অরিত্র অনেক ধন্যবাদ।
চমৎকার ব্যাখ্যা।
যতদূর মনে পড়ছে আশির দশকে জোসেফ নীডহ্যামও চিনের ক্ষেত্রে মার্ক্সের সমাজ পরিবর্তনের স্টেজগুলো স্বীকার করেন নি। উনি বোধহয় দাসব্যবস্থার পর সোজা পুঁজিবাদের বিকাশের কথা বলেছেন।
ভারতে কৃষি অর্থনীতিতে পুঁজিবাদ নাকি আধা সামন্তবাদ -- এ নিয়ে দীর্ঘ বিতর্ক হয়েছিল 1978-79 তে , ইকনমিক অ্যান্ড পলিটিক্যাল উইকলির বিশেষ দুটো সংখ্যায় এবং সোশ্যাল সায়েন্টিস্ট ম্যাগাজিনে।
বিতর্ক ছিল দুটো:
প্রথম,
ডারতে কৃষিতে পুঁজিবাদ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে নাকি এখনও উৎপাদন ব্যবস্থায় সামন্তবাদ শেষ কথা বলছে?
একগাদা অর্থনীতিবিদ দুই বিপরীত মতের হয়ে লড়ে গেলেন।
কয়েকটা নাম মনে পড়ছে -- ড্যানিয়েল ও এলিস থর্নর দম্পতি, উৎসা ও প্রভাত পটনায়েক, জয়রাজ বানাজি,পরেশ চট্টোপাধ্যায়।
দ্বিতীয় বিতর্কটি এর সঙ্গে যুক্ত।
ভারতে সামাজিক বিভাজন ও শোষণের স্বরূপ বুঝতে কোন অ্যাপ্রোচ সঠিক?
শ্রেণিদ্বন্দ্ব নাকি জাতপাত?
এখানেও বিরাট বিতর্ক।
রণদিভে, মহারাষ্ট্রে এই প্রশ্নে আলাদা দল তৈরি করা শরদ জোশী, এস শিবকুমার, অজিত রায় ইত্যাদি।
আমাকে মুগ্ধ করেছিল বৃদ্ধ পি সি জোশীর বিশ্লেষণ।
ওই দুটো সংখ্যা হারিয়ে ফেলেছি। আজ পঁয়তাল্লিশ বছর পরে চারপাশের সঙ্গে মিলিয়ে দেখার ইচ্ছে -- কারা তুলনামূলক ভাবে সঠিক ছিলেন।
মনে হয়, বামপন্থীদের যান্ত্রিক অনুশীলন আম্বেদকরবাদীদের প্রতি বিতৃষ্ণা তাঁদের উত্তর ও পশ্চিম ভারতের গ্রামীণ দলিতদের