বীরভূমের ঘটনা। এতেও অবশ্য অনেকেই বলবে রেললাইন ধরে হাঁটছিল কেন।
মানিকদার ফিল্মে শুধু গপ্পো আর গপ্পো। ন্যারেটিভ থেকে বেরনোর কোন ইচ্ছেই নেই।
#দায়িত্ব
অটো আর পরিচারিকা ও আয়াদের দেখভালের দায়ি রাজ্য সরকারের।
সাধারণ মানুষ হিসাবে, এটুকুই দাবী, রাজ্য সরকারের ভূমিকা যেন প্রো এক্টিভ হয়।
এসব লোকজন অসময়ের বন্ধু। এঁরা ঠিক থাকলে,আমরাও থাকবো।
রেজিস্টার্ড অটো র সঙ্গে আন রেজিস্টার্ড এর সংখ্যা ধরতে হবে।বৃহত্তর কলকাতা কে হিসাবে ধরতে হবে।
আবার একই অটো দুটো শিফটে চলে।অর্থাৎ সকালে ও বিকালে দুজন ড্রাইভার। মানে দুটো ফ্যামিলি পার অটো।
হিসাব কষলে, অটো চালিয়ে খায় এমন পরিবার সংখ্যা লাখের অনেক ওপরেই থাকবে।
আকা র পোস্ট গুলো তো ঠিক ই হলো। মানে এই যে এক্সিডেন্ট ঘটলো,সেই সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন ওঠা তো স্বাভাবিক। একটা র্যাশনাল একসপ্লানেশন সব সময় জানতে ইচ্ছে হয়।
এই গ্যাস লিক কি ভাবে হলো,সেটাও জানতে ইচ্ছে করে। লক ডাউন হলে আর্থিক ক্ষতি কতো?এই আর্থিক ক্ষতির জন্য কতো লোক জব হারাবে,কতো পরিবার অর্ধাহার ও অপুষ্টি তে চরম ক্ষতি গ্রস্থ হবে,তার হিসেব কষতে হবে তো।
নাকি খালি বনিকসভার অনুরোধ মতো কয়েক লাখ কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ দিলেই চলবে। যার মোটা অংশ সাইফন হয়ে যাবে।
ঃ-)))
অভিজিৎ ব্যানার্জি,একটা ভালো কথা বলেছেন।বলা ভালো আইডিয়া দিয়েছেন।সমস্ত মাইগ্র্যানট লেবার দের ভিনরাজ্যে আধার কার্ড দেখে রেশন দেওয়া উচিত ছিলো।
বিশেষ কিছু না,আধার কার্ড দেখে সপ্তাহে কয়েক কেজি, চাল , ডাল,আলু বা তেল আর শ পাঁচেক টাকা পরিবার পিছু ধরিয়ে দিলেই এই বিরাট ক্যাওস হতো না।
এদিকে একটা কথা কিছুদিন ধরে ভাবাচ্ছে।কলকাতায় প্রায় লাখ খানেক অটো চলে।সমস্ত রাজ্য মিলিয়ে কয়েক লাখ।এর সঙ্গে আছে দু তিন লাখ কলকাতা বা শহরে কাজ করতে যাওয়া পরিচারিকা বা আয়া গণ।
এঁদের চলছে কি ভাবে!?
আচ্ছা সিএস, ন্যাজু মানে কী? আমি প্রথমে নাজী পড়লুম! ঃ-)))
Migrant রা অনেকেই রেজিস্টার্ড নয় , ইটা আমেরিকা নয় যে কম্পিউটার এ ক্লিক করলে নম্বর জানিয়ে দেবে