এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ২০:৩৭436141
  • কি নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে তা বুঝতে পারলেই আমি আমার গুরুত্বপূর্ণ মতামত দিয়ে দেব।
  • হখগ | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ২০:৩১436140
  • ভাই একক আমি শেখাতে আসিনি, বোঝানোর দায় আমার নাই। আগ্রহ থাগলে লোকে এনগেজ করবে। আর এনগেজ করতে গিয়ে গাল দিলে পাল্টা খাবে , বাংলা হিসাব। :-)))) এখানে সাধারণ লালুভুলু কেউ না। িন ফ্যাক্টা সেটাই দাবী, মূল বক্তব্য হলো ভাই আমি অনেক তিমি মেরে এলাম, তুমি কে ভাই দেশে বসে , আধা পাশ দিয়ে আমায় জ্ঞান দিচ্ছো, জানিস আমি স্যান্ডো করি, খুব ই হাস্যকর হলেও এটাই মেন্ অন্তর্বস্তু। এর মধ্যে যেটা আছে সেটা হলো একটা উৎকট প্রতিযোগিতা, অথচ বিষয় সম্পর্কে অনীহা, বা অমুক জেনে কি হবে ইত্যাদি। সমস্যা হলো, প্রতিযোগিতা থাকায় বাকি দুটো সহ নির্লিপ্ত হাওয়া যাচ্ছে না, এই একটা জিনিস পনেরো বছর ধরেই চলছে।

    আর একটা এতটা খারাপ না, জিনিস ও আসছে, আমি আকাডেমিয়ার আর পলিটিক্স এর এনগেজমেন্ট এ অভ্যস্ত, কারণ কিছুই না, সেটা আমার পেশা না হলেও টেম্পেরামেন্ট, এবং এতে inaphaainaaiT বিতর্ক আমার কাছে নতুন না। টেকনোক্রাসি র সমস্যা হলো, সহজ এ কেসটো না পেলে লোকে খচে যায়। :-))) কিন্তু তর্ক টাই যে বিষহয় গুলির সেল্ফ কারেকশনের পদ্ধতি সেটা র ব্যাপারে সেনসিটিভিটি নাই। এটা পেডাগজিকাল তথা ব্যক্তিগত সমস্যা, উচ্চশিক্সিত লোকের মধ্যে থাকা দু:খাজনাক। এবং এ জিনিস আছে বলেই, মন মোহনের থেকে মোদী কে বড় লিডার বলে মনে হচ্ছে, মনে করা হচ্ছে স্টেট ক্রাফট একটা কামান্ডা স্ট্রাকচার মাত্র, গণতন্ত্রের ডিসকার্সিভ নেচার টাকেই অবজ্ঞাও করা হচ্ছে। ছাগলেরা করছে শুধু না, বুদ্ধিমান লোকেরাও করছেন। মূলত দিগ্বিদিগহীন পেশার উন্নতি প্রকল্প এ এই দর্শন তা জীবনের অন্যদিকে ছড়িয়ে গেছে, রিসার্চ ফান্ডিং ও এই দিক মুখী।
  • অপু | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ২০:২৪436139
  • এই পয়েন্ট টায় আমার মতামত হল এরকম :- কেউ যদি কোন জিনিস ঠিকমতো বুঝতে পারে তাহলে লে ম্যানের মতো সহজ করে ব্যাপার টা বোঝাতে পারা উচিত।

    একটা ব্যক্তিগত উদাহরণ দিচ্ছি। কিছু মনে করবেন না। কিছুদিন আগে বিবেকানন্দ ইউনি তে আমি এম এস সি ইন এগ্রিকালচাল স্ট্যাট পড়াতাম । যারা 12 ক্লাসের পরে অঙ্ক কষেনি। অঙ্ক কমপ্লিটলি ভুলে গেছে।
    তারা বিএস সি ইন বোটানি, বিএস সি ইন মাইক্রোবায়োলজি ইত্যাদি । কিন্তু সিলেবাসে প্রবাবলিটি , ডিসট্রিবিউশান, টেস্টিং অফ হাইপোথিসিস সব ই ছিল।

    তাদের কে বোঝানোর জন্যে অনেক খেটে রিয়েল লাইফ উদাহরণ সমেত অত্যন্ত সোজা ভাষায় একটা নোট বানাতাম। নোটে যে অঙ্ক থাকতো তার 50% আমি বোর্ডে কষে দিতাম।বাকি 50% ক্লাসে যাদের মুখ গ্লুমি করে বসে আছে ,সেরকম ছেলে মেয়ে বেছে বেছে, তাদের দিয়ে বোর্ডে অঙ্ক টা করাতাম । প্রথম প্রথম একটু অপ্রস্তুত হলেও কিছু দিন পরে তারা ব্যাপার টা এনজয় করতে থাকে।

    স্টুডেন্ট তো বটেই টিচার ছাড়িয়ে
    মহারাজ অবধি সেই পজেটিভ ফিডব্যাক পৌছায়।

    আমি আমার পরিশ্রম সার্থক মনে করি :)))
  • একক | 14.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ২০:২৪436138
  • বড় এস ( লিখতে গেলে বোর্হেস হয়ে যায় :))) ) কোন বই এর কথা বলছেন জানি না ; আমি নিজে দীর্ঘদিন জার্মান জাতিসত্বার সুপ্রিমেসি নিয়ে আচ্ছন্ন ছিলুম । তার একটা বড় কারণ ওদের দর্শন -শিল্প উৎকর্ষ । আমার চটকা ভাঙ্গলো খুব হাস্যকর জিনিস নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে । তা হলো বেড়াল বেশি ইন্টিলিজেন্ট না কুকুর বেশি ? পপ কালচারে এই নিয়ে একটা মেমেটিক্স গড়ে উঠেছে সবাই নিশ্চই অবহিত আছেন । তো ক্রমাগত পড়ে পড়ে জাবুঝলুম , এই কমপ্যারেটিভ ইন্টেলিজেন্স এর ধারণা কমপ্লিট বোগাস কারণ বেড়াল তার রাস্তায় নেচারকে হ্যান্ডল করে এবং তার ইন্টেলিজেন্স শুধুমাত্র ওই ভাবেই মাপা সম্ভব , কুকুরের ক্ষেত্রেও তাই । এবং এই জিনিস শুধু আলাদা স্পিসিস নয় , একই স্পিসিসের মধ্যেও বিভিন্ন রেসের ক্ষেত্রে খাটে । আপনারা হয়তো এমনিতেই বুঝে যেতেন , কিন্তু আমাকে অনেকদিন বইপত্র ঘাঁটতে হয়েছে এটা বুঝতে , এবং এটা আমাকে রেসিয়াল স্ট্রাগল এর জায়গাটা বুঝতেও সাহায্য করেছে ।
  • হখগ | 172.69.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ২০:১০436137
  • ও আমার বক্তব্য টি বলে দিলেন, থ্যাঙ্কস। হ্যাঁ বিষয় ও অপর আগ্রহী সম্পর্কে অন্য সামাজিক কারণে অবজ্ঞাও একটা কারণ। এবং সেটা ব্যক্তি গত কিসু না, সেটা সাবজেক্টে এর হায়ারার্কি, আর পেশার হায়ারার্কি, মেরিটোক্র্যাসি সম্পর্কে ভুল ধারণা এগুলো সব ই ভুল ভাল সামাজিক হায়ারার্কি আর ভুল পাবলিক পলিসির ফল।

    শিল্প বিপ্লব জিনিসটা (আরেকটা কারণ ইউরোপের আলোচনায় ফেরা) ডিগনিটি অফ লেবার এর সঙ্গে সঙ্গে আরেকটা জিনিস এনেছিল, কন্টিনিউইং এডুকেশনের ধারণা। সেটা আমাদের আস্তে আস্তে আসবে, সময় লাগবে।

    হখগ
  • S | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ২০:০৮436136
  • যেমন একটা বই পড়তে শুরু করেছিলাম নাজি জার্মানি নিয়ে। সেখানে ইংলিশ লেখক স্পষ্টতই বোঝাতে চাইছেন যে যতই জার্মানিরা বৃটেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করুক আর ফ্রেন্চরা বৃটেনের সঙ্গ দিক না কেন, আসলে জার্মানরা ভালো আর ফ্রেন্চরা বদমায়েশ। অবশ্যই এতটা স্পষ্ট করে লেখেননি, কিন্তু মোদ্দা কথাটা তাই। এইটা করছেন তার অনেকগুলো ভেস্টেড ইন্টারেস্ট থাকতে পারে। হয়ত যুদ্ধের আগে তিনি বহুক্ষেত্রে প্রো জার্মান স্ট্যান্ড নিয়েছেন, বা পরিবার সূত্রে জার্মানীর সাথে যোগাযোগ আছে।

    তারপরে আবার বলছেন যে কোন এক টেবিলে তিনি একদল জার্মানদের সঙ্গে মিউজিক নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে দেখেন যে সেইসব জার্মানরা প্রচুর জ্ঞান রাখেন। অতেব জার্মানরা জাত হিসাবে খুবই উন্নত ছিল ইত্যাদি। এখানে কলক্লুশানটা গন্ডগোলের। প্রথমত অ্যানেকডোটাল এভিডেন্স। দুই, এটা হতে পারে যে ঐ জার্মান দল আসলে জার্মানীর সেরা মিউজিক স্কলার। তিন, লেখক নিজে মিউজিকের ব্যাপারে কিছুই জানেন না। ফলে প্রয়োজনের থেকে বেশি ইম্প্রেস্ড।

    এই বই পড়ে যে কি উদ্ধার হবে কে জানে।
  • একক | 14.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ২০:০১436135
  • শুধু সোশ্যাল সায়েন্স না , আর্ট ও । মোদ্দা কথা আমাদের দেশে যেগুলোকে "পিছড়ে হুয়ে সাবজেক্ট " :))
  • S | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:৫৬436134
  • আমি ধরেই নিচ্ছি যে এখানে বেশিরভাগ লোকজন হার্ড সায়েন্স, ইন্জিনিয়ারিং ইত্যাদি পড়াশুনা করেছেন। কিন্তু এখানে কেউ ফিজিক্স বা কেমিস্ট্রি বা স্ট্যাট নিয়ে তেমন আলোচনা করেনা। কারণ এসব নিয়ে আলোচনা করতে গেলে যে বেসিক ট্রেনিংটা দরকার হয় সেটা এত পড়াশুনার পরেও লোকের নেই। কিন্তু সোশাল সায়েন্স নিয়ে ফান্ডামেন্টাল পড়াশুনাটুকু না করেও কতগুলো বাজার চলতি রেফারেন্স বই পড়ে আলোচনা করা যায়। এইটা একটা সমস্যার ব্যাপার।

    এই রেফারেন্স বইগুলোর মূল উদ্দেশ্য থাকে দুটো। এক, বাণিজ্যিক। দুই, প্রোপাগান্ডা। ফলে বইগুলো খুবই ক্ষতিকারক, যদি না মিনিমাম ট্রেনিংটুকু থাকে। কারণ একটা রেফারেন্স বইগুলোতে তিনটে পার্ট থাকে। প্রাইমারি বা সেকেন্ডারি ডেটা, অ্যানালিসিস, আর কনক্লুশান। এইবারে উপরিউক্ত দুটো কারণের জন্য (বাণিজ্যিক এবং প্রোপাগান্ডা) এই কনক্লুশানটা অনেকক্ষেত্রেই ওপিনিয়ন। সেটাতে আসতে গিয়ে লেখক হয়ত ভুল অ্যানালিসিস বা ডেটা চেরি পিক করেছেন। সেটা বুঝতে গেলে ট্রেনিং লাগবে। নইলে আমি পড়াশুনার নামে প্রোপাগান্ডা গিলছি।
  • একক | 14.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:৫০436133
  • আগের পোস্ট গোনুবাবুর বক্তব্যের উত্তরে ।
  • একক | 14.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:৪৯436132
  • এইখানে আমি একটু ডিফার করবো । এখানে সবাই "স্ব স্ব " ক্ষেত্রে যথেষ্ট নলেজ ও এক্সেলেন্স রাখেন সন্দেহ নেই কোনো । কিন্তু আপনিও জানেন , আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা সেরকম না যে একটা এবস্ট্রাকশনের এবিলিটি তৈরী করবে যা দিয়ে মাল্টিপল সাবজেক্টে বোঝার ক্ষমতা বা আগ্রহ জন্মায় । আমি নিজে এই নিয়ে দীর্ঘকাল ঘাড়ট্যারাম করে দেখেছি , যে ন্যানো সায়েন্স গুলে খেয়েছে সে ডারউইন নিয়ে রিসেন্ট চ্যালেঞ্জ গুলো একসেপ্ট করতে পারে আবার নাও করতে পারে । না করার সম্ভাবনাই বেশি । পিওর ম্যাথের লোকেরা দেখেছি একটু বেশি ওপেন হয় এবস্ট্রাকশনের ক্ষেত্রে , সেটা আমার খন্ড দর্শন ও হতে পারে , কিন্তু ইন জেনেরাল, ধরা যাক আমি আর্কিটেকচার এ একটা সম্মানীয় লেভেল অবধি এচিভ করেছি মানেই , ফটোগ্রাফিক এস্থেটিকসে এলগরিদমের গুরুত্ব , রেডিলি বুঝে নেবো এরকম না ।
  • S | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:৪৫436131
  • "কিন্তু সোশ্যাল সায়েন্স বা পলিটিক্যাল সিস্টেমের মত জটিল জিনিস নিয়ে আলোচনা খুব সহজবোধ্য হবে আশা করে কেন বুঝিনা। সম্ভবত হিউম্যানিটিজকে অবজ্ঞা করার একটা ট্রেনিং এডুকেশন সিস্টেম থেকেই আসে।"

    আমি তো হার্ড সায়েন্স আর সোশাল সায়েন্স দুটই পড়েছি।

    আমার তো মনে হচ্ছে ব্যাপারটা উল্টো। হার্ড সায়েন্স এমনিতেই কঠিন কারণ প্রচুর অন্ক টন্ক থাকে, প্রুফ থাকে ইত্যাদি কারণে। সাবজেক্টের ইনহেরেন্ট কমপ্লেক্সিটির জন্য। এইবারে হার্ড সায়েন্স পড়া লোক মনে করছেন যে সোশাল সায়েন্সও হার্ড সায়েন্সের মতন কঠিন করে না লিখলে বোধয় চলবে না।
  • S | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:৩৯436130
  • @অর্জুন, আমি সেটাই লিখেছি। আমাকে ছাত্র পড়াতে হয় বলে সবকিছুকেই সহজ করে বোঝাতে হয়, নইলে আগে আমিও প্রচুর জার্গন দিয়ে লিখতাম। অন্য বিষয় সম্বন্ধে জানিনা। কিন্তু এইবারে আপনি হঠাত করে আমার লাইনের কিছু বই পড়ে যদি লিখতে যান তাইলে ওরকম কঠিন লেখাই বেড়োবে (যেমন আমাকে যদি ফোর্থ ডাইমেনশান নিয়ে লিখতে বলে তাইলে যে অবস্থা হবে)। কারণ ঐ বইগুলোতে কি লেখা আছে সেটা তখনই বুঝবেন যদি সেই সাবজেক্ট ম্যাটারটা আপনার আগে থেকেই খুব ভালো করে বোঝা থাকে।
  • হখগ | 172.69.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:৩৪436129
  • শিক্সাৰ ডেমোক্রাটাইজেশনের ন্যূনতম শর্ত সহজ করে বোঝানো। কিন্তু উচ্চ শিক্সিত আডাল্ট রিডারশিপ কে কেউ কিসু শেখাতে আসে না। বরঞ্চ নিজের বিষহয়আনুগ বক্তব্য এক্সচেঞ্জ করতে আসে।

    হখগ
  • একক | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:৩০436128
  • এই "সহজ করে বলা " বা না বলা জনিত পাঠকের পারসেপশন নিয়ে আমার যথারীতি কিছু হ্যাজ দেওয়ার আছে :)) ফেইনম্যানের লেখায় পড়ছি , তিনি বলছেন , যে সত্যি করে সাবজেক্ট বুঝেছে সে একটা শিশুকেও বোঝাতে পারে । অনেকদিন ধরে ভেবেছি এটা নিয়ে ।

    আমার মনে হয়েছে , এই কোটেশন টি আরও অনেক কোটেশনের মতোই ফ্যালাসি ময় । ফেইনম্যান হয়তো যেটা বলতে চেয়েছেন তা হলো : যে সাবজেক্ট বোঝে সে যে কোনো মুহূর্তে বেসিক প্রিন্সিপল থেকে স্টেপ বাই স্টেপ পিরামিডের উপরে ওঠার ক্ষমতা রাখে । "শিশু " এখানে এলিগরি , সত্যি তো শিশুকে জেনেরাল থিওরি অফ রিলেটিভিটি বা দুয়েন্দে বোঝানো সম্ভব নয় !!! কারণ তার ইনিশিয়েশন নেই ।

    তো , ইনিশিয়েশনটা লাগেই । ওটা না থাকলে সহজ / কঠিন এসব কথার কোনো মানে হয়না । প্রচুর পদ্য পড়ে মহা অভিমান নিয়ে দ্য ব্রোঞ্জ হর্সম্যান পড়তে গিয়ে আমার প্যান্ট হলুদ হয়ে গেসলো । এক দাদা , রাশিয়ান জানে বললো , ভাষা টা না জানিস , অন্তত অনুষঙ্গ গুলি না খেলে পুশকিন এক লাইন বুঝবিনা । হলো মেন্ পড়তে গিয়েও বই বন্ধ রেখে , কাষ্ঠ কঠিন ইতিহাস ও ধর্মপুস্তক চর্চায় ফিরে যেতে হয়েছে ।

    কাজেই , সহজ করে বলা যেমন সহজ না , সহজে বুঝতে পারায় সহজ না । লেখক এগোবেন , পাঠক কেও কয়েক পা এগোতে হবে ।
  • o | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:২৫436127
  • লোকে ফিজিক্সের আলোচনা দুরুহ হলে অসুবিধে বোধ করে না, আরও বই-টই পড়ে বোঝার চেষ্টা করে বা পাতি কাটিয়ে দেয়, যদিও ফিজিক্স সবচেয়ে সহজ সিস্টেম নিয়ে কাজ করে (যে কারণে ইট ইজ দ্য মোস্ট অ্যাডভান্সড ব্রাঞ্চ অফ সায়েন্স)। কিন্তু সোশ্যাল সায়েন্স বা পলিটিক্যাল সিস্টেমের মত জটিল জিনিস নিয়ে আলোচনা খুব সহজবোধ্য হবে আশা করে কেন বুঝিনা। সম্ভবত হিউম্যানিটিজকে অবজ্ঞা করার একটা ট্রেনিং এডুকেশন সিস্টেম থেকেই আসে।
  • হখগ | 172.69.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:২৩436126
  • আরেকটা কথা , গুরু তে 'মাস' আছে বললে , এ 'মাস' খুব ই রেগে যাবে। অতএব এটা বোঝা দরকার যারা আমি বাপু সহজ সরল বলছেন, তারা মূলত: বিষহয় তাকে গুরুত্ত্বপূর্ণ মনে করেন না বলে বলেছেন, অবশ্য একটা ছাপার এক্সার সামনে নড়ে যাচ্ছে তাও সালা তাকে গুলি করা যাচ্ছে না বলে আসোয়াস্তি তে ভুগছেন , সাধারণাত্ত্বের দাবী এখানে অসৎ ও বেমানান। সকলেই অসাধারণ, নিজ নিজ ক্সেত্রে :-)))
    সেটাই সমস্যা। মাস ইত্যাদি একেবারেই ফালতু কথাআ এখানকার রিডারশীপের পক্ষে

    হখগ
  • হখগ | 172.69.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:১৮436125
  • এনগেজ করতে চাই কিন্তু ঘাড়ে ধরে না। আমি মিডিয়া কোম্পানী চালাচ্ছি না। :-)))) হখগ
  • হখগ | 172.69.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:১৭436124
  • কিন্তু বললেই বা ক্ষতি কি :-))))

    হখগ
  • একক | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:১৭436123
  • তাহলে কোনো চাপ নেই :)) আমি ভাবলুম আপনি মাসের সঙ্গে এনগেজ করতে চান , কারণ পলিটিকালি একটিভ লেখালেখি যাঁরা করেন তাঁদের ওটা একটা আজেন্ডা থাকে । যদি তা না থাকে , নিজের ফোর্স এ লিখে যান :)))
  • হখগ | 172.69.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:১৭436122
  • :-))) একক, ও, থ্যাঙ্ক ইউ।

    হখগ
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:১৫436121
  • @S 

    কঠিন করে বলার আরেকটি কারণ যিনি কোনো বিষয়ে বলছেন তিনি নিজেই বিষয়টি বিশেষ বোঝেননি বা বুঝলেও ভাসা ভাসা বুঝেছেন। সেটা ঢাকতে নিজের ভাষার জোরে কঠিন করে বললে ঐ ফাঁকটি সহজেই ঢেকে দেওয়া যায়। ব্যাপারটা সহজ করে বললে বুদ্ধিমান শ্রোতা বা পাঠক ধরে ফেলবে। 

    এখানে কাউকে উদ্দেশ্য করে বলছি না। 

  • হখগ | 172.69.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:১৫436120
  • কিন্তু বুঝতেই হবে কেন? আমি আমার লিখবো, কারো না পোসালে পর্বে না। কি চাপ। তার জন্যে ঘরে এসে ওকমান করে যাবে মাইরি :-)))))))))

    আমি তো বেশির ভাগ লেখায় বুঝি না।

    হখগ
  • o | 108.162.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৯:০০436119
  • এবাউট কোরবিন, জিজেকের তিনটে পয়েন্ট ছিল। প্রথমত, টোরিরা যেখানে ওপেনলি ইইউ থেকে বেরোতে চাইছে, সেখানে লেবার পার্টি একটা দোনামোনায় ভুগছিল এবং জনগণ বুঝে নেবে টাইপের কথা বলছিল। কোরবিন ব্রেক্সিট চান এইটে মোটের ওপর ক্লিয়ার হবার পর পরিস্থিতি আরোও ঘোলাটে হয়। নিজে ব্রাসেলস বুরোক্র্যাটদের সম্পর্কে সন্দিহান হয়েও অবস্থানের এই অস্পষ্টতাটাকে জিজেক পছন্দ করছেন না। কারণ এটা বেসিক্যালি ওয়ার্কারদের রাইট ইত্যাদি সংক্রান্ত ন্যারেটিভের কন্ট্রোল অ্যান্টিইমিগ্র্যান্ট পপুলিজমের হাতে ছেড়ে দিচ্ছে। দ্বিতীয়ত জিজেক বলছেন নেশন স্টেট দিয়ে হবে না। রিফিউজিস আর নিউ প্রোলেতারিয়েত এরকম পলিটিক্সকে সরাসরি ননসেন্স মনে করছেন। একটা গ্লোবাল রিঅর্গানাইজেশন চাইছেন, কিন্তু আবার বলছেন সেটা লিবারাল ডেমোক্রেসি বা কোন লেনিনিস্ট কমিউনিস্ট পার্টির দ্বারা হবে না। র‍্যাডিক্যাল হতে বলছেন, সে বার্নির ক্ষেত্রেও তাই বলছেন, কারণ নইলে এস্ট্যাবলিশমেন্ট সবসময়ই নানারকম ট্রিকস খেলবে এবং আল্টিমেটলি লড়াইটা সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটস আর সোশ্যালিস্টদের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে থেকে যাবে। তৃতীয়ত কোরবিন যখন অ্যান্টিসেমিটিজমের মত সেন্সিটিভ ইস্যুতে ঝাড় খাচ্ছেন এবং ব্রিটেনের চিফ রাব্বি সরাসরি বলছেন লেবার পার্টি বিষে ভর্তি হয়ে গেছে, জিজেক তখন অ্যান্টিসেমিটিজম আর অ্যান্টিক্যাপিটালিজমের তুলনা টেনে বলছেন হিস্টোরিক্যালি অ্যান্টিক্যাপিটালিজমে বুর্জোয়াদের বিরুদ্ধে হেট্রেড যখন ইহুদীদের দ্বারা ডিস্প্লেসড হয়, তখন অ্যান্টিসেমিটিজম জন্ম নেয়। কিন্তু এখানে সবরকম অ্যান্টিক্যাপিটালিজমকেই অ্যান্টিসেমিটিজম হিসাবে দেখানোর একটা প্রবণতা তৈরী হচ্ছে। ইজরায়েলের সমালোচনা করাটা খুব গুরুত্ব দিয়েই দেখছেন, তাতে ভোট কমে গেলে যাবে। এই হচ্ছে মোটের ওপর ব্যাপার। জিজেক ঠিক সিস্টেমকে পাল্টে দেওয়া ইত্যাদিতে বিশ্বাসী নন। বরং সিস্টেমকে লিমিট পর্যন্ত ঠেলে নিয়ে যেতে বলছেন। যেটাকে স্বাভাবিক পরিস্থিতি বলে নাগরিক মনে করছে, সেটা বজায় রাখতে গেলে রাস্ট্রকে কতটা ভায়োলেন্স ব্যবহার করতে হয় সেটা সম্পর্কে সচেতন হতে বলছেন। জিজেক বেশ পেসিমিস্টিক। সিম্পল সলিউশনে আস্থা রাখেননা। এই জন্য একটু ক্রেডিট দেওয়া যায়। কিন্তু চমস্কির মত পলিটিক্যাল অ্যাক্টিভিস্টরা নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে অনেক বেশি প্রাগম্যাটিক। এবাউট ইজরায়েল, চমস্কির পজিশন জিজেকের মতই। ডেমরা যখন রাশিয়া কল্যুসন নিয়ে লাফালাফি করছিল, চমস্কি খুব কারেক্টলি পয়েন্ট আউট করেছিলেন হোয়াট অ্যাবাউট নেতানইয়াহু যিনি ২০১৫-তে ওবামাকে না জানিয়ে সরাসরি কংগ্রেসের জয়েন্ট সেসানে প্রেসিডেন্টের পলিসিকে কন্ডেম করে স্পিচ দিয়েছিলেন। দ্যাটস ফরেন ইন্টারভেনশন। তবে চমস্কি জিজেককে মোটে পছন্দ করেন না। ঃ-))) যদিও দুজনেই পোস্ট-কলোনিয়ালিস্টদের ওপর খাপ্পা। জিজেকের মতে পোকো বেসিক্যালি সাদাদের গিল্ট ভাঙিয়ে খাবার ব্যবসা। :-) বিবেক চিবার যখন পোকো থিয়োরির সমালোচনা করে পোস্টকলোনিয়াল থিয়োরী অ্যান্ড স্পেক্টার অফ ক্যাপিটাল বলে একটি বই লেখেন, চমস্কি ও জিজেক দুজনেই খুব প্রশংসা করেছিলেন, যদিও স্পিভাক ইত্যাদিরা অ্যাজ এক্সপেক্টেড খচে যান। এ নিয়ে বিবেকের সাথে পার্থ চ্যাটার্জীর খুব ইন্টারেস্টিং ডিবেটও হয়েছিল। :-)
  • একক | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৮:৫৯436118
  • জিজেক এর বই আর কিছু না পড়ুন , "আ সাবলাইম অবজেক্ট অফ ইডিওলজি " টা পড়ে দেখতে পারেন । এইটা পড়েই আমার বেশ উচ্চ ধারণা হয়েছিল , যেটা পরবর্তীতে ওনার ফিলোসোফার পজিশন থেকে সরে গিয়ে , ফিলোসোফিকাল কমেন্টেটেটোর হিসেবে রকস্টারসুলভ কথাবার্তা জনিত কারণে নিরাশ করেচে । তবে এই বইটা বারবার পড়ার মতো ।
  • হখগ | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৮:৫৯436117
  • আসলে জিজেকের মূল সমস্যা হলো, ক্রিশ্চিয়ানিটি টা ভালো বোঝেন , সে জন্যে কলোনীর মতো ক্রিশ্চিয়ান প্রজেক্ট কে ওনার পক্সে ফেলা মুশকিল, আমি যেটা ভালো বুঝতে পারি না, কিন্তু আন্দাজে বোলাতে পারি, জিজেকের কোয়ালিটির ক্রিশ্চিয়ানিটি বোঝা দুটো লোক আছে, এক হলো উম্বের তো ইকো আরেকজন ইগলটন, তো এনারা যে কম গাল খেলেন , ইগলটন তো সরাসরি baamaponthee, তার মেন্ কারণ হোলো তারা শুধু ফিলোসফি করেন নি, প্রি- এনলাইটেনমেন্ট ক্রিশ্চিয়ানিটি কে 'সময়' জিনিসটার থেকে আলাদা করেন নি, ঐতিহাসিকতার থেকে আলাদা করেন নি। দর্শন চর্চায় সীমাবদ্ধ রাখেন নি, এবং পলিটিকাল ইতিহাসের চর্চায় এটা কেন জিজেক করেন নি আমার কাছে পরিষ্কার না। এ জিনিস আলথুজার ও করেন নি, ইউরো সেন্ট্রিক হাওয়া সত্ত্বেও।

    পরে হয়তো কখনো সুযোগ হলে বোঝার চেষ্টা করবো। বারো চিন্তাবিদ এক দিনে কি আর বুঝাবো। এমনি তে ওনার যেটা রিফ্রেশিং টোনি ক্লিফ / তারিক আলীরা যেমন মূল পরিবর্তনের এজেন্সি টা শুধু ছাত্র দের হাতে ছেড়ে দিয়ে নিশ্চিন্ত হচ্ছিলেন, এবং মনে করছিলেন ওয়েলফেয়ার স্টেটে র কাছে সুবিধে পাওয়া শ্রমিকেরা পরিবর্তনে সঙ্গে থাকবে না, সেটা আনাকৃতিকালী নেন নি।

    হখগ
  • r2h | 172.68.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৮:৫১436116
  • দমদির পোস্ট যেন ব্যাকরণ শিংএর সেজোমামা।

    আমি যে বাংলা বই পড়তে চাই।
  • একক | 162.158.***.*** | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৮:৫০436115
  • গোনুবাবুর লেখা কঠিন না , একটু পুরোনো দিনের কালোয়াতি গোছের । ডানলপ থেকে শ্যামবাজার যাওয়ার সমস্ত পসিবল রুট কে ট্র্যাভার্স করে তবে ছাড়েন । এবার বর্তমান শ্রোতা বলুন বা পাঠক , সব খানিক সিঙ্গল লাইনের পাবলিক । যা লেখেন ওটাই ভেঙে ভেঙে কনভারসেশনাল মোড এ তিন চারবার-এ লিখলে নিজ্যস বুঝে নেবে । নইলে বাপ্রে কী কঠিন ! বলে কাটাবে । আমি অবশ্য এটাকে একটা প্রাচীন স্টাইল হিসেবেই পড়ি এবং মন্দ লাগে না ! :)
  • | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৮:৪৫436114
  • *খুঁজবো
  • | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৮:৪৫436113
  • আরে বাকী আধখান উড়ে গেল।,

    হুতো, আমার কাছে সম্ভবতঃ চার্চিলস সিক্রেট ওয়ারের ইপাব আছে। এটা আর জনম মুখার্জীর ইংরিজি বইটার মধ্যে একটাবকিনে পড়েছিলাম আর একটা যোগাড় করে। কোনটা কিভাবে মনে নেই। তুমি চাইলে লহুঁজবো আর কি।
  • | ১৬ মার্চ ২০২০ ১৮:৪২436112
  • আকা, বিঙ্গো
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত