'দক্ষিণী'র গান আমারও ভাল লাগেনা। দাঁত চিপে চিপে গায়। শব্দ উচ্চারণ স্পষ্ট নয়।
@ন্যাড়া বাবু, 'রবীন্দ্রনাথের গানের সঙ্গে আজকের জীবনের যোগ ক্ষীণ হয়ে এসেছে। সারাদিন লোককে কাঠি করে চাট্টি উপরি রোজগারের জন্যে হয়রান..........' বেশ তো! রবীন্দ্রনাথের গান, কবিতা কে গাইতে, কে বলতে মাথার দিব্যি দিয়েছে? রবীন্দ্রনাথকে বাদ দিন। নূতন গান লিখুন। সুর দিন। কোনো অসুবিধে নেই।
রোদ্দুর রায়কে দেখলেই শরীরটা কিরকম একটা খারাপ করতে থাকে, গান শোনা তো দুরের কথা। এরা হচ্ছে সংস্কৃতির পকেটমার!
শিল্পের কৌলীন্য, মানদণ্ড বোঝে এরকম লোকের সংখ্যা সব সময়েই মুষ্টিমেয়। আমি সেই মুষ্টিমেয়দের একজন হয়ে আজীবন থাকতে চাই।
নিন, পড়াশুনো করুন। রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্বন্ধে এক অতি বিদগ্ধ মানুষ, যিনি আমার আত্মার আত্মীয় এবং যাঁর মতকে আমি খুবই শ্রদ্ধা করি, রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে তাঁর বক্তব্য।
(বাবু-টাবু নই) ফতোয়া তো বটেই, আপনি স্ট্রীক্ট নিয়ম করতে বলছেন। নিজে কেউ ধুতি পরে গাক, রজনীগন্ধার মালা জড়িয়ে গাক কি এসে যায়। কিন্তু অন্যদের বাধ্য করলেই ফতোয়া। সোজা কথা।
এই রাবীন্দ্রিক কালচারটা বেসিকালি তো মরা ছুঁয়ে বসে থাকা। ফলে কেউ ফস করে বুড়ো মরে গেছে রে বললে ফতোয়া দিয়ে চুপ করাতে হয়।
@ন্যাড়া বাবু @o বাবু
@ন্যাড়া ০৭ মার্চ ২০২০ ১০:১৪
এই 'কেন' টার কোনো অ্যালজেব্রিক ফরমুলা হয়না। এটা যারা সংস্কৃতিকে ভালবাসে এবং তার মান সম্পর্কে সচেতন তাদের বুঝতে হবে। আমরা ভুলে যাই প্রত্যেকটা শিল্পের একটা প্যুরিটন বেস আছে। সেটাকে অগ্রাহ্য করলে সংস্কৃতির ক্ষতি। এছাড়া ভিজুয়েল এফেক্টের কথাটা বললাম।
@o সঙ্গে সঙ্গে বলে দিলেন 'ফতোয়া' ! 'ফতোয়া' তো বলিনি। It is a question of understanding. আমি কি গাইছি। আমার মুখ, চেহারা সকলের চোখে পড়ছে। তারা গানের শব্দের সঙ্গে সেটার একটা কানেকশন খুঁজছে, এসব ব্যাপার গুলো অস্বীকার করা যায় ?
ওপেরাতে যে ওরা ঐ গথিক পোশাক গুলো পরে, কই কেউ আপত্তি করে না তো !