গরু দিয়ে যুদ্ধ করলে হয়। চীন খুব ঘেঁটে সেমসাইড করে ফেলতে পারে।
হনুই মুখার্জীদা। সবাই জানে হনু আরও অনেক কিছু ক্লজেটে সঙ্গে ক্লজেট-শীর্ষেন্দু।
তো এই গরুটা কী দেশী গরু? আমার তো মনের হচ্ছে হলস্টেইন ফ্রিসিয়ান! ম্লেচ্ছ গরু দিয়ে পঞ্চগব্য বানাবেন এও দেখতে হলো?
এসে গ্যালো করোনীল দ্যাখো তার গুন
অক্সফোর্ড আর হপকিন্স এর মুখ যে হলো চুন
কোভিড-১৯ নিয়ে বিপর্যস্ত গোটা বিশ্ব। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে করোনার ওষুধ আবিষ্কারের দাবি করলেন যোগগুরু রামদেব। মঙ্গলবার উত্তরাখন্ডের হরিদ্বারে পতঞ্জলির প্রধান ভবনে এদিন সাংবাদিক সম্মেলন এই কথা জানান যোগগুরু। সেখানেই তিনি দাবি করেন, করোনা নিরাময়ে পতঞ্জলির তৈরি আয়ুর্বেদিক ওষুধ ‘করোনিল’ আবিষ্কারের কথা। যোগগুরু রামদেবের দাবি করোনার হাত থেকে মুক্তি পেতে ১০০ শতাংশ কাজ দেবে এই আয়ুর্বেদিক ওষুধ।
প্রসঙ্গত একমাস আগে পতঞ্জলির সিইও আচার্য্য বালকৃষ্ণ জানিয়েছিলেন, করোনা নিরাময়ে পতঞ্জলি খুব শীঘ্র ওষুধ আনতে চলেছে। এই ওষুধ আনতে পতঞ্জলির গবেষকরা পূর্ণ উদ্যোম নিয়ে কাজ করে চলেছেন।
এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত থেকে বালকৃষ্ণ জানান, এই আয়ুর্বেদিক ওষুধ আবিষ্কারের পিছনে প্রধান ভূমিকা নিয়েছে পতঞ্জলি রিসার্চ ইন্সটিটউট টিম (পিআরআই) ও ন্যাশনাল ইন্সটিটউট মেডিক্যাল সায়েন্স (এনআইএম এস)। এই ওষুধ তৈরি হয়েছে পতঞ্জলির দিব্য ফার্মেসীতে।
প্রসঙ্গত, পতঞ্জলির আগেই বহু সংস্থা এই করোনার ওষুধ, ভ্যাকসিন আবিষ্কারের দাবির প্রতিযোগিতায় রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা, মোডার্না, ফাইজার, জনসন এবং জনসন, মার্ক, সানোফি, বায়নটেক এবং চিনের ক্যানসিনো বায়োলজিক্স। এর আগে করোনা নিরাময়ে হোমিওপ্যাথি ওষুধ অ্যালবাম-৩০’র নাম সামনে আসে। জানা গেছে মানব শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এই হোমিওপ্যাথি ওষুধ।
এই জঁরার বাংলা গল্পে "পলাশীর যুদ্ধ" ফার্স্ট, "পটকান যখন পটকালো" সেকেন।