সে | ২৭ মে ২০২০ ০১:০৩446426গরুর
সে | ২৭ মে ২০২০ ০১:০১446425রামপাখির
সে | ২৭ মে ২০২০ ০১:০০446424শুয়োরের
Atoz | 151.14.***.*** | ২৭ মে ২০২০ ০০:৫৯446423b | 14.139.196.11 | ২৭ মে ২০২০ ০০:৫৪
অট্টহাস্য
b | 14.139.***.*** | ২৭ মে ২০২০ ০০:৫৪446421
Atoz | 151.14.***.*** | ২৭ মে ২০২০ ০০:৪৩446420
ছাগলছানা | ২৭ মে ২০২০ ০০:৪৩446419
সে | ২৭ মে ২০২০ ০০:৪০446418মাংসের আচারও হয়।
সে | ২৭ মে ২০২০ ০০:৪০446417চিংড়ির আচার বর্মামুলুকে তাকে বলে ঞাপ্পি।
Atoz | 151.14.***.*** | ২৭ মে ২০২০ ০০:৩৬446416Atoz | 151.141.85.8 | ২৭ মে ২০২০ ০০:০৪
কিসের কিসের আচার খেয়েছি - আমের, তেঁতুলের, রোয়াইলের, ডেউয়ার, কয়েতবেলের, কুলের, চালতার, আমড়ার, লঙ্কার, লেবুর। কখনো কখনো পাকা টমেটো টুকরো (কুচি নয়) করে লংকা দিতে মেখে একটা আচার বানানো হত। আর কিছু এখন মনে পড়ছে না।
সে | ২৭ মে ২০২০ ০০:২২446414
Atoz | 151.14.***.*** | ২৭ মে ২০২০ ০০:০৪446413Atoz | 151.141.85.8 | ২৬ মে ২০২০ ২২:৩৪
উল্স্ - জিভে জল চলে এল।
Atoz | 151.14.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ২৩:৪৩446411
b | 14.139.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ২৩:৩৮446410
Atoz | 151.14.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ২৩:৩৪446409
Atoz | 151.14.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ২৩:০৪446408
সে | ২৬ মে ২০২০ ২২:৫৫446407
Atoz | 151.14.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ২২:৩৪446405
Atoz | 151.14.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ২২:০৭446404
Atoz | 151.14.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ২১:৫৭446403
Atoz | 151.14.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ২১:৪৫446402
lcm | 99.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ২১:১৬446401হ্যাঁ, যদি কোথাও থেকে বাংল লেখা কাট-পেস্ট করতে চান, গুরুচন্ডালি এডিটরে < > এর মধ্যে লিখুন
b | 14.139.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ২০:৫৮446400
avi | 2409:4061:393:8b11:3b2e:f0af:e9e0:***:*** | ২৬ মে ২০২০ ২০:৩৩446399
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 2402:3a80:a48:e758:fc7d:103c:e33f:***:*** | ২৬ মে ২০২০ ১৮:৫০446398
sm | 42.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ১৬:৫৬446396খুব দামী কথা গুলো।খুব সহজ করে বুঝিয়ে দেওয়া।
ধন্যবাদ,কুশল বাবু।
করোনার সঙ্গে মিল পেলাম।পশ্চিমী দেশ গুলোর কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা আছে।কিন্তু কাজের সময় গ্লাভস,পি পি ই,স্যানিটাইজার নেই।প্যারাসিটামল পর্যন্ত বাড়ন্ত!
আমাদের দেশে ইদানিং কৃষি কে খুব অবজ্ঞা করা হচ্ছে।কিন্তু এই পুরো লক ডাউন চালানো গেলো মজুত খাদ্যের জোরে!
কুশল ঘোষ 10.166.13 | 103.216.***.*** | ২৬ মে ২০২০ ১৬:৫১446395জাপানিরা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে যে ভাত সেটার নাম 'স্টিকি'। মানে ভাতের দানা একটার সাথে আরেকটা লেগে থাকে।
আমার ধারণা ছিল, স্টিকি ভাত কাঠি দিয়ে সহজে খাওয়া যায় বলেই জাপানিরা এটা এত পছন্দ করে।
আমার সাত বছরের জাপান জীবনের শুরুর দিকে আমি এই ভাত খেতে একদমই পছন্দ করতাম না। ইন্টারেস্টিং বিষয় হলো জাপানের বাজারে জাপানি কৃষকদের উৎপাদিত এই বিশেষ ভাতের চালের দামই সবচেয়ে বেশি।
বাজার থেকে কয়েকবার বিভিন্ন ধরণের চাল কেনার পর বুঝলাম এই চাল যদি জাপানিরা নিজেরা উৎপাদন না করে আশেপাশের কোনও দেশ থেকে আমদানি করতো তাহলে এর দাম বেশ কম পড়তো।
আমি কৌতুহলী হয়ে আমার সুপারভাইজার প্রফেসর কামিজিমাকে একবার জিজ্ঞেসই করে ফেললাম..
"আচ্ছা প্রফেসর, তোমরা এই চাল বিদেশ থেকে আমদানি করো না কেন? আমদানি করলে তো দাম অনেক কম পড়তো!"
কামিজিমা: "তা হয়তো পড়তো.."
আমি: "তাহলে?"
কামিজিমা: "সরকার ইচ্ছে করেই কৃষকদের কাছ থেকে উৎপাদন খরচের অনেক বেশি দামে এই চাল কেনে।"
"কেন?"
"কৃষকদেরকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য।"
"মানে?"
"কৃষক যদি ভালো দাম না পায় তাহলে কি ওরা আর কৃষিকাজ করবে? পেশা বদলে ফেলবে না!"
"তাই বলে সরকার এত বেশি দামে চাল কিনবে কৃষকদের কাছ থেকে?"
"শোনো, আমরা আসলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা ভুলিনি। জাপান একটা দ্বীপরাষ্ট্র। ঐরকম একটা যুদ্ধ যদি আবার কখনো লাগে আর শত্রুরা যদি আমাদেরকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে! তখন কী হবে ভেবেছ?"
"বুঝলাম না!"
"বাইরে থেকে কোনও খাবার জাপানে আসতে পারবে? আমরা কি তখন এই টয়োটা গাড়ি খাব? কৃষক যদি না বেঁচে থাকে তাহলে ঐসময় আমরা বাঁচব?!"
আমি অনেকক্ষণ স্তব্ধ হয়ে রইলাম কামিজিমার কথা শুনে।
আমরা কী অবলীলায়ই না আমাদের কৃষকদেরকে মেরে ফেলার যাবতীয় আয়োজন সম্পন্ন করছি!
The Mind Game বই থেকে উদ্ধৃত।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক রোমেন রায়হান,
পাবলিক হেলথ ডিপার্টমেন্ট,
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।