এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • স্পষ্ট কথা স্পষ্ট করে 

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ১০ মে ২০২৫ | ৬২১ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • দেখুন, স্পষ্ট কথা স্পষ্ট করেই বলি। একটু বড়, কিন্তু পড়ুন। ভারতীয় মিডিয়া যে কাণ্ডটা ঘটিয়েছে সবাই মিলে, বিশ্বের অন্য যেকোনো জায়গায় এর ভগ্নাংশ হলেও  তৎক্ষণাৎ এদের চাকরি যেত। ওই অবধি গড়াতই না, কারণ তার আগে নিজেরাই পদত্যাগ করে ফেলতেন। কিন্তু এখানে এঁরা শুধু যে অপদার্থ তাইই নন, নেহাৎই দুকানকাটা বলে, পদত্যাগ তো দূরস্থান, এর পরের দিন আবার ওই শ্রীমুখ গুলিই টিভিতে দেখাবেন। মাথার উপরে কার স্নেহ আছে সেও আন্দাজ করা যায়, ফলে চাকরিও যাবেনা। এতে সমস্যা কিছু নেই, নিজেদের কবর নিজেরাই খুঁড়ে ফেলেছেন। ভারতীয় মিডিয়া সারা পৃথিবীতে তার বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছে। চারদিকে খিল্লির চূড়ান্ত। এদেরকে কেন বিশ্বাস করছিনা, এই নিয়ে একজন দুদিন আগে জানতে চাইছিলেন। উত্তর, একদম বহুরূপে সম্মুখে হাজির। একটা ভুল হলে মেনে নেওয়া যায়, দু-একটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত খবর হলে বোঝা যায়, কিন্তু অনুতাপহীন ধারাবাহিক মিথ্যেবাদীদের বিশ্বাস করার কোনো কারণ নেই। 

    তো, এসব আমি জানি। কবে কোন মিডিয়ায় ডাক পাবেন বলে অনেকে বসে থাকেন, ফলে জেনেও বলেননা। আমার ওসব বালাই নেই, ফলে বলতেও কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু যেটায় আমি খানিকটা বিস্মিত সেটা হল 'সচেতন' শক্তি এবং লোকেদের দৌড় দেখে। পাঁচ লাখ সেনা অধ্যুষিত কাশ্মীরে সীমান্ত থেকে কয়েকশো কিলোমিটার দূরে অবাধে খুন করে চলে জঙ্গীরা, একটা গুলিও বর্ষিত হলনা, তারা এখনও অধরা। এতে কেউ সমস্যা দেখলেন না।  জীবনে প্রথম দেখলাম, সেনাবাহিনী তার অপারেশনের লোগো বানিয়েছে। সেটার নাম সিঁদুর, কৌটোর ছবি আঁকা। তাতে কেউ হিন্দুত্ববাদ খুঁজে পেলেন না। প্রতিরক্ষামন্ত্রী বললেন সেনারা হনুমানের মতো লড়েছে। পরেরদিনই সেই লোগো সটান চলে এল নির্বাচনী হোর্ডিংএ। তাতে কেউ রাজনীতি দেখতে পেলেন না। এবং সেই দিনই এন্টারটেনমেন্ট ট্রেডমার্কের জন্য আবেদন হয়ে গেল, ফাঁস না হলে কারো হাতে চলেও যেত। এতে বেওসা খুঁজে পাওয়া গেলনা। মানে আমরা মরমানুষরা পেলাম। কিন্তু রাজনৈতিক দলরা মূলত সব শেয়ালের এক রা। পাঞ্জাব এই বিবাদে কাশ্মীরের পরই সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত, কিন্তু আআপ চুপ করে রইল। কংগ্রেস দলটা আছে না উঠে গেছ্হে জানা গেলনা। সিপিএম একখানা বিবৃতি বার করল, যেটা পড়ে মনে হল নিচে খালি জয়শ্রীরাম লিখতে ভুলে গেছে। চেঁচামেচি হবার পর, আবার তার নতুন সংস্করণ বেরোলো, হাস্যরসের চূড়ান্ত যাকে বলে। তৃণমূলের যুবনেতাকে দেখলাম পাকিস্তান আমাদের কিচ্ছু করতে পারবেনা বলে গর্ব করতে, যেন উনি সেনাবাহিনী চালান।

    এসবই চলল চূড়ান্ত একটা রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডা এবং ফেক নিউজের ঢেউয়ের মধ্যে। তাতেও কেউ কিচ্ছু টের পেলেন না। কয়েকখানা উজ্জ্বল ব্যতিক্রম আছে। সিপিএমের এক তরুণী নেত্রী উন্মাদনায় গা ভাসাবেন না লিখলেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী অত্যন্ত যৌক্তিক কথাবার্তা বললেন। আরও কিছু ব্যতিক্রম বাদে, বাদবাকিরা প্রশ্ন তোলা দূরস্থান, ফেক নিউজের স্রোতে প্রচণ্ড লাফালেন। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে বীরদের চেয়েও বড় বীর মনে হল। মিডিয়া করাচি ধ্বংস করে দিচ্ছে এঁরা আইপিএলএর ঢঙে লাফাচ্ছেন, ইসলামাবাদ দখল হয়ে গেল, চিয়ারলিডিং চলছে। এঁরা জন্মে যুদ্ধ বা তার ক্ষয়ক্ষতি দেখননি, কম বয়স, তা না হয় হল। কিন্তু ফেক-নিউজও কি দেখেননি? সুশান্ত সিং রাজপুত দেখেননি, সন্দেশখালি দেখেননি, আরজি কর দেখেননি? দিনের পর দিন বলা হয়েছে, ফেক-নিউজের ট্রায়াল রান চলছে, মেশিন তৈরি হচ্ছে, এরপর বড় স্কেলে নামবে, তখন কি কানে কিসুই ঢোকেনি? না ঢুকলে শুনে রাখুন, এই ফেক-নিউজগুলো ব্যাকফায়ার করেছে,তাই বড়কর্তারা একটু মাথায় চাঁটি মেরে দিয়েছেন, এরপর টিউন করে ঠিক স্কেলে নামবে। এই স্পষ্ট ফেক নিউজেই যদি এই হাল হয়, তো কুশলী প্রয়োগ হলে তো আর্কিমিডিসের মতো ইউরেকা ইউরেকা করে দৌড়বেন। আর যুক্তি-বুদ্ধিও কি পাশের বাড়িতে রেখে এসেছেন? সে অবশ্য ব্যক্তিগত ব্যাপার, কিন্তু এই দৌড় নিয়ে রাজনীতি বুঝি, এই দাবীটা করা কেন? এইভাবে বীরদের ঠেকাবেন? 

    এঁদের মধ্যে কেউ কেউ ছুপা বীর। তাঁর বেরিয়ে পড়েছেন ভালই হয়েছে। বাকিরা আজকে কেউ লুকিয়ে পড়েছেন, কেউ হতবাক হয়ে পড়েছেন। কেউ কেউ এখন দিয়ে ফেক নিউজের নিন্দে করছেন। এদের একটা কথা পরিষ্কার বলে দেওয়া দরকার। যা করেছেন, বেশ করেছেন, কিন্তু ফেক নিউজ নিয়ে এত কিছু হবার পর, এবার অন্তত ওই মিডিয়াগুলোকে বিশ্বাস করা বন্ধ করুন। রাজনীতি বুঝতে গেলে সহজপাঠটা অন্তত পড়ুন। এবং ফেক বুঝে যখন ফেলেছেন, তখন গোদি মিডিয়ার স্টুডিওতে যাবেন না। ওই সঞ্চালকরা আবারও জ্ঞান দেবেন, তাতে বিস্ময় কিছু নেই। কিন্তু সেখানে গিয়ে আপনারা কী ঘন্টা ব্যবহার করছেন মিডিয়াকে? তাদের কথাই তো উগরে দিচ্ছেন। স্ট্র‌্যাটেজি, ট্যাকটিক্স, গালভরা কথা তো অনেক শুনলাম। কেবল আসল ফেক নিউজ সামনে এলে পাখির মতো উড়ে যাবেন, আর পড়ে থাকবে যত-দোষ-নন্দ-ঘোষ এই শর্মা সেটা আর হবেনা। গোদি মিডিয়াকে সম্পূর্ণ বর্জন করার সময় এসে গেছে। ওদের বিশ্বাসযোগ্যতা তলানিতে। এদের স্টুডিওতে যাদেরই দেখা যাবে, তাদেরই এদের তোল্লাইদানকারী ধরব। এবার থেকে।

    বয়কটগোদিমিডিয়া। 
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • upal mukhopadhyay | ১০ মে ২০২৫ ১০:৫৯731214
  • সরকার বা রাষ্ট্র নিজেই যেটা করতে চাইছে না সেটা আগ বাড়িয়ে করছে গদি মিডিয়া ।যেমন এই যে সব ড্রোন ছোঁড়াছুড়ি সেটা দুই দেশের মধ্যে খারা খারি থাকলে হরবখত ঘটে সেটাকে পুরোপুরি আক্রমণ বলে না আজকের যুদ্ধ শাস্ত্রে ।কিন্তু এসব দেখে গুলগাপ্পা মিশিয়ে তাকে যুদ্ধ বলে চালানোর চেষ্টা হলো যা রাষ্ট্র অনুমোদন করলো না ।যুদ্ধ জিগির দিয়ে যুদ্ধ জেতা যায় না ।ভোটে জেতা যেতে পারে ।যারা বেশি চেঁচাচ্ছে আর লাফাচ্ছে সেই নির্বোধ শিক্ষিতের দল , গদি মিডিয়া তাদের জন্যই তৈরি হয়েছে ।তারা কল্পনায় যুদ্ধ জিতছে ।আসল যুদ্ধটা বিশেষ ভারত আর পাকিস্তানের মতো সমান পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্রে পক্ষে ভয়ঙ্কর হতে পারে ।আর এইভাবে উগ্র জাতীয়তার চাষ দুদেশে চললে তার সম্ভবনা বেড়ে যায় ।এই বোধ আমাদের আনতে হবেই .
  • দীপ | 2402:3a80:198b:7a5b:678:5634:1232:***:*** | ১০ মে ২০২৫ ১২:৪৯731219
  • হিটলার আর স্তালিনের মধ্যে চুক্তি ছিল এই যে কেউ কাউকে আক্রমণ করবে না। তো সেই চুক্তি ভেঙে হিটলার সোভিয়েত রাশিয়া আক্রমণ করল।
     
    সেই সময় মস্কো আর সেন্ট পিটসবার্গের রাস্তায় কিছু বুদ্ধিজীবি শান্তির ছেলে প্ল্যাকার্ড হাতে চিৎকার করছিল।
     
    "যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই"
     
    "Say no to war"
     
    "War helps only capitalists"
     
    "হিটলার রাশিয়া আক্রমণ করল কি করে, স্তালিন তুমি জবাব দাও।"
     
    "যুদ্ধে মারা যায় শুধু সাধারণ মানুষ"
     
    ওইসময় স্তালিন এসে সবকটাকে থাবড়ে যুদ্ধে পাঠিয়ে দেয়। এদের মধ্যে বেশকিছু লোক মারা যায়। যারা বেঁচে গেল, তাদের মধ্যে কিছুলোক কোনভাবে জ্যোতিবাবুর পশ্চিমবাংলায় এসেছিল। তাদের কিছু বংশধর এখনো বেঁচে আছে, আর একইভাবে চিল্লাচ্ছে।
     
    ফেসবুক 
  • দীপ | 2402:3a80:198b:7a5b:678:5634:1232:***:*** | ১০ মে ২০২৫ ১২:৫০731220
  • যেমন গোদী মিডিয়া, তেমনি পশ্চিমবঙ্গের মহাবিপ্লবীকুল! 
    একেবারে Made for each other!
  • ধোরবা | 2a0e:4005:1002:ffff:185:40:4:***:*** | ১০ মে ২০২৫ ১৩:১৯731222
  • গাধাচোদ দিপচাড্ডি কপিপেস্ট আর খেস্তানো ছাড়া মুরোদ নেই কিস্যু।  সব টইগুলোকে ধাপার মাঠ বানিয়ে ছাড়ে।
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:3aba:f8ff:fe54:***:*** | ১০ মে ২০২৫ ১৪:১৪731223
  • যা হচ্ছে  নতুন কিছু নয় , ভারতীয় মিডিয়ার এই নিয়ে বিস্তর দুর্নাম।  আগেও ছিল, এখন আরো বাড়বে বলা বাহুল্য।  ই ইউ ডিসিনফো ল্যাব এই নিয়ে একটি বিস্তারিত রিপোর্ট লিখেছিল ২০২০ তে এখানে দেখতে পারেন
    https://www.disinfo.eu/publications/indian-chronicles-deep-dive-into-a-15-year-operation-targeting-the-eu-and-un-to-serve-indian-interests/
  • Saikater baap Abdul | 223.185.***.*** | ১০ মে ২০২৫ ১৭:৪৯731227
  • এই বেশ্যার বাচ্চা |
     
    আর বেশি বকলে তরপুর ফ্যামিলি কে ল্যাংটো করে কলকাতার রাস্তায় প্যারেড করানো হবে |
     
    ২৪ ঘন্টার মধ্যে এই website  এর সব লেখা delete করবি |
     
    নাহলে কপালে দুঃখ আছে |
  • r2h | 165.***.*** | ১০ মে ২০২৫ ১৮:০৪731228
    • ১০ মে ২০২৫ ১৭:৪৯
    • এই বেশ্যার বাচ্চা |
     
    ওহোহো... কী বীরত্ব!
    তা এত বীরত্ব কোথায় রাখা হয় ভাই? কী করা হয় টয়? মানে তেমন কোন ব্যস্ততা জীবনে আছে বলে তো মনে হয় না, তাই জিগাই আরকি, চাড্ডি সেলের কোন তলায়।
  • একক | ১০ মে ২০২৫ ১৮:১৩731229
  • এটাকে সিরিয়াসলি নেওয়া হোক। 
  • r2h | 165.***.*** | ১০ মে ২০২৫ ১৮:২৪731231
  • ওরে বাবা, ভাই ডাক্তার? তা ভালো।
  • r2h | 165.***.*** | ১০ মে ২০২৫ ১৮:২৭731232
  • তা বীর ডাক্তার ভাই, অ্যানোনিমিটি কিন্তু অসীম না। একটু সামলে, কেমন?
  • অপু | 2409:40e0:1054:c602:8000::***:*** | ১৬ মে ২০২৫ ০৯:০৭731367
  • কবি বলেছেন "গোপনও কথাটি রবে না গোপনে"
  • একক  | 2401:4900:882b:2fe4:e858:753b:502d:***:*** | ১৬ মে ২০২৫ ১৪:৫৯731381
  • ফ্যামিলি কে মলেস্টেশন থ্রেট দিচ্ছে।  ব্যবস্থা নেওয়া হোক । শুধু  সৈকতকে খিস্তি করলে মাথা গলাতুম না। এটা সম্পাদকের ডিস্ক্রিশন নয়। সাইট ইউজারদের সুরক্ষার ব্যাপার। ট্রেস এন্ড বুক ইমিডিয়েটলি !
  • অপু | 2409:40e0:4d:78da:8000::***:*** | ১৬ মে ২০২৫ ১৯:০০731386
  • আইনানুগ ব্যবস্হা নেওয়া হোক। সহ্যশক্তি র অনেক পরীক্ষা দেওয়া হয়েছে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন