আমেরিকায় কি অবস্থা?কেস সংখ্যা কি বাড়ছে? লক ডাউন আলগা হয়েচে?
একটা রিপোর্টে দেখলাম সাউথ ইস্ট এশিয়ার লোকজনের আক্রান্ত হবার চান্স বেশি।কারণ উত্তরাধিকার হিসাবে প্রাপ্ত একটি বিশেষ জিন;যা নাকি নিয়েন্ডার্থ্যাল মানব এর কাছ থেকে এয়েছে।কিন্তু টাচ উড, আমাদের এদিকে সিভিয়ার আক্রান্ত হবার সংখ্যা বেশ কম!
ইয়ে এই ২০২০ নিয়ে নস্ত্রাদামুস বা ব্যাদে কিছু নাই? সারস্বতবাবু কিছু আলোকপ্রপাত করবেন নাকি?
ঘরে ফিরেও মেলেনি রাজ্যের আর্থিক সাহায্য। ঘটনাায় ক্ষোভে ফেটে পড়লেন বাইরে থেকে ফেরা চাচল এর পরিযায়ী শ্রমিকরা। করোনা সংক্রমনের জেরে ভিন রাজ্যে আটকে থাকা পরিযায়ী শ্রমিকেরা জেলায় ফিরে এসেছেন। সরকারের পক্ষ থেকে সাহায্যের কথা ঘোষণা করা হলেও কংগ্রেস পরিচালিত পঞ্চায়েতে মেম্বারদের আত্মীয়দের নাম এসেছে। অথচ প্রকৃত পরিচয় শ্রমিকরা তাদের কোনও নাম আসেনি। আর এই ঘটনার পর পঞ্চায়েত অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাল কয়েকশো পরিযায়ী শ্রমিক। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার চাঁচোলের ১ নম্বর ব্লকের মহানন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে।পঞ্চায়েত প্রধানের দাবি তৃণমূল ষড়যন্ত্র করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে।
করণা সংক্রমণে জেরে দেশজুড়ে লকডাউন ঘোষণা করা হয়। আর এরপর থেকে ভিন রাজ্যে বহু শ্রমিক আটকে পড়ে। সেখানে তারা কষ্ট করে থাক ছিলেন।পরবর্তীতে কেউ বা সাইকেলে চেপে আবার কেউ বা পায়ে হেঁটে রাজ্যে ফিরতে শুরু করে। পরবর্তীতে বাংলায় রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ট্রেন ও বাসের মাধ্যমে পরিযায়ী শ্রমিকেরা জেলায় জেলায় ফিরে আসে।এরপর থেকেই মালদা জেলার বিভিন্ন জায়গায় কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে সেই পরিযায়ী শ্রমিকরা থাকতে শুরু করে।পশ্চিমবাংলায় রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে পঞ্চায়েতের মাধ্যমে সেই সমস্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের সাহায্যের কথা ঘোষণা করে।সেইমতো পঞ্চায়েতের তালিকাভুক্ত করার কাজ শুরু হয়। সম্প্রতি সেই তালিকাভুক্তদের সাহায্য দেওয়ার তালিকা বের হয়। সেখানে দেখা যায় প্রকৃত পরিযায়ী শ্রমিক যারা রয়েছেন তাদের কোনো নাম নেই। সেই তালিকায় রয়েছে মহানন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কংগ্রেসের মেম্বারদের আত্মীয়,ঘনিষ্ঠদের নাম। আর এই তালিকা প্রকাশের পরই শ্রমিকেরা পঞ্চায়েত দপ্তরের গেলে তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।বাধ্য হয়ে এদিন কয়েকশো পরিযায়ী শ্রমিক পঞ্চায়েত দপ্তরের ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। ভিন রাজ্য ফেরত পরিযায়ী শ্রমিক এরশাদ আলী জানান,বাড়িতে ফিরে আসার পর স্থানীয় পঞ্চায়েতের মাধ্যমে বলা হয় সরকারের পক্ষ থেকে তাদেরকে চাল,ডাল,আলু সাহায্য করা হবে। সেইমতো তারা পঞ্চায়েতের নাম নথিভুক্ত করেন।সম্প্রতি সেই তালিকা প্রকাশ হলে দেখা যায় সেখানে মেম্বারের আত্মীয় ঘনিষ্ঠদের নাম রয়েছে। প্রকৃত পরিযায়ী শ্রমিকদের কোনো নাম নেই। কেন এইরকম হবে জবাব দিতে হবে প্রধান মেম্বারদের। যতক্ষণ না জবাব দেবে ততক্ষণ এই বিক্ষোভ চলতেই থাকবে।
খরগোশের ইবোলা মেক্সিকো থেকে ইউএসএ ছড়িয়ে পড়ছে।
@Icm
education unlimited নামে একটা website এ এটা পেলাম। অগাস্ট ২০১৯ র রিপোর্ট ।
'Out of the 5,300 institutions in the USA, there are 1,626 public colleges, 1,687 private nonprofit schools, and 985 for-profit schools. These schools are categorized into groups such as: two-year schools (community colleges and county colleges), four-year colleges and universities. At the moment, the number of colleges and universities are currently downsizing, especially in the for-profit area. Overall, the number of colleges in the USA is shrinking, particularly in the for-profit category. Most colleges that recently experienced closures are because those colleges are struggling financially. Multiple for-profits colleges had to close their institute down because the student enrollment numbers decreased substantially because of adverse publicity. Students who attended failed for-profit colleges struggled to receive financial aid to fund tuition, books, supplies, and dorms.'
ইউরোপ থেকে বিদগ্ধ স্ক্লাররা অনেককাল মার্কিন মুলুকে পাড়ি দিয়েছেন। প্যাট্রিশিয়া ক্রোনীর মত ইতিহাসবিদ লন্ডনের কিংস কলেজ, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে প্রিন্সটনে চলে গেছিলেন ।
ইরানের দুই বিখ্যাত ইতিহাসবিদ হামিদ দাবাশী ও আফসানেহ নাজমাবাদীও অ্যামেরিকায় পড়ান ।
অ্যামেরিকা বাছাই করা ভালোদের পকেটস্থ করে এবং তারাও পকেটস্থ হওয়ার জন্যে পা বাড়িয়ে রাখে ।
@অরণ্য-দা, @Tim
বাবান (আমার ভগ্নীপতি) র কাছ থেকে অ্যামেরিকার জবের খবরাখবর কখনো, সখনো পাই। শুনি, ফ্যাকাল্টি পজিশনে ইন্টার্ভিউ নেওয়ার পরেও বছর খানেক বসিয়ে রাখা হয় !
আমার এক বন্ধু ষোল বছর পূর্ণ করল ওদেশে। চারটে পোস্ট- ডক । খুব ভাল ছাত্র । ফ্যাকাল্টি পজিশন পায়নি ।
সাংস্কৃতিক বিপ্লবে মানুষ কাটা প্রধান ছিল, গাছ কাটা অতটা নয়। তার আগে পরে হয়ত গাছ কাটা হয়েছে কিছু। তবে, নব্বইউত্তর সময়ে চীন ও ভারতে সবুজের পরিমাণ বেড়েছে, যদিও মূলত সামাজিক বন সৃজন মারফৎ। আর ইনার ও আউটার মঙ্গোলিয়া জুড়ে গাছ বলতে একটু আধটু ঘাস থাকতে পারে, তার বেশি কিছু গোবি মরুভূমিতে আশা করা যায় না।
মঙ্গোলিয়া নয়, ইনার মঙ্গোলিয়া। চীনের উত্তরাঞ্চলের রাজ্য। এবং রোগটি নতুন নয়, সুপ্রাচীন ঐতিহ্যবাহী, বিউবোনিক প্লেগ।
তিব্বতে খুব বৃষ্টি। মানে তিব্বত সংলগ্ন উচ্চভূমিতে। কুনলুন, তিয়েন শান ইত্যাদি ছোটবেলার ভূগোলের বিখ্যাত সব নামে। সেখান থেকে পুব পশ্চিমের সবকটা নদীতেই খুব জল। সোনাবালি বা হলদে নদীও টইটম্বুর হয়ে উপচে পড়ছে। সোনাবালির রাস্তায় যে তিন মোহানার বাঁধ আছে, সেও নাকি গত সাত দশদিন ধরে ক্রমাগত ভেঙে পড়ছে। রোজ এই বিষয়ে রকমারি খবর পাই। আজই ভাঙছে, কাল নিশ্চিত ভাঙছে - ইত্যাদি। ওই বাঁধের নীচের দিকে চুংকিং, ইউহান, নানজিং, সাংহাই সব শহর ভেসে গিয়ে নাকি পঞ্চাশ কোটি মানুষ মারা গেছেন। চীনা শাসকেরা কোনোমতে মৃতের সংখ্যা চাপা রেখেছেন। প্লাস দুষ্টু কমি লোকজন দক্ষিণের মেকং আর মুক্তো নদীর জলও উত্তরে ঘুরিয়ে দিয়ে দেশ ভাসাচ্ছেন, ওদিকে ইন্দোচীনে খরা। এদিকে গালওয়ান নদীতেও ভীষণ বন্যা এসে সব ভাসিয়ে নিয়েছে। সমুদ্রের খবরও চীনের জন্যে খুব খারাপ। আমেরিকার দুটো নিমিজ ক্লাসের এসি গত কুড়ি দিন ধরে রোজ লুজন স্ট্রেট পেরিয়ে দক্ষিণ চীন সাগরে ঢুকে পড়ছে। প্যারাসেল বা স্প্র্যাটলি দ্বীপ সব যায় যায়। এইসব লোভনীয় আন্তর্জাতিক খবর বাজারে দেদার কাটছে।