রেল লাইনে ঘুম - মৃত্যু ও কাঁচা গল্প।
ঔরাঙ্গাবাদের কাছে মালগাড়ি চাপা পড়ে ১৭ জন পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনা আমাদের সবার জানা।
এই ১৭ জন নাকি রেল লাইনে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। ট্রেনের চালক নাকি চেষ্টা করেছিলেন ট্রেন থামাবার। সম্ভব হয়নি। এই গল্পটা বাজারে চলছে। মিডিয়াও এর বিরুদ্ধে বলে কোন বিচার বিশ্লেষণ না করে এই গল্পই বলছেন। কারণ এরা রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। আরো অনেকেই খতিয়ে না দেখে ঘুমিয়ে পড়াতেই আটকে।
ঐ একজন বলেছিলেন 'ভাবো, ভাবাটা প্র্যাকটিশ করো'।
গৃহবন্দীতে থাকা অলস মস্তিষ্কতে ভাবার অঢেল সময়। তাই অনেক সময় নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে ভেবে নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি রেল লাইনে ঘুমিয়ে পড়াটা অবাস্তব।
এর পিছনে যুক্তি কী?
রেল লাইন সম্বন্ধে আমাদের সকলেরই ধারণা আছে যে পাথড় ছড়ানো থাকে তার উপরে ঘুমোনোটা অসম্ভব।
ধরে নিলাম ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। এক কিলোমিটার দূরে যদি কোন ট্রেন আসে তখন ওই লাইনে যে কম্পন্ন হয় তাতে কুম্ভকর্ণেরও ঘুম ভেঙ্গে যাবে।
তাহলে মৃত্যু কীভাবে ?
আমার ধারণা ওই শ্রমিকরা ঐ মালগাড়িতে চড়ে আসার জন্য গাড়ি থামানোর চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু গাড়ি থামানো হয় নি।
মনে হচ্ছে সরকার বিমান বুড়ো আর সূয্যি ডাক্তার কে ইথিওপিয়া পাঠিয়ে দেবে , ওনাদের দেখে অনুপ্রেরণায় করনা ইনফেকশন রেট ৭ পার্সেন্ট এ নামিয়ে দেবে
বাংলার স্বাস্থ্যমন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমের সামনে থেকে হঠাৎ অদৃশ্য হওয়ার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।
COVID-19 মহামারীর মোকাবিলা করতে যে পদ্ধতি তারা নিয়েছেন কলকাতার ৯৪% লোক তা অপছন্দ করছেন।
জালিয়াতিযুক্ত তথ্য, অপর্যাপ্ত পরীক্ষা, সংবাদমাধ্যমের উপর হামলা, পুলিশের অপব্যবহার ..
পশ্চিমবঙ্গের কোনো মানুষই আর তাকে বিশ্বাস করেনা
আরামবাগ টিভি নিউজ চ্যানেলের সফিকুল ইসলাম, মমতা সরকারের দুর্নীতিকে সর্বসমক্ষে প্রকাশ করেন যে, কিভাবে পুলিশ স্টেশনকে ব্যবহার করে অস্তিত্বহীন ক্লাবগুলিকে জনগণের টাকা বিতরণ করা হচ্ছিল, পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। তাকে হুমকি ও হয়রানির শিকার হতে হয়েছে। তার স্ত্রী এবং সন্তানেরা ভয়ে দিন কাটাচ্ছেন।
গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভের মুখ বন্ধের চেষ্টা করছে সরকার!
রেশনে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য NAFED ইতিমধ্যেই ৯,৮৮৯ মেট্রিক টন ডাল পাঠিয়েছে
৬,৮০০ মেট্রিক টন ডাল ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে
প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ অন্ন যোজনায় সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ৫কেজি চাল প্রতি কার্ড পিছু এবং পরিবার পিছু ১ কিলো করে ডাল পশ্চিমবঙ্গের মানুষ পাবেন।
যোদ্ধা ফিরেছে,যোদ্ধা লড়বে✊✊
সবথেকে আবেগের মুহূর্ত,জেল গেটের সামনে প্রিয়জনদের অপেক্ষা.......
এখান থেকেই অনেকে হারিয়ে যায়,আবার এখান থেকেই অনেকে শুরু করে,অত্যাচারী শাষক ভাবে,জেলের চার দেওয়ালে আটকে রেখে সব দমিয়ে দেবো, কিন্তু তারা বোঝেনা, জাতীয়তাবাদী যোদ্ধারা আরও শক্তিশালী হয় ওই চার দেওয়ালের মধ্যে দিনের পর দিন বন্দি থাকতে থাকতে!
হিন্দুত্ববাদীর পোস্টারবয়,সোশ্যাল মিডিয়া নামক তেলে,জিহাদি-দেশদ্রোহীদের বেগুনের মতো ভেজে,জ্বলন ধরানো সেই হিন্দুযোদ্ধা দিবাকর দেবনাথ,আজ জামিনে মুক্ত হলো।
হাসিটাই বলে দিচ্ছে "যতবার তুমি হানবে আঘাত,চাইবে দিতে রুখে,বিপ্লব হয়ে আছড়ে পড়বো, শাষক তোমার ওই বুকে!!!!"
"বাঙালি হিন্দু হৃদয়সম্রাট প্রতাপাদিত্য"-এর রাজ্যভিষেকের দিনেই, জেল থেকে ছাড়া পেলো দিবাকর।
অসহায় অভুক্ত মানুষ দের অন্ন জোগাড় করতে বিজেপি কর্মীরা ত্রাণ দিতে গেলেই তাদের সেই কাজে বাঁধা দেওয়া হচ্ছে, বিজেপি কর্মীরা একদিকে তৃণমূলের গুন্ডা বাহিনী দ্বারা রক্তাক্ত হচ্ছে অন্য দিকে পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ নানা অজুহাতে প্রতিদিন বিজেপি কর্মীদের অ্যারেস্ট করছে, এই অত্যাচারী তৃণমূল সরকার আর না আর না।
যাক
মোদী *দ নামের একজনকে পাওয়া গ্যাছে যার বাড়ি র সামনের রাস্তা তুলো র
অবশ্য ঠিক ই আছে, চীন কিউবা তে মন্ত্রী রা আবার প্লেন এ চড়েন না , পায়ে হেঁটে দূর দূর দেশে যান
যাদের কপ্টার থেকে পুষ্প বৃষ্টি অপচয় মনে হয়েছে তাদের বলি বায়ুসেনা অন্য কাজও করছেন।
ওড়িশায় কেন্দ্র বিরোধী সরকার।পশ্চিমবঙ্গের মতোই।
গত পরশু মহারাষ্ট্রের নাসিক থেকে ওড়িশার জন্য টেস্টিং কিট আসার কথা ছিল, কিন্তু কোনো বিশেষ কারণবশত নাসিকেই আটকে যায় | ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পাটনায়ক উপায় না দেখে মধ্যরাত্রে প্রধানমন্ত্রীর অফিসে ফোন করলেন, এবং প্রধানমন্ত্রীকে সমস্যার কথা জানালেন | প্রধানমন্ত্রী মোদী সমস্ত কথা শুনে নবীনবাবুকে বলেন চিন্তা নেই।সূর্যোদয়ের আগেই কিট পৌঁছে যাবে।| প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে তৎক্ষণাৎ ফোন গেলো নাসিকের বন্ধ হয়ে থাকা এয়ারপোর্ট অথরিটির কাছে, বন্ধ এয়ারপোর্ট খোলা হলো ১ ঘন্টার মধ্যে, বায়ুসেনার বিমান অবতরণ করলো নাসিক এয়ারপোর্টে, টেস্ট কিট তৎক্ষণাৎ উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হলো ভুবনেশ্বরে | সকাল ৬ টা বাজার পূর্বেই ওড়িশার হেলথ অফিসিয়ালদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হলো | কেন্দ্র রাজ্য সমন্বয় থাকলে কিভাবে কোনো কাজ দ্রুত সম্পাদন হয় তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ ওড়িশা | ওড়িশায় বিজেপি শাসন নেই, আমাদের রাজ্যের মতোই আঞ্চলিক নেতা নবীন বাবুর রাজত্ব, তা সত্ত্বেও তথ্য না লুকিয়ে বা কেন্দ্রের সাথে প্রতি পদক্ষেপে ঝগড়া দ্বন্দ্ব না করে মানুষের জন্য কেন্দ্র রাজ্য মিলিত হয়ে সমন্বয়ের মাধ্যমে দ্রুত কাজ সম্পাদন করা যায় তার অনবদ্য উদাহরণ ওড়িশা |
@দিল্লু দা
ওরকম বলবেন না
এক্ষুনি গুরুর প্রখ্যাত লেখক রা একজোট হয়ে যে যার বাড়ির ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়বেন এবং নরম তুলোর বদলে পিচ দিয়ে রাস্তা বানানোর জন্য শোষক পুঁজিবাদী রাষ্ট্রযন্ত্র র গুষ্টির পিন্ডি চটকাবেন
বুঝলাম সরকার এর অপদার্থতা আছে শ্রমিক ফেরানো র ক্ষেত্রে , কিন্তু রেল লাইন এ মাথা দিয়ে ঘুমোনো আর তারপর মোদীজি কে খুনি বলে গালাগাল দেওয়াটা জাস্ট নেওয়া যায় না
সেই রেল এ কামরায় থুথু ফেলা লোকটিকে
'থুথু ফেলছো কেন ?
'বাবু গরিব আদমি হ্যায় '
ঐরকম জোক হয়েগেলো
এই যে গুরু তে এতো এতো কিডনি চমকানো কলজে থাবড়ানো আইডিয়া র সমাহার দেখা যায় , এগুলো ছাপিয়ে বই বা লিফলেট হিসাবে শ্রমিক দের মধ্যে বিলি করলে কি বিপ্লব আসবে ?
https://www.ndtv.com/india-news/15-migrant-workers-run-over-by-train-in-maharashtra-2225184