কিম উ জুর সাক্ষাৎকার । কোরিয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ । মার্স প্রতিরোধের নেতৃত্বে ছিলেন । এখন কোরিয়া উনিভার্সিটি গুরো হাসপাতালের প্রধান । অনেক কিছু জানা গেলো - ১) মার্স আর সোয়াইন ফ্লু এর অভিজ্ঞতা থেকে নেওয়া শিক্ষা আর প্রস্তুতি এবার কাজে লেগেছে ২) সেরে যাওয়ার পর রি-ইনফেকশন হয়েছে ৩) মাস্ক খুবই দরকারি - WHO এর সাথে একমত না ৪) টেস্টিং, ট্রেসিং, আইসোলেশন জানুয়ারী থেকে ভালো ইম্প্লিমেন্টেড হয়েছে ৫) এখন প্রধান ভয় ইউরোপ আমেরিকা থেকে আগত টুরিস্টদের নিয়ে ৬) যে কোনো কোরিয়ান যে কোনো সময় টেস্ট করতে পারেনা ও ডিমান্ড - ১৪০ টাকা ডলার খরচ, কিন্তু পসিটিভ হলে সরকার টাকা ফেরত দেবে ৭) ইনফেকশন চার রকম - ড্রপলেট, বডি কন্টাক্ট, সারফেস, এরোসল - ড্রপলেট আর এরোসল এর তফাৎ ভালো বুঝিয়েছেন - এরোসল প্রধানত বিপজ্জনক যেখানে খুব কাছে বসে বদ্ধ জায়গায় অনেকে কথা বলছেন, গান গাইছেন - চার্চ, রেস্টুরেন্ট ইত্যাদি ।
৮) মার্স পর থেকে প্রটেকটিভ গিয়ার তৈরিতে প্রাচুর প্রাইভেট কোম্পানি ইনভেস্ট করেছিল - প্রফিটের সেই প্রতিযোগিতায় সুবিধে হয়েছে, সাপ্লাই প্রচুর ৯) ভবিষ্যৎ নিয়ে খুব আশাবাদী নন । বেস্ট কেস সিনারিওর -- জুলাই - অগাস্ট এ ভাইরাস নির্মূল হবার সম্ভাবনা ১০ শতাংশের কম ।
Kim Woo-Joo interview
এইটা কোনদিন বলা হয়নি, সুযোগ পেয়ে বলে নিই। ব-বাবু বা বি-বাবু, যিনি ইংরিজি b নামে লেখেন, তিনি কে, কোথায় থাকেন, আসল নাম কী, কী করেন - কিছুই জানিনা। কিন্তু বি-বাবুর সেন্স অফ হিউমারটি লা জবাব। সেই সঙ্গে পড়াশুনো ও জানাশুনোর বহরও। তবে অতি লো কী-তে খেলেন, এই যা। প্রণাম নেবেন।
অ্যামেরিকার মত দেশে এরকম ভাট বকা পলিটিক্যাল লিডার আর কখনো হয়নি। ভাবা যায়না একে লোক ভোট দিয়ে জিতিয়ে এনেছে। দ্বিতীয় টার্ম থাকবে কিনা এখনি বলা যাচ্ছেনা বোধহয় !
দ্রি,'র দেওয়া WHOর twitter বিতর্কটা নিয়ে বিস্তারিত জানতে চাই। WHO এবং চীনের একটি বিশাল কন্সপিরেসি থাকতেই পারে। সেটাকে নানাভাবে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে।