এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা   পরিবেশ

  • বিশ্ব জুড়ে বায়ুদূষণ এবং তার পরিণতি

    অরিন
    আলোচনা | পরিবেশ | ২৩ মার্চ ২০২৪ | ১০২০ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • সম্প্রতি iqair নামে একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা ২০২৩ সালের পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বায়ু দষণ নিয়ে একটি রিপোর্ট পেশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে যে ভারতীয় উপমহাদেশ, বিশেষ করে ভারত, পাকিস্তান, এবং বাংলাদেশের বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশী, এদের মধ্যে ভারতের বেগুসরাই এবং গুয়াহাটি -- দুটি শহরই তেল শোধনাগারের কারণে বিখ্যাত (অন্যান্য আরো কারণের মধ্যে) |
    রিপোর্ট টি সংক্ষিপ্ত আকারে এখানে পাবেন
    বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, তাজিকিস্তান, বুরকিনা ফাসো এই পাঁচটি দেশ পৃথিবীর সবচেয়ে বায়ুদূষিত দেশ বলে বিবেচিত হয়েছে। 
    শুধু এরাই নয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তালিকাতেও দক্ষিণ এবং পূর্ব এশিয়ায় বায়ুদূষণের অবস্থা ভয়ঙ্কর, দেখুন
    এই প্রবন্ধ সিরিজে এই বিষয়ে কিছু আলোচনা করা যাক। মূলত পরিবেশ এবং স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কিছু তথ্য নির্ভর আলোচনা। কি হচ্ছে এবং কি হতে চলেছে। 
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • | ২৩ মার্চ ২০২৪ ১৩:৫৯742586
  • বেশ।
    এই বিষয়টা আমার আগ্রহের। লিখুন।
  • kk | 2607:fb90:eab8:19ab:f8ce:bf3e:9774:***:*** | ২৩ মার্চ ২০২৪ ২০:৩০742587
  • হ্যাঁ, আমিও জানতে আগ্রহী।
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৪ মার্চ ২০২৪ ০২:০৮742588
  • অসংখ্য ধন্যবাদ, দ এবং কেকে, যে লেখাটা পড়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। বায়ুদূষণ নিয়ে প্রচুর লেখালেখি হয়েছে, এমনকি আপনাদের মনে থাকতে পারে যে গত বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সময় দিল্লিতে খেলা অবধি স্থগিত রাখতে হয়েছিল। এত সব হবার পরেও খুব একটা কাউকে বলতে শুনিনা যে দূষিত জল এবং বায়ু আমাদের ভোটের বিষয় হতে পারে, বা এই নিয়ে সরকারের ঔদাসীন্য এর কারণে সরকার ওল্টানোর প্রয়োজন আছে, যেন দূষণ তেমন কোন বিষয় নয়। মুষ্টিমেয় শিক্ষিত সচেতন মানুষ বাদ দিলে আর কাউকেই এ নিয়ে বিশেষ বলতে লিখতে দেখবেন না। 
     
    এ একটা দিক। অন্যদিকে এটাও ভাববার যে একটি নিরপেক্ষ সংস্থার পক্ষ থেকে সমীক্ষা করলে হঠাৎ গাঙ্গেয় সমভূমিতে এমন ভয়ঙ্কর বায়ুদূষণ কেন লক্ষ্য করা যাচ্ছে? এখন এর একটা বড় কারণ গাঙ্গেয় সমভূমির ভৌগোলিক অবস্থান: পশ্চিমে থর মরুভূমি, পূব দিকে পূর্ব হিমালয়ের জঙ্গলাকীর্ণ অঞ্চল, দক্ষিণে বিন্ধ্যপর্বত, আর উত্তরে হিমালয়, যে কারণে আটকে পড়া দূষিত বায়ু অনেকটাই একটি স্থানে জড়ো হয়, যার জন্য দেখুন বেগুসরাই বা গুয়াহাটিতে অতটা দূষণ। 
    এখন এছাড়াও বছরের সময় এবং ঝতুর একটা প্রভাব থাকে, যেমন ধরুন, বসন্তকালের শুরুর দিকে দূষণ অপেক্ষাকৃত কম, বর্ষায় কম, গরমের সময় আর শীতের বাড়তে থাকে। এর একটা কারণ যেমন গরম কালে থর মরুভূমির ঝড়, শীতের সময়টায় কৃষকদের মাঠে ফসলি জমির উর্বরতা ধরে যাখার জন্য ফসল পোড়ানো জনিত বায়ুদূষণের প্রভাব। শুধু তাই নয়, যে সব বাড়িতে বা খাবারের হোটেলে গ্যাস জ্বালিয়ে রান্না সম্ভব হয় না, তারা কাঠকুটো, কয়লা জ্বালিয়ে রান্না করতে থাকেন, ফলে তারও একটা প্রভাব থাকে। যে কারণে গ্যাসের দাম বাড়লে শুধু যে হেঁসেলে টান পড়ে তাই নয়, প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হয় বৈকি। এই ব্যাপারগুলো নিয়ে নীচের লেখাটায় চমৎকার আলোচনা করা হয়েছে, এর প্রথম চারটে ছবি দ্রষ্টব্য।
     
    https://earthobservatory.nasa.gov/images/84731/seasons-of-indian-air-quality
     
    এতে করে ভারতে কি ভয়ঙ্কর শোচনীয় স্বাস্থ্য সমস্যা হচ্ছে তার খবর এর পরের বার।
  • Arindam Basu | ২৪ মার্চ ২০২৪ ০৫:২০742590
  • ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যগত সমস্যা নিয়ে আলোচনার শেষে আসব, আপাতত কয়েকটি সামাজিক সমস্যার প্রতি দৃষ্টিপাত করা যাক। 
    বেশ কয়েক বছরের গবেষণা থেকে দেখা যাচ্ছে বায়ুদূষণের সঙ্গে সামাজিক অপরাধের প্রত্যক্ষ সংযোগ রয়েছে। এর মানে অবশ্য এই নয় যে অপরাধীর অপরাধ তাতে লঘু করে দেখানো যায়, যেটা মনে হয়, বায়ুদূষণ যত ভয়াবহ আকার ধারণ করবে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সামাজিক অপরাধও বাড়তে থাকব। নীচের লেখাটা দেখুন, 
  • Arindam Basu | ২৪ মার্চ ২০২৪ ০৫:২১742591
  • "The researchers found that a 10% increase in same day exposure to particulate matter — a common air pollutant — is connected to a 0.14% increase in violent crimes per country, per day. A 10% increase in exposure to ozone was even worse, tied to a 0.3% increase in violent crimes per county, per day.
    That may not sound like much, but over time, the numbers add up: A 10% reduction in daily particulate matter and ozone would save $1.4 billion in crime costs per year, the paper reported.
    So, why would air pollution make someone more aggressive? The authors suggest it has to do with how our bodies respond to poor air quality. Psychologically, air pollution can affect our mood, perception and impulsion. When discussing the origin of the study, Burkhardt spoke to the aggravation that could be associated with poor air quality.
    “We had a bad fire season a couple of years ago, and the smoke was bad enough that it made my eyes burn and it made my lungs kind of burn,” he said. “After a couple of days of it, it just gets kind of frustrating.” That frustration, he thought, might have a connection with aggression and air quality"
    অতএব, সাধু, সাবধান!.
  • kk | 2607:fb90:eab8:19ab:f8ce:bf3e:9774:***:*** | ২৪ মার্চ ২০২৪ ১৯:২৫742600
  • হুম, এই হাওয়ার পলিউশনের সাথে অ্যাগ্রেশন বাড়া আর ক্রাইম রেটের যোগাযোগ ব্যাপারটা জানতামই না। ইন্টারেস্টিং!
  • | ২৪ মার্চ ২০২৪ ২০:৪৪742601
  • এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের অবনতির সাথে  অ্যাগ্রেশানের উন্নতি ব্যপারটা খুব ইন্টারেস্টিং।  সম্ভবত এইজন্যই উত্তরপ্রদেশ পুরো চুত্তরপ্রদেশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।  এইজন্যই মিজোরাম আর অরুণাচলে প্রায় সব্বাইকে হাসিমুখ দেখেছি। 
     
    আচ্ছা এই ফসল তুলে নেবার পরে গোড়া পোড়ানোর ব্যপারটা তো বরাবরই ছিল।  আর সবুজ বিপ্লব পরবর্তী পাঞ্জাবে ফলনও বাম্পার। তাহলে হঠাৎ কয়েক বছর ধরে ব্যপারটা এমন প্রাণঘাতী হয়ে দাঁড়াচ্ছে কেন?  সে কি অসংখ্য হাইরাইজ হয়ে যাওয়ায় আটকে যাচ্ছে পার্টিকলগুলো? আমি ২০০২ এ আর পিরে ২০০৫-০৬ এ দেওয়ালি পরবর্তী  মাসগুলো দিল্লি গুরগাঁওতে ছিলাম। এরকম কিছু তো হয় নি। অল্প স্বল্প ব্যাসস।  বরং গরমকালে আঁধি আসার আগে বেশ কষ্টকর অবস্থা হত। রাশি রাশি ধুলিকণা বাতাসে সাসপেন্ডেড হয়ে রয়েছে সে বিকট অবস্থা।
     
    পাথরের জন্য প্রায় গোটা আরাবল্লি পাহাড় রেঞ্জটাই কেটে সাফ করে দিয়েছে। ফলে মরুভূমির বালি সোজাসুজিই চলে আসে। 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২৪ ০০:১২742602
  • @দ, ঠিক ধরেছেন।
    দিল্লির সমস্যা সত্যি বলতে কি পাঞ্জাব হরিয়ানায় স্টাবল বার্নিং এর জন্য অতটা নয় (যদিও একটি লবি ঐটাকে বড় করে দেখাতে চায়)। দিল্লির সমস্যা গাড়ী আর অন্যান্য ফ্যাকটরি। যমুনার জলে ফোম দেখলে বোঝা যায় দিল্লির দূষণ কেমন মাত্রাছাড়া। 
  • kk | 2607:fb90:eab8:19ab:f8ce:bf3e:9774:***:*** | ২৫ মার্চ ২০২৪ ০৩:৩৮742603
  • কল-কারখানা তো একটা বিরাট বড় ফ্যাক্টর বটেই। গত দু তিনবার ভারতে যাবার সময় আমি দিল্লী দিয়ে যাতায়াত করেছি। প্লেন ওঠা আর নামা দুই সময়েই দেখি ঝাপসা ধূসর কম্বলের মত একটা লেয়ার শহরটার ওপরে ছেয়ে থাকে। দিল্লী তো অনেক বড় জায়গা, আমাদের আসানসোলের মত ছোট শহরেই যা দেখি তা যথেষ্ট ভয়ংকর! আগে আমাদের বাড়ির জানলা দিয়ে দূরে পঞ্চকোট পাহাড় স্পষ্ট দেখা যেতো। এখন শুধু উঁচু উঁচু বাড়ির জঙ্গল দেখা যায়, আর পুরোটা ঐ রকম ঝাপসা ধোঁয়াটে একটা ভারী পর্দায় মোড়া। বেশি দূর অব্দি চোখই চলেনা। কোনোদিন একটু যদি ফাঁক হয় তো আকাশ জুড়ে ইস্কোর কারখানার লাল ধোঁয়া (লোহার গুঁড়োয় ভর্তি), নয়তো কালো ধোঁয়া। জানলা দিয়ে বাইরে তাকালে ডিস্টোপিয়ান ছবির মত লাগে। রাস্তার দুপাশে মাটি নেই, কুচকুচে কালো ধুলো শুধু। কার্বন পার্টিকলসে ভর্তি।
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৫ মার্চ ২০২৪ ০৮:১৭742608
  • kk, আসানসোল সত্যিই খুবি দূষিত, এমনকি ভারতের হিসেবেও অনেকটাই বেশী, 
    https://www.aqi.in/dashboard/india/west-bengal/asansol
    কলকারখানার নিষ্ক্রমণ ঠিকমতন নিয়ন্ত্রণ না করলে কি ভয়ঙ্কর অবস্থা হতে পারে, ভারত তার মর্মান্তিক উদাহরণ। 
    অথছ ভারতে বেশীদিন হয়নি ভূপালের ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা ঘটেছে যার পর আশা করা যেত ভারত এমিশনের ব্যাপারে সাংঘাতিক কড়া অবস্থান নেবে। তা কোথায় কি?
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০০:৫০742615
  • গত শতকের  সত্তর-আশি-নব্বইয়ের দশকে আমাদের যে জনপদটি ক্ষুদ্র স্বর্গের মত ছিল, সেটি রাক্ষসের কবলে পড়ে বড় বড় বহুতলে ভর্তি হয়ে যাচ্ছে। সবুজ মাঠ আর খোলা জায়্গা পুকুর দিঘি ঝোপঝাড় গাছপালা সব ভ্যানিশ হয়ে যাচ্ছে, আর বহু পুরনো বাড়ি ভাঙা পড়ছে। চারিদিকে ধুলো আর ধোঁয়া। জল নিষ্কাশনের ব্যবস্থা একেবারেই খারাপ, সামান্য বৃষ্টিতে জল দাঁড়ায় রাস্তায় রাস্তায়। পুকুর টুকুর বুজিয়ে বুজিয়ে ফেলে সব এই কান্ড করেছে। সমস্ত জনপদটা যেন যক্ষপুরী, বাচ্চাগুলোর খেলার মাঠ নেই, এরা খাঁচাবন্দী মনমরা। এইসব ব্যাপারগুলো মানুষের সামাজিক সম্পর্ককে আর মানসিক স্বাস্থ্যকেও কব্জা করে ফেলছে। মানুষ সন্দেহপ্রবণ, ভীরু, ইন্সিকিওর আর ঝগরুটে হয়ে পড়ছে, কেউ কেউ মনমরা, বিষন্ন, অসংখ্য কুসংস্কারে ঠাসা। একটা সময়ে যাদের যুক্তিবাদী আর খোলামনের দেখেছি, তারা এখন শনিপুজো পর্যন্ত করছে সেও দেখলাম। আর একটা ট্রেন্ড দেখলাম রামকৃষ্ণ, সারদা আর বিবেকানন্দকে ত্রিদেব হিসেবে ট্রীট করে তাঁদের পুজো করা। কিন্তু এঁরা তো নিজেদের মানুষ বলেই পরিচয় দিতেন, বারে বারে মনুষ্যত্বের জয়গানই করেছেন, এঁরা এভাবে নিজেদের দেবতা হিসেবে পুজো হচ্ছে দেখলে কী মনে করতেন কেজানে!
  • r2h | 165.***.*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০১:৩১742616
    • &/ | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০০:৫০
    • ...রামকৃষ্ণ, সারদা আর বিবেকানন্দকে ত্রিদেব হিসেবে ট্রীট করে তাঁদের পুজো করা। কিন্তু এঁরা তো নিজেদের মানুষ বলেই পরিচয় দিতেন, বারে বারে মনুষ্যত্বের জয়গানই করেছেন, এঁরা এভাবে নিজেদের দেবতা হিসেবে পুজো হচ্ছে দেখলে কী মনে করতেন কেজানে! 
     
    খারাপ কিছু মনে করার কারন দেখি না, বিবেকানন্দ মূর্তি পূজা ও যাবতীয় উপাচারের ঘোর সমর্থক ছিলেন, গুরুকে ঈশ্বর হিসেবেই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
    সুতরাং...
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০১:৩৮742617
  • কিন্তু ওঁরা তো কালীপূজা করতেন, দুর্গাপূজা করতেন, শিবপূজা করতেন-অর্থাৎ কিনা দেবতাদের পূজা করতেন। মানুষকে যখন পূজা করতেন, তখন তাকে দেব-আবেশে আবেশিত করে দেবতা হিসেবেই পুজো করতেন।
    অবশ্য এসব মনে হয় খুবই সূক্ষ্ম তন্ত্র টন্ত্র এর ব্যাপার, আমরা তার কীই বা জানি!
    কিন্তু বিশাল একটা সম্প্রদায় ঠাকুর-মা-স্বামীজী কে ত্রিদেব হিসেবে ট্রীট করছে, আরতি টারতি একেবারে যেভাবে মন্দিরে হয় সেভাবে করছে--দেখে একটু খটকামতন লাগল। তবে হতেই পারে চৈতন্য-অনুসারীরা যেমন একটা ধর্মসম্প্রদায় গড়ে তুলেছেন, এঁরাও তেমন তুলছেন।
  • r2h | 165.***.*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০১:৪১742618
  • বিবেকানন্দর সময় রামকৃষ্ণের মূর্তি পুজো হতো না?

    জানি না অবশ্য ঠিক।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০১:৫০742619
  • বুদ্ধ কইলেন, ওরে এইসব ত্রিশরণ অষ্টাঙ্গিক মার্গ ইত্যাদি ভালো ভালো নিয়মটিয়ম মান, পুজো করতে হবে না, আমার মূর্তিও গড়তে হবে না। কে শোনে কার কথা! পরবর্তীকালে অনুসারীরা বুদ্ধের মূর্তি গড়ে পুজো শুরু করে দিল। আর কতরকমের দেবদেবী যে এনে ফেলল তার ইয়ত্তা নেই। ভয়ংকর ভয়ংকর সব ছবি, থাংকায় আঁকা। আবার ভালো ভালো সুন্দর সুন্দর দেবতাও অনেক এঁকেছে।
    মানুষ মনে হয় খুবই চাক্ষিক। মূর্ত ব্যাপার তার খুবই দরকার হয়, বিমূর্ত সব নিয়ম নিয়ে থই পায় না।
  • kk | 2607:fb90:ea5a:913b:9534:dc04:2280:***:*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০১:৫৩742620
  • এই তিনজনের এমনি ভাবে পুজো কী নতুন চালু হয়েছে? আমার পরিচিত কয়েকজন আমাকে রোজ সকালে হোয়াটস্যাপে এঁদের ছবিসহ সুপ্রভাত জানান দেখি। যাকে পাঠানো হচ্ছে তার রিলিজিয়াস অবস্থান ভেবে দেখার কথা সম্ভবত কারুর মনে আসেনা।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০১:৫৬742621
  • মনে হয় এই ট্রেন্ড খুবই সম্প্রতি, ধরা যাক গত বছর পাঁচেকের মধ্যে চালু হয়েছে। সর্বত্র এরকম ঠাকুর-মা-স্বামীজী আগে এত শুনিনি।
  • র২হ | 2601:c6:d200:2600:2894:1f08:3d6:***:*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০৫:৪৩742622
  • ও আচ্ছা!
    আমার অবশ্য নানান জিনিস পড়ে টড়ে ধারনা কিছু না হোক ছয় সাতের দশকেও ভালো রকম চল ছিল। নিজেও ছোটবেলায় দেখেছি, আশি নব্বই।
    নানান প্রতিষ্ঠানেও, যেমন পিয়ারলেস হাসপাতালে দেখতাম।
    তবে নিশ্চয় সর্বত্র চালু ছিল না, অবশ্যই।
     
    স্যরি মূল প্রসঙ্গের বাইরে অনেকগুলি পোস্ট করে ফেললাম!
     
    এয়ার কোয়ালিটি ইন্ডেক্সের সঙ্গে অ্যাগ্রেসিভ আচরনের সম্পর্কের পর্যবেক্ষণটা সত্যি ইন্টারেস্টিং।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০৬:৩১742623
  • আগে শ্রীরামকৃষ্ণ, মা সারদা, বিবেকানন্দ এই তিনজনকে নানাভাবে শ্রদ্ধা জানানো হত তো বটেই, উৎসবও হত নির্দিষ্ট তিথিতে। অনেকেই দেওয়ালে ছবিও রাখতেন তিনজনের, প্রণামও জানাতেন। কিন্তু তখন এইরকম এত লোকে ঠাকুর-মা-স্বামীজী বলে বলছেন এইরকম ব্যাপার দেখিনি, আরতি টারতি করে মন্দিরের ঠাকুরপুজোর মতন করা হচ্ছে এও দেখিনি। তখন ওঁরা মহামানব হিসেবেই ট্রীটেড যেন, এখন দিবি-আরোহণ ঘটে গেছে হয়তো।
    দিবি-আরোহণ জানেন তো? যেমন ইন্দ্র আগে রাজা ছিলেন, মানুষ, হৈ হৈ করে যুদ্ধ করতেন, সুরাপান করতেন আরও নানা লীলারঙ্গ করতেন। হাজার বছর পরে তাঁকেই দেবতা করে নেওয়া হয় ঐসব চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যসমেত। তখন বহু বছর লেগে যেত।
  • | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০৮:০৯742624
  • রামকৃষ্ণ সারদামণিকে ঠাকুরের আসনে বসিয়ে পুজো করতে দেখেছি সাতের দশকেই। শয়ন, আরতি ইত্যাদি সবই হত।  এটা দেখেছি মূলত যারা বেলুড়মঠে দীক্ষা নিত তাদের বাড়িতেই।  বিবেকানন্দ অবশ্য একই ঠাকুরঘরে ঝোলা ছবি হিসেবেই দেখেছি।  
  • :|: | 174.25.***.*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০৯:১১742625
  • এই প্রবন্ধ অনুযায়ী -- শেষ পাতায় প্রথম প্যারা যেখানে শেষ হয়েছে সেখানে তো ঘরে ঘরে পুজো হবার প্রেডিকশন আছে বহু আগে ​​​​​​​থেকেই 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০৯:৩৩742626
  • &\ কে অনেকদিন পরে দেখলাম। 
    ভারি চমৎকার লিখেছেন, "মানুষ সন্দেহপ্রবণ, ভীরু, ইন্সিকিওর আর ঝগরুটে হয়ে পড়ছে, কেউ কেউ মনমরা, বিষন্ন, অসংখ্য কুসংস্কারে ঠাসা। একটা সময়ে যাদের যুক্তিবাদী আর খোলামনের দেখেছি, তারা এখন শনিপুজো পর্যন্ত করছে সেও দেখলাম"
     
    বায়ুদূষণের ফলে মানুষের বোধবুদ্ধি, চিন্তা, cognition ক্ষমতা সাংঘাতিক রকমের হ্রাস পায়, ফলে মানুষ rationally চিন্তা করার ক্ষমতা ক্রমশ হারিয়ে ফেলে, যার অবধারিত পরিণতি এক ধরণের fatalism, পুজো আচ্চা, কুসংস্কারে নিমজ্জিত হওয়া, কারণ কুসংস্কার যে কুসংস্কার, তাকে বোঝার বা উপলব্ধি করার ক্ষমতাটুকু হ্রাস পায়। বস্তুত, ২০১০ থেকে ২০১৪ র মধ্যে চীনে প্রায় ২০০, ০০০ (দু লাখ) লোকের ওপর গবেষণায় গবেষকরা দেখিয়েছিলেন যে 
    "China Family Panel Studies on 20,000 people across the nation between 2010 and 2014. The scientists compared the test results with records of nitrogen dioxide and sulphur dioxide pollution.
    They found the longer people were exposed to dirty air, the bigger the damage to intelligence, with language ability more harmed than mathematical ability and men more harmed than women. The researchers said this may result from differences in how"
    মূল গবেষণাটি এখানে পড়ুন, https://www.pnas.org/doi/full/10.1073/pnas.1809474115
    এরা বলছেন, 
    "Utilizing variations in transitory and cumulative air pollution exposures for the same individuals over time in China, we provide evidence that polluted air may impede cognitive ability as people become older, especially for less educated men"
    যত বায়ুদূষণ বাড়তে থাকবে, তত বেশী ধর্মের উগ্রতা এবং বাড়াবাড়ি দেশজুড়ে প্রকট হবে। 
    এদের নিয়ে লিখতে গিয়ে কেভিন স্মাইলি "Polluting Creed" বলে এক শ্রেণীর মানুষের উল্লেখ করেছেন, এঁরা প্রাকৃতিক ভারসাম্য ইচ্ছাকৃত ভাবে নষ্ট করেন। এখন এনার গবেষণা মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ধর্মীয় গ্রুপগুলোর ওপর করা, ভারতের কোন গবেষণা আমার চোখে পড়েনি, কিন্তু তাও কি লিখছেন দেখুন,
    "important distinctions between religious groups show that a greater proportion of conservative Protestant Evangelical adherents are associated with greater pollution, but that Catholic and Mainline Protestant adherents are not. These findings suggest the importance of renewing research between religion and environmental degradation"
    Evangelical Adherents এর প্রসঙ্গটা এখানে সবিশেষ উল্লেখযোগ্য, চেনা চেনা ঠেকছে?
    (মূল গবেষণা এখানে পাবেন,  https://www.jstor.org/stable/26967966 )
     
    এ এক কুচক্র! যত ধর্মের বাই বাড়বে, তত বেশী করে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হবে, যাগ-যজ্ঞ তে যে পরিমাণ কাঠ জ্বলে, আর শুধু বাড়িতে পুজোতে ধুপের ধোঁয়া থেকে যে পরিমাণ indoor air pollution হয়, তার ইয়ত্তা নেই, এই রিভিউটা  দেখুন, ভালভাবে লিখেছে,
    "The toxicities of incense smoke come directly from its harmful constituents and deposition capacity in the body. Besides, reactive oxygen species-driven oxidative stress and associated inflammation seem to be plausible underlying mechanisms, eliciting various unfavorable responses"
    মুশকিল হচ্ছে যত বেশী বায়ুদূষণ, তত বেশী অযৌক্তিক চিন্তার প্রভাব, পুজো, যাগ-যজ্ঞ, ধর্ম-ধর্ম বাই, এবং কিছু ধর্মের ক্রিয়া কর্মে দেখা যাচ্ছে তত বেশী বায়ুদূষণ, একটা আরেকটাকে বাড়াতে থাকে।
    যাবেন কোথায়?
     
     
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ০৯:৩৬742627
  • ভুল: 
    দুলাখ নয়, ২০ হাজার লোকের ওপর সমীক্ষায় দেখা গিয়েছিল | 
    লেখার সময় খেয়াল করি নি। 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৬ মার্চ ২০২৪ ১০:০৯742628
  • https://www.policyforum.net/hindu-god-no-longer-green/
     
    "While there is a clear nexus between the practice of religion and environmental pollution in India, judicial activism is only a temporary fix. The Indian government needs to look beyond immediate political considerations to adopt a comprehensive pollution prevention policy. The right to life must trump the right to practice religion."
  • এসবের ফলে দূষণ কত বাড়ল? | 2409:40e0:42:a9c2:882c:4fff:fef4:***:*** | ২৭ মার্চ ২০২৪ ০৬:৪৩742641
  • পরিবেশ আইনকে কাঁচকলা দেখিয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট বলছে সরকারের এত তাড়ার কারণ বুঝছেনা। কিন্তু এহ বাহ্য!  এই রাস্তা পাইপলাইন স্ক্যাম কবে সামনে আসে, দেখার! 

    কারা কোথায় বরাত পেয়ে কোন কোয়ালিটির কাজ করেছে আর পরিবেশেরই বা কতটা ধ্বংস হয়েছে,  চাপ দিয়ে সামনে আনুক।

    অরিনবাবু, দ,  বকলমে অরিত্রবাবুদের এই নিয়ে বিশেষ করে লিখতে অনুরোধ রইল।
     
    The Supreme Court has, in a setback to the Centre, partially quashed a four-year-old government notification that permitted the extracting of earth for linear projects such as roads and pipelines without environmental clearance, saying it was introduced in a “tearing hurry” during the Covid-19 lockdown.
    The notification — which provided environmental clearance exemption for carrying out “extraction or sourcing or borrowing of ordinary earth for linear projects such as roads, pipelines etc” — was issued without inviting objections or opinions to it through the publication of prior notice, the court noted. According to the government, this requirement was dispensed with because the notification listing out the exemption was issued in public interest.
    However, the top court in its order pronounced Thursday said the Centre had failed to provide reasons for coming to the conclusion that the notification was issued in public interest due to which it did not invite public views to its proposal.
    A bench of justices Abhay S Oka and Sanjay Karol felt the government showed “undue haste”, which the judges failed to understand why, in issuing the notification during the “nationwide lockdown”.

    “At that time, the work of linear projects, such as roads, pipelines, etc., had come to a grinding halt. So, there was no tearing hurry to modify the EC (environmental clearance) notifications,” the bench observed in its order pronounced on 21 March.
    That the government dispensed with the requirement of issuing a public notice to invite suggestions and objections to its move also violated citizens’ Article 21 (right to liberty) rights, the court further said.
    This provision of the Constitution guarantees a right to live in a pollution-free environment and in turn the citizens too have a duty to protect and improve the environment, the court said. Hence, it is important for citizens to participate by allowing them to raise objections to a proposed notification, it added.
    The top court made the observations as it rejected an appeal filed against the National Green Tribunal’s December 2020 order that had asked the Centre to revisit its 28 March 2020 notification.
  • m | 2001:67c:89c:666::***:*** | ২৭ মার্চ ২০২৪ ০৭:৪১742642
  • কলকারখানা গাড়ি বাড়লে বায়ুদূষণ বাড়বে, তার ফলে ধর্মাচরণ কুসংস্কার বাড়বে। এইজন্য গোড়ায় গলদ ঠেকাতে কারখানা বা শিল্প গড়ার বিরুদ্ধে দাঁড়ান।
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২৪ ০৭:৪৯742643
  • @m, ভারতের থেকে অনেক বেশী কলকারখানা চীন জাপান কোরিয়া আমেরিকা ইউরোপে আছে।  ভয়ঙ্কর দূষণের সমস্যা ভারতেই। বিষয়টা কলকারখানার নয়, দূষণের।  
     
  • সমস্যাটা দূষণের | 2a0b:f4c0:16c:13::***:*** | ২৭ মার্চ ২০২৪ ০৮:০৪742644
  • China alone accounts for 35% of global CO2 emissions.
    Advanced economies continue to have relatively high per capita emissions, at about 70% higher than the global average in 2023. India’s per capita emissions remain less than half of the global average, at around 2 tonnes.
     
    https://www.iea.org/reports/co2-emissions-in-2023/the-changing-landscape-of-global-emissions
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২৪ ০৮:০৯742645
  • এত কম এমিশনেই যদি এই ভয়ঙ্কর দূষণ?
  • অরিন | 119.224.***.*** | ২৭ মার্চ ২০২৪ ০৮:১৩742646
  • "কারা কোথায় বরাত পেয়ে কোন কোয়ালিটির কাজ করেছে আর পরিবেশেরই বা কতটা ধ্বংস হয়েছে, চাপ দিয়ে সামনে আনুক।"
    এই ব্যাপারগুলো ভারতের ক্ষেত্রে অনুমান করতে পারেন, কতটা কি সমস্যা সেই ধরণের গবেষণা বা লেখা না দেখলে কমেন্ট করা যাবে না। 
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন