এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • T | 14.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৯:১০435571
  • আচ্ছা, রসিকতা না। উত্তরবঙ্গের চা বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা শুধুমাত্র কলকাতাবাসীরই নয়, সকলেরই ভেবে দুঃখিত হওয়া উচিত। জেলার লোকেরও। এখন এরপর যা অবধারিত ভাবে আসে আরকী, দুঃখিত হয়ে করেছেন টা কী মশাই? ওতে মাথা হেঁটই হয়ে আসে। সামর্থ্যও সেরম নেই কিশু, তবু যতটুকু যা করা যায়। কিন্তু কলকাত্তাইয়া সাংস্কৃতিক আধিপত্য নিয়ে গুরুতে কিছু প্রশ্রয় মেলে বলে মনে হয় না। অ্যাদ্দিন যা দেকচি। বরং ফুটোকাপ্তানি বা অভিজাতপনা দেখাতে এলে লোকে মিষ্টি করে নেড়ুখোকন বলে। :))) তো, এই তোপ তবে এলেবেলে দাগছেন ক্যানো। এ কী সাধারণ আক্ষেপমাত্র না কি আরো কিছু আছে।
  • অপু | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৯:০২435570
  • ইয়ে মানে আমিও হাওড়া। :)))
  • T | 14.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৮:৫৮435569
  • হাওড়া। জোর বেঁচে গেছি। ল্যাট লং আরেট্টু এদিক ওদিক হলেই বিবেক আর ছেড়ে কতা বলত না। যাক বাবা।
  • r2h | 172.68.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৮:৫১435568
  • বাংলা সঙসকৃতির ঢাক খুবই কলকাতা তথা পশ্চিমবঙ্গকেন্দ্রিক এতে তো কোন দ্বিমতই নেই।
    গ্রামের সম্পদ দিয়ে শহর পুষ্ট করা - এও প্রাচীন তর্ক। আর কলকাতা তো সরাসরি ঔপনিবেশিক, চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত, বাবু কলচর ইত্যাদি।

    বাকি প্রশ্নগুলি নিশ্চয় অন্য লোকেদের জন্য। আমি পশ্চিমবঙ্গে মাত্র কিছু বছরই ছিলাম মোটে।

    তবে এই সব কোন কারনের জন্যই কলকাতা প্রিয় হওয়া আটকায় না তো।
  • o | 173.245.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৮:৪৫435567
  • নাঃ, অন্যদের কথা জানি না, আমার কিছু মনে হয় না। খ্রীস্টীয় করুণায় আস্থা রাখিনা।
  • এলেবেলে | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৮:১২435566
  • কাল কলকাতার প্রসঙ্গটা তুলে কেটে ওঠায় আন্তরিক দুঃখিত। ব্যাপারটা এমন না যে তাতে আমার খুব অসূয়া আছে। ব্যাপারটা এমনও না, কলকাতার বদলে আমার জন্মভূমির কথা লিখতে হবে। তাহলে কথাটা হঠাৎ বললাম কেন?

    আমি বিষয়টাকে একটু অন্যভাবে দেখতে চাইছি। আচ্ছা আপনাদের মনে হয় না যে একটা রাজ্যের প্রায় সমস্ত অংশটা গ্রাম (ভদ্রতাবশত অনেকে মফস্‌সল বলেন বটে) হিসেবে চিহ্নিত করাটা কলকাতাবাসীদের চরম আত্মতুষ্টি এবং উৎকট উন্নাসিকতার লক্ষণ?

    সেখানকার মানুষদের স্বাচ্ছন্দ্যকে প্রায় বিসর্জনের বিনিময়ে সমস্ত রকমের সুযোগসুবিধা ভোগ করতে গিয়ে কোথাও আপনাদের বিবেক জাগ্রত হয়? আপনারা ফিল করেন উত্তরবঙ্গের চা-বাগানের মানুষগুলো, জঙ্গলমহলের মানুষগুলো কিংবা সুন্দরবনের মানুষগুলো কতটা অসুবিধার সম্মুখীন হন তাঁদের প্রাত্যহিক জীবনে? একটা ফ্লাইওভার, একটা ব্রিজ কিংবা ধরুন একটাও অ্যান্টি-ভেনাম ইঞ্জেকশন স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে না থাকায় তাঁদের কোনও সমস্যা হয় কি না?

    একটা ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বলছি) পড়াশোনা চালিয়ে যেতে  কিংবা একটা ভালো সরকারি বা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা পেতে তাঁদের কতটা কাঠখড় পোড়াতে হয়? আপনাদের একবারের জন্যও মনে হয় যে আপনারা স্বার্থপরের মতো অন্যকে বঞ্চিত করে অন্যায্য সুবিধে ভোগ করেন কেবলমাত্র কলকাতার বাসিন্দা হওয়ার সুবাদে?

    আপনাদের কেমন মনে হয় যখন দেখেন এই খবরটা - এবারেও জেলাকে টেক্কা দিল কলকাতা? বা কবি সম্মেলনে যখন মফস্‌সলের কবিদের আলাদা পঙ্‌ক্তিভুক্ত করা হয়? নাকি নির্বিবাদে ভাবেন - সব আমাদের জন্য, সব আমাদের জন্য?

  • aka | 108.162.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৬:২৯435565
  • গুরুতে সুকির লেখা ওয়ান অফ দা বেস্ট। আর এত কনসিস্টেন্টলি এত ভালো লিখে যাওয়া খুবই বিরল।
  • একলহমা | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৫:০৮435564
  • ন্যাড়া | 172.68.189.180 | ১৪ মার্চ ২০২০ ১০:২০
    আমার নিজের কথা একসময় তুলনায় নিয়মিত লিখেছি 'সচলায়তন'-এ আমার পাতায়। এখানে এখনো কিছু লিখিনি।
  • একলহমা | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৪:৫৯435563
  • মার্চ ১৪। আজ পাই দিবস। পাইদিদি কোথায়?
  • অপু | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৪:৩২435562
  • স্ট্রীট ফুডের ব্যাপার টা আমি একটু মেফিস্টোফিলিস টাইপস। মানে যা পাই। যেথায় পাই। ফুচকা, চপ, রোল, মোগলাই, ঘুঘনি রুটি, আলুর দম রুটি, দোসা,ইডলি , সম্বর বড়া ( সাউথ ইন্ডিয়ান খাবার আমার খুব পছন্দের:)) )

    তবে হ্যাঁ ভাত আমি ভাত, পোলাও, বিরিয়ায়ি আমি সব জায়গায় খেতে পারি না । এতদিন সেক্টর ফাইভে কাটিয়েও কোন দিন ঝুপসে খাই নি
  • অপু | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৪:১৫435561
  • আমি মফস্বলের ছেলে হলেও কলকাতা অন্ত প্রাণ। পৃথিবীর বেশ কিছু শহরে থাকলেও কলকাতা কে সবসময় মিস করি।

    কলকাতার কিছু কিছু জায়গা আর খুব পছন্দের। যেমন কলেজ ষ্টীট। বন্ধুদের সাথেও অনেকসময় কাটিয়েছি। একা একাও। আমি জানি আমার কলকাতার অনেক খামতি। অনেক সমস্যা। কিন্তু এই কলকাতাকেই আমি ভালোবাসি। কেউ সমালোচনা করলে তার সাথে অবুঝের মতো তর্ক
    করি তাতে যুক্তি কম আবেগ বেশী।

    "তবু তুমি সুন্দরী কত কলকাতা" :)))
  • অরিন | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৪:০৩435560
  • “ মোদ্দা কথা হল, এটা পাব্লিক হেলথ। হ্যাঁ ইন্ডিভিজ্যুয়ালিও একজনের সুস্থ থাকাটা প্রয়োজন, সেটা পুরো সমাজবিচ্ছিন্ন ব্যাপার তো না । আর এইসব ইনফেকশাস ডিজিজের ক্ষেত্রে, যেগুল্যর ইনফেটিভিটি অনেক বেশি, তারউপর এপিডেমিক কি প্যান্ডেমিক সিচুয়েশন, সেখানে একজন ব্যক্তি তো বহু পাব্লিকের হেলথের জন্য দায়ী। শুধু একা এক ব্যক্তির ব্যাপারই না। একজন ব্যক্তি যখন এতজনকে ইনফেক্ট করার পোটেনশিয়াল রাখেন, সেটা কীকরে ব্যক্তির একার বিষয় হতে পারে!”

    এ হচ্ছে পাবলিক হেল্থের সারাৎসার কথা। কোনটা ইনডিভিজুয়াল, কোনটা কমনস, কোথায় ন্যানি স্টেট এগুলোর সাদাকালো বিভাজন যেমন হয়না, তেমনি যেখানে বহু মানুষের বাঁচা মরা জড়িত, সেখানে কিছু পদক্ষেপ নিতেই হয়।
    সুইডেনের ব্যাপার তোমার লেখা থেকে পড়লাম। এর পরিণাম কি হবে বলা মুশকিল। কারণ, অন্যান্যবারের তুলনায় এবারের প্যানডেমিকের চরিত্র অন্যরকম। কিছু লোক সুস্থ হচ্ছে, কিন্তু কয়েকদিন পরে আবার বাড়াবাড়ি। বৃদ্ধ/বয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে মৃত্যুহার খুবই বেশী। এর বাইরে একদল তৃতীয় পক্ষ আছে, যারা হয়ত ক্যারিয়ার হয়ে রইল, এবং ছোট আউটব্রেক হতেই থাকবে।
    এবার একটা ব্যাপার ভেবে দেখ, সম্ভবত সুইডেনের হেল্প অফিশিয়ালদের বক্তব্য: চীনারা যদি না জানাত ও সংক্রমণটা এরকম ভাবে ছড়াত, আমরা কি দেখতাম, বহু মানুষ আক্রান্ত, শুধু কিছু খুব বয়স্ক মানুষ মারা যাচ্ছেন, তাঁরা হারটের অসুখে না ইনফেকশন হয়েছে বলে মারা যাচ্ছেন তা জানা যেত না। এবং যদি রিসোর্স থাকে ( হয়ত সুইডেনের আছে), তাহলে সোস্যাল ডিসটেনসের ব্যাপারটি অপশনাল করে দেখা যেতে পারে এপিডেমিক কার্ভ কতটা ফ্ল্যাট হয়। জানিনা, তবে মনে হল কথাটা ।
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৩:৫৭435559
  • শান্তিনিকেতনের অধঃপতন অনেকদিন হয়েছে। প্রায় কুড়ি বছর আগে বিশ্বভারতী ফারস্ত প্যাসেঞ্জারে বোলপুর যাচ্ছি। এসি চেয়ার কারের যাত্রী। যাত্রী সংখ্যা হাতে গোনা। চেকার এসে চেক করে গেছে। হঠাৎ দেখি দরজার কাছে হই হই। বিশ্বভারতীর কিছু ছাত্র এসিতে যাবে। জায়গা খালি তাই তারা উঠবে। চেকার মৃদুভাবে  নিষেধ করল । তাকেই পাত্তাই দেয়না। এবার কিছু হোমরা চোমড়া যাত্রী এগিয়ে গেল। বিপুল বাক বিতণ্ডা। তারপরেই শুরু হল ছেলে গুলোর গালি বর্ষণ। চেকার বলল এরা পরে স্টেশনে পরে আমায় একা পেয়ে ঝামেলা করবে। উঠতে দিন। যাত্রীগুলো বলল কয়েকজনকে দিতে পারি। না তা হবেনা। তাদের বিশাল দল। সবাইকে দিতে হবে। এবার দরজা বন্ধ করে দেওয়ার পালা। এবার একেবারে খিস্তি। দেখে নেব বলে তারা বিদেয় নিল। 

    ২০১৫ য় শেষবার গেলাম শান্তিনিতেকন। পরেরদিন ভোরে কাঁচের মন্দিরে উপাসনায় গেছি। শুনলাম আগেরদিন মদ খেয়ে মোটরবাইক চালিয়ে সংগীত ভবনের দুজন কঙ্কালিতলায় গাছের সঙ্গে অ্যাকসিডেন্ট করে স্পট ডেড। তাঁদের জন্যে হল স্পেশাল প্রার্থনা। 

    শুনলাম এরকম এরকম প্রায় হচ্ছে। 

  • | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৩:৫০435558
  • হখগ | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৩:২৬435557
  • ও এর এই পোস্টে র পরে আমরা ধরে নিতে পারি গ্রামীন রিফ্রেশিং সারল্য অথবা শরদিন্দুর 'স্বাভাবিকতা' র পক্ষে কয়েকটি পোস্ট পড়বে:----)))))) আফ্রিকার প্রেক্ষিতে , রেসিস্ট এনথ্রোপোলজীর উদা হিসেবে এই সারল্য আর বিশুদ্ধতা আরোপন এর সমস্যার বিষয়ে আমি পুরাকালে মাইরি এই গু্রুতেই একটি প্রবন্ধ অনুবাদ করে দিয়য়েছিলাম, আচিয়ে মবেম্বের লেখা। এল সি এম এর খোঁজ কলে সেসব আর পাইনা খুঁজে।
  • হখগ | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৩:১৮435556
  • চীন এর আর আলাদা করে কোয়ারান্টাইন করার দরকার কি, একেকটা গোটা প্রভিন্স ই তো বন্দী, :--)))))
  • o | 108.162.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৩:১৭435555
  • ইন ফ্যাক্ট, ব্যাপারটা সহজভাবে দেখা যেতে পারে। রাস্ট্র বনাম ব্যাক্তির একটা পেঅফ ম্যাট্রিক্স ভাবুন। ব্যাক্তি কোন একটা পার্টিকুলার স্ট্র্যাটেজি চুজ করলে যে ইউটিলিটি গেন করবে, রাস্ট্র যদি সেই স্ট্র্যাটেজিটার এগেনস্টেই পেঅফ কমিয়ে দেয় (ফর এগজাম্পল ঐ স্ট্র্যাটেজি চুজ করলেই যদি ক্যালায়), তাইলেই স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ। কিন্তু যদি রাস্ট্র অন্য স্ট্র্যাটেজিগুলোর এগেনস্টে পেঅফ বাড়িয়ে এই পার্টিকুলার স্ট্র্যাটেজিটাকে কম লোভনীয় করে তোলে, ইন দ্যাট কেস ব্যাপারটা এমপাওয়ারমেন্ট হয়ে গেল।

    ফুকো আসবেন আসবেন কচ্ছেন, কিন্তু সাহস পাচ্চেন না। ঃ-)))
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৩:০৯435554
  • সুইটজারল্যান্ড দেশটা নিয়ে লেখালেখি প্রায় চোখেই পড়েনি। দেশটা বেশ অজানা। 

  • o | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৩:০৮435553
  • এইটা হেবি ইন্টারেস্টিং ডিবেট। ঃ-))) কেউ কেউ বলছে যে চীন বলেই এভাবে লার্জ স্কেলে কোয়ারান্টাইন করে লাখ লাখ লোককে ইনফেক্ট হওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে পেরেছে। সিচুয়েশন কন্ট্রোলে এনেছে। ক্রেডিট গোজ টু দ্য টোটালিটারিয়ান গভর্নমেন্ট। ঃ-)))

    আসলে স্বাধীনতা বলে আলাদা করে কিছু হয় না। সবসময় ফ্রিডম আর সিকিউরিটির একটা ট্রেডঅফ চলতে থাকে। স্বাভাবিক পরিস্থিতিতেও একটা লোকের হাইজিন সেন্স ইত্যাদি অন্য লোকেদের এফেক্ট করে। কিন্তু তখন সিকিউরিটি থ্রেট অনেক কম বলে স্বাধীনতা বেশি থাকে। এমার্জেন্সী সিচুয়েশনে থ্রেট অনেক বেশী। স্বাধীনতা গন।

    এরপরেও কথা আছে। কোন এক গ্রামের লোক সাপে কাটলেই ওঝাকে ডাকে। তাকে হাসপাতালে যাবার জন্য জোরাজুরি করা কি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ? আমার মনে হয় হ্যাঁ। হাসপাতাল খুলে দেওয়া উচিত। প্রচার চালানো উচিত। কিন্তু ব্যাক্তিকে জোরাজুরি করলেই সেটা স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ।
  • r2h | 172.69.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৩:০৭435552
  • শিকড়ের টান খারাপ কী, ভালৈ তো। কত ভালো ভালো গান টান বাঁধা হয়েছে। হবিগঞ্জের জালালি কইতর মনে পড়লো। এটা অবশ্য ভালো হবার শর্ত না, ধর্মীয় বিষয় নিয়েও কত সুন্দর সঙ্গীত আছে।

    আমার নিজের অবশ্য নানা কারনে ঘেঁটে গেছে, বাড়িতেও কখনো শুনিনি, সবাই সব সময় বাক্স প্যাঁটরা বেঁধে তৈরী, কত তাড়াতাড়ি বেশ একটা নতুন জায়গায় যাওয়া যাবে, কিন্তু যাদের আছে তাদের দেখে ভালৈ লাগে।

    তালেগোলে কি করে যেন কলকাতাটা প্রিয় জায়গা হয়ে গেল।
    অবশ্য যৈবনটা কাটিয়েছি কলকাতায় তাই হয়তো। যদিও সাত টাকা খুচরো না থাকায় যখন অটোওয়ালা অটো থেকে নেমে যেতে বলেছিল তখন রাজ্যপাল রাজ্যপাল ফিলিং হয়েছিল, কিন্তু মানবজাতি সর্বত্রই খারাপ।

    সুকান্তদার লেখা অসাধারন। কিন্তু রিলেট করার দরকার কখনো মনে করিনি, তাহলে আর্ধেক জিনিসেরই স্বাদ নিতে পারবো না। সুকান্তদা যে পটভূমিকা নিয়ে লেখে তার সঙ্গে কোনদিন পরিচয় হয়নি। পথের পাঁচালী, অপরাজিত, আলিওনুশকার গল্প, মা, তারপর হাইট হলো শেষের কবিতায় গাড়ি ঠোকাঠুকি লাগিয়ে একে অপরকে উচ্চণ্ড খিস্তি না দিয়ে ভুল হয়েছে/ ভুলের সূত্রপাত আমার থেকেই ঐসব ন্যাকামো করছে, ওসবের সঙ্গে রিলেট করা যায় নাকি!
  • হখগ | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৩:০৫435551
  • কমোড ছাড়া একেবারে নিজের কোনো জায়গা হয়না। ডিডি দার প্রাচীন উইসডম।
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৩:০৫435550
  • অন্য আরেকটা জায়গায় থাকা মানেই সেখানকার সবকিছুতে পরিচিত ও অভ্যস্থ হওয়া। এটা একটা ইন্টারনল প্রসেস। সকলেই তার নিজের মত করে অভ্যাস গড়ে তোলে। কিন্তু মুশকিল হল সেই জায়গায় গিয়ে যদি দেখি আমার ভাষা, খাদ্যাভ্যাস, দৈনন্দিন জীবনধারণ কোনোটাই সব বদল করতে হচ্ছে আমার ইচ্ছের বিরুদ্ধে দায় পড়ে তখন সব করতে হচ্ছে, এবং আমার সব কিছুর জন্যে আমাকে কোথাও হ্যাঁটা হতে হচ্ছে তখন কনফ্লিক্ট শুরু হয়। তখনই অসম্ভব alienation তৈরি হয় এবং প্রতিরোধ গড়ে ওঠে। 

    কলকাতার কিছু ক্রাউড আছে যারা দিল্লী, মুম্বাই, চেন্নাই কত খারাপ আবার অনেক প্রবাসীকে দেখেছি বসে বসে কলকাতা কত খারাপ এসব আলোচনা প্যাশনেটলি করতে। আমি দু জায়গাতেই এই সঙ্গগুলো আমি বিশবত ত্যাগ করি। এতাই হল কূপমণ্ডূকতা। 

    প্রত্যেকটা শহর, জায়গার আলাদা চরিত্র থাকে। আমি যেকটা জায়গায় থেকেছি সব জায়গার সঙ্গে আমার ভাললাগা, ভালবাসা জড়িয়ে আছে। 

  • হখগ | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১২:৫১435549
  • বোলপুর এর অসম্ভব বদমাইশ ক্রিমিনাল টাইপের লোকজনও কে , গুসকরা পেরিয়ে এলেই অসম্ভব 'এমনি তে ভালো' , মনে হতে থাকে, বর্ধমান পেরোলে অনুব্রত আর মনিরুল কে মনে হয় রাম মোহন আর বিদ্যাসাগর।
  • S | 108.162.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১২:৪৮435548
  • আমার কাছে কোনো জায়্গাই নিজের নয়, আবার সব জায়্গাই নিজের। খুব কম দিনের জন্য এসেছি এই দুনিয়াতে। এত টান রেখে লাভ নেই। আর কয়েক বছরের মধ্যে যখন সবকিছুই ছেড়েছুড়ে দিয়ে চলে যেতে হবে।

    কোলকাতায় চিরকালই লোকজন রাস্তায় ঝগড়া করেছে। দুনিয়ার সব শহরেই করে। তবে আজকাল একটা বিশেষ রকমের ঝগড়া দেখি কোলকাতায়ঃ ইয়ঙ্গ কলেজ পড়ুয়া ছেলেপুলে ভার্সেস বয়ষ্ক রিটায়ার্ড জনগণ। এটা এতবার দেখলাম যে বড্ড নোটিসেবল।
  • San | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১২:৩৮435547
  • কোলকাতা ছাড়া কোনও জায়গাই কখনও আমার নিজের হল না।

    লুরু, দিল্লি দুই শহরেই নানা ভাললাগা আছে , তাও।

    সুকি - নিমো গ্রামের কথা পড়তে কিন্তু আমার চমৎকার লাগে, কিছু রিলেট না করেও লাগে।
  • π | ১৪ মার্চ ২০২০ ১২:২৬435546
  • সুইডেনও ইউকে র পথেই। এম্নকি ইতালি থেকে ভেকেশন থেকে এত এত লোক ফিরছে, তাদের কোন আইসোলেশন নির্দেশ নেই, কোন চেক নেই। তাদের কন্টাক্টের লোকজনের জ্বর, কাশি হলেও চেক করছেনা। খালি বয়স্কদের ট্রিটমেন্টের উপর ফোকাস শুনলাম। পিনাকীদা আরো বলতে পারবে। ওরা নাকি মনে করে কোয়ারাইন্টাইন আইসোলেশ্নের নির্দেশ নাকি ব্যক্তিস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ! তো, সে হিসেবে দেখতে গেলে গোটা পাব্লিক হেলথই তাই। আমি দু'বার ম্যালারিয়া এপিডেমিক/আউটব্রেক ইনভেস্টিগেশনে গেছিলাম। এবার আমার কাজ অফিশিয়ালি ইনভেস্টগেট করা হলেও এই সিচুয়েশনে ডিজিজ কন্টেইন্মেন্টে ইনভলভ না হওয়া আমার পক্ষে খুব অস্বস্তিকর, আনএথিকাল ও মনে হয়, সে খালি রিসার্চ কর বলে উপরতলার নির্দেশ যাই থাক। আর তারপর আমি রিসার্চ প্রোজেক্ট বানিয়েইইছি রোগ কন্ট্রোলের উপর, তো তার বেশিরভাগই পাব্লিক হেলথ মেজারস, যা নিয়ে লোককে ইন্সিস্টই করতে হয়, প্রতিনিয়ত। লোকের রিয়াকশন, নানা হেলথ বিহেভিয়ার, সেগুলো কীভাবে মডিফাই করা যায়, নান্য কিছু নিয়ে বেটার প্রাক্টিসে আনা যায়, আটিচ্যুড বদলানো যায়, সেসব একটা মেজর কম্পোনেন্ট। এই যে ওষুধ দেওয়া মশারি ব্যবহার করানো, স্প্রে, জল জমানোর ব্যবহার বদলানো, সব পাব্লিক হেলথ মেজারই একরকম লোকের প্রাইভেসিতে অনুপ্রবেশ!
    এম্নি সময়ে তাও ধীরে সুস্থে লোকের রেস্পন্স প্যাটার্ন সুবিধে অসুবিধে বুঝেশুনে ক্যাপ আনালিসিস, সেইমত আইইসি করে চেষ্টা করা যায়, কিন্তু এপিডেমিক, আউটব্রেক তো এমারজেন্সি সিচুয়েশন। তখন যদি মনে হয়, জ্বর বা কোন উপসর্গ না থাকলেও পরীক্ষা করতেই হবে, রিস্ক গ্রুপ খুঁজে, বুঝে, তাদের মধ্যে, মশার প্যাটার্ন, কম্পোজিশন অনুযায়ী দেখেশুনেও। তো করতে হবে বললে তো একরকম এনফোর্স করাই, অনিচ্ছুক হলে যেভাবে হোক বুঝিয়েশুনিয়্র রাজি করানো। অবস্থা বুঝে হাস্পাতালে যেভাবে হোক আনা। আমার মনে আছে, কার্বি আংলং এ এক রোগীকে হাস্পাতালে আনা কনভিন্স করতে পাককা তিন ঘ্ণটা লেগেছিল। খুবই অসুস্থ, ফ্যালসিপেরাম পজিটিভ, জন্ডিসে হউদ, মালা পরে বসে আছেন, শহরে কিছুতে যাবেন না।
    তারপর সে কি বিচিত্র কনভার্সেশন। আমি ইংরাজি হিন্দি বলছি, তাকে একজন অসমিয়াতে আনছে, সেখান থেকে একজন কার্বিতে এবং আবার উলটো ফ্লো।

    এম্নিতে তো যাওয়ার খরচ মেজর হিন্ড্রেন্স, সরকারি আম্বুলেন্স নিয়ে অভিজ্ঞতা সেসব আলাদা লিখতে হবে, এম্নি টাকা দিয়ে যে যাবেন, তার জন্য ৫০-৬০ টাকাও এঁদের হাতে থাকেনা। এছাড়া হাস্পাতালে গেলেও খরচের ভয়, যদি বা বারবার বোঝানো যায় ফ্রি, তো তখন খাবারদাবার আনুষংিক খরচের ভয়। সেসব ফ্রি ( কোনকোন জায়গায় হয়, সর্বত্র না) হলে সংগে যাওয়া লোকজন নিয়ে চিন্তা, তার খরচ? ( সেজন্যও আকম্পনিং লোকের টিফিন ও ফ্রি করার জন্য কিছু লোককে লড়তে হয়, ত্রিপুরায় এই এখন বিপিএল বাদে সবার জন্য কিছু না কিছু খরচের নতুন সরকারি নিয়ম যে লোকজনকে কী ভয়নকর আফেক্ট করছে, পুরো মালুম পাই এখন, সেসব আলাদা গল্প। এই আয়ুষ্মানের কার্ড হয়ে কী হয়, দেখতে হবে)
    , সেসব হলে পর চিন্তা, বাড়িতে অন্য বাচ্চাকাচ্চা থাকলে তাদের কীকরে একা রেখে যাইয়া যাবে, একেকেজনের সে একেক গল্প, সেসিব ও না হলে, ওই যেমন কার্বি আংলং এরর ব্যক্তি, তিনি তো ওঝার দেওয়া ওই মালাতেই রোগ সারবে জানেন না, যাবেন না, অনেক ট্রাইবালদের মধ্যেই শহরে, ননট্রাইবালদের মধ্যে যাওয়া নিয়ে ভালমতন ভয়, অস্বস্তি, ইনহিবিশন ও দেখেছি।
    এই সেদিন রাত সাড়ে দশটায় ত্রিপুরার এক গ্রাম থেকে ফোন এল, দেড় বছরের বাচ্চার, ম্যালেরিয়া পজিটিভ, সিরিয়াস, সে যে কী পর্বে তাকে হাসপাতাল আনা গেল, রাত সাড়ে বারোটায় কতজন মিলে কতকাণ্ডের পর, সে লম্বা গল্প। কথা হল, বাচ্চাটি তিনদিন পরে পুরো সুস্থ হয়ে বাড়ি গেল। না আনা গেলে মারা যেত হয়ত।।
    এই এপিডেমিক ইত্যাদির চক্করে আমাকে সেইসব বাড়িতে কেস ইনভেস্টিগেট করতে হয়েছে, যেখানে মারা গেছে কেউ, বেশিরভাহ ক্ষেত্রেই বাচ্চা। সে যে কী অস্বস্তিকর ডিপ্রেসিং একটা কাজ, কিন্তু প্রায় প্রতি ক্ষেত্রেই রাগ আর আফশোস হয়েছ্র। সময়মত হাস্পাতালে আনা গেলে, চিকিতসা হপে বেঁচে যেত। দেওয়া যে যায়নি, তার যদি দশটা কারণ থাক্র তো তার মধ্যে বহু পদক্ষেপই ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ মনে হতে পারে।
    তো, এই সুইডেনের মত আটিচুড থাকলে সেসব তো করাই যাবেনা!! ভাগ্যে ওখানে এসব ট্রপিকাল ইনফেকশাস ডিজিসের প্রাদুর্ভাব ছিল না!

    মোদ্দা কথা হল, এটা পাব্লিক হেলথ। হ্যাঁ ইন্ডিভিজ্যুয়ালিও একজনের সুস্থ থাকাটা প্রয়োজন, সেটা পুরো সমাজবিচ্ছিন্ন ব্যাপার তো না । আর এইসব ইনফেকশাস ডিজিজের ক্ষেত্রে, যেগুল্যর ইনফেটিভিটি অনেক বেশি, তারউপর এপিডেমিক কি প্যান্ডেমিক সিচুয়েশন, সেখানে একজন ব্যক্তি তো বহু পাব্লিকের হেলথের জন্য দায়ী। শুধু একা এক ব্যক্তির ব্যাপারই না। একজন ব্যক্তি যখন এতজনকে ইনফেক্ট করার পোটেনশিয়াল রাখেন, সেটা কীকরে ব্যক্তির একার বিষয় হতে পারে!
  • অরিন | ১৪ মার্চ ২০২০ ১২:২০435545
  • “জন্মভূমি বা মাতৃভূমি (সবসময় এক দেশ না ও হতে পারে) আমরা ঠিক করতে পারি না, চয়েস থাকে না, ওটা ভাগ্য যেখানে ফেলবে সেখানেই হবে। যেমন বাপ মা আত্মীয় আমরা বেছে নিতে পারি না। “

    @সে, মুখের কথাটা মনের কথাটা বলে দিলেন, :-) !
    এটাই।
    এইটাই।
  • সে | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১২:১৭435544
  • আমার দেশ এখন সুইটজারল্যান্ড। আমি এই দেশটাকে ভালবাসি এবং এর সমালোচনাও করি। ভালবাসলেই তার সব ভাল এমন না। কিন্তু এই দেশটার প্রতি আমার টান তৈরি হয়েছে নানান কারণে। জন্মভূমি বা মাতৃভূমি (সবসময় এক দেশ না ও হতে পারে) আমরা ঠিক করতে পারি না, চয়েস থাকে না, ওটা ভাগ্য যেখানে ফেলবে সেখানেই হবে। যেমন বাপ মা আত্মীয় আমরা বেছে নিতে পারি না। তাই বলে ভালবাসাটা বাই ডিফল্ট হবে বলেই ধরে নেয়া হয়।
    কিন্তু এখন যেটা আমার দেশ, এখন যারা আমার আপনজন তারা সব আমার নিজের বেছে নেয়া। এই ভালবাসায় শেকড় বাকড় নেই, এই ভালবাসা হুট করে একদিনে জন্মায় নি। এই ভালবাসা একটা নির্ভরতার জায়গা যেটা দিনের শেষে মায়া ভরা শান্তির জায়গা। হয়ত ভাষায় বোঝাতে পারব না। নিজের ঘর বলতে এটাই। বাকি সব হোটেলের মত লাগে।
  • সে | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১২:০২435543
  • রেস্টুরেন্টেও অস্বাস্থ্যকর। শুধু পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা নয়, আরও ফ্যাকটর থাকে।
  • অরিন | ১৪ মার্চ ২০২০ ১১:৫৭435542
  • “আমার শিকড়ের টান বলেও কিছু নেই, কখনো সেরকম কিছু অনুভবও করিনি। এ”

    আমারও। যে দেশে আছি, যে দেশের মানুষ আমাকে আপন করে নিয়েছে, তাদের বাদ দিয়ে একটা কাল্পনিক দেশ নিয়ে মাতামাতি আমার পোষাক না। তাহলে আর ভারত ছেড়ে আসার কি ছিল?
    তবে মানুষ কি নস্টালজিক হয় না? এটুকুই ।
    নিজের জায়গা একটাই। যেখানে আছি ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত