একেক দেশে একেক রকম। নিউ জিল্যান্ডে যেমন প্রথম দিকে সাংঘাতিক কড়া হাতে প্রশাসন করোনা ভাইরাস কে প্রায়
শূন্য এর পর্যায় নামিয়ে এনেছিল, এবং এখনো যাঁরা দেশে ঢুকছেন তাঁদের আলাদা করে রাখা ইত্যাদি চলছে, ফলে মাস তিনেক আমাদের এখানে আর কোনো নতুন করে কেস নেই । বা সেকেন্ড ওয়েভ হলেও দ্রুত সামলানো যাবে। ইকোনোমি এখানে কিন্তু আবার বাউন্স ব্যাক করছে। দেখা যাক । ভিক্টরিয়া (অস্ট্রেলিয়া) কিন্তু এখন আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে আমাদের মডেল অনুসরণ করতে চাইছে।
r2h: "ফ্লাইটে চাপার আগের দিন আরোগ্য সেতু অ্যাপ ইন্স্টল করে তাতে সকলি বিমল সকলি শোভন বলে ফর্ম ফিলাপ করলাম, তাতে বলল আমি নিরাপদ (কী করে জানলো)। আর থার্মাল স্ক্যান হলো। সেই দেখিয়ে প্লেনে চাপলাম, ঝারসুগুদা এয়ারপোর্টে নামতে একটা ডিক্লারেশন ফর্ম দিল, আমার যেহেতু কানেক্টিং ফ্লাইট তাই সেটা ফিলাপ করলাম না। আবার থার্মাল স্ক্যান, তারপর গেলাম দিল্লি। সেখানে কিছুই হলো না, গটগট করে বেরিয়ে গেলাম, ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনালে ঢোকার জন্যে আরেক প্রস্থ মুচলেখা, থার্মাল।"
ইদানীং নিউজিল্যাণ্ডে যে কয়েকজন বিদেশ থেকে ফেরত আসা লোকের মধ্যে করোনা ধরা পড়েছে (এঁরা সবাই দেশে ঢোকার পর ১৪ দিন সরকারী খরচায় এয়ারপোরটের কাছে বড় ফাইভ স্টার হোটেলে কোয়ারানটিন থাকেন, তাঁদের দু-বার পরীক্ষা হয়, একবার তিন দিনের মাথায়, আরেকবার ১০ দিনের মাথায়), তাঁদের মধ্যে বেশীর ভাগই ভারত থেকে আসা ভারতীয় লোকজন (বা ভারত-উদ্ভুত নিউজিল্যাণ্ডের নাগরিক, এখন দেশে ফিরছেন)।
এঁদের সকলেরই নিশ্চয়ই থারমাল স্ক্যান হয়েছে। এঁরা সব ফর্মও নিশ্চয়ই ভরেছেন।
আমাকে রামি খেলে ক্যাশ জিততে বলছে। চণ্ডীদাস খেললে কি ক্যাশ হারাতে হবে?
আমার জুমলা নিয়ে কোন সন্দেহই নেই নেহাৎ পারাবার পার করে শেষে গোষ্পদে কেস খেয়ে এখন লজ্জায় খাপ খুলছি না