এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | 172.68.***.*** | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:১৭431460
  • সার্চে গিয়ে জীবনানন্দ টাইপ করে এন্টার - - রেজাল্টের মাঝামাঝি জায়গায় আসবে
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:১২431459
  • জীবনানন্দ তাঁর লেখালেখির জন্যে অন্য কোনো কবির বাড়ি যেতেন, এ তথ্যে এত আপত্তির কি হল এখনো বুঝলাম না ! এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক একটি ঘটনা। ৬৫ বছর বয়েসের পরে ছবি আঁকা শুরু করার পরে রবীন্দ্রনাথও চাইতেন তাঁর চিত্রকলার প্রদর্শনী হোক।

    এ বিষয়ে একটি গল্প জানি। যামিনী রায়কে শিল্পী গোপাল ঘোষ তাঁর এক প্রদর্শনী উদ্বোধন করতে বলেছেন। যামিনী রায় যেতে রাজী হয়ে বলেছিলেন 'ট্যাক্সি ভাড়াটি দিয়ে দিও'। এতে যামিনী রায়ের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়ে।
  • Atoz | 108.162.***.*** | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০১:০৯431458
  • আরে কয়েক বছর আগে বাংলাদেশের এক ব্যক্তি এসে টই খুলে বিরাট বিরাট লেখা লিখে প্রমাণ করেছিলেন বনলতা সেন আসলে পুরুষ! জীবাননন্দ নাকি গে ছিলেন।
    ঃ-)
    গেল কই সেই টইটা? ও এলসিএম, সেই টইটা বার করতে পারেন?
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:৪৫431457
  • @এলেবেলে, কালই ভেবেছিলাম আপনাকে বলব 'অপ্রেমের কবিতা'  'বনলতা সেন' নিয়ে কিছু লিখতে। 

    ভাল লাগল। 

    জীবনানন্দ সংক্রান্ত কোনো একটি টইতে তুলে রাখুন। 

    @o

    আপনিও। 

  • o | 162.158.***.*** | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:৩২431456
  • "চারদিকে ছায়া জমে গেছে; বিকেলের ছায়ার সঙ্গে মিশেছে মেঘের গভীর অন্ধকার। নিবিড় নিরবচ্ছিন্ন বৃষ্টি আরম্ভ হল। বেশ লাগে আমার এই বৃষ্টি, খড়ের উপর সমসম শব্দ হয়, ধুলোমাটির নরম সোদা গন্ধ ভেসে আসে, কেমন একটু শীত-শীত করে, সুগন্ধি কেয়া-কদমের মতো দেহ কাটা দিয়ে উঠে। হৃদয় শিহরিত হয়ে ওঠে অবচেতনে। চারদিকে তাকিয়ে দেখি শুধু মৌসুমির কাজলঢালা ছায়া। কিশোরবেলায় যেকালোমেয়েটিকে ভালোবেসেছিলাম কোনো এক বসন্তের ভোরে, বিশ বছর আগে যে আমাদেরই আঙিনার নিকটবর্তিনী ছিল, বহুদিন যাকে হারিয়েছি—আজ, সেই যেন, পূর্ণ যৌবনে উত্তর আকাশে দিগঙ্গনা সেজে এসেছে। দক্ষিণ আকাশে সেই যেন দিগবালিকা, পশ্চিম আকাশেও সে-ই বিগত জীবনের কৃষ্ণা মণি, পূর্ব আকাশে আকাশ ঘিরে তারই নিটোল কাল মুখ। নক্ষত্রমাখা রাত্রির কালো দিঘির জলে চিতল হরিণীর প্রতিবিম্বের মতো রূপ তার—প্রিয় পরিত্যক্ত মৌনমুখী চমরীর মতো অপরূপ রূপ। মিষ্টি ক্লান্ত অশ্রুমাখা চোখ, নগ্ন শীতল নিরাবরণ দুখানা হাত, স্নান ঠোট, পৃথিবীর নবীন জীবন ও নবলোকের হাতে প্রেম বিচ্ছেদ ও বেদনার সেই পুরোনো পল্লীর দিনগুলো সমৰ্পণ করে কোনো দূর নিঃস্বাদ নিঃসূর্য অভিমানহীন মৃতু্যর উদ্দেশ্যে তার যাত্রা।

    সেই বনলতা—আমাদের পাশের বাড়িতে থাকত সে। কুড়ি-বাইশ বছরের আগের সে এক পৃথিবীতে; বাবার তার লম্বা চেহারা, মাঝ-গড়নের মানুষ—শাদা দাড়ি, স্নিগ্ধ মুসলমান ফকিরের মতো দেখতে, বহুদিন হয় তিনিও এ পৃথিবীতে নেই আর। কত শীতের ভোরের কুয়াশা ও রোদের সঙ্গে জড়িত সেই খড়ের ঘরখানাও নেই তাদের আজ; বছর পনেরো আগে দেখেছি মানুষজন নেই, থমথমে দৃশ্য, লেবুফুল ফোটে, ঝরে যায়, হোগলার বেড়াগুলো উইয়ে খেয়ে ফেলেছে। চালের উপর হেমন্তের বিকেলে শালিখ আর দাঁড়কাক এসে উদ্দেশ্যহীন কলরব করে। গভীর রাতে জ্যোৎস্নায় লক্ষ্মীপেচা চুপ করে উড়ে আসে। খানিকটা খড় আর ধুলো ছড়িয়ে যায়। উঠানের ধূসর মুখ জ্যোৎস্নার ভিতর দু-তিন মুহূর্ত ছটফট করে। তার পরেই বনধুধুল, মাকাল, বঁইচি ও হাতিশুড়ার অবগুণ্ঠনের ভিতর নিজেকে হারিয়ে ফেলে।

    বছর আষ্টেক আগে বনলতা একবার এসেছিল। দক্ষিণের ঘরের বারান্দায় দাড়িয়ে চালের বাতায় হাত দিয়ে মা ও পিসিমার সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা বললে সে। তার পর আঁচলে ঠোট ঢেকে আমার ঘরের দিকেই আসছিল। কিন্তু কেন যেন অন্যমনস্ক নত মুখে মাঝপথে গেল থেমে, তারপর খিড়কির পুকুরের কিনারা দিয়ে, শামুকগুগলি পায়ে মাড়িয়ে, বাঁশের জঙ্গলের ছায়ার ভিতর দিয়ে চলে গেল সে। নিবিড় জামরুল গাছটার নীচে একবার দাঁড়াল, তারপর পৌষের অন্ধকারের ভিতর অদৃশ্য হয়ে গেল।

    তারপর তাকে আর আমি দেখি নি।

    অনেকদিন পরে আজ আবার সে এল; মনপবনের নৌকায় চড়ে, নীলাম্বরী শাড়ি পরে, চিকন চুল ঝাড়তে-ঝাড়তে আবার সে এসে দাঁড়িয়েছে; মিষ্টি অশ্রুমাখা চোখ, ঠাণ্ডা নির্জন দুখানা হাত, ম্লান ঠোঁট, শাড়ির ম্লানিমা। সময় থেকে সময়ান্তর, নিরবচ্ছিন্ন, হায় প্রকৃতি, অন্ধকারে তার যাত্রা—।" (কারুবাসনা)

    কারুবাসনা বোধহয় ১৯৩৩ সালে লেখা, বনলতা ১৯৩৫-এ বেরোয়। কবিতাটিতে বর্ণিত ঘটনার সঙ্গে এই গদ্যাংশে বর্ণিত ঘটনাপরম্পরার বেশ মিল আছে। ফলে মনে হয় এই অংশটা ও কবিতাটি একই ঘটনার দুটি সাহিত্যরূপ, যাদের তাৎপর্য অবশ্যই আলাদা।

  • একলহমা | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:২৫431455
  • আর বুড়ো মার্কেস প্রেম ফিরে পান দেলগাদিনার কাছে।
  • এলেবেলে | 14.***.*** | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০০:০৮431454
  • প্রতিদিনের রবিবারের ম্যাগাজিনটি ছাড়া আর কিছুই আমি পড়ি না। প্রেমসন্ধান ব্যর্থ হতে বাধ্য কারণ আধুনিক পৃথিবীতে প্রেম নেই। এখানেই জীবনানন্দ দাড়িদাদুকে ছাপিয়ে চলে যান। আধুনিক জীবনের সংকটকে তিনি যেমন সূক্ষ্মভাবে ফুটিয়ে তোলেন তা গভীর মনোনিবেশ দাবি করে। সমর সেনের থেকে এখানেই তিনি আলাদা।

  • বনলতা | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:৫৯431453
  • বেশ্যা বনলতার ভার্সান তো সংবাদ প্রতিদিনের কফি হাউসে তে বেরোল কিছুদিন আগে! এবং সে ও বেশ খাপে খাপ যায়!

    তাবলে কি প্রেমসন্ধান ব্যর্থ - সেটা বলা যায়?
  • দ্রি | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:৪৯431452
  • সেটা আপনি বিজেপিফোবিক, বামোফিলিক দৃষ্টিকোণ থেকে বলছেন। কিন্তু এগুলো তো কোন সমস্যাই নয়।

    সমস্যা একটিই। জীবনানন্দ আঁতেল, নাকি ননাঁতেল।
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:৩২431451
  • ঋত্বিক ঘটককে না বুঝলেও বলতে হবে বুঝেছি এবং সত্যজিতের সঙ্গে তুলনা আনলে ঋত্বিকই ট্যালেন্টড বলতে হবে।

    আবার ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবি ভাল লেগে গেলেও সেটা বলা যাবেনা।
  • এলেবেলে | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:৩১431450
  • হাজার বছর ধ’রে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,
    সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে
    অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে
    সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;
    আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
    আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন।

    চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
    মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর
    হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা
    সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর,
    তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’
    পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।

    সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
    সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
    পৃথিবীর সব রং নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন
    তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল;
    সব পাখি ঘরে আসে— সব নদী— ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন;
    থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।

    এই বিখ্যাত কবিতাটিতে যে চিত্রকল্পটা ঘুরেফিরে আসে সেটা হচ্ছে 'অন্ধকার' এবং এই আঁধার আদৌ আলোর অধিক নয়, আক্ষরিক অর্থেই অন্ধকারের জগৎ। কবির সঙ্গে বনলতা সেনের দেখাও হয় অন্ধকারেই, বনলতার মুখোমুখি হন অন্ধকারেই, যখন ফুরিয়ে যায় 'এ-জীবনের সব লেনদেন'। কবি হাজার বছর ধরে পৃথিবীর যে পথে হাঁটেন তিনি সেখানে সন্ধান করেন বিশুদ্ধ প্রেমের। তিনি জীবনে প্রেম খুঁজতে গিয়ে 'ক্লান্ত', জীবনের সমুদ্রতে তাঁর সন্ধান না পেয়ে তাঁর দশা হাল ভাঙা নাবিকের মতোই। ঠিক এই সময় তাঁকে দু'দণ্ড শান্তি দেন বনলতা। শান্তিটা দু'দণ্ড কেন? কেন চিরকালীন নয়? কারণ নাটোর বিখ্যাত ছিল রূপোপজীবিনীদের জন্য। বনলতা সেন আসলে এক রূপোপজীবিনী যাঁর কাছে কবির দু'দণ্ডের বেশি শান্তি পাওয়ার উপায় নেই।

    সারা পৃথিবীতে যে প্রেমহীনতার ধ্বনি তিনি শুনতে পান তারই মূর্ত প্রতীক হয়ে ওঠে বনলতা সেন। কেবলমাত্র পৃথিবীর সব রং নিভে গেলেই যাঁর সঙ্গে কবির মুখোমুখি হওয়া সম্ভব।

    দেখুন তো কবিতাটাকে এইভাবেও ভাবা যায় কি না।
  • Atoz | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:২৬431449
  • যখন কবি বলেন, "আমি স্বখাতসলিলে ডুবে মরি শ্যামা", তখন আধ্যাত্মিক দুঃখের কথাই তাহলে বলেন। ধন্যবাদ।
  • o | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:২৩431448
  • পোচ্চিমবঙ্গে বামেদের বিপর্যয় আধিদৈবিক আর বিজেপির উত্থান আধিভৌতিক সমস্যা। মাঝখানে মা সারদা, বুঝতেই পারছেন, একটি আধ্যাত্মিক সমস্যা। :-)

  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:২২431447
  • যাইহোক, আঁতলামো নিয়ে এত কথা হচ্ছিল। এখানে অজস্র আঁতেলের মধ্যে (includes me too) ব্রতীন-দা'কে আমার একদম আঁতেল লাগেনা। কিছুদিন আগে এখানে তসলিমা নাসরীনের একটা কবিতা পোস্ট করেছিলাম। ব্রতীন-দা কয়েক মুহূর্তের মধ্যে 'বাঃ বেশ ভাল' লিখল। বেশীর ভাগের ঠোঁট ওলটানো উক্তি পেলাম। কেউ কেউ বিরক্তি প্রকাশ করল। তসলিমা নাসরীনকে এখন অধিকাংশের অপছন্দ। তাই তার কবিতা, লেখা তার বক্তব্য সবই। ভাল লেগে থাকলেও ওপেনলি কি আর বলা তাও এমন জায়গায় যেখানে  মেজোরিটারিয়ান ভিউ অপছন্দের। 

    অনাতেলরা আঁতেলদের থেকে অনেস্ট হয়। 

  • দ্রি | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:১৭431445
  • নাঃ, তাচ্চেয়ে বেটার, একটি আধিদৈবিক সমস্যার উদাহরণ দিন।
  • Atoz | 108.162.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:১১431444
  • তেঁতুলফেতুল না কী যেন খেতে হয় শুনেছি, কাঁটা ডিজলভ করে যায়।
    লক্ষ করে দেখবেন, বিড়ালদের কোনোদিন মাছের কাঁটা গলায় বেঁধে না।
  • অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:১১431443
  • আজ Zee ঘণ্টা চ্যানেলে লাউভ ব্রডকাস্ট অনুষ্ঠান 'স্ট্রীট ফাইট' (ঢাকুরিয়ায়) অনুষ্ঠান চলা কালীন ওখান দিয়ে যাচ্ছিলাম তাই গিয়ে দাঁড়ালাম । একটি প্রশ্নও করলাম।
  • o | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:০৯431442
  • ওটা আধা-আধি নয়, টোটাল সমস্যা, কারণ না বেরলে অক্কা পাবেন। ঃ-)))
  • Atoz | 108.162.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:০৮431441
  • আমার আবার মনে হয় উত্তরকালে মর্যাদা পাচ্ছেন, এটা একটা বিরাট ব্যাপার। শেষ পর্যন্ত তো মানুষ যেভাবে যাঁকে নিল, বিচার করল। এই জীবিত মানুষেরা অতীতের মানুষদের ভালোবেসে গ্রহণ করছেন, রীতিমত আলাপ আলোচনা করছেন তাঁদের লেখা বা অন্য কাজ নিয়ে, সেটাই তো সেই অতীতের মানুষদের একরকম অমরত্ব।
  • b | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:০৭431440
  • মাছের কাঁটা গলায় বিঁধে গেলে সেটা আধাত্মিক, আধিভৌতিক না আধিদৈবিক সমস্যা?
  • Atoz | 108.162.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:০৪431439
  • স্মাইলি, আপনাকে ধন্যবাদ।
    মনে হচ্ছে অপু মার্কেটে নেই। বাজার করতে চলে গেলেন কিনা তাই বা কেজানে! ঃ-)
  • r2h | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২৩:০১431438
  • জীবনানন্দের নিজের কবিতা ছাপাতে পারা নিয়ে তো আকুতি ছিল বলেই জানি।

    আবার অসংখ্য রচনা নিজের জীবৎকালে লোকচক্ষুর সামনে কোনদিন আনেননি, সেটাও ঠিক। কত লেখাপত্র তো হারিয়েও গেল।

    মৃত্যুর পরে আর কিছু নেই, এরকম যেহেতু বিশ্বাস করি, তাই জীবনকালে যোগ্য মর্যাদা পাননি এমন লোকেদের ভবিতব্যকে অপরিসীম বেদনাদায়ক বলে মনে হয়।

    যাগ্গে, দুঃখ করে কি হবে। আঁতেলসম্ভাবনা বিষয়ে আমার একটি রচনা আছে। সেটা আবার কবিতা বলে এক জায়গায় ছাপিয়েও দিয়েছি।
  • :-) | 172.68.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২২:৫৮431437
  • আতোজ যদিও ২১টা ২৪ অপুবাবুকে করেছেন কিন্তু মনে হচ্ছে তিনি মার্কেটে নাই। তাই বলে যাই যাবতীয় ঝঞ্ঝাট এই তিনটি খোপেই এঁটে যায়। আধ্যাত্মিক মানে আপনার যে সব ঝক্কির জন্য আপনিই দায়ী, বাঁশ কেন ঝাড়ে বলে ডেকে এনেছেন। আধিভৌতিক সমস্যা তৈরী করে আপনার চার্পাশের পাবলিক বা জীবজন্তু সমূহ আর আধিদৈবিক তো এক্কেরে জলের মত পোস্কার। যাতে আপানার-আমার কিছুই করার ছিলো না। ভগোমানের বিধান — যাকে বলে নেচুরাল ডিসাস্টার।
    এখন কার্মা তেমন তেমন হলি এসব ফেস করতে হবে বৈকী।
    যদি স্কিপ করার ইচ্ছে থাকে, বলুন, শান্তি শান্তি শান্তি!
  • দ্রি | 172.68.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২২:৫৫431436
  • আচ্ছা, তাপস পাল এক সময়ে সারদা কেসের প্রাইম অ্যাকিউজডের একজন ছিলেন না? সেটার ফাইনালি কোন রিজলিউশান হয়েছিল?
  • এলেবেলে | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২২:৫৫431435
  • ছ্যাবলামো চলবে না কেন? সেই ফতোয়াই বা কে দিল আর দিলেই বা মানছে কে? কবিতার পাঠ একমাত্রিক নয় বলেই তা কবিতা। কিন্তু কেন নাটোরই, কেন বিদিশাই, কেন শ্রাবস্তীই সেটা বুঝতে গেলে তো সামান্য পরিশ্রম করতে হবে মানে সেটাকে নিছক ছ্যাবলামো দিয়ে তো আর রিপ্লেস করা যাবে না। অবিশ্যি কঠোর বিকল্পের পরিশ্রম নেই!

  • ki mushkil | 172.69.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২২:৪৩431433
  • ক্ষিইইইইইই মুশ্কিল!
    এলেবেলে কি ধরে নিচ্ছেন কাউকে নিয়ে ছ্যাব্লামো মার্লে তাকে শ্রদ্ধা করা যায় না? আপ্নি ই কি না বলেন বাঙ্গলি সবাইকে দেবতা বানিয়ে রেখেছে?
  • Atoz | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২২:৩৭431432
  • কবিতা বা গল্প বা উপন্যাস বা যেকোনো লেখাই প্রকাশিত হবার পর পাঠকের। বিভিন্ন পাঠকের বিভিন্নরকম ভাব, সেই অনুযায়ী তার ভাবনা, সেই অনুসারে তার পাঠও। বাইরে থেকে কেউ তো ঠিক করে দিতে পারে না, "বাপু হে, তুমি এমন এমন করে ভেবো, এমন এমন করে বুঝো।"
    সত্যি বলতে কী, যত বেশিরকম বিচিত্র ভাবে কোনো লেখা অনুভূত হয়, ততই বেশি করে বোঝা যায় যে লেখাটি সত্যিই গুণমানে উঁচু।
  • এলেবেলে | 162.158.***.*** | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২২:২৮431431
  • সুকুমার রায় সবাই যে হতে পারেন না। হাজার চেষ্টা করলেও পারেন না। জীবনানন্দ সেই বিরলতম কবি যিনি ইহজীবনে ১৭০টির বেশি কবিতা 'ছাপাতে' পারেননি। কাজেই তিনি ব্যতিক্রম এবং সেটাকে অনুভব করা উচিত। আম আর আমড়া এক নয় কোনও কালেই।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত