Atoz | 151.14.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৫:৩৩454283"বিশাল মিল্কি ওয়ে আর ছোট্টো ছোট্টো দুই স্যাটেলাইট গ্যালাক্সি! এরাও অনেক বড়ো, তবে দূর থেকে ছোটো লাগছে।"
একদম | হাতের কাছে এই ছবিটা চট করে পেয়ে গেলাম বলে তুলে দিলাম। এ কিন্তু নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করতে পারবেন না, ;-)
অমিত লেক টেকাপোর গ্লেসিয়ার গলা জলে হাঁটুজল অবধি নেমেছিলেন, ধরে নিচ্ছি ওয়েট স্যুট না পরে, :-), আপনাকে মশাই কুর্ণিশ! লেক টেকাপো খুবই সুন্দর, কিন্তু আমার ভাল লাগে লেক পুকাকী নামে আরেকটা লেক, আর তার ধার দিয়ে মাউন্ট কুক যাবার রাস্তা, সে যে কি উন্মনা করে দেয় কি বলব, গাড়ি চালানো দুষ্কর!
নিচের ছবিটা দেখুন, হাইওয়ে দিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন চারপাশে লেক আর পাহাড় নজর কেড়ে নিচ্ছে:
Atoz | 151.14.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৫:২৯454281
Amit | 203.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৫:২৭454280
Atoz | 151.14.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৫:২৪454279
Amit | 203.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৫:২২454278
Atoz | 151.14.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৫:১৪454277
Atoz | 151.14.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৫:১১454276
Amit | 203.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৫:০২454274
S | 2405:8100:8000:5ca1::a38:***:*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৪:৫৪454273
lcm | 99.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৪:৪৮454272
S | 2405:8100:8000:5ca1::fc:***:*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৪:২৬454271আমার আবার নক্ষত্র-খচিত আকাশ বললেই ভ্যান গখের সেই অপূর্ব ছবিটার কথা মনে হয়, আর সত্যি লোকালয় থেকে একদম দূরে, কোন পাহাড়ের মাথায় সারা রাত কাটাতে পারলে সে রাতে যে তারা দেখার অদ্ভুত অভিজ্ঞতা হয়, লিখে বোঝানো যাবে না।
আরেকটা ছবি দেখাই। কিউইর দেশে লেক টেকাপো নামে একটা ভারি সুন্দর লেক আছে তার ধারে একটি চার্চ, সেটিকে সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী "ফোটোগ্রাফিত" চার্চ (Church of Good Shepherd) বলে মনে করা হয়। এই চার্চটি ইন্টারন্যাশনাল ডার্ক স্কাই রিজার্ভের "আকাশের তলায়", :-), এবং ছোটখাট চার্চ, আহামরি কিছু নয়। কিন্তু তার চারপাশের দৃশ্যের তুলনা হয় না। রাতের আকাশ দেখুন,
(ফোটোগ্রাফার: Alvin Wu, Flickr URL: https://www.flickr.com/photos/awuphoto/19407724555/in/photostream/)
:|: | 174.254.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৪:০৯454269
Atoz | 151.14.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৪:০২454268@Atoz: " শহর থেকে দূরে গেলে ছায়াপথকে অনেক বেশি সুন্দর করে দেখা যায়। ওই ঝাপসা সাদা ওড়নার মতন ব্যাপারটা তখন ---কী বলব---ভালো করে, খুবই ভালো করে বোঝা যায়, দেখা যায়।"
শুধু ছায়াপথ নয়, তারা দেখার জন্যও | যে কারণে পৃথিবীতে ১৬ টি অঞ্চলকে অন্ধকার আকাশের সংরক্ষিত অঞ্চল করে রাখা হয়েছে (International Dark Sky Reserves), লোকালয় থেকে দূরে, গিয়ে শুধু তারায় তারায় ভরা আকাশ দেখতে পাবেন।
https://www.darksky.org/our-work/conservation/idsp/reserves/
aka | 143.59.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৩:৪১454266
Atoz | 151.14.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৩:২৬454265
Atoz | 151.14.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৩:২৪454264
Atoz | 151.14.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৩:১৬454263
Atoz | 151.14.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৩:১৩454262
অর্জুন | 113.2.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০৩:০১454261তান ওয়েন (তান ইয়েন শানের কন্যা) নামে এক চৈনিক ছাত্রী বিশ্বভারতীতে বাংলা অনার্সে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হন, পরে বাংলায় পি এইচ ডি পান। সেই বছরেই আবার এক বাঙালিনী (নাম?) চাইনিজ ভাষায় প্রথম হন।
এখানে শান্তিনিকেতনের কেউ আছেন, এঁদের দু জনের সম্পর্কে, সেই সময়ের শান্তিনিকেতন সম্পর্কে যদি কিছু তথ্য দিতে পারেন! এঁরা কি এখনো আছেন?
শান্তিনিকেতনে আমার পরিচিতরা বলতে পারছেনা! এখন সেখানে যাওয়াও সম্ভব নয়।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত যদি আলোকপাত করেন কিছু! আমার দরকার।
Atoz | 151.14.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০২:৫৮454260আমার এক প্রকার চলে যাচ্ছে অর্জুন, তোমার শরীরের দিকে নজর রেখো । এত অল্প বয়সে এমন সব গম্ভীর রোগ বাধিয়ে বসলে কি উপায়ে?
r2h | 73.106.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০২:৪৭454258
অর্জুন | 113.2.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০২:৪৫454257@অরিন-দা, কেমন আছেন আপনি ?
Cholesterol, blood pressure, haemoglobin বেশ high, blood sugar ও ধরা পড়েছে। একটা infection এও ভুগছি।
@অর্জুন (বিষাদযোগ): "না, বিশেষ ভালো নেই। ভুগছি। "
কি ব্যাপার অর্জুন, কি হয়েছে?
ছায়াপথ লিখেছেন, "
আমি কবে থেকে মিল্কি ওয়ে খুজে যাচ্ছি, কিস্যুই দেখতে পাই না!
আবার লোকে বলে সে ছায়াপথের ছায়া পর্যন্ত দেখা যায়! হা হতোস্মি"
আমি যেখানে থাকি, প্রায় প্রতি রাতে নির্মেঘ আকাশ থাকলে (পূর্ণিমা বা কাছাকাছি সময় বাদে) বাড়ি থেকে মাথা তুললেই দেখতে পাই | একটা ছবি দেখাই,
(এ এস্ট্রোফোটোগ্রাফি আমার নয়, আমার বন্ধু একান্ত বীরের তোলা ছবি, তাঁর নাম ইতিপূর্বে এখানে করেছি, :-) )
অর্জুন | 113.2.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০২:৩০454255* টি আই এফ আর
sm | 42.***.*** | ৩১ আগস্ট ২০২০ ০২:২৯454254বিদ্যাসাগর মহাশয়ের সময়টা ভুলে যাবেন না।উনি সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ হন ১৮৫১ সালে।তার কয়েক বছর আগে সেক্রেটারি হয়েছিলেন।একবছর পর পদ ছাড়তে বাধ্য হন,সেক্রেটারি রসময় দত্তের বিরুদ্ধাচারণ এর জন্য।
যাই হোক,তিনি অধ্যক্ষ হবার আগে সংস্কৃত কলেজে খালি ব্রাব্হ্মন ও বৈদ্য দের জন্য পড়ার সুযোগ ছিলো।তিনি কায়স্থ ও সম্মানিত হিন্দুদের জন্য খুলে দেন। তাহলে তিনি তো একস্ট্রা একপা এগিয়ে দিলেন। তারপর কাওয়েল সাহেব আরো নিচু বর্ণের জন্য খুলে দিলেন। অসুবিধের কি আছে?তাঁর দেখানো পথেই তো এগুনো হলো!
দুই, হিন্দু মেয়েদের জন্য স্কুল খুলেও কোন অন্যায় করেন নি। তখনকার প্রেক্ষিতে, একসঙ্গে হিন্দু ও মুসলমান দের মেয়েদের জন্য স্কুল খুললে,হিন্দু ছাত্রী পেতে অসুবিধে হতো।তাই শুরুটা এমনি ভাবেই হয়েছিল।
বিধবা বিবাহের ক্ষেত্রেও এক ই উপায়ে বিদ্যাসাগর কে ছোট করা হয়।কারণ উইডো রিম্যারেজ অ্যাকট অনুযায়ী বিধবারা মৃত স্বামীর সম্পত্তির অধিকারী হতে পারেনা। অর্থাৎ তাঁরা নতুন বিবাহ করলে,পুরোনো স্বামীর অর্জিত সম্পত্তির অধিকার ত্যাগ করতে হবে। এটি ছিল ট্যাকটিক্যাল গেম।কারণ সম্পত্তির অধিকার থাকলে বা ক্লজটি জুড়ে থাকলে,বিধবা বিবাহ আইনটি পাশ ই হতো না।