নমস্কার পিনাকী বাবু
খুঁজে দেখছি , পেলে নিশ্চয় শেয়ার করবো
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ আপনাদের সুচিন্তিত মতামত রাখার জন্য যেগুলো অনেকাংশেই পড়াশোনা ও রিসার্চ এর মিলিত প্রয়াস
যাদের লেখাটি ভালো লেগেছে এবং যাদের লাগেনি সবাইকেই আমার ভালোবাসা জানাই
আগামী দিনে আরো সমর্থনের প্রত্যাশী
শীঘ্রই নিয়ে আসবো -
আধুনিক ভারতের গঠন এ শ্রী মোহন ভাগবত জি র অবদান শীর্ষক লেখা
ইয়ে, সারস্বতবাবু কি ৭৫ পয়সা?
দুর, আস্ত একটা ওরাং ওটাং/হনুমান টাউন খুলে দিলেও কোনো লাভ নেই। লেজে উকুন নিয়ে এরা ঘুরে বেড়াবেই, গুপু যদি বাটাম না দেয়।
অতীতে দেশের সীমান্তে যখনই যুদ্ধ দেখা দিয়েছে ভারতীয় সেনাদের পাশে দাঁড়িয়েছে রাষ্ট্রীয় স্বংয়সেবক সংঘ। এবারও যদি চিনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হয় তাহলে ৯০ লক্ষ স্বয়ংসেবক দেশের অখণ্ডতা রক্ষায় সেনাদের পাশে দাঁড়তে প্রস্তুত হয়ে রয়েছেন! এমনটাই জানিয়েছে আরএসএস।সোমবার সংঘের দক্ষিণবঙ্গের প্রান্ত প্রচার প্রমুখ বিপ্লব রায় বলেন, ‘সারা দেশ জুড়ে আমাদের ৯০ লক্ষ স্বয়ং সেবকরা প্রস্তুত আছেন। দেশ মাতৃকাকে রক্ষায় ভারতীয় সেনা জওয়ানদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। শুধু মাত্র নির্দেশের অপেক্ষা। অতীতে যতবারই দেশের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত এসেছে সংঘের স্বয়ংসেবকরা সামনের সারিতে দাঁড়িয়ে তাঁর মোকাবিলা করেছেন। এবারও সে পরিস্থিতি তৈরি হলে তাঁরা তাই করবেন। স্বাধীনতার পর কাশ্মীরে রাজা হরি সিংকে ভারতে যোগদানের বিষয়ে মুখ্যভূমিকা পালন করেছিলেন তৎকালীন স্বরসংঘচালক গুরুজি। তিনি মহারাজা হরি সিংকে রাজি না করালে আজ কাশ্মীর পাকিস্তানে চলে যেত।’বিপ্লববাবু বলেন, ‘১৯৬২-তে চিন যখন আমাদের দেশ আক্রমণ করে তখন সীমান্তের দুর্গম স্থানে বায়ুসেনার বিমান নামার জন্য রানওয়ে তৈরি কাজ করা থেকে শুরু করে আহত সেনাদের চিকিৎসা করা, রক্তদান করা, রসদ পৌঁছে দেওয়ার কাজ করেছিল স্বয়ংসেবকরা। তারই ফলশ্রুতিতেই প্রধানমন্ত্রী নেহরু সংঘকে ১৯৬৩ সালে প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেডে অংশ নিতে আহ্বান করেছিলেন। সেদিন ৩ হাজার স্বয়ংসেবক গণবেশে প্যারেড করেছিল। ঠিক একইভাবে ১৯৬৫-র ভারত-পাক যুদ্ধেও স্বয়ংসেবকরা ভূমিকা রেখেছিলেন সীমান্তে। সেই সময় বাড়তি দায়িত্ব হিসাবে প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীর নির্দেশে একটানা ২২ দিন ধরে দিল্লির ট্রাফিক কন্ট্রোল করেছিল স্বয়ংসেবকরা।’ভারতীয় সেনাদের সাহায্য করতে গিয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে বলিদান দিয়েছেন স্বয়ংসেবকরা- বলে বিপ্লববাবু বলেন, ‘১৯৭১-র মুক্তিযুদ্ধে সীমান্তের সর্বত্র সেনাবাহিনীর পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করার পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে আগত শরনার্থীদের খাদ্য, সেবা ও চিকিৎসার কাজ করেছে আরএসএস। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে গিয়ে সেনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের সামরিক সাহায্যও পৌঁছে দিয়েছে। বালুরঘাটের কাছে সীমান্তের গ্রাম চকরামপুরে হঠাৎই পাকসেনার চলে আসে। অপ্রস্তুত ভারতীয় সেনার পাটক্ষেতে আশ্রয় নিলেও তাঁদের গোলাও গুলির বাক্স ফেলে চলে আসেন। স্থানীয় সংঘ শাখার শিক্ষক চুরকা মুর্মু দড়িতে হুক লাগিয়ে বুকে হেঁটে একশো ফুট গিয়ে সেগুলোকে উদ্ধার করে নিয়ে আসার সময় পাকবাহিনীর গুলিতে শহিদ হন।সম্প্রতি কংগ্রেস নেতা হুসেন দালওয়াই চিন সীমান্তে সংঘের সদস্যদের পাঠানো হোক বলে কটাক্ষ করেছেন। তিনি সংঘের ইতিহাস জানেন না বলে মন্তব্য করেছেন প্রবীণ সাংবাদিক ও স্বস্তিকা পত্রিকার সম্পাদক রন্তিদেব সেনগুপ্ত। তিনি বলেন, ‘আরএসএসের স্বরসংঘচালক ডা. মোহন ভাগবত জি বলেছেন, স্বয়ং সেবকরা প্রস্তুত আছেন। যে কোনরকম পরিস্থিতিতে তাঁরা দেশের সেনা জওয়ানদের পাশে দাঁড়াবে। তাঁদের নিয়ে যে কটাক্ষ করা হচ্ছে তা ঠিক নয়। আরএসএস আধা সামরিক বাহিনী নয়। এটি একটি দেশপ্রেমিক সংগঠন। সংঘের শাখায় যাঁরা যান তাঁরা শরীরচর্চা করেন। ডিসিপ্লিনড হন। যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হলে তাঁরা ভারতীয় সেনা ও দেশের জনগণের মাঝখানে ব্রীজ হিসাবে সমন্বয় সাধনের কাজ করবেন সেবার মধ্য দিয়ে। যা তাঁরা অতীতেও বহুবার করেছেন। এই করোনা এবং আমফানেও একই কাজ করছেন।’’
হুতো আমাকে বললেন <>-এর মধ্যে পেস্ট করতে? যেমন খুশিতে?
<> এর মধ্যে পেস্ট করুন
গৌতমবাবু কি কোড লিখছেন নাকি এখানে?
:):)