@রঞ্জন বাবু
অভিনন্দন কে নিয়ে সংবর্ধনা হয়েছিল কেননা পাকিস্তান ওনার ভিডিও বানিয়ে নিজেরা ছড়িয়েছিলো
অনেকটা পৃথিবীকে দেখানোর জন্য যে হামনে কাঈদ করকে কামাল কর দিয়া অউর ইসিলিয়ে নবীজি সবসে বাড়া হায় ,
এছাড়া কূটনৈতিক স্তর এ আলোচনা হয় যেটা আর্মি টু আর্মি আলোচনার ওপরের লেভেল এর ,
তার বদলে ভারতীয় সরকার সংবর্ধনা ও আনুষ্ঠানিক মুক্তি র আয়োজন করেছিল
ধরা পড়া , ছাড়া পাওয়া এগুলোতে সৈনিক এর পরিচিতি প্রকাশ করা হয়না , আর্মি র নিজস্ব নীতি আছে , সৈনিক একজন সংখ্যা (যেটা অভি ভিডিও তে বলেছিলেন বারবার )
অন্যদেশ প্রকাশ করলে আলাদা ব্যাপার , চীন সেটা করেনি , এক্ষেত্রে ওনারা ভারতীয় সৈনিক , রাঙ্ক এবং নম্বর জানতে RTI করতে পারেন , কিন্তু সেটা জেনে লাভ হবে কি ?, ধরুন জানলেন সুবেদার x2345 , তাতে আপনার কৌতূহল নিরসন হবে কি ? বা ল্যান্স নায়েক y 6789 ?
ভালো থাকবেন
এলেবেলে,
ঠিক আছে। সেপ্টেম্বরই সই। ২২শে সেপ্টেম্বর নাগাদ ভারতে করোনা কার্ভ ফ্ল্যাট হবে বলে প্স্ট্যারতিরোধটিসটিক্যাল মডেল বলছে। ততদিনে নাকি 'যূথবদ্ধ প্রতিরোধ ক্ষমতা' তার খেল দেখাবে। আশায় আশায় থাকি।
@জয়প্রকাশবাবু,
একজন লেফটেন্যান্ট কর্নেল এবং দুজন মেজর সমেত যে দশজন সৈনিককে ওরা মুক্তি দিল তাঁরা কেমন আছেন? যদি বালাকোটের সময় মুক্ত হওয়া বৈমানিক অভিনন্দনজীকে অমন সম্বর্ধনা দেওয়া হল তাহলে এই দশজনেরও তো প্রাপ্য় , ওঁদের কবে দেওয়া হবে জানেন কিছু?
হুঁ। কিছুদিন আগে কোভিড সতর্কতা হিসেবে এগুলো গুয়াম থেকে বোধ হয় সরানো হয়েছিল। আবার গুয়ামে ফিরে এসেছে, এবং ড্রিল শুরু হয়েছে ফিলিপিন সাগরে। একসঙ্গে তিনটে মিলে ড্রিল করা অবশ্যই প্রেসার ট্যাকটিক্স। কিন্তু আজকের জাপান টাইমসেও তো বলছে এরা ফিলিপিন সাগরেই আছে, যেটা কোনোভাবেই চীনের ধারেকাছে নয়। জায়গাটার পূর্বে গুয়াম, পশ্চিমে তাইওয়ান, দক্ষিণ পশ্চিমে ফিলিপিন্স, উত্তরে জাপান। চীন সীমান্তের কাছে তো নয়ই, দক্ষিণ চীন সাগরেও নয়।
কলকাতা কেন্দ্রিকতা কাটিয়েও কত খাজা সিরিজ তৈরি করা যায়, তার নিদর্শন হিসেবে পরের দিকে আমেলায় বেরোতে শুরু করে দড়িছেঁড়া পাণ্ডব গোয়েন্দা। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, অন্ধ্র কোথায় না কোথায় যেত। ট্রেন, স্কুটার, কুকুর, কিডন্যাপ, হট গার্ল, হিন্দি ভিলেন, পুলিশ মিলিটারি মিলে সে একেবারে যশোবন্ত দারোগা, রোমহর্ষক ডিটেকটিভ নাটক।
একটা বস্তু কাল থেকে ফেসবুকে টুইটারে লক্ষ্য করলাম। প্রধানমন্ত্রী সেমসাইড গোল দেওয়ামাত্র কী সুন্দর লাদাখ চীন সংক্রান্ত সমস্ত আলোচনা স্রেফ উবে গেল। ভক্তরা তো চুপ করে যোগব্যায়াম বা সূর্যগ্রহণ শুরু করে দিলেনই, উল্টোদিকের লোকজনও আর ওই প্রসঙ্গে গেলেন না বিশেষ। অখণ্ড শান্তি।
আবার সংঘ যা বিষয় উত্থাপন করবে, সে নিয়ে বিতর্ক হবে।
টিনটিনের ধারেকাছে আর কোনো কমিক্স লাগে নি। নন্টে ফন্টে সামান্য পড়েছি, হাঁদা ভোঁদা বাঁটুল দেখে পাতা ওলটাতেও ইচ্ছা করেনি। যেমন বাজে ছবি তেমন বাজে গল্প। সে যতই দেশজ হোক। টিনটিনের বাংলা অনুবাদ অরিজিনালের থেকেও বেটার। আর সমাজ সচেতন লেখা কিভাবে লিখতে হয়, সেটার জন্য মতি নন্দীর কলাবতী পড়ে নিন। একজন মেয়ে ক্রিকেটার, তাতে ময়দানের রাজনীতি থেকে আকচাআকচি সব এসেছে। কিন্তু গুরু লেখার কায়দায় পড়তে একটুও বাজে লাগে না। এরকম ভাল লেখা আনন্দমেলা ছাড়া কোথাও পাইনি। জমাটি করে না লিখতে পেরে চাট্টি জ্ঞান ফলালে বাচ্চারা পাতি কাটিয়ে দেবেই।
স্টুডিও রেকর্ডিং শুনিনি। নেই বলেই মনে হয়। পরে ওনার যেসব অখাদ্য প্রাইভেট রেকর্ডিং বেরিয়েছে, তাতে আছে কিনা জানিনা। থাকলেও দুদুভাতু।
ইয়ে গানা তো হামারা মল্লিকমশাইকা সিগনেচার। সুবিনয় রায়মশাইকা ভি হ্যায়। দেওব্রতজীকা সুনা হ্যায় কে ঠিক সে ইয়াদ নেহি আতা।
ভাবছিলাম ন্যাড়াদার মন্তব্য কখন আসবে। সন্দেশ টপ। কোনো কথা হবে না।
কেউ একটা বললেন আনন্দমেলা কলকাতা কেন্দ্রিক। ভাগ্যিস! ওই জন্যই পড়তাম। অন্য ম্যাগাজিনে হাবিজাবি সোশ্যাল কন্টেন্ট, গেরাম ফেরামের সমাজসচেতন গপ্পো, বুগু সুলভ জ্ঞান বর্ষণ দেখলেই আর ছায়া মাড়াতাম না।
সন্দেশ - সত্যজিৎ রায়
আনন্দমেলা - ঋতুপর্ণ ঘোষ
শুকতারা - প্রভাত রায়
কিশোরভারতী - অঞ্জন চৌধুরী
চাঁদমামা - প্রকাশ মেহেরা