এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০২:২২438607
  • সে অনেকদিন দেশের বাইরে, প্র‌্যাকটিকাল প্রবলেম গুলোর সম্মুখীন বোধহয় হতে হয় নি।

    আর আমার অন্য উদাহরণটা ছিল বাজারে মুদীর দোকানের।
  • aka | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০২:২০438606
  • না এটা ওষুধের দোকান নয়, কিছু স্পেশাল ওষুধ আছে যা লোকাল দোকানে রাখে না। হয় কলকাতা থেকে আনতে হয় অথবা এমন এজেন্ট ধরতে হয় যারা টাকার বিনিময়ে কলকাতা থেকে মফস্বলে এসে দিয়ে যাবে। আর এটা প্রাণদায়ী ওষুধ, না খেলে প্রেসার কমতে থাকে।
  • সে | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০২:২০438605
  • ওষুধের দোকান বন্ধ হয় না।
    ওসব কষ্টকল্পনা করে লাভ নেই।
  • S | 108.162.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০২:১৮438604
  • অষুধের দোকানও লকডাউন হয় নাকি? এসেনশিয়াল সার্ভিস তো।
  • aka | 108.162.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০২:১৬438603
  • ছোট্ট সিমুলেশন।

    এক হপ্তা পরে বাজারে যখন অনিয়িমিত যোগানে জিনিষ কমে আসবে, শুধুমাত্র বড় দোকানে যোগান থাকবে তখন সেখানেই সবাই যাবে। একে অপরের ঘাড়ের ওপরে চড়ে জিনিষ কিনবে।

    লকডাউন ও সোশ্যাল ডিস্টান্সিঙ্গের ১০৮।

    বাকি ওষুধ বিষুধের কথা ছেড়েই দিলাম। বাবার একটা স্পেশাল প্রেসার বাড়ানোর ওষুধ খেতে হয়, যা কলকাতা থেকে দিয়ে যেত। তারা আসতে পারবে না, এখন দেখতে হচ্ছে কোথায় পাওয়া যাবে।

    ১০ দিনেও যদি এই সিচুয়েশন না হয় অবাক হব, নতুন ভারত দেখব। আর যদি হয় তাহলে ভাইরাস তারই জায়গায় থাকবে।
  • সে | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০২:১৫438602
  • টাকা খরচের ভয়ে সংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা হবে না — এই ফান্ডাটা আমার মাথায় ঢোকে না।
    জ্বরজারি হলে লোকে ডাক্তার দেখায় না, কেন, না খুব খরচ।
    তাহলে ডাক্তারেরা আয় করে কোত্থেকে? লোকে ডাক্তারি পড়ে কেন?
    সত্যিই বুঝি না। এবং এসব নিয়ে প্রশ্ন করলে অ্যামেরিকাবাসীরা খুব রেগে যান।
    যে দেশে অধিকাংশ লোক ডাক্তার না দেখিয়ে সারাটা জীবন কাটিয়ে দেয়, সেখানে টেস্ট করেই বা কী হবে যদি না লকডাউন করা হয়?
    তারা তো এমনিতেই বিনা চিকিৎসায় মরে।
    গরীবদের কথা নয় ছেড়েই দিলাম, মধ্যবিত্তরাও কি ইয়ারলি হেল্থ চেক করায়? নাকি খরচের ভয়ে রোগ পুষে রাখে?
    অথচ ঐ দেশেই সব বড় বড় আবিষ্কার হচ্ছে চিকিৎসাশাস্ত্রের। পুরোটাই ব্যবসার কারণে? যে দেশ নিজের দেশবাসীর কথা ভাবে না, তাদের চিকিৎসা দিতে পারে না, সংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসার জন্যও দেশবাসী টাকা খরচের ভয়ে ঘরে বসে ইষ্টনাম জপে, তারা বিশ্বের ধনীতম দেশ? আর তুলনা করতে হলে দরিদ্র দেশ ভারতের সঙ্গে তুলনা করে নিজেদের হেলথকেয়ার সিস্টেম দুনিয়ায় ৩৭তম বলে বড়াই করে, তাদের ঐ ৩৭তম সংখ্যাটাই সন্দেহজনক।
  • S | 108.162.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০২:১৩438601
  • দিদি কতদিন না খেয়ে ছিলেন যেন?
  • aka | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০২:১১438600
  • ভারত্বর্ষে ট্রু লকডাউন ১ থেকে দেড় সপ্তাহের বেশি করা গেলে অবাক হব। দেখা যাক।

    ২১ দিনে কেউ মরে যাবে না। আমাদের লোকজন খুব্ব্রেজিলোয়েন্ট।
  • sm | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০২:০৯438599
  • নতুন সংক্রমণ কেন হবে না? লক ডাউন উঠে গেলে, যাঁদের ইনফেকশন হয় নি,তাঁদের ছড়াতে বাঁধা কোথায়?
    সিরিয়াসলি জানতে চাইছি।
  • হখগ | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০২:০৭438598


  • ভেন্টিলেশন তৈরীর নতুন কোং এর দাবী হলো তারা মাসে কুড়ি হাজার ভেন্টিলেশন যন্ত্র বানাতে পারে। কিন্তু লাকা ডাউনে বানাতে পারছে না। কারণ মেটেরিয়াল ও শ্রমিক বাড়ন্ত ।

    হখগ
  • সে | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০২:০৩438597
  • আজ্ঞে না। লকডাউন হলে ইনফেকশন ছড়াবার চান্সটা কমে যাচ্ছে। ফ্ল্যাটেনিং দ্য কার্ভ হবে। তাতে যেটুকু সামর্থ আছে তাই দিয়ে কাজ চালানো যাবে। শুধু তাই ই নয়, নতুন সংক্রমন না হলে এবং একজিস্টিং যারা সংক্রমিত তাদের সুরাহা হয়ে যাবার পরে ভাইরাস ছড়াতে পারবে না।
    অবিশ্যি সেটা দেশ টু দেশ ভ্যারি করে। যেখানে চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে সকলের জন্য (এই ধরণের মহামারির সময় যেখানে চিকিৎসার জন্য গলা কাটা যায় না সেসব দেশের মধ্যে ভারত একটি) সেখানে সংখ্যাটা আয়ত্বের মধ্যে রাখলে চিকিৎসার পরিষেবাটা দেওয়া যাবে।
    অ্যামেরিকার গল্পটা আমি বুঝতে পারি নি। তাই তাদের হিসেবটাও বুঝি না।
  • o | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:৫৭438596
  • দেখুন ব্যক্তিগতভাবে কোনদিন অন্নকষ্ট ভোগ করিনি। করবার প্রশ্নই ওঠেনি। তবে আলোচনা অবজেক্টিভলি হওয়াই ভাল, নইলে ফাঁসির বিরুদ্ধে তক্কো করতে গেলে ফাঁসিতে ঝুলে আসতে হবে। বিনা নোটিশে একুশ দিন লকডাউন করে দিলে অনেক মানুষেরই যে প্রচন্ড অসুবিধে হবে, খাবারে টান পড়বে এটা সহজেই বোঝা যায়। এবার তাদের যদি বলা হয়, বাঃ যতীন দাস ৬৩ দিন না খেয়ে ছিলেন, সে তুলনায় তোমার কষ্টটা তো কিছুই নয়, আমার মনে হয় সেটা বেশ অমানবিক ব্যাপার হবে। যাকগে।
  • aka | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:৫৪438595
  • আরে পরীক্ষা করা উদ্দেশ্য হলে তো সেসব কথা।

    লকডাউন হল, তারপরে পরীক্ষা না করলে নাম্বার অফ ইনফেক্টেডের সন্খ্যাও শূন্য। অতএব ভিকট্রি, অ্যান্ড ড্যান্স।

    তারপরে চরে খান যে যার মতন।
  • অর্জুন | 172.68.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:৫২438594
  • অভিজ্ঞতার প্রতিযোগিতায় যাচ্ছিই না। তবে নানা পরিস্থিতির অপর দিয়ে গেছি। 

     যাইহোক, এটা কি সত্যি যে রাজ্যের কাছে আর চল্লিশটা মাত্র কিট আছে ! কেন্দ্র নাকি ৯০ টা দেবে! তাহলে পরীক্ষা চলবে কি করে? 

  • aka | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:৫১438593
  • ঠিক বুঝলাম না, সে কি বলছেন যে ২১ দিন বড় ব্যপার নয়, লোকজন ঠিকই বেচে থাকবে?

    নাকি ২১ দিন অর্ধাহারে থাকলে এমন কোন অসুবিধা নয়?
  • সে | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:৩৫438592
  • এলেবেলেদা,
    আপনিও ফেল। :-)))
    ওটাও অন্নকষ্ট না।
    আবারও যোজন যোজন ইত্যাদি। :-))))
  • এলেবেলে | 14.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:৩৪438591
  • সেদি, আমি হাত তুলছি। ২০০০ সালের বন্যায় সকাল-বিকেল খেয়েছি শুকনো চিঁড়ে আর গাছের নারকেল। দুপুর আর রাতে ভাত আর ডাল। কোনও প্রস্তুতি ছিল না। খাবার মজুত ছিল না। দেশবাসী অন্তত বুঝুক কাশ্মীর কেমন আছে বা ছিল এতদিন।

    আমার ওয়ার্ল্ডওমিটার ভারতের ক্ষেত্রে আজকে টোটাল কেস দেখাচ্ছে ৫৩৬, নতুন কেস ৩৭ ধরে।

  • sm | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:৩০438590
  • আমার শেষ ভরসা হলো ট্রাম্প। বড়দা যদি কোনক্রমে লক ডাউন সামনের সপ্তাহ তে তুলে নেয়, তো ছোড়দা একটু আগে লক ডাউন উঠিয়ে নিতে পারে।
    দুই ভাইয়ে খুব মিল কি না!
    তবে যে বিজ্ঞানীরা লক ডাউন করতে বললো,তারা এগ্রেসিভ টেস্টিং এর ব্যাপারে কি বোঝালো সেটাও উল্লেখ করা উচিত।
  • সে | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:২৫438589
  • অর্জুন
    ওটা অন্নকষ্ট না :-))))
    তোমার আমার অভিজ্ঞতায় যোজন যোজন ফারাক।
    তুমি বুঝবে না।
  • অর্জুন | 172.69.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:২২438588
  • গরীব লোকেরা রাতারাতি উধাও হয়ে গেছে? নাকি তাদের সন্ধানই আমরা জানিনা! 

    অর্থকষ্ট ব্যাপারটা আমার কাছে যখন যেরকম তখন সেরকম। হস্টেল জীবনে অর্থকষ্ট ছিল কিনা জানিনা কিন্তু খাদ্যাভাব বেশ তীব্র ছিল। সকালে ক্লাসের জন্যে ব্রেকফাস্ট করা হত না। দুপুরে ও রাতে মেসের খাবারের কথা চিন্তা করলেই খিদে উধাও হয়ে যেত। মহারাষ্ট্রে যারা হস্টেলে ছিল তারা এটা জানে। তখন প্রতিদিন বাইরে থেকে খাবার কেনার টাকা থাকত না। কি ভাবে খেয়েও ফেলতাম। প্রথম তিন বছর যে সবজি খেতাম তার সাইজ দেখে আন্দাজ করতে পারতাম না কি সবজি! :-) 

    চেনা পরিচিতেরা দয়ালু ছিল। দেখা হলেই পেট পুরে খাওয়াত। 

  • o | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:২২438587
  • ভিয়েতনামও। অ্যাগ্রেসিভ ট্রেসিং আর বিদেশ থেকে ফিরলেই বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের কোয়ারান্টাইন।
  • sm | 172.69.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:১৯438586
  • আমার তো ছোট বেলা থেকে একটাই ইচ্ছে কেউ মরলেও যেন দু মুঠো খেয়ে মরে।
    দ কোরিয়া তো বলছে এগ্রেসিভ টেস্ট ও আইসলেশন করে বাজি মাত করেছে।
    লক ডাউন নাকি সেরকম হয় নি,ওখানে।
    এটা কি সত্যি!?
  • সে | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:১৫438585
  • এসব নিয়ে তর্ক করলে কথায় কথা বাড়বে।
    গিনের পর দিন অন্নকষ্টে না খেতে পাওয়া কজন আছেন হাত তুলুন, তারপর তর্ক হবে।
  • সে | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:১৩438584
  • অবশ্য সেরকম রাজা বাদশার মত প্রাচুর্যের মধ্যে বড় হয়ে উঠিনি বলে, এবং জীবনে অনেক অর্থকষ্ট ও খাদ্যাভাবের মধ্য দিয়ে গেছি বলেই জানি অনাহারে মরে যাওয়াটা কতটা এক্সট্রিম। সম্ভবত সবচেয়ে ডিফিকাল্ট।
    দেশ জুড়ে দুর্ভিক্ষ হলে সে অন্য কথা।
    এখন যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি। এসব নিয়ে রাজনীতি করা যেতেই পারে। তবে অন্নকষ্ট জিনিসটা কাছ থেকে দেখে তবে বোঝা যায়। পুজোয় অঞ্জলি দেবার আগের উপোস, কি ডায়েটিং এর ব্যাপার নয়।
    যাগ্গে।
  • অর্জু ন | 172.68.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:১২438583
  •  ব্যাপারটা আমিও ভেবেছি। ঘর বন্দি কিন্তু অনন্ত সময়। কিন্তু পরিস্থিতির জন্যে কিছু করা যাচ্ছেনা। সেই অবস্থায় এই মুহূর্তে টীম তৈরি করে এ ধরণের সামাজিক কাজকর্ম করা ঠিক কি ভাবে সম্ভবপর? ঘনিষ্ঠ পরিচিতরা কেউ হাঁটা পথের মধ্যে থাকিনা।

    জয়পুরে একটি পরিবার বাড়ির অব্যবহৃত কাপড় দিয়ে গরীবদের জন্যে মাস্ক বানাচ্ছে। 

  • aka | 108.162.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:১০438582
  • অনাহারে ক্ষতি নাই
    করোনায় মরা নাই
  • sm | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:১০438581
  • কিন্তু,র2হ আপনি আমি না জানতে পারি।রাজনৈতিক নেতারা তো জানেন ও বোঝেন,ভারতের দারিদ্র্য চিত্র টা।আর্নিং মেম্বার এর কাজ না থাকলে কি হয় খুউব খারাপ লাগে!
  • o | 162.158.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:০৯438580
  • টানা উপোস করে থাকলেও খিদে মরে যায়। তার মানে এটা নয় যে খিদে পায় না। :-)
  • অর্জুন | 172.69.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:০৯438579
  • আমার এক খুব পরিচিত দিদি লিখলেন 

    '

    'প্রত্যেক পাড়াতেই কিছু হত দরিদ্র মানুষ বাস করে, হয় তো বা তাদের নিবাস ফুটপাত। এই লকডাউনে তাদের কোনো রোজগার নেই, খাওয়াও নেই। অনেকের রেশন কার্ড নেই। ফলে সরকারি পরিসেবা থেকে বঞ্চিত। পাড়ায় প্রতি পাঁচ পরিবার যদি অন্তত এক জনের খাবারের সংস্থান করতে পারেন তো কৃতজ্ঞ থাকবো। আর একটি লাইফবয় বা ডেটল সাবান দেন ।

    যে সব সহৃদয় ব্যক্তি ইচ্ছুক তারা ফোনের মাধ্যমে প্রতিবেশী দের সাথে যোগাযোগ করে যদি একটা সিস্টেম গড়ে তুলতে পারেন তো মানুষের এই সঙ্কটে আপনারা হবেন মানবিক যোদ্ধা।

    কে কোথায় কি করতে পারছেন জানালে বাধিত হবো ।

    আশা রাখলাম মানবতায় ।'

  • π | ২৫ মার্চ ২০২০ ০১:০৮438578
  • worldometer এ ভারতের কেস ক্রমে কমে যাচ্ছে কেন !! একটু আগে ৫৩৪ দেখলাম এখন দেখি ৫১২ ! ওদিকে অন্য সাইটগুলো ৫৪০+ দেখাচ্ছে।

    এদিকে আমার এখানে ফ্রিজই নেই। কাল সব্জি শেষ হয়ে গেলে আর কোথায় কী পাব, এক তো সব্জির দোকান অনেক দূরেম আর তাতে এমনিই প্রয় কিছু পাওয়া যায়না, গেলেও শুননো শুকনো, এই লকডাউন হবে হবে গুজব হতেই সেই শনিবারের পর থেকেই সব প্রয় বন্ধ। কাল কোঅপারেটিভ থেকে ঝটতি পটতি যা পেয়েছি ( আমি কাজে ফেঁসে ছিলাম, সে খোলে বিকেলে, কাল যে দুপুরেই খুলেছে তাও জানতাম না, যখন গেলাম, দেখলাম ঝড় বয়ে গেছে আজি দ্বিপ্রহরে ! বেশিরভাগ নেই, নেই আর নেই। যাহোক, যা পেলাম বাঁধা ছাঁদা করে আনলাম। আজ আবার খুলেছে গোয়ে শুনি, কাল রতে টাউন থেকে কিছু জিনিস আনার পরে রাত আটটা ন'টাতেই আবার সব সাফ। যাহোক, আজ অন্তত কিছু আলু , পেঁয়াজ, আমুল তাজা পেলাম। কিন্তু তখন থোড়াই জানি ২১ দিন ! যা আছে, মনে ঐ পরশু থেকে ভাত ডাল আমু ডিম কি নিউট্রেলা খেয়েই চালাতে হবে কিন্তি সেও চলবে আর ১০ দিন বড় জোর ! এর মধ্যে আদৌ কিছু আসবে কিনা , এলেও লোকজন ঝাঁপিয়ে পড়ে শেষ করার আগেই সে যুদ্ধে সামিল হতে পারব কিনা কে জানে।
    এদিকে আমাদেত তো এমারজেন্সি পরিষেবা বলে আইডি কার্ডে লিখে টিখে দিয়েছিল, আকজের লকডাউনে দেখছি হেল্থ নেই, আবার মেডিকেন কলেজ ইন্স্টিটিউশন রিলেটেড রয়েছে। কে জানে কী হবে।
    এই যে কোভিড ১৯ টেস্টের জন্য এত টিম বানাতে বলল, কাল থেকে ট্রেনিং কারুর স্যাম্পল কালেকশন, কাউর ডিএন এক্স্ট্যাকশন , কারুর পিসিআর, এসব, তো তাদের অর্ধেক ক্যাম্পাসের বাইরে থাকে, আসবে দিলে হয় , আজকের পরে।

    আর গ্রামের লোকেদের অনেকে ঘরেই সব্জি টব্জি কিছু করেন , ত্রিপুরায় তো তইঅ দেখি, ইন ফ্যাক্ট মশামেসো প্রয় কিছু যোগাড় করে উঠতে পারেনি, গজেন্দ্র গমনে যখন গেছে, প্রয় কোথাও কিছু নেই, আমাদের বাগানের মুলো, মুলো শাক, কুমড়ো পাতা, সজনে পাতা, টমেটো, বাঁধাকপি , লাইশাক, ডাঁটা শাক, পেঁপে , কলা, আখ, এসবই ভরসা।
    কিন্তু এখানে আশেপাশের গ্রামের লোকজনের দেখি নিজেদের সব্জি টব্জি খুব কম, বেশিরভাগেরই যদি কিছু থাকে তো ধান খেত। আর তো চা বাগান।

    তবে আগে আমি অঙ্গনওয়াড়ি আর স্কুলেও বলতাম, সবাই বাড়িতে ডাঁটা শাক পুঁতেই রাখুন , তড়বড়িয়ে হয়। একবার হলে তার থেকেই শয়ে শয়ে গাছ ওঠে। খেতেও দিব্বি, কত কিছু আছেও, বাড়েও তাড়াতাড়ি। লকডাউনের দিনকাল পড়েছে এখন। যেখানে পারুন ডাঁটার বীজ ছড়ান।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত