এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 108.162.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১৩:৩৫438003
  • এইটা দেখুন।

  • S | 108.162.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১৩:৩৪438002
  • শুধু কোলকাতা? আজকে নাকি চিকেন নাই মার্কেটে।

    আপনি টয়লেট পেপার ব্রল দিয়ে ইউটিউবে সার্চ দিন।
  • b | 172.69.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১৩:২৯438001
  • প্যানিক বাইং শুরু করে দিলাম। কোনো এক অজ্ঞাত কারণে আজও এখানকার সব দোকানের ঝাঁপ ফেলা, আধা পাল্লা খুলে ফিশ ফিশ করে জিনিস বিক্রি করছে। (কিন্তু ফিশের দোকান বন্ধ)। আপাততঃ ঘরে ১০ কেজি চাল, দু কিলো মুসুর ডাল, আড়াই কিলো ভালো আলু, দু কিলো নরম আলু, পাঁচশো পোকাধরা বেগুন, তিনশো ডাঁটা মার্কা ঢ্যাঁড়শ, সাড়ে সাতশ পেয়াঁজ, নানা সাইজের ১৮টি ডিম, নুন, চিনি, মাখন, আদা, দুটো টুথব্রাশ, একটা বড়ো টুথপেস্ট। ঘরের জনসংখ্যা ২.২০।

    তবে শর্টেজএর জন্যে এখনকার বাঙালী পপুলেশনও দায়ী। এবিপি আনন্দ দেখে 'ওরে কলকাতায় চারটে' বলে হুমড়ি খেয়ে দোকান ফাঁকা করে দেয়া মাল সব।
  • হখগ | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১৩:২২438000
  • অরিন থ্যাংক ইউ। ওদের কি ভেন্টিলেটর ও বেশি?

    হখগ
  • S | 108.162.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১৩:২২437999
  • আসলে লক ডাউনটা পলিসি ডিসিশান। সায়েন্সকে জিগালে তো বলবে যে যতদিন না হার্ড ইমিউনিটি বা ভ্যাক্সিন বা দুটই তৈরী হচ্ছে, ততদিন চলুক। বা অন্য কিছু হয়ত বলবে। কিন্তু সায়েন্সের কথা শুনে তো কেউ পলিসি তৈরী করছেনা। অতেব একজন পলিসিমেকার বোধয় অতদিন বসে থাকবেনা। মোস্ট প্রোবাবলি যখন স্প্রেডের স্পীডটা যথেষ্ট কমে যাবে এবং মনে হবে যে লোকাল হেল্থকেয়ার সিস্টেম দিয়ে সামলানো যাবে, তখন তুলে নেবে।

    আনেফেক্টেড জনতা ভ্যাকসিন নেবে।
  • sm | 172.68.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১৩:২০437998
  • সল্টলেকে ই অন্তত কয়েক শো বৃদ্ধ ও বৃদ্ধ আছেন যাদের ছেলে মেয়ে বিদেশে। আয়ারা দেখভাল করেন। ডিপেন্ডেনট অন মেনি ডে টু ডে একটিভিটি জ।
    এঁদের কে দেখা শোনা করবে? সরকার?
  • sm | 172.69.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১৩:১২437997
  • প্রশ্ন তো সেই সায়েন্স কেই। লক ডাউন কতো দিন?উঠিয়ে নেবার পর কি হবে?
    আন এফেক্টড জনতার কি হবে? সাইন্স ডেফিনি ট উত্তর দিক।পার্সোনাল হাইজিন মেনটেইন করা নিয়ে কোনো দ্বিমত নাই।আপনি বাঁচলে বাপের নাম
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১৩:১২437996
  • সকাল থেকে দু- তনবার বাজারে যেতে হল। সব মিলিয়ে দু ঘণ্টার ওপরে জন সমাগমের মধ্যে ছিলাম। মাস্ক পরেছি। যতটা সম্ভব চেষ্টা করেছি দূরত্ব রেখেছি। কিন্তু এতক্ষণ তো এক্সপোজড হলাম !! ?

    নিউ ইয়র্কে শুনলাম ইনফেকটেডদের একটা শিপে ট্রান্সফার করা হবে। 

  • অরিন | ২৩ মার্চ ২০২০ ১৩:১০437995
  • @হখগ জিজ্ঞেস করেছেন সাউথ কোরিয়া নিয়ে । অনেকগুলো ফ্যাক্টর:

    ১) সাউথ করা 2002 - 2003 সালে সার্স এপিডেমিকের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছে, এক ই কথা তাইওয়ান, ও সিঙ্গাপুর এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, এরা চীনের ব্যাপারটা লক্ষ্য করে খুব দ্রুত কাজ শুরু করেছিল, তাছাড়া চীন থেকে কোরিয়া আর কোরিয়া থেকে চিনে যাতায়াত করা খুব সহজ নয়, তা সত্ত্বেও এদের কিন্তু সাংঘাতিক কেস লোড ছিল ।


    ২) সাউথ কোরিয়া প্রচুর প্রচুর টেস্ট করিয়েছে যার জন্য এরা বহুদিন ৩০ টা কেসে আটকে ছিল, কিন্তু দুঃখের ব্যাপার এদের ৩১ নম্বর কেস "সুপার spreader " হয়ে যায়, পড়ে দেখুন

    ৩) সাউথ কোরিয়ার মাথাপিছু  হাসপাতালের বেড সংখ্যা ১২.৩ (২০১৭ র হিসেব) , জাপানের পরেই কাজেই হাসপাতালের বেড কাজে লাগানোর সমস্যা খুব সাংঘাতিক ছিল না।

    ৪) এর সঙ্গে যোগ করুন,
    "Seoul’s information campaign is coupled with health care workers’ ability to rapidly diagnose those showing symptoms of COVID-19. Testing kits that have been made widely available at medical centers enable doctors to determine within a day if a patient has contracted the coronavirus." 

    https://www.pri.org/stories/2020-03-03/south-korea-s-approach-containing-coronavirus-model-rest-world )

    কাজেই  ওরা পেরেছে। 

    আপনারাও পারবেন। 

  • S | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১৩:০৮437994
  • আমেরিকার মতন বড়লোক দেশে প্রথমেই লকডাউন বা অন্তত সিরিয়াসলি না নেওয়াটাই (এয়ার ট্রাভেল অ্যালাউ করা, স্কুল কলেজ খোলা রাখা, বড় মিটিং মিছিল করা) একটা এক্সপেরিমেন্ট হয়ে গেছে। লোকে শেয়ার মার্কেট পড়ে যাবে এই ভয়ে চোখ বুঝে ছিল। সেটাই কন্টিনিউ করত যদি দেখত যে প্রকোপ তেমন বাড়ছে না।

    কিন্তু যতদুর মনে হয় দুটো কারণে টনক নড়েছে। এক, বুঝতে পেরেছে যে প্রচুর কন্টামিনেশান হয়ে গেছে। দুই, ইয়োরোপের ফ্যাটালিটি দেখে ভয় পেয়েছে।
  • S | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:৫৫437993
  • হইচই বিভিন্ন ব্যাপারে বিভিন্ন কারণে হয়। হিটওয়েভের সঙ্গে ডাইরেক্ট পলিসির কোনো সম্পর্ক নেই (গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর সঙ্গে থাকতে পারে)। তাই হয়ত হইচই কম হয়েছে। সার্সের সময় সত্যিই সতর্ক থাকতে হয়েছিল বেশ কয়েকদিন।

    আমেরিকাতে এখন যে চেঁচামেচিটা হচ্ছে, এবং ভারতেও কয়েকদিন পরে হতে পারে, সেটার কারণ মিসলিডিং পলিসি।

    এইযে লকডাউন করতেই হল শেষমেশ, এইটা কয়েকদিন আগে কেন করলোনা। তখন এসবই লিবারল কনস্পিরেসি, আসলে কিচ্ছু না শুধু পলিটিক্স (এইটা আমার সামনে একজন শিক্ষিত লোক বলেছে) বলে উড়িয়ে দিয়েছে। এখন ট্রাম্প আর ফক্স নিউজ বলছে যে আমরা প্রথম থেকেই খুব সিরিয়াসলি নিয়েছি। অথচ কয়েকদিন আগের বাইট যারা শুনেছে এবং বিশ্বাস করেছে, তারা এখন সত্য মিথ্যা বুঝতে পারছে। কারণ আমেরিকাতে প্রাণের ভয় সবার। ট্রাম্প, ফক্স নিউজ, ব্রাইটবার্ট, রেসিজম, বন্দুক দিয়ে আর যাই হোক ভাইরাস আটকানো যায়্না, তখন সেই অপ্রিয় সায়েন্সের কাছেই যেতে হচ্ছে।
  • হখগো | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:৪৭437992
  • এল সি এম, একজন প্রতিষ্ষ্ঠীত সি ই ও হিসেবে, পাবলিক হেলথ ডাইলাপিডিশন টা "ওদিক" থেকে আকা কে একটু বুঝিও। সে ইনোভেশন খুজছে।

    হখগো
  • হখগ | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:৪১437991
  • :-))))))))))))))))))))))))))

    জাস্ট কিডিং

    হখগ
  • হখগ | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:৪০437990
  • গুরু,, অনেক ধন্যবাদ, শুধু বিছানা দেখেন না, ভেন্টিলেশন টাও দেখেন।

    হখগ
  • হখগ | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:৩৭437989
  • ২০০৩ এর হিট ওয়েভ, মানে ফ্ৰান্স e যেটা ম্যাক্স হয়েছিল? উরিসালা মনে আছে। প্রচুর লোক মরেছিল। আর মার্সেই তে বাওয়াল হয়েছিল। হখগ
  • lcm | 172.68.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:৩১437987
  • ইউএসএ -তে আগে হসপিটাল বেদের সংখ্যা বেশি ছিল, গড়ে প্রতি ১০০০ নাগরিক এর জন্য ৮-১০ টির কাছাকাছি বেড ছিল । গত ৩০-৪০ বছর ধরে এরা যেটা শুরু করে, রোগীদের হসপিটাল স্টে মিনিমাইজ করতে থাকে, এমনকি কি সিরিয়াস সার্জারির পরেও বাড়িতেই পাঠিয়ে দেয়। আইভি, অক্সিজেন - বাড়িতেই দিচ্ছে রোগী, ওইসব। এখন এসব করতে করতে হয়েছে কি, হসপিটাল বেড আর বাড়ে নি, এদিকে জনসংখ্যা বেড়ে গেছে। আরও একটা জিনিস প্রায় ৩০-৪০ বছর ধরে তেমন বাড়ে নি, সেটা হল - মেডিক্যাল স্টুডেন্ট সিট। যার ফলে এখন মেড-স্কুল এডমিশন সাংঘাতিক কম্পিটিটিভ হয়ে উঠেছে, নতুন প্রাইভেট/পাবলিক মেডিক্যাল কলেজ হয় না, আগের গুলোর সিট বাড়ে না।
  • sm | 172.68.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:৩০437986
  • 2003এ হিট ওয়েভ জন্য ইওরোপে প্রায় 50 হাজার লোকের মৃত্যু হয়েছিল বিরাট হৈ হুল্লোড় দেখেছেন?কারণ তাতে জনতা সরকারের ওপর ক্ষেপে যেতো।রাজনৈতিক নেতারা ও বিশেষ বক্তব্য রাখে নি।
  • dc | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:২৫437985
  • *হোম
  • হখগ | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:২৫437984
  • জাপান সাউথ কোরিয়া তে কি বেড এর আর ভেন্টিলেশন এর সংখ্যা বেশি ? মেট্রিক টা একজ্যাক্টলি কি এস এম ডা বা কেউ জানেন? নাকি সোশাল কন্ট্রোল বেশি সরকারের হাতে বলে লোক ডাউন বেশি করতে পড়লো করে কন্টাক্ট ট্রেসিং করে কমিয়ে ফেললো?

    হখগ
  • dc | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:২৪437983
  • আমার মতে লকডাউনের সাথে সাথে সরকারের উচিত ছিল সাপ্তাহিক ক্ষতিপূরণ অয়ানাউন্স করা, অন্তত মাইগ্রান্ট লেবারার, গৃহশ্রমিক ইত্যাদিদের জন্য। মানে দুটো পদক্ষেপই সমান জরুরি, একটা ছাড়া আরেকটা এনফোর্স করা যাবে না। যাঁদের পেটে খাবার নেই আর সেই খাবার কেনার পয়সা নেই তাঁরা কিভাবে হোন কোয়ারান্টাইন করবেন?
  • sm | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:১৯437981
  • নিউ ইওরক এর গভর্নর এর সূত্র ধরেই বলি।
    মোটামুটি ভাবে পশ্চিমী দেশ গুলোর হেলথ সিস্টেম নিয়ে একটু পূর্ব ধারণা থেকে অনুমান করেই বলছি।
    প্রায় সব পশ্চিমী দেশ গুলোতেই প্রয়োজনের তুলনায় বেড কম বা অপ্রতুল। উনিশ বিশ আছে।যেমন পার থাউজ্যান্ড জার্মানির বেড সংখ্যা 8 ও ইউ এস এ র 3 এর নীচে।এমন নয় ইউ এস এর চিকিৎসক রা বেশি স্মার্ট বা হেলথ কর্মীরা জার্মানির চেয়ে বেশি দক্ষ।
    ভারতে এই সংখ্যা 1 এর নীচে।বুঝতেই পারছেন।
    হেলথ সিস্টেম অলোয়েজ ভেরি লীন।অর্থাৎ পাঁচ জন ডাক্তার লাগলে,আছে দুজন আর নার্স দশ জন লাগল আছে তিনজন।
    এমনিতেই,এই বিপুল জনসংখ্যা ও বিপুল কঠিন রোগে আক্রান্ত রোগী ও বয়স্ক দের সামাল দেবার ক্ষমতা নিউ ইঅর্ক গভর্নর এর নেই।
    তার পর এই বিপুল করোনা রোগী ও আতঙ্কিত দের সামলাতে সিস্টেম যেভাবে স্ট্রেচড হবে,তাতে ওদিকে পাঁচ হাজার বেশি রোগীর মৃত্যু হতে পারে।কারণ অনেক লোকজন হাসপাতাল ঘেঁসবেই না।
    সার্স এর সময় আমার নিজের অভিজ্ঞতা বলছি।
    হাসপাতাল গুলোতে আইসলেশন রুম বাড়ানো হতে ছিল।পুরো টিম তৈরি করা হযেছিল।
    প্রচুর ইন্টারনাল মিটিং করা হয়।যাতে করে নো টাচ টেকনিকে সাস্পেকটেড পেশেন্ট A& থেকে সরাসরি আইসলেশন রুমে চলে যায়।
    লক ডাউন করা হয় নি।
  • sm | 172.69.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:০৫437980
  • ভারত সরকার কেন,আম্রিকা ও ইওরোপের সরকার বৃন্দ ও হাত গুটিয়ে বসে ছিল।ভারতের উচিত ছিল টেস্ট কিট ও প্রয়োজনীয় ঔষধ ভেন্টিলেটর এর ব্যবস্থা বেশি করে রাখা।
    সে সব এখন গপ্পো কথা।
    চীনে ইউহানে মোটা মুটি মাস তিনেক শাট ডাউন পর্ব চলেছে।
    জাপান,সিঙ্গাপুর,এগুলোতে বোধ হয় চলছে।ইতালি তে কতো দিন চলবে,কেউ জানে না।
    আলটিমেটলি সব গপ্পো তো সেই হার্ড ইমিউনিটি বা ভাইরাস এর নেতিয়ে পড়া তেই ঠেকছে দেখছি।
  • হখগ | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:০৪437979
  • আমাকে গোদা বোলাতে আমি মাইন্ড করিনি। জাস্ট টু ক্ল্যারিফাই। :-))))))

    হখগ
  • lcm | 172.68.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:০২437978
  • এসএম,
    নিউয়র্কের গভর্নর দেখলাম টিভিতে এরকম প্রশ্নের উত্তরে বললেন -
    ৫০০০ লোকের জীবন বাঁচানো, ভার্সেস, গোটা রাজ্যের এক মাস লক ডাউন (koyekti এসেনশিয়াল সার্ভিস বাদে) --- এই যদি অপশন হয় তাহলে চয়েসটা বুঝতেই পারছেন, এনিথিং টু সেভ লাইভস ।
  • aka | 108.162.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১২:০১437977
  • এসেম আপনাকে বলি নি। আপনার প্রশ্ন বুঝেছি, আমার মতে ভারতে লকডাউন সম্ভব না। এখনও বনধের মেজাজে রয়েছে সবাই। কিন্তু এক হপ্তা পরে সবাই বেরবে, মানে বেরতে হবেই। কেউ শুনবে না, চীন তো নয় যে জোর করে আটকে রাখতে পারবে। না বেরলে খাবে কি?

    আবার মুণ্ডু গেলেই বা কি খাবে?

    সার্স বা মারস কেন থিতিয়ে পড়েছিল জানি না। এটা কেন বাড়ছে তাও বুঝি না, জানি এটা সার্স বা মার্সের থেকে অনেক বেশি দ্রুত ও অনেক সন্খ্যায় ছড়িয়েছে।

    এই নিয়ে রাজনীতি করে কার কি লাভ হল জানি না, কারণ সবাই রিসেশনে।
  • অরিন | ২৩ মার্চ ২০২০ ১১:৫৬437976
  • "কিন্তু ভারতের মতো দেশে সপ্তাহ এর পর সপ্তাহ লক ডাউন এর এফেক্ট কি,সেটা নিয়েও তো বিশদে ভাবতে হবে, না কি!"

    এবং, কেন লোক ডাউন করছেন, লক ডাউন করে কি করবেন, লক ডাউনের ফলে যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তাঁদের ক্ষতিপূরণ কিভাবে হবে, কতটা হবে, এগুলো অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বিচার বিবেচনা করা উচিত। কিভাবে কি উপায়ে লক ডাউন এর সময়টা কমিয়ে আনা যেতে পারে, সমস্ত ব্যাপার খুব সতর্কতার সঙ্গে বিচার বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে । লক ডাউন করলেন, তারপর সে লক কিভাবে খুলবেন, কখন খুলবেন, কোন অর্ডার এ খুলবেন, এর প্রত্যেকটা সাংঘাতিক বিপজ্জনক প্রশ্ন, এবং এর কোনোটারই উত্তর খুব সহজ নয় ।

    যখন চিনে তান্ডব চলছিল, তখন ভারতে আমরা কি করছিলাম, একটু ভাবুন। তৈরী হবার কিন্তু সময় হাতে ছিল ।
  • sm | 162.158.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১১:৫৫437975
  • Aka, আমেরিকা কে শ্রদ্ধা করি। কারণ দেশটি বিজ্ঞানে উন্নত।ট্রাম্প বা ওবামার পলিসির জন্য নয়। কম্প্লাসেন্ট ও নই।ডিজিজের গুরুত্ব ও বুঝি।
    আমার প্রশ্ন গুলো বেশি হলেও, বিজ্ঞান ভিত্তিক।আবেগ জনিত নয়।
    কিন্তু হেলথ এর সঙ্গে দেশের অর্থনীতি জড়িয়ে থাকে। বহু মানুষ এই লকড়াউন এর জন্য চরম ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
    কিন্তু বিজ্ঞানীদের তো স্পেসিফিক আনসার দিতে হবে।
    ভারতে লক ডাউন ঠিক ক সপ্তাহের জন্য? লক ডাউন পর্ব শেষ হলেই লোকজন যেন আগের মতো বে হিসাবী না হয়ে পড়ে।হলেই বা কি হবে?
    মার্স ও সার্স ভাইরাস এর কি পরিনতি হলো?এবং কিভাবে?
    করোনা যদি জুনোসিস হয়,তাহলে প্রাইমারি হোস্ট নির্মূল হবার কতদিন পরে মানুষের দেহ ছাড়বে?
    অর্থাৎ মানুষ কে আর হোস্ট করবে না।
  • দ্রি | 108.162.***.*** | ২৩ মার্চ ২০২০ ১১:৫৫437974
  • আমার মতে লক-্ডাউন একটা এক্সপেরিমেন্ট। এক সপ্তাহ বা দু সপ্তাহ করার পর হিসেব নিকেশ করতে হব। ডিজিজ কতটা অ্যারেস্টেড হল, ভার্সেস ইকনমিক কতটা ক্ষতি হল। তারপর ডিসিশান নিতে হবে আরো এক সপ্তাহ লকডাউন হবে কিনা। অবভিয়াসলি তিন মাস লকডাউন ইজ নট অ্যান অপশান।

    তবে দিস ইজ নট আ ব্যাট এক্সপেরিমেন্ট টু ডু।

    আর এইসব সিচুয়েশানে সরকার কতটা সেফটি নেট ক্রিয়েট করতে পারে সেটাও দেখার, যেটা গদা ফলো করছেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত