অ: ধর্মসঙ্গীত, তাই বলুন, তাহলে তো ফতোয়া স্বাভাবিক।
পরে বোধহয় পাজামা অ্যালাইড হয়েছিল। মেয়েদের সালোয়ার কামিজ।
প্রত্যেকটা সংস্কৃতির একটা আলাদা সিগ্নেচর থাকে এবং সেটা পোশাক ও প্রসাধনের মাধ্যমে প্রকাশ পায়।
আমি যেমন ফতুয়া বা ধুতি পরে চার্চে কোয়ার গাইতে যেতে পারিনা তেমনি হাফ প্যান্ট বা থ্রি কোয়াটার পরে রবীন্দ্র সংগীত গাওয়াটা বড়ই বেমানান।
সংস্কৃতি চর্চায় এই সিগ্নেচর স্টেটমেন্টটা খুব দরকার।
অর্ণব ও সাহানা যখন ওদের রবীন্দ্র সংগীতের ভিডিও গুলো করতেন। সব কটায় সাহানা শাড়ি পরে গাইছে এবং অর্ণব সুন্দর কুর্তা পরে এস্রাজ বাজাচ্ছে।
এই ছবিটা অর্থাৎ ভিজুয়াল এফেক্টটার একটা বিশেষ গুরুত্ব আছে।
সব সংস্কৃতি চর্চায় একটা কৌলীন্য লাগে। সেটা না থাকলে তার মান হ্রাস পায়।
শাড়ি ধুতি না পরলে গান গাওয়া যাবে না? :-O
কাল রবীন্দ্রভারতীর ঘটনায় ছাত্র, ছাত্রীদের পক্ষ না নিতে ট্রোলড হতে হচ্ছে। পক্ষে না বলতে ওয়ালে একটি প্রশ্ন করেছিলাম মাত্র। ভোর তিনটে অবধিএমেসেজ এল।
'দক্ষিণী' স্কুলের অধ্যক্ষ শুভ গুহঠাকুরতা যদ্দিন বেঁচে ছিলেন ততদিন, নিয়ম ছিল ছাত্রীদের শাড়ি পরে আর ছাত্রদের ধুতি, কুর্তা পরে গান শিখতে আসতে হবে।
এই নিয়মগুলো স্ট্রিক্টলি থাকা দরকার।
@এলেবেলে, আনন্দবাজারে আপনার লেখাটা দেখলাম। খুব ভাল আপনি আনন্দবাজারে নিয়মিত লিখেছেন। আ. বা.'তে লেখা বেরোনো একটা আলাদা ব্যাপার। যদিও শুনছি 'সংবাদ প্রতিদিন', 'এই সময়' আসার পর আ. বা.'র বিক্রি খুব কমে গেছে।
ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পরে যে হত্যালীলা চলেছিল, সে এক ভয়ংকর ঘটনা। ইন্দিরা গান্ধীর নিজের রাজনীতি যতই brutal এবং aggressive হোক না কেন, মানুষটা কিন্তু সেক্যুলার ছিলেন। অমৃতসরে অপারেশন ব্লু স্টারের পরে তার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষীদের মধ্যে শিখদের সরিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব এলে উনি নাকচ করে দেন।
কদিন আসিনি এই মুলুকে। তবে কয়েক পাতা মেসেজ দেখে মনে হল মার্কিন মুলুকের নির্বাচন এখানে ঝড় তুলেছে। কয়েকটা মেসেজ প্রায় থিসিসের সিনপ্সিসের মত।
স্বাভাবিক। এখানে অনেকেই মার্কিন প্রবাসী। আপনি দেখলাম মার্কিন প্রবাসী হয়েও এ আলোচনা থেকে নিজেকে দূরে রেখেছেন। :))
আম্মা (ঠাকুমা) গত বছর মারা গেলেন। 'নিয়মভঙ্গ' আর 'মৎস মুখী' তো এক ব্যাপার বলেই মনে হল। শ্রাদ্ধের দুদিন বাদে হয়।
আতোজ, আপনি মনে হয় কোথাও নিজেকে বেশ ব্যতিক্রমী প্রমাণিত করেছেন। :-)