ও,সুইডেন প্রসঙ্গে ফিরে যাই।যেটুকু ফাইট সুইডেন দিচ্ছে,স্রেফ কমরেড পিনাকী আছে বলে!
ওদিকে বরিস, ইউ কের লক ডাউন তুলে দাও, তুলে দাও করছে।আসল কারন হলো,নিজের তো করোনা হয়ে গেছে।এখন আর পায় কে!আমার তো আর হবে না; বলে তিরিং বিড়িং নাপাচ্ছে।
আর ট্রাম্প, হাইড্রক্সিক্লোরকুইন খেয়ে মস্ত আছে।বলছে সরিয়ে দাও,ভেঙ্গে দাও কারার ওই লৌহ কপাট। ওঁর মাথা এমনি ই খারাপ নাকি ওষুধের এফেক্ট কে জানে!
সত্যি কথা।কে সি দাস এর রসগোল্লা ও বিরাট কিছুই লাগে না। কৌট রসগোল্লা তো নন প্যালেটেবল!
দেখুন,এসব এর মূল কারণ হলো গিয়ে, প্রশাসনিক দক্ষতা ।সুইডেন ডাঁহা ফেল করেছে,কারণ ওদের প্রশাসনিক দক্ষতা নেই।ডিসিশন ঠিক ছিল। পব এর ব্যাপার আলাদা।এখানে রণে বনে জঙ্গলে যখন ই স্মরণ করবেন...
তার ওপর রয়েছে বিরোধীদের সহযোগিতা।কংগ্রেস,সিপিএম,বিজেপি সব একসঙ্গে কাঁধে কাঁধ লাগিয়ে লড়ছে!কেন্দ্র পাখীর মায়ের মতন ডানা দিয়ে ছায়া দিচ্ছে।
সঙ্গে রয়েছে আবাপ,এর মতন মানবিক পত্রিকা। গুরুর মতন গঠনমূলক সমালোচক।
সুইডেন এর এসব নাই।তাই ডাঁহা ফেল!এতে আশ্চর্য হবার কি আছে!
আমার শ্বশুর বাড়ি শোভাবাজার অঞ্চলে। মিত্র কাফের পেছনের গলিতে। আর আমার শ্বশুর মশাই আর শাশু মা জানেন জামাই "কিঞ্চিত" পেটুক টাইপস। তাই গেলেই মিত্র কাফে, চাচা আরো কীসব। তবে চাচা উঠে গেছে ক বছর হলো। :(((
আমার তো আশুতোষ কলেজ। ভবানীপুরের "শ্রীহরি" ছিল আমাদের পার্মানেন্ট ঠেক। কচুরি আর ছোলার ডাল। শেষপাতে চা বা জাস্ট টু গুড দই।
অসাম শালা :))))
lcm এর নজর আচে দেখছি। চক্রবেরীয়া অঞ্চলে ওরা একটা নতুন কারখানা কাম শো রুম খুলছে।
সুইডেন তো নিজেই স্বীকার করেছে যে তাদের মডেল ডাহা ফেল।
সুইডেন,সে তো দারুন ব্যাপার! বাঙালি একটু সাদাটে ফর্সা হবে,ভাবতেই রোমাঞ্চ হচ্ছে মশাই।গায়ের রোম খাড়া হয়ে যাচ্ছে।
দক্ষিণ বঙ্গ সুইডেন আর উত্তর বঙ্গ সুইটজার ল্যান্ড।ঠিক যেন রুমকি -ঝুমকি,, দুই বোন!
বিক্রমপুর মিষ্টাণ্ন
সিমলে পাড়ার মিষ্টির দোকান উঠে যাবে। আজকের দিনে ব্যবসা কী করে করতে হয় জানে না। আমি ছেলেবেলা থেকে আজ অব্দি গিরিশের কোন পরিবর্তন দেখিনি। ভীম নাগের অধোগতি দেখেছি।
প্রাণহারা
তবে সম্বিৎ,এটাও ঠিক,মল্লিক ব্রাদার্স আই মিন রাধা রমন ও বলরাম যে ভাবে এগিয়ে আসছে ও ব্যবসা বাড়িয়ে ফেলেছে, নকুড় ভীমনাগ কে কিন্তু কপাল চাপড়াতে হবে,কিছুদিন পর।
মরনচাঁদ
মৃত্যুঞ্জয় তো চন্দন নগরে।বাবা পঞ্চানন কুথায় জানা নাই।
আমি আজকাল আর ভীম নাগ, গিরিশ-নকুড় এদের কথা বলিনা। সিমলে পাড়ার মিষ্টির কথা বললেই, দক্ষিণের লোকরা আমাদেরও "বাঞ্ছারাম আছে" বলে। বাঞ্ছারাম তাও ভাল, "আমাদের মৌচাক আছে"-ও বলতে শুনেছি। যে দেশে মুড়ি ও মুড়ি-লজেন্সের তফাত লোকে জানেনা, সে দেশে আম্পান আসবে না তো কোথায় আসবে!
মেঘমল্লার আর একটা বড় বিল্ডিং ছিলো সপ্তপর্ণী।
মিষ্টির দোকান বলতে নর্থ কলকাতা। ভীমনাগ, নকুড়,ইত্যাদি।