একেবারে পড়ানোই হয়না, না ডারউইনের থিওরি ও ডিভাইন ক্রিয়েশন দুটোই পড়ানো হয়? এইরকম শুনেছি ঠিক মনে পড়ছে না
গোস্পদ গোরুর পায়া না?
এত পথ পার হয়ে এসে শেষে ডুবিব কি গোষ্পদে
আর গরুর দুধে সোনা আবিষ্কার করা ? ঘরে ঘরে গরু পালন করুন, সোনা তৈরি করুন ,পাঁচ ট্রিলিয়ন কেন দশ ট্রিলিয়ন হবে।
রামানুজনের সঙ্গে তুলনাটা সম্ভবত ঠিক না। আমি গণিতে খুব কাঁচা, গণিতকে ভয় পাই, তবু মনে হয় গণিত মানুষের সব থেকে বড় আবিষ্কার। নিউটন বা রামানুজন, এরা গণিতকে ব্যবহার করে নতুন দিগন্ত খুলে দিয়েছিলেন, যুক্তির কঠিন জট খুলে, অন্ধকারে আলো ফেলে , মানুষকে এগিয়ে দিয়েছিলেন । ভাবতে শিখিয়েছিলেন , মুক্ত করেছিলেন । শকুন্তলার সঙ্গে এঁদের তুলনা ঠিক নয়। এঁরা প্ৰকৃতির খেয়ালে কিিছু নিউরন বা সার্কিট নিয়ে আসেন যা আমাদের নেই। সেটা ব্যবহার করে তাক লাগিয়ে দেন।...গুগল টাইপ কাজ করছে না।ঠিকঠাক।
আহা, এগুলো বিদ্যাসাগরের উপর প্রতিশোধ। :)
দ দির ভুলটা তো টাইপো - পরমুহুর্তেই শুধরে দিলেন
শব্দের বানান আর তার অর্থ দেখে অক্কা পাওয়ার দশা! এবং সেসব কী মারত্মক কনফিডেন্সের সঙ্গে লিখেও ফেলা যায়। ওই কারণেই কথা ছিল - শতং বদ মা লিখ।
শুরু হল 'আকাঙ্খা' দিয়ে, তার পরে 'গোস্পদ' [এমনকি দ-দি অবধি ভুল করলেন, রৌহিন করলেন ভুল অর্থ] এবং শেষ হল 'গোধুম' দিয়ে। অবিশ্যি এসেমের 'ভূল' সব কিছুর ঊর্ধ্বে।
আপনারা বাংলা ভাষা গেল বলে চ্যাঁচান? আজকাল ছেলেমেয়েরা ঝুড়ি ঝুড়ি নম্বর পায় কিন্তু কিচ্ছু শেখে না জাতীয় বিলাপ করেন?
এসব বন্ধ করুন। অত নস্টালজি ভালো না!
আরেকটা কমটেম্পোরারি উদাহরণ বাদ গেছে - ",গো করোনা গো" - অর্থাৎ করোনা হলে আলো (মোমবাতি) জ্বালতে হবে
গো শব্দটি গরু অর্থে ব্যবহৃত হয় সংস্কৃত ভাষায় - কিন্তু ঋক এ গো শব্দ আলো অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন গবাক্ষ - গো+অক্ষ - যে অক্ষ দিয়ে আলো আসে। গবেষণা - গো+এষণা - আলোর খোঁজ ইত্যাদি। গমের সোনালি রঙের কারণেই সম্ভবতঃ গোধুম নাম
অমিত শাহের আদৌ করোনা হয়েছে বলে বিশ্বাস করিনা। এটাও জুমলা
গোস্পদ - গরু স্নান করে এমন ডোবা / এঁদো পুকুর
গোধুম - গম (গোধুমচূর্ণ - আটা / ময়দা)
'গোস্পদ' আর 'গোধুম' শব্দদুটোর মানে কী? এনিবডি?