এলেবেল ২-তে বঙ্কিমের যে মন্তব্যটা দিয়েছেন সেটা ক'দিন আগে একটা বইতে দেখলাম, একই কারণে ব্যবহৃত হয়েছে। তারপর দেখলাম ঐ অনুচ্ছেদটির পরেই বঙ্কিম প্রবন্ধটিতে লিখেছিলেন ঃ
দেখা যাইতেছে যে, এইরূপ মনোবৃত্তি নিষ্পাপ পরিশুদ্ধ ভাব বলিয়া স্বীকার করা যাইতে পারে না। ইহার গুরুতর দোষাবহ বিকার আছে
/////
অনর্থক ইহার জন্যে অনেকবার সমরানলে ইউরোপ দগ্ধ করিয়াছে।
এই প্রবন্ধটিতে তো বঙ্কিম নেশন-এ ধারণা তৈরী হওয়া নিয়ে লিখছেন, ফলে সব পক্ষের জন্য যথেষ্ট পরিমাণ অস্ত্র আছে।
অরিনবাবু, আমি টেক স্যাভি নই। এটা এই নিয়ে গুরুতে ১৮৭৯ বার বললাম! অত কিছু আমার মুরোদে কুলোবে না। তাছাড়া তাতে লেখা ও আড্ডা মারা - দুটোরই ফ্লো কমে যায়। বাংলা টাইপ করার সময় আমি স্ক্রিনে চোখ অবধি রাখি না, মানে এতটাই কনফিডেন্স। সাবমিট করার আগে হয়তো কোনও কোনও সময় একবার দেখে নিই। তাই জাগুলিয়ার জমিদারের মতো বলি, ফিরিয়ে দাও আমাকে পুরনো টাইপ করার কল। বাকিরা যেমন ভাবছেন, পারছেন, লিখছেন তাতে আমার কুনো আপত্তি নাই। কিন্তু আমাদের মতো ল্যাদারুসদের কথা যতি কত্তিপক্ষো না ভাবে তবে কে ভাবিবে? আরে এখনও তো কলকাতা থেকে ট্রাম নামক বস্তুটা উঠে যায়নি !
" ছাতার প্রিভিউ বাটন দিয়ে কী হবে যদি সেখানে এডিট না করতে পারি? নাকি ওখানে দেখে এখানে শুধরাব জাতীয় কিছু একটা ধরে নেওয়া হচ্ছে? "
প্রিভিউ প্যানেল এ এডিট করার দরকার আছে কি? আপনি যখন "দেখে নিন" নাম বোতামটি ক্লিক করবেন, তখন খেয়াল করুন সেটি অন্য একটি ট্যাব এ খুলছে । এবার দুটো ট্যাব পাশাপাশি রাখুন, মূল লেখাটি এডিট করুন, আর "দেখে নিন"ক্লিক করুন । এটা অবশ্য একটা সমস্যা, পর পর দুটো স্টেটলেস ট্যাব খুলে যাবে । যতবার এডিট করবেন আর ট্যাব খুলবেন, ততগুলো ট্যাব খুলবে, তখন হয় onetab এক্সটেনশন ব্যবহার করে ট্যাবের সংখ্যা কমান, নাহলে কন্ট্রোল - w চিপে খোলা ট্যাব টিকে বন্ধ করুন ।
আরেকটা কাজ করতে পারেন, গুগল ইনপুট এক্সটেনশন ইনস্টল করে নিয়ে দেখতে পারেন, তাতে কিছুটা সুবিধে হতে পারে হয়তো (ক্রোম, এজ , ব্রেভ, ভিভালডি ইত্যাদি ব্রাউজার এর জন্যে) ।
শুকনো জিন্দাবাদ। ভিজে ও শুকনো দুই ভাই। আমি খুব বেশি শুকনো করিনি। তবে আমাদের ওস্তাদ যারা ছিলেন তারা অনেকেই আর ইহজগতে র মধ্যে নিজেদের ধরে রাখতে পারেননি।
এই প্রশ্নটা আমারও। সারা জীবন এখানে অভ্রতে লিখেছি। এমনটা হয়নি। ছাতার প্রিভিউ বাটন দিয়ে কী হবে যদি সেখানে এডিট না করতে পারি? নাকি ওখানে দেখে এখানে শুধরাব জাতীয় কিছু একটা ধরে নেওয়া হচ্ছে? খুব যত্ন করে টাইপ করার পরে সেটা এমন বিচ্ছিরি দেখতে লাগলে খারাপই লাগছে নিজের চোখে।
আচ্ছা, ভাটে লেখার মধ্যে এরকম ফন্ট চেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে ক্যানো।
প্রথমেই গুরুর টেক টিমকে সংখ্যাগুলোকে বাংলা করার জন্য গুচ্ছ গন্ধরাজ দিলাম। কাল ডিসি আমার মন ভালো করে দিয়েছিলেন থিম মিউজিক শুনিয়ে। তাঁকে অনুরোধ জানালাম ঠিকানা দেওয়ার জন্য, যাতে তাঁকে কেজি দুয়েক পাটালি পাঠাতে পারি।
ফরিদপুরের বড়েস, ময়মনসিংহের দ-দি, রঞ্জনবাবু এবং ম, ঢাকার অর্জুন ও ডিসি, যশোর ও বাখরগঞ্জের যদি কেউ থাকেন - তাঁদের প্রত্যেকের জন্য আমার দুটো প্রশ্নের [ঢাকার রঘুনাথ সরকার ও 'দ্বাদশ রুদ্র'] উত্তর দেওয়ার সময়সীমা অদ্য রাত্রি ১২ ঘটিকায় শেষ হবে। যাঁরা উত্তর দেবেন তাঁদের প্রত্যেকের বাড়িতে দু কেজি করে পাটালি পাঠানো হবে।
এবারে সেন্টার স্টেজে সামান্য নেচে কাজে বসব।
১. তাঁহার [বিদ্যাসাগর] মত এই যে, শূদ্রসন্তানেরা ব্যাকরণ, সাহিত্য, অলঙ্কার, ও দর্শনশাস্ত্র অধ্যয়ন করিতে পারিবেন, শাস্ত্রে কোনও স্থানে ইহার বাধা নাই। কেবল ধর্মশাস্ত্র স্মৃতি অধ্যয়ন করিতে পারিবেন না।
- এটাকে বঙ্কিমের উক্তি ভেবে আত্মসন্তুষ্ট হয়ে বাকতেল্লা মারার আগে উক্তিটি আসলে কার সেটা উদ্ধার করুন। বলা যায় না, বক্তার নাম জানার পরে হার্টফেল করবেন কি না, যদিও সেটা চাই না তা জানিয়ে গেলাম।
২. হিন্দুজাতি ভিন্ন পৃথিবীতে অন্য অনেক জাতি আছে। তাহাদের মঙ্গলমাত্রেই আমাদের মঙ্গল হওয়া সম্ভব নহে। অনেক স্থানে তাহাদের মঙ্গলে আমাদের অমঙ্গল। যেখানে তাহাদের মঙ্গলে আমাদের অমঙ্গল, সেখানে তাহাদের মঙ্গল যাহাতে না হয়, আমরা তাহাই করিব। ইহাতে পরিজাতিপীড়ন করিতে হয়, করিব। অপিচ, যেমন তাহাদের মঙ্গলে আমাদের অমঙ্গল ঘটিতে পারে, তেমনি আমাদের মঙ্গলে তাহাদের অমঙ্গল হইতে পারে। হয় হউক, আমরা সে জন্য আত্মজাতির মঙ্গলসাধনে বিরত হইব না; পরজাতির অমঙ্গল সাধন করিয়া আত্মমঙ্গল সাধিতে হয়, তাহাও করিব।
বঙ্কিমকে 'অসাম্প্রদায়িক' [পোবোন্দের মাধ্যমে] বলার আগে তাঁর একটি পোবোন্দের এই অংশটা আদতে কোন পোবোন্দের অংশ তা উদ্ধার করে পুরোটা পড়ে ফেলুন। চাইলে এমন এমন গুচ্ছের দেওয়া যাবে।
৩. এটা ফেসবুকও নয়, ব্লগও নও। এটা ভাটিখানা। দুনিয়ার চাতাল ও মাতালদের আড্ডা মারার জায়গা। সাহেবি পরিভাষায় 'সেন্টার স্টেজ'।
৪. বঙ্কিমকে দিয়ে বিদ্যাসাগরের ঘুড়ি ভো কাট্টা করতে হবে কেন? মাঞ্জাওয়ালা সুতো কি কম পড়িয়াছে? যার যেটুকু ভালো তাকে ভালো বলব। তাতে বঙ্কিম খারাপ, বিদ্যাসাগর ভালো মার্কা কিছু হয় না। বিশেষত দু'জনেই যখন একই শ্রেণিতে অবস্থান করেন।
চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত। প্রথমটা বঙ্কিম। দ্বিতীয়টা বিদু। ফারাক পাওয়া যাচ্ছে?
ক) চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ধ্বংসে বঙ্গসমাজে ঘোরতর বিশৃঙ্খলা উপস্থিত হইবার সম্ভাবনা। আমরা সামাজিক বিপ্লবের অনুমোদক নহি। বিশেষ যে বন্দোবস্ত ইংরাজেরা সত্য প্রতিজ্ঞা করিয়া চিরস্থায়ী করিয়াছেন, তাহার ধ্বংস করিয়া তাঁহারা এই ভারতমণ্ডলে মিথ্যাবাদী বলিয়া পরিচিত হয়েন, প্রজাবর্গের চিরকালের অবিশ্বাসভাজন হয়েন, এমত কুপরামর্শ আমরা ইংরাজদিগকে দিই না। যে দিন ইংরাজের অমঙ্গলাকাঙ্ক্ষী হইব, সমাজের অমঙ্গলাকাঙ্ক্ষী হইব, সেই দিন সে পরামর্শ দিব। এবং ইংরাজেরাও এমন নির্বোধ নহেন যে, এমত গর্হিত এবং অনিষ্টজনক কার্যে প্রবৃত্ত হয়েন। আমরা কেবল ইহাই চাহি যে, সেই বন্দোবস্তের ফলে যে সকল অনিষ্ট ঘটিতেছে, এখন সুনিয়ম করিলে তাহার যত দূর প্রতীকার হইতে পারে, তাহাই হউক।
শালা শিয়ালকে দিচ্ছে মুরগি পাহারার দায়িত্ব!
খ) চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত হওয়াতে, বাঙ্গালা দেশের যে সবিশেষ উপকার দর্শিয়াছে, ইহাতে কোনও সন্দেহ নাই। এরূপ না হইয়া, যদি, পূর্বের ন্যায়, রাজস্ব বিষয়ে নিত্য নূতন পরিবর্তের প্রথা প্রচলিত থাকিত, তাহা হইলে, এদেশের কখনই মঙ্গল হইত না।লার্ড কর্ণওয়ালিস রাজ্যশাসন দৃঢ়ীভূত করিয়াছেন, এবং, চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত দ্বারা, দেশীয় লোকদিগের মঙ্গল করিয়াছেন। দেশীয় লোকেরা, তাঁহার দয়ালুতা ও বিজ্ঞতার নিমিত্ত, যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করিয়াছিলেন, তাহা অপাত্রে বিন্যস্ত হয় নাই।
রঞ্জনবাবু ও খ, বিদ্যাসাগরের প্রথম পুস্তকের শেষে উচ্চারিত এই 'মানবিক' আবেদনটির বিটুইন দ্য লাইনস পড়ুন। যেহেতু আপনারা দুজনেই অসম্ভব ক্রিটিক্যাল অ্যানালিসিস-সক্ষম, আমার ধারণা সমঝদার লোগোঁকো ইশারা ই কাফি হ্যায়।
দুর্ভাগ্যক্রমে, বাল্যকালে যাহারা বিধবা হইয়া থাকে, তাহারা যাবজ্জীবন যে অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করে, তাহা যাঁহাদের কন্যা, ভগিনী, পুত্রবধূ প্রভৃতি অল্প বয়সে বিধবা হইয়াছেন, তাহারা বিক্ষণ অনুভব করিতেছেন। কত শত বিধবারা, ব্রহ্মচর্যনির্বাহে অসমর্থ হইয়া, ব্যভিচারদোষে দূষিত ও ভ্রূণহত্যাপাপে লিপ্ত হইতেছে; এবং পতিকুল, পিতৃকুল ও মাতৃকুল কলঙ্কিত করিতেছে। বিধবাবিবাহের প্রথা প্রচলিত হইলে, অসহ্য বৈধব্যযন্ত্রণা, ব্যভিচারদোষ ও ভ্রূণহত্যাপাপের নিবারণ ও তিন কুলের কলঙ্ক নিরাকরণ হইতে পারে। যাবৎ এই শুভকরী প্রথা প্রচলিত না হইবেক, তাবৎ ব্যভিচারদোষের ও ভ্রূণহত্যাপাপের স্রোত, কলঙ্কের প্রবাহ ও বৈধব্যযন্ত্রণার অনল উত্তরোত্তর প্রবল হইতেই থাকিবেক।
গতকাল @এলেবেলে, আম্বেদকরের ওপর এক হাত নিতে গিয়ে সিঙ্গল ফাদারদের নিয়ে সমস্যায় পড়লেন কেন? শুধু তুষার কাপুর নন, সিঙ্গল ফাদার আরো কজনা আছেন। দেশের প্রথম সিঙ্গল ফাদার একজন পুনেবাসী আই টি যুবক।
সংবিধান নির্মাণের সমগ্র প্রজেক্টের দায়িত্বটি ছিল আম্বেদকরের, আরো অনেকেই ছিলেন।
এরম ঘঁ্টে গেল ken?
5 major mushrooms in oncology: Agaricus blazei, Cordyceps sinensis, Grifola frondosa, Ganoderma lucidum, and Trametes versicolor. Integr Med (Encinitas). 2014 Feb; 13(1): 32–44.
tabe এkai মাশরুম হ্যালু আর ইম্যু একইসঙ্গে বাড়ায় কিনা জান্লে সুবিধে hat.
এসব হলো মনগড়া একসপ্ল্যানেশন। সাহেবের লেখা,তাই মানতেই হবে।দিব্যি দেওয়া আছে।মাশরুম খেলে যদি স্পিরিচুয়াল চিন্তা ভাবনা আসে,তাহলে তো বান্দর,শিম্পাঞ্জি, গোরিলা,ওরাং উটান সবার মধ্যেই, এরকম দার্শনিক চিন্তা ভাবনা আসতো,মাশরুম খেলেই। সোশ্যাল ইভোলিউশন এর উত্তর লুকিয়ে আছে হিউম্যান ব্রেন এর গঠন এর মধ্যে।যেটা কিনা ইউনিক!
এহেহে একক কি ভালো টপিকই না শুরু করেছে! টেরেন্স ম্যাকেনাকে নিয়ে টই খোলার কথা কয়েকবার ভেবেছি, কিন্তু সময়ের অভাবে খোলা হয়নি :-(
ফুড অফ দ্য গডস অসাধারন বই, অবশ্যই পড়ুন। আর এই ডকুটাও দেখুন, আড়াই ঘন্টার ডকু, কাজেই সময় নিয়ে দেখতে বসবেন। রাত্তিরের দিকে ল্যাপটপে চালিয়ে হেডফোন লাগিয়ে দেখতে পারলে সবচে ভালোঃ
অন্তত দুটো বই পড়ুন এসব নিয়ে জানতে। ইনভিসিবল ল্যান্ডস্কেপ এবং ফুড অফ গডস। প্রস্তাবনা হিসেবেই পড়ুন। ম্যাকিন ইজ প্রোফাউন্ড। হাক্সলির ডোরস অফ পারসেপশন পড়েছেন নিশ্চই ? আমাদের কলেজ আমলে হাক্সলি ছিলেন মাথার পেছন হ্যালো ওয়ালা লেখক :))) কত তর্ক যে ওই বই ঘিরে ! ম্যাকিনা , পড়লেও প্রচুর মনের ও মাথার খোরাক মেলে।
নানারকম মাশরুম আছে নেশা করার। ধারণা করা হয় আদিম মানুষ অন্য গোষ্ঠীর তাড়া খেয়ে পালানোর সময় খাদ্যে অভাবে , পশুর বিষ্ঠা -ভেজা কাঠে হয়ে থাকা মাশরুম খেতে শুরু করে। এগুলো সাইলোসিবিন ওয়ালা শ্রুম। সাইলোসিবিনের হ্যালুসিনোজেনিক প্রপার্টির কারণেই মানুষ নানারকম আউট অফ বডি অভিগ্যতা পেতে শুরু করে , এবং তার থেকে দৈব ধারণারউৎপত্তি। এবং মানুষে ব্রেনে স্পিরিচুয়াল ভাবনা বীজ নাকি ন্যাচারাল হ্যালুসিনোজেনে প্রভাবে এসেছে। জিনের ওপর সাইলোসিবিনের প্রভাব কী হতে পারে তাই নিয়ে গবেষণা চলছে | ওভারঅল সাইলোসিবিন জিনিষটাই প্রচন্ড ইন্টারেস্টিং বিজ্ঞানীদের কাছে।
এ বিষয়ে প্রথম ব্যাপকহারে থিয়োরী দেন টেরেন্স ম্যাকিনা। শামানিক কালচার ও ম্যাজিক মাশরুমের প্রভাব নিয়ে ওনার একাধিক বইপত্র এবং লেকচার আছে। দেখতে পারেন। টেরেন্স ম্যাকিনার সব দাবি যে বিজ্ঞানিক দৃষ্টিতে ঠিক তা প্রমাণিত নয় , সেটা আসল বক্তব্য ও নয়। বিষয় হলো , এর আগে ধর্ম ও স্পিরিচুয়ালিজমের উৎপত্তি হিসেবে একমাত্র ফিয়ার সাইকোসিস মডেল চালু ছিল । সেটাও প্রমাণিত কিছু নয় - প্রস্তাবনা মাত্র। এবং তা দিয়ে স্পিরিচুয়াল ইভোলিউশনের জটিলতার ব্যাখ্যা প্রতিষ্ঠিত নয়। টেরেন্সের মাশরুম এন্ড শ্যামানিজম কেন্দ্রিক প্রস্তাবনা , এই জটিলতা কে এড্রেস করার চেষ্টা।
বাঃ, অভ্যু যে! অনেকদিন পর দেখলাম!
এতজ, তুমি ঐ থ্রেডে লিখেছিলে তো! :)
ডকুব্যাটারা ভালো গাঁজার খোঁজ পেলে আরও ভালো ডকু বানাবে। অতি আদিম, প্রায়বাঁদর অবস্থা, এরা গাঁজা খেয়ে খেয়ে ফ্যান্টাস্টিক বিবর্তনের দ্বারা তীক্ষ্ণবুদ্ধি মানুষে পরিণত হল। ঃ-)
আদিম মানুষরা ওই নেশা মাশরুম খুঁজে পেয়েছিল তার মানে। ঃ-)
নেশা করার মাশরুম আছে তো।
আচ্ছা, একটা ডকুতে দেখায় আদিম মানুষরা মাশরুম খেয়ে ফ্যান্টাস্টিক সব জিনিসপত্র হ্যালুসিনেট করত। সেই থেকেই ধীরে ধীরে ঈশ্বর, আধ্যাত্মিকতা, ধর্ম, সভ্যতা ইত্যাদি বিকশিত হয়েছিল। আমার প্রশ্ন হল, এখনকার মাশরুমে ওরকম হয় না ? নাকি স্পেশাল কোনো মাশরুম? আর আরেক প্রশ্ন হল, আদিম মানুষরা গাঁজা খেলে কী হত? :-)
কেকে, বলা হয় নি, তোমার সেই মায়া অরণ্যের কাহিনিটা খুব ভালো লেগেছে।
আহা কেকে! ভালো আছো তো?
মিঠু,
তুমি অনেকদিন আগে একবার ছোটবেলার কথা লিখেছিলে। তাতে সুজি আর বুবুলদাদার কথা লিখেছিলে। খুব মায়াকাড়া বাচ্চাবেলার গল্প ছিলো। পড়তে খুব ইচ্ছে করছে। এখানে কি করে খুঁজে পাবো তা তো বুঝতে পারছিনা। তোমার কাছে কি কোথাও সেভ করা আছে? তাহলে আরেকবার পোস্ট করবে? বা যদি পুরনো পাতার লিংক থাকে, দেবে?
ভালোবাসা নিও।
টেস্ট
হ্যাঁ, সেটা আমিও দেখেছি। একটু ধরে টাইপ করতে হবে।
তো, এটা সৈকতকে ধরো।
বেশ কায়দা করে সিকেএডিটরে বাংলা ঢুকিয়ে এটা বানিয়েছে, এই নতুন এডিটর এটা দারুণ কাজ হয়েছে, মানে ফুল কন্টেন্ট ফরম্যাটিং ই ব্রাউজার উইন্ডোতে হবে, আরও ফরম্যাটিং অপশন আছে, সব এনেবল করে নি।
আমি যখন প্রথম গুরুতে আসি, সৈকতের বাংলা লেখার কল দেখে এসেছিলাম। তো, এখন ধরো বছর পোনেরো বাদে সৈকত সেই কলের ভার্সান 2.0 রিলিজ করল।
এবার এটাতে আস্তে আস্তে আরও এদিক ওদিক কাজ হবে।
যেমন, গুগল পদ্ধতিতে অক্ষর টাইপ করলে শব্দের সাজেশনের পুলডাউন আসছে কিন্তু একদম শেষেরটা হাইলাইট করছে, এইসব ।
90 এর দশকে বা তার পরেও সিঙ্গুর অবদি মমব্যান এর রাজনীতি বলতে তো লাশ গোনার বা ভাঙচুর র রাজনীতি. তার জন্যে আবার মাগসেসাই অ্যাওয়ার্ড পাওয়া যায় নাকি ?
ল্যাদোশদা, বেশ মানে বে-এ-এ-শ হয়েছে - তবে একটা প্রবলেম - নতুন গুরু পদ্ধতিতে টাইপ করতে গেলে একটু আস্তে করতে হচ্ছে - ব্যাটা আমার টাইপিংএর স্পীডের সাথে তাল রাখতে পারছে না। শেষ লেটারটা মিস করে গিয়ে উল্টো পাল্টা হচ্ছে মাঝে মাঝেই।
আর বানান ভুল হলে ব্যাকস্পেস দিয়ে ফিরে এসে ঠিক করা ইম্পসিবল হয়ে গেছে :)
দেখেছেন, ব্যাটা বামপন্থীগুলো কোনো প্রাইজ দ্যায় না!!! চীন থেকে, রাশিয়া থেকে, কোরিয়া থেকে, আরও অন্য যেসব আছে, কোথাও থেকে কিসসু দ্যায় না!!! এরপর সুইডিশরা বলবে, আমরাও আর দেবো না, যাঃ পালা! যার যার কদবেল নিজেরা নিজেরা করে নে। ঃ-)
চাইনিজরা কী বলেন? বামপন্থী প্রাইজ ?
এমার্জেন্সির সময় কে একজন যেন ট্যাক্সির মাথায় চড়ে নাচানাচি করেছিল? পিটিদা জানেন?