রীন গ্রুপ থেকে আন্দোলন শুরু হল তখন ফড়েনবিশ একটা আইন্নপাস করল যে আর কোন পাহাড় কাটা হবে না। তাতে অবশ্য পুরো বন্ধ হয় নি।
বিলাসরাও দেশ্মুখ একজোড়া পাহাড় কিনে রেখে মারা যাবার পর তার উত্তরাধিকারিদের মধ্যে মামলা চলে বহু বছর। এখনো ওই পাহাড়জোড়া দেশ্মুখ পরিবারের সম্পত্তি।
গোটা আইটি ইন্ডাস্ট্রি বাড়িতে কাজ করলে এই শস্তায় দাও মারা জমি অফিস বিল্ডিং গুলো র কি হবে কে জানে, বন্ধ খনি, বন্ধ কৃষি, বন্ধ কারখানা নিয়ে অনেক শিল্পকলা হয়েছে, আশা করা যায় আমরা সার্ভিস সেক্টরের বেনেফিসিয়ারি রাত ফাঁক ভুতূড়ে অফিস, দখল করে নেওয়া জমিতে পড়ে থাকা অফিস এসব নিয়ে আমরা লিখব।
অনেকের কাছে ওয়াইন কারখানা তুলে দেওয়ার পিছনে অন্য কারণও থাকে। গন্ধটা জাস্ট এক্সকিউজ। গন্ধের কারণে মাছের বাজার তুলে দেওয়ার মতন।
হ্যাঁ ইউনিকোড কপি করে নাম আইপিসব শুদ্ধ তুলতে হবে।
কিন্তু কার্ড তো হল না, নাম তারিখ সমেত তুলতে হবে ?
একটা ম্যানুয়াল রাখা উচিত, ছবি দেওয়া, ভিডিও দেওয়া, কারিকুরি করা ইত্যাদির জন্য।
শুনলুম আমি বড়ই। সত্যি ভালো। তারপর বেলা বয়ে যায় ও শুনলুম, সেটা এট্টু সখীবৃন্দ গোছের।
কিন্তু আমিও বোধির সাথে একমত, নিছক গন্ধের জন্য ওয়াইন কারখানা তুলে দিয়ে ভালো করেননি।
সিলেক্ট করে কপি করে পেস্ট করলেই কার্ডের মধ্যে আসবে।
ধন্যবাদ।
একটা কারখানা তুলে দিয়ে সেটা সেলিব্রেট করছে দমু ছ্যা ছ্যা। এই জন্যই লোকে লিবেরাল দের আবিদ দেয়। সার্ভিস সেক্টরের লোকজন এর একটা কারখানা সম্পর্কে কোন মায়া দয়া নেই। কাঠি করে তুলে দিলে? কেন আপিস টাকে তো শহরে সরাতে বললে পারতে। খামোখা ওয়াইনারি টাও গেল , ভারতীয় ওয়াইন ইন্ডাস্ট্রির ক্ষতি হল , কতগুলো জব তৈরি হল যেটা ম্যানুফাকচারিং এর লোকেরা কোনো দিন শিফ্ট করতে পারবে না। হিঞ্জেওয়াড়ি তে কোন ধরনের জমির কি ক্ষতি হয়েছে সার্ভিস সেক্টরের জন্য তার কোন পেপার পেলে ভালো হত। এই যে রাজারহাট, যেটা নিয়ে রাঘব বাবুর উপন্যাস , এটা তো না তৈরি হলেই বেস্ট হত। মদ ভালো না বাসলেও এগুলো খ্যাল রাখাই ভালো মাইরি।
হ্যাঁ আমি বিখ্যাত লোকেদের আত্মীয়দের সাথে ভাটিয়ে থাকি, ক্লান্ত লেনিন ও তরুণ ফুকো তাদের অন্তরঙ্গ ছবি আমার সাথে শেয়ার করে। আমি বিখ্যাত বিজ্ঞানীর ঝোল মাখা ফোনের খবরও রাখি। সেসবের কুল পাওয়া মুশকিল।
সিরিয়াসলি, নীচের লিঙ্কে এ জগতে আমি বড়ই একা - শুনে দেখুন। আমি প্রথমবার শুনলাম। অসাধারণ।
সিলেক্ট করে কপি করে পেস্ট করলেই কার্ডের মধ্যে আসবে।
আমি ভাবলাম নম্বরটা অতুলপ্রসাদ বা দ্বিজেন্দ্রলালের হবেও বা। তোমার আভিজাত্যই বা কম কি?
ছড়িয়ে ফেলেছি।
এটা কার নম্বর aakaadaa?
আচ্ছা, আপনার অন্য একজনের লেখা কীভাবে কার্ডের মত করে নিজের লেখায় ঢুকিয়ে উত্তর দিচ্ছেন ? নিশ্চয় সহজ কোন পদ্ধতি আছে, নোঙ্গর-্টোঙ্গর করতে হবে ?
বোধি, হ্যাঁ, এই বইটার কথা জানা অছে। খুঁটিয়ে দেখিনি যদিও।
সব এক জায়গায় রাখা উচিত, তারপর যে পড়ার পড়বে। তা না হলে কোথায় পাতলা ব্যান্ডমাস্টার, কোথায় পত্রিকায় ছাপা শেষ নৌকা, কোথায় অপ্রকাশিত তুষার, সব অ্যান্টিক হয়ে যায়।
@দীপাঞ্জন - আগের সিনেমাটার কথা জানা ছিল না। আমি অবশ্য ঘটনাটার কথা বিস্তারে জানি জ্ঞান প্রসাদের Mumbai Fables বইটা থেকে। Sensational ঘটনা ছিল, খবরের কাগজ, গবর্ণমেন্ট, বিচার ব্যবস্থা, পার্সী কমিউনিটি সব মিলিয়ে।
হেসে নাও দুদিন বই তো নয় - ওনার গলাতেই প্রথম শুনি রেডিওতে
এঃ ক্রমশঃ হোয়াটসঅ্যাপ এর মত দেখতে হয়ে যাচ্ছে
ঝাঁটায় একটু ফিনাইল লাগাতে হবে। কিছু পোস্ট মানে অসম্ভব বিরক্তিকর বললে কম বলা হয়।
অভ্যু, নৃত্যের তালে তালে ওঁঁর কাছে নেই বললেন। কেউ পেলে ওঁকেও পাঠাতে বললেন।
আজকাল ভাটে একটা অটোমেটিক ঝাঁটা থাকে তো। বাড়তি জিনিস, জঞ্জাল সব ঝেঁটিয়ে দেয়।
নাসিকে ওয়াইন ট্যুর হয়, ছেলেপিলেরা যায়। আমাদের দোকান যখন প্রথম হিঞ্জেওয়াড়ি ফেজ ৩ এ দোকান খুলল তখন আমরা ছিলাম প্রথম ব্যাচ। রাস্তা সব সুনসান অন্ধকার। তখন অফিস থেকে বেরিয়ে মিনিট দশেক হাঁটলেই একটা ওয়াইন ফ্যাক্টরি ছিল। বাপরে সেটার সামনে দিয়ে যাবার সময় কি বিকট বদ বিতিকিচ্ছিরি গন্ধ বেরোত। তারপর আমরা খুব করে কমপ্লেন করতে লাগলাম, সবকটা অল হ্যান্ডস মিটে এই ইস্যুটা তোলা হত। সার্কা ২০০৮। তারপর ২০০৯-১০ নাগাদ অইটে বন্ধ হল বা উঠিয়ে দেওয়া হল। ২০১২ তে আবার এই অঞ্চলে ফিরে দেখলাম সেই জমিতে ডিএলেফের একটা মস্ত আপিসবাড়ি খাড়া হয়েছে।
শান্তি।
আমিও দেখেছি ১৫২৩২ পাতায় দমুদির প্রথম ছবিটা দুবার এসেছিল - দমুদিও লিখেছে সেটা - তাপ্পর একটা উড়ে গেল কি করে? নতুন ফিচার কিছু অ্যাড হয়েছে নাকি নিছক অ্যাডমিনের সৌজন্য?
@তিতাস
দেখছি ইন্টারেস্টিং !
আর , বলা হয়নি , এই ছপিগুলো তোমারই উপহার দেওয়া ফিলিম রোলের সদ্ব্যবহার বা যথেচ্ছব্যবহার :)))