এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা   বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

  • ডারউইনের বিবর্তনতত্ত্বঃ সহজ ভাষায়  

    &/
    আলোচনা | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | ০৩ জুলাই ২০২৩ | ১৮০৭ বার পঠিত
  • জীবের বিবর্তন, প্রজাতির উৎপত্তি, যোগ্যতমের উদ্বর্তন 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • &/ | 151.14.***.*** | ০৩ জুলাই ২০২৩ ০১:৩০740288
  • দেবাশিসবাবু ও অন্যরা, শুনছেন? এখানে সহজ ভাষায় পয়েন্ট করে করে যদি ডারউইনের বিবর্তনতত্ত্ব বোঝান,খুব ভালো হয়। সমাজমাধ্যমে এই নিয়ে প্রচন্ড ক্যালোরব্যালোর শুনে তিতিবিরক্ত হয়ে গেলাম, অধিকাংশ লোকেরই সঠিক ধারণা নেই বিবর্তনতত্ত্ব নিয়ে। কেউ কেউ বলছেন বিবর্তন যে হয় তার কোনো সরাসরি প্রমাণ (অর্থাৎ প্রত্যক্ষ প্রমাণ, ল্যাবে ) দেখান দেখি! ওঁকে লোকে বলছে আপনি জার্নালে প্রশ্ন করেছেন? উনি গম্ভীর হয়ে বলছেন, "না। করিনি। ওঁরা বায়াসড।"। কেউ বলছেন ফসিল রেকর্ড ইত্যাদি সব জাল। কেউ বলছেন, ধর্মের লোকেরা এসবে ভয় পান, ওঁরা তাই বিরোধিতা করেন। কেউ বলছেন, মোটেই তা নয়, আমাদের ধর্ম খুবই উদার, এই ধর্মে দশাবতার স্তোত্রেই তো আছে বিবর্তনতত্ত্ব, অনেক আগেই আবিষ্কার হয়ে গেছে হ্হে হেহে। কেউ বলছেন, বলেন কি মশাই, দশাবতারে বিবর্তন? মানে সে এক তুমুল ক্যাওস লেগে গেছে।
  • r2h | 2607:fb90:c6b:a97a:34cd:4358:8ea3:***:*** | ০৩ জুলাই ২০২৩ ০১:৫৭740289
  • আমাকে যদিও ডাকা হয়নি কিন্তু রবাহূত নামটা তো খামোখা না।
     
    এই ন্যান সহজ ভাষায়। 
     
  • a | 110.175.***.*** | ০৩ জুলাই ২০২৩ ০৩:২৪740290
  • একটা প্রশ্নঃ প্রাকৃতিক নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সমকামিতা কি করে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে নির্বাচিত হয়ে চলেছে? যেহেতু এই ট্রেট সন্তান উত্পাদনের ক্ষেত্রে অনুপযোগী সেহেতু এই ট্রেট তো লুপ্ত হয়ে যাবার কথা। 
  • সমকামিতা | 165.225.***.*** | ০৩ জুলাই ২০২৩ ০৪:৫৬740291
  • তাই তো নিৎসে বলেন ডারউইন ঢপ, বড় বেশি নিয়ম কানুনের বালাই! 
     
    আবার প্রাচীন অরণ্য প্রবাদ হচ্ছে, আইনের ফাঁক তখনই আছে, যখন কিনা আইনটা আছে! 
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b102:14fa:50a9:94c8:1e1a:***:*** | ০৩ জুলাই ২০২৩ ০৫:৩৩740292
  • আমি বিবর্তন বিশেষ বুঝিনা। কিন্তু সাধারণ বুদ্ধিতে যেটা মনে হয়, কোন ডমিন্যান্ট ট্রেট প্রজননের পক্ষে অসুবিধার হলে সেটা খুব তাড়াতাড়ি বিলুপ্ত হয়ে যাবে। কিন্তু রিসেসিভ ট্রেট পপুলেশনে টিকে থাকতে পারে প্রজননের পক্ষে অসুবিধার হলেও। রিসেসিভ ট্রেটের বাহকদের তো প্রজননে কোন অসুবিধা নেই।
     
    এক্সপার্টরা বললে খুব ভাল লাগবে।
  • বইওলা | 2607:fb90:c6b:a97a:34cd:4358:8ea3:***:*** | ০৩ জুলাই ২০২৩ ০৬:১২740293


  • সমকামিতা ও বিবর্তন - সুদীপ্ত পাল
    সমকামিতা একটা সময় কার্যত নিষিদ্ধ ছিল। জেল-জরিমানা হত। ঠিক সত্তর বছর আগে, ১৯৫২ সালে বিশ্ববিশ্রুত বিজ্ঞানী অ্যালান টুরিং বিলেতের আদালতে সমকামিতার অপরাধে 'অপরাধী' প্রমাণিত হন। তাঁকে কারাবাস এবং হরমোন-'চিকিৎসা'র মধ্যে, যেটা খুশি বেছে নিতে বলা হয়। টুরিং হরমোন চিকিৎসা বেছে নেন। এবং তারপর এই অত্যাচার সহ্য না করতে পেরে বছর দুয়েকের মধ্যে টুক করে আত্মহত্যা সেরে নেন। নামেই বোঝা যাচ্ছে, বিষয়বস্তুটা কী। তবে একটা কথা বলে দেওয়া ভালো, 'বিজ্ঞান সব জানে, আসুন আপনাকে বুঝিয়ে দিই' এই দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে বইটা লেখা হয়নি। অন্য সমস্ত কিছুর মতোই সমকামিতা প্রসঙ্গেও নানা ব্যাখ্যা আছে। তার কিছু অংশ পরস্পরবিরোধী। ব্যাখ্যা হয়নি, এমন জিনিসও আছে। সবই এসেছে এই বইয়ে। কারণ, ব্যাপারটা একেবারেই এই নয়, যে, 'সমকামিতা বিজ্ঞানসম্মত, তাই একে মেনে নিন'। বরং উল্টো, 'সমকামিতা ঘোরতর বাস্তব, তাই একে স্বীকার করুন, বিজ্ঞানকে দিন ব্যাখ্যা করতে'। মহাবিশ্বের অর্ধেক জিনিসের ব্যাখ্যা আমাদের জানা নেই, তাতে মহাবিশ্বের অস্তিত্ব নিয়ে কেউ সন্দেহ প্রকাশ করেনা। 'আগে নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস বিজ্ঞান সম্মত কিনা জেনে নিই, তারপর প্রশ্বাস নেব' এরকম কেউ আজ অবধি কেউ বলেনি। সমকামিতাকেও সেই ভাবেই দেখতে হবে। এই হল সময়ের দাবী। তার মানে এই নয়, যে, সমকামিতার ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই। বা বিজ্ঞানের আলোকে দেখার দরকার নেই। ব্যাপারটা এখানেও উল্টো। সমকামিতা আছে বলেই, বিজ্ঞানের প্রয়োজন অনুসন্ধানের। এই বইটি সেই অনুসন্ধানেরই অংশ। 
    প্রকাশ: ২০২২ | ৩৫ টাকা 

    Phone: +91 93303 08043
    WhatsApp: +91 93303 08043

    প্রাপ্তিস্থান (বইয়ের দোকান): কলকাতা - দেজ, ধ্যানবিন্দু, উবুদশ, দে বুক স্টোর, ভারতী বুক স্টল / সোদপুর - পাপাঙ্গুল / চূঁচুড়া - বিদ্যার্থী / কৃষ্ণনগর - সংকলন / ঢাকা - উজান, বিদিত, বাতিঘর
  • &/ | 151.14.***.*** | ০৪ জুলাই ২০২৩ ০৩:১০740294
  • আরে দেবাশিসবাবু, গুরু, আধুনিকতার খোঁজে, রাধার কানাই---আপনারা গেলেন কই?
  • দেবাশিস্‌ ভট্টাচার্য | 59.99.***.*** | ০৫ জুলাই ২০২৩ ১৬:৪২740296
  • &/,
     
    দুঃখিত, এদিকে খুব একটা আসা হয়না, আর তার ওপর নানা কারণে ব্যতিব্যস্ত বলে জানতেই পারিনি যে আপনি আমাকে ডেকেছেন এখানে। হঠাৎই নজরে এলো। এলোই যখন, কিছু বলি না হয়। 
     
    কোনও বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব সম্পর্কে বিশেষজ্ঞের মতামত দেবার অধিকার আমার নেই, তবে কুসংস্কারবিরোধী আন্দোলনের একজন কর্মী হিসেবে যতটুকু যা জেনেছি এবং ভেবেছি তা এখানে বলতে পারি, সেটা আপনার কাজে লাগে কিনা দেখুন। 
     
    (১) কোনও বৈজ্ঞানিক তত্ত্বকে 'বৈজ্ঞানিক' হতে গেলে সব সময়েই 'ল্যাব'-এর পরীক্ষায় প্রমাণ হতে হবে, এ দাবির মধ্যে বোধহয় কিঞ্চিৎ অবিমৃষ্যকারী অত্যুৎসাহ আছে। কী ধরনের পরিস্থিতিতে দুর্ভিক্ষ হতে পারে সে নিয়ে কোনও সমাজবিজ্ঞানী যদি কোনও অভিনব তত্ত্ব রচনা করেন, তার পরীক্ষা 'ল্যাব'-এ হবে কীভাবে? সৃষ্টির মুহূর্তে বিশ্ব কেমন ছিল সে নিয়ে পদার্থবিজ্ঞানীদের যাবতীয় তত্ত্ব 'ল্যাব'-এ পরীক্ষা করে দেখার মত ক্ষমতা আমাদের আছে কি? চাইলেও পারব? কার্ল লিনিয়াস যখন সমস্ত প্রাণিকুলকে সুচারুভাবে নানা বর্গে ভাগ করলেন, তার জন্য 'ল্যাব'-এ কোন পরীক্ষার দরকার হয়েছিল? গতিশীল বস্তুকে বাইরে থেকে বাধা না দিলে তা অনন্তকাল ধরে সমবেগে সরলরেখায় চলতে থাকবে --- নিউটনের এই প্রথম সূত্র কোন 'ল্যাব'-এ কে কবে পরীক্ষা করে দেখেছেন? তাই, বৈজ্ঞানিক তত্ত্বকে গ্রহণযোগ্য হতে গেলে 'ল্যাব'-ই একমাত্র রাস্তা, এ ধারণা ভুল। তবু, ডারুইনের তত্ত্বের পদ্ধতিগত ভিত্তি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে কখনও সখনও। স্বয়ং কার্ল পপার একে বিজ্ঞান বলে স্বীকার করতে চান নি, যেহেতু তা 'ফলসিফায়েব্‌ল্‌' বা খণ্ডনযোগ্য নয়। কিন্তু কথাটা ঠিক না, এমন কি পপার বললেও। ভূত্বকের যে স্তরে যা পাবার কথা নয় সেখানে তেমন জীবজন্তুর ফসিল যদি নিয়মিত পাওয়া যেতে থাকে, ডারুইনের তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই পারে। সুখের বিষয়, আজ পর্যন্ত তেমন কিছু ঘটেনি। 
     
    (২) যাঁরা বলেন যে মূলস্রোতের বিজ্ঞান সবই 'বায়াস্‌ড্‌', তাঁদের উচিত হবে শুধু সেই রকম লোকের সঙ্গেই কথাবার্তা বলা যাঁরা তাঁর মতে 'বায়াস্‌ড্‌' নন। অন্যথায় তাঁদের এবং অন্যদের মূল্যবান সময় নষ্ট হবে। 
     
    (৩) যাঁরা বলেন গোটা প্রত্নজীববিদ্যাই জাল (দুয়েকটি জালিয়াতি আছে বইকি, কোথায় নেই?), তাঁরা অবিলম্বে প্রত্নজীববিদ্যার 'আসল' নমুনাগুলো তাঁদের লুকোনো আলমারি থেকে বার করে আনুন। আমাদেরকে প্রকৃত জ্ঞান থেকে বঞ্চিত করে, এবং নিজেকে সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানীর শিরোপা থেকে বঞ্চিত করে, কারই বা কী লাভ? 
     
    (৪) যাঁরা বলেন দশাবতারস্তোত্রের মধ্যে বিবর্তনতত্ত্ব আছে, তাঁরা দশাবতারস্তোত্র বা বিবর্তনতত্ত্ব কোনওটাই জানেন না। মেঘনাদ সাহার সঙ্গে অনিলবরণ রায়ের বিতর্কটি মন দিয়ে পড়লে হয়ত তাঁদের কিছু উপকার হতে পারে। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ০৭ জুলাই ২০২৩ ০০:৩৩740298
  • অনেক ধন্যবাদ, দেবাশিসবাবু। সমাজমাধ্যমে নানা সময়ে বিভিন্ন তর্কবিতর্ক আর ঝগড়াঝাঁটি শুনে মনে হয়েছে বিবর্তনতত্ত্ব নিয়ে শিক্ষিত সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রচুর ভুল ধারণা এখনও প্রচন্ডভাবে বিদ্যমান। যাঁরা স্কুলপর্যায়ে এই নিয়ে পড়েছেন তাঁদের মধ্যেও, যাঁরা পড়েন নি তাঁদের মধ্যেও।
    সাম্প্রতিককালে এই তর্কবিতর্কের মধ্যে নানা ধর্মবিশ্বাস আর তাদের রেষারেষি ঢুকে পড়ে জিনিসটা আরও বেশি ভজঘট করে দিয়েছে।
    বিশেষজ্ঞদেরই দায়িত্ব এই জট ছাড়ানোর। এই নিয়ে ছোটো বড় ওয়ার্কশপ চালিয়ে গেলে মনে হয় কাজ হতে পারে।
  • Debasis Bhattacharya | 117.223.***.*** | ০৭ জুলাই ২০২৩ ১২:০০740299
  • খুব উৎসাহী এবং একটু এগিয়ে থাকা লোক ছাড়া ওয়ার্কশপ তেমন জমবে না বোধহয়। তবে, কিছু ভাল বই এবং পুস্তিকা এখন বাংলাভাষায় পাওয়া যায়। অল্প সংখ্যক হলেও। 
  • বিবরতনবাদ | 115.187.***.*** | ০৭ জুলাই ২০২৩ ১৫:১০740300
  • @দেবাশিসবাবু
    আপনার সঙ্গে একমত। বিবর্তনবাদ বিষয়টা আধুনিক বিজ্ঞানের চোখে বাতিল হয়ে গেলেও গুটিকয় যুক্তিবাদী (সবাই অবশ্যই নয়) একে লালন পালন ও প্রচার করে থাকেন।এটা কেন হয় বলতে পারবেন?
  • বিবর্তনবাদ | 115.187.***.*** | ০৭ জুলাই ২০২৩ ১৫:১৭740301
  • &/
    সেমিনার ওয়ার্কশপ অবশ্যই হওয়া উচিত। আমরা অনেকেই ভুলে যাই একটা ওয়ার্কশপেই প্রথম সোহিনী সপ্তর্ষির প্রেম হয়েছিল। 
  • &/ | 107.77.***.*** | ০৭ জুলাই ২০২৩ ২৩:৫৬740302
  • ৭ই জুলাই ১৫: ১১ আপনি বললেন ,"আধুনিক বিজ্ঞানের চোখে বিবর্তনবাদ বাতিল ", এটা প্লীজ বুঝিয়ে বিস্তারিত বলুন . কীভাবে বাতিল হল ?পয়েন্ট করে করে বলুন 
  • &/ | 107.77.***.*** | ০৭ জুলাই ২০২৩ ২৩:৫৭740303
  • ১৫:১০ হবে 
  • আধুনিকতার খোঁজে | 223.229.***.*** | ০৮ জুলাই ২০২৩ ০১:০৯740304
  • &/
    এই টইতে নেমন্তন্নের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। কিন্তু আমার মত লোকের কিছু বলা কতটা সমীচীন হবে বুঝতে পারছি না। দেবাশিসবাবু তো তাঁর (২)-এই বলে দিলেন সময় নষ্ট না করতে। :) (আমার অবশ্য সময় নষ্ট করতে হেবি ভালো লাগে।) কিন্তু এটাও বুঝতে পারছি না, বিজ্ঞানের যখন নিজের কোনো নৈতিকতার আধার এখনো তৈরি করা যায়নি, (নাকি গেছে, আমিই জানি না।) তখন মূলস্রোতের বিজ্ঞান ক্ষমতাসীন রাজনীতি-অর্থনীতি-সংস্কৃতির প্রভাবে বায়াসড না হয়ে কোথায় যাবে? আর এ থেকে ডারউইন সায়েবকে উদ্ধার করতে গেলে বায়াসনেসটিকেও চিহ্নিত করতে হবে না? যাই হোক, &কে আবারো ধন্যবাদ।
     
    ** আবাপ পড়ি না, তবুও প্রেমময় ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করতে সাতিশয় আগ্রহী, যদি চান্স পাই। :) (r2h এর বাওবাব বাগানেও যাওয়া হয় নি। মনে পড়ল।)
     
  • &/ | 151.14.***.*** | ০৮ জুলাই ২০২৩ ০৩:৫২740305
  • আ খোঁ, আপনি এসেছেন দেখে খুব ভালো লাগছে। হাত খুলে লিখুন।
    আর ওয়ার্কশপ? সব ওয়ার্কশপই প্রেমের ওয়ার্কশপ। চার্লি চ্যাপলিন বা ওরকমই বিখ্যাত কেউ সেই যে বলেছিলেন না, "You need power only when you want to do something harmful, otherwise love is enough"
  • সত্যেন্দু সান্যাল | 2401:4900:1c7a:1ebf:f03a:41c3:2115:***:*** | ০৮ জুলাই ২০২৩ ০৭:১৫740306
  • এই বিষয়ে আমার জ্ঞান শূন্য।
    তবে উতসাহী পাঠকের কাজে লাগতে পারে ভেবে সম্প্রতি পঠিত একটি প্রবন্ধ।
     
    Evolution without accidents
    Despite advances in molecular genetics, too many biologists think that natural selection is driven by random mutations
    James A Shapiro
    is professor of microbiology in the Department of Biochemistry and Molecular Biology at the University of Chicago. His books include Bacteria as Multicellular Organisms (1997), co-edited with Martin Dworkin, and Evolution: A View from the 21st Century, Fortified (2nd ed, 2022).

    Since 1859, when Charles Darwin’s On the Origin of Species was first published, the theory of natural selection has dominated our conceptions of evolution. As Darwin understood it, natural selection is a slow and gradual process that takes place across multiple generations through successive random hereditary variations. In the short term, a small variation might confer a slight advantage to an organism and its offspring, such as a longer beak or better camouflage, allowing it to outcompete similar organisms lacking that variation. Over longer periods of time, Darwin postulated, an accumulation of advantageous variations might produce more significant novel adaptations – or even the emergence of an entirely new species.
    Natural selection is not a fast process. It takes place gradually through random variations, or ‘mutations’ as we call them today, which accumulate over decades, centuries, or millions of years. Initially, Darwin believed that natural selection was the only process that led to evolution, and he made this explicit in On the Origin of Species:
    If it could be demonstrated that any complex organ existed, which could not possibly have been formed by numerous, successive, slight modifications, my theory would absolutely break down. But I can find out no such case.
    A lot has changed since 1859. We now know that Darwin’s ‘gradualist’ view of evolution, exclusively driven by natural selection, is no longer compatible with contemporary science. It’s not just that random mutations are one of many evolutionary processes that produce new species; they have nothing to do with the major evolutionary transformations of macroevolution. Species do not emerge from an accumulation of random genetic changes. This has been confirmed by 21st-century genome sequencing, but the idea that natural selection inadequately explains evolutionary change goes back 151 years – to Darwin himself. In the 6th edition of On the Origin of Species, published in 1872, he acknowledged forms of variations that seemed to arise spontaneously, without successive, slight modifications:
    It appears that I formerly underrated the frequency and value of these latter forms of variation, as leading to permanent modifications of structure independently of natural selection.
    – from Chapter 15, p395, emphasis added
    Today, we know in exquisite detail how these larger-scale ‘spontaneous’ variations come about without the intervention of random mutations. And yet, even in the age of genome sequencing, many evolutionary scientists still cling stubbornly to a view of evolution fuelled by a gradual accumulation of random mutations. They insist on the accuracy of the mid-20th-century ‘updated’ version of Darwin’s ideas – the ‘Modern Synthesis’ of Darwinian evolution (through natural selection) and Mendelian genetics – and have consistently failed to integrate evidence for other genetic processes. As Ernst Mayr, a major figure in the Modern Synthesis, wrote in Populations, Species and Evolution (1970):

    The proponents of the synthetic theory maintain that all evolution is due to the accumulation of small genetic changes, guided by natural selection, and that transpecific evolution [ie, the origins of new species and taxonomic groups] is nothing but an extrapolation and magnification of the events that take place within populations and species.
    This failure to take account of alternative modes of change has been foundational to popular and scientific misconceptions of evolution. It continues to impact the study of antibiotic and pesticide resistance, the breeding of new crops for agriculture, the mitigation of climate change, and our understanding of humanity’s impacts on biodiversity.
    Discoveries like hers should have inspired a radical rethinking of evolution
    During the past century, discoveries that have challenged the gradualist view of evolution have been sidelined, forgotten, and derided. This includes the work of 20th-century geneticists such as Hugo de Vries, one of the rediscoverers of Mendelian genetics and the man who gave us the term ‘mutation’, or Richard Goldschmidt, who distinguished between microevolution (change within a species) and macroevolution (changes leading to new species). Their findings were ignored or ridiculed to convey the message that the gradual accumulation of random mutations was the only reasonable explanation for evolution. We can see the absence of other perspectives in popular works by Richard Dawkins, such as The Selfish Gene (1976), The Extended Phenotype (1982), and The Blind Watchmaker (1986); or in textbooks used in universities across the world, such as Evolution (2017) by Douglas Futuyma and Mark Kirkpatrick. However, it’s an absence that’s particularly conspicuous because alternatives to random mutation have not been difficult to find.
    One of the most significant of these alternatives is symbiogenesis, the idea that evolution can operate through symbiotic relationships rather than through gradual, successive changes. In the early 20th century, American and Russian scientists such as Konstantin Mereschkowsky, Ivan Wallin and Boris Kozo-Polyansky argued that symbiotic cell fusions had led to the deepest kinds of evolutionary change: the origins of all cells with a nucleus. These arguments about symbiotic cell fusions, despite being vigorously championed by the evolutionary biologist Lynn Margulis in later years, did not find a place in evolutionary textbooks until they were confirmed by DNA sequencing at the end of the 20th century. And yet, even though these arguments have now been confirmed, the underlying cellular processes of symbiotic cell fusions have still not been incorporated into mainstream evolutionary theory.
    An absence that’s perhaps even harder to explain is why the pioneering work of the cytogeneticist Barbara McClintock, one of the giants of 20th-century genetics, has not been accepted as posing a viable alternative to dominant theories of evolution. McClintock won the Nobel Prize in 1983 for her discovery during the 1940s of rapid genetic changes in maize plants that were definitely not random – changes found not only in maize but, we now know, across all forms of life. After confirmation by molecular geneticists in the 20th century, discoveries like hers should have inspired a radical rethinking of evolution. Instead, these ideas were accepted only among a small circle of geneticists. The scientists of the Modern Synthesis simply could not imagine any other way for hereditary variation to occur besides Darwinian gradualism. And so, for more than a century, natural selection through random mutations has dominated public conceptions of evolution.

         https://d2e1bqvws99ptg.cloudfront.net/user_image_upload/2596/insert-SIA-SIA2008-5609.jpg
    The pioneering geneticist Barbara McClintock at work at the Cold Spring Harbor Laboratory, 1947. Photo courtesy the Smithsonian Institution Archives
    Ibecame embroiled in the evolution debates in the 1960s, at the beginning of my life as a scientist. While doing my PhD research, I isolated genetic mutations in E coli bacteria whose properties differed from standard explanations of genetic variations at the time. According to molecular geneticists in 1965, mutations were supposed to take place only in two ways: through errors in DNA replication limited to just one or two base pairs, or by deletions of longer stretches of the genome. I eventually showed that the puzzling mutations I found in E coli were caused by the insertion of long segments of genetic material, typically more than 1,000 base pairs.
    I wasn’t the only one to come across these long insertions. Other bacterial geneticists had isolated unusual mutations in different locations in the genome of bacteria, and they turned out to be DNA insertions too. So, in 1976, two colleagues and I organised the first meeting on DNA insertions. During this meeting, it became clear that geneticists working on bacteria, yeast, fruit flies, plants and animals were all studying the same phenomenon McClintock had discovered in her maize plants 30 years earlier. This realisation would profoundly change the way we understood evolution, and it led me to begin thinking of insertions as important evolutionary tools, rather than supposedly harmful ‘junk DNA’ as they were later claimed to be.
    It was at this 1976 meeting that I first met McClintock. In the early 1930s, she’d discovered that X-rays broke chromosomes, and that maize could repair the damage by joining broken ends together. If the rejoined ends came from the same breakage event, the chromosome was restored to its original configuration, but if those ends came from two different breakage events, the chromosomes were restructured. As McClintock delved deeper into chromosome breakage and repair, she uncovered processes that led to chromosome restructurings and rapid genetic changes in her maize plants. She had discovered biologically mediated genome change, but even more startling results lay ahead.
    Maize plants were rapidly changing their own genomes through transposable controlling elements
    In 1944, McClintock began mating maize plants with genomes configured so that both parental pollen and ovule cells contained broken chromosomes. The result of these experiments created what has been described as ‘a genetic earthquake’ in the fertilised embryos. Many could not produce viable maize plants, and those that could grow to maturity often exhibited variegated patterns of coloration in the stalks, leaves and kernels (see figure below).
                 https://d2e1bqvws99ptg.cloudfront.net/user_image_upload/2597/insert-This-corn-kernel-1951.jpg
    Maize kernels showing variegated expression of the C kernel pigmentation locus, from McClintock’s first public presentation of her work on transposable controlling elements, 1951. Courtesy of the Barbara McClintock Papers, American Philosophical Society
    These characteristics were associated with ‘unstable’ genetic determinants at different sites in the plants’ genome. McClintock found that unstable loci carried insertions of genetic material that were unlike any previously discovered. She demonstrated that these ‘controlling elements’, as she came to call them, had previously been dormant in the maize genome and were activated in response to ‘genome shock’ from ongoing cycles of chromosome breakage and repair. Controlling elements were not fixed at a specific site in the chromosomes and, unexpectedly, were able to move or ‘transpose’ from one place to another in the genome. When they arrived at a new location in the genome, they could alter the expression of nearby genetic material. This discovery revealed an entirely new mechanism of genetic regulation and variability: maize plants were rapidly changing their own genomes through transposable controlling elements (TEs). And moreover, TE changes were nonrandom in two ways. Firstly, the same DNA element could insert repeatedly at new target sites; and, secondly, TE mobility and mutagenic activity was activated by specific organismal stress conditions.
                 https://d2e1bqvws99ptg.cloudfront.net/user_image_upload/2598/insert-corn-sample-1978-.jpg
    Corn specimen, 1978. Courtesy of the Barbara McClintock Papers, American Philosophical Society
    Since the 1970s, it became clear that all living organisms, from bacteria to plants and animals, use TEs as key evolutionary tools. There are multiple types of TEs, including purely DNA-based ‘transposons’ as well as two different types of ‘retrotransposons’, which use RNA intermediates to move to new locations in the genome. Every species has its own characteristic content of different TEs, which can accumulate to very high numbers in the genomes of more complex organisms. The human genome, for example, contains more than 30 times as much TE DNA as it does protein-coding DNA. TEs have played a major role in evolving genome systems for complex properties like immune defences, embryonic development, and viviparous reproduction in mammals.
    To support his random mutation ideas, Darwin quoted Carl Linnaeus’s dictum ‘Natura non facit saltum’ (nature does not make jumps) several times in On the Origin of Species, but molecular genetics proved that nature does indeed make jumps in cellular genomes – and they’re not random. Nature has invented multiple biochemical mechanisms for those jumps to take place.
    We might expect that McClintock’s discovery of TEs and their rediscovery across all forms of life would have unleashed serious questions for established views of evolutionary change. Instead, her findings were ignored. My own belief is that the reason for this wilful neglect lies in the basic philosophical foundations of mainstream thinking about evolution, which requires a purely physical explanation for all evolutionary processes. The fact that TEs respond to stress indicates that they are regulated biological entities that play a sensory-guided role in survival and reproduction. The notion of controlled biological processes at the core of organic evolution is plainly incompatible with a purely physicalist explanation, such as random mutations plus natural selection.
    Genome modifications by transposable elements may be the best-known examples of evolutionary processes that have nothing to do with the gradual accumulation of random mutations, but genome sequencing has revealed many others, equally important. They include the symbiotic cell fusion about 2 billion years ago that introduced the bacterial ancestor of mitochondria into the eukaryote progenitor cell from which all forms of complex life would eventually evolve. They include instances in which fully evolved adaptations were acquired by horizontal DNA transfers across taxonomic boundaries, rather than through vertical inheritance directly from ancestors. They also include the evolution of Lego-like proteins, in which specific regions or ‘domains’ in a protein’s chain structure can migrate between molecules and add new functionalities to the recipient proteins. Finally, they include the recent and actively growing field investigating the multifarious functions of non-coding RNA (ncRNA) molecules transcribed in part from TEs and other repetitive DNA elements.
    The origins of life are still obscure, but we assume it only happened once because all living cells have DNA genomes and use them in similar ways to encode the molecules of protein and RNA that carry out the detailed business of survival, growth and reproduction. That is, all living cells – whether bacterial, archaean or eukaryotic – have a similar genetic structure, which suggests a shared inheritance.
    Bacteria and archaea have been around for at least 3.4 billion years of Earth’s approximately 4.5 billion-year existence. Both cell types are generally microscopic and have no defined nuclear structure, so they are called ‘prokaryotes’, which is Greek for ‘pre-nucleus’ (‘karyon’ means kernel in Greek). Scientists have known that bacteria are a distinct form of life since at least the 19th century, but it is sobering to realise that we have known about archaea for only 46 years. In 1977, Carl Woese and his colleagues at the University of Illinois identified archaea as a separate form of life based on the sequence of its cellular nucleic acids.
    A lot of diversity has resulted from biological abilities to transfer and integrate DNA intracellularly
    ‘Eukaryote’ means true kernel in Greek, and these cells are distinct from bacteria and archaea because they all have nuclei – their ‘kernel’. Many have evolved into macroscopic multicellular organisms, including insects, reptiles, plants and Homo sapiens. Eukaryotes appeared around 2 billion years ago, and we know from DNA sequencing that this important step in biological evolution included a cell fusion, or ‘symbiogenetic’ event, between a particular kind of aerobic bacterium and a particular kind of anaerobic archaeon. The bacterium was the ancestor of the mitochondria that allow our cells and those of other eukaryotes to efficiently generate energy in the presence of oxygen, known as aerobic metabolism. The anaerobic archaeon would have been a microorganism capable of thriving without oxygen. Since their union – a foundational symbiogenetic event – coincided with the appearance of oxygen in Earth’s atmosphere due to oxygen-producing photosynthesis by cyanobacteria, it is not difficult to imagine that the symbiogenesis gave rise to a cell type with enhanced energetic potential. No gradual mutations were involved.
    After this initial cell fusion there have been ongoing exchanges of DNA sequences between the bacterial genomes in mitochondria and the nuclear genomes of different eukaryotic organisms. Hence, a lot of basic diversity has resulted from biological abilities to transfer and integrate significant stretches of DNA intracellularly. These processes do not occur accidentally. Additional symbiogenetic cell fusions of various eukaryotic cell types with photosynthetic cyanobacteria have been well documented as the origins of several kinds of algae, green plants and other photosynthetic eukaryotes. Clearly, these important groups, on whom our lives depend for the oxygen they produce, also evolved without using random mutations – arguably at the most important stage in their evolutionary history.
    Symbiotic cell fusions continue to this day. Generally, one cell surrounds and engulfs the other within its membranes and places it inside the cytoplasmic interior of the cell. In eukaryotic origins, it appears that the anaerobic archaeon engulfed the aerobic bacterium that became the ancestor of mitochondria found in virtually all eukaryotic species.
    In 1953, scientists deciphered the double-helix structure of DNA. This breakthrough provided, for the first time, a molecular explanation for how genes encode proteins: the nucleotides in DNA encode the amino acids in protein. Within a decade, it was demonstrated that proteins are encoded when a DNA sequence is transcribed into a messenger RNA (mRNA) intermediate that carries a copy of the genetic sequence to the site of protein synthesis in a cell. Based on instructions in the mRNA, amino acids are sequentially added to a protein chain. This process provided a perfect molecular model for neo-Darwinian gradual evolution in which random changes in the sequence of genomic DNA could alter proteins, one amino acid at a time. Over time, the accumulation of amino acid changes would evolve proteins to carry out new functions. However, the problem with this model is that much protein evolution has not occurred through sequential changes to single amino acids.
    By the end of the 20th century, as scientists used DNA sequences from different organisms to trace patterns of protein evolution, they came across several surprises. Genomic data showed that some DNA sequences that encode proteins important to an organism’s specific ecological adaptation did not evolve gradually through small changes to DNA sequences that had been present in the organism’s ancestors. Instead, they had been acquired in a fully evolved state from completely unrelated life forms. For example, herbivorous beetles and nematode worms weren’t always able to digest complex plant polysaccharides. They acquired the enzymes allowing them to digest plants in a fully evolved state through horizontal DNA transfer from various bacteria and fungi.
    Horizontal DNA transfer occurs across all taxonomic boundaries in Earth’s biosphere and in both directions between complex and simpler organisms. For a horizontal transfer to occur, a DNA sequence has to be extracted from one organism and taken up by another. There are multiple biological mechanisms involved in these horizontal DNA exchanges, including viruses, parasites and the uptake of DNA from the environment. But none of them involves the accumulation of random mutations. Furthermore, the horizontally transferred DNA must also be integrated into the genome of the recipient organism, which involves coordinated, nonrandom biochemical activities.
    Cells can cut and splice their own DNA molecules
    Besides uncovering evidence for horizontal transfers, the sequencing of DNA that encodes different proteins also led to the recognition that many proteins contain segments with very similar amino acid sequences. These segments came to be known as ‘protein domains’, and most could be linked to a particular aspect of the protein’s overall function. For example, proteins that control the transcription of DNA sequences into RNA share DNA-binding domains to recognise a shared group of signals in the genome. Moreover, protein domains are often arranged in diverse combinations to carry out different overall tasks. In other words, there is a Lego-like modularity to much of protein evolution. However, this does not align with the neo-Darwinian perspective: the random mutation hypothesis suggests that new protein functions emerge through random changes to single amino acids that make up the structure of protein, which would be an inefficient way of creating new functions. The processes of ‘domain acquisition’ and ‘domain shuffling’, often seen in the evolution of organisms as they become more complex, represent far more efficient ways to generate new overall functions than random changes to one amino acid at a time.
    Like horizontal DNA transfer, ‘domain shuffling’ involves inserting extended segments of protein-coding DNA in various locations in the genome. This means that cells can cut and splice their own DNA molecules, a capability that I call ‘natural genetic engineering’.
    The multidomain structure of proteins fits nicely with another major discovery of genome sequencing that was initially perplexing. The first sequences of human DNA that were studied showed that many protein-coding ‘genes’ are not continuous sequences. Rather, they are composed of coding sequences called ‘exons’ that are separated by non-coding sequences called ‘introns’. Through a process known as ‘splicing’, cells can modulate expression of their genetic material by removing introns from a gene’s mRNA ‘instructions’ and joining together exons into a coherent coding message. This is another way that cells can ‘engineer’ the structure of proteins. Cells can even combine different exons to generate proteins with different functions. In certain fish, this kind of ‘alternative splicing’ allows them to fashion protein variants for dealing with different stresses and challenges. Alternative splicing is significant because it challenges two of the foundations of neo-Darwinian thinking in the Modern Synthesis: the ‘one gene, one protein’ paradigm, and the concept of the gene as a fixed unit.
    In the mid-20th century, as the Modern Synthesis was taking shape, evolutionists believed they understood the fundamental relationships between the genome and the organismal characteristics it determined. Each gene encoded a single protein (‘one gene, one protein’) that determined a particular trait and constituted ‘the basic unit of life’, as the Nobel Laureate George Beadle wrote in an article for Scientific American in 1948. This concise unitary vision of genome structure and function was a crucial feature of the Modern Synthesis, and it enabled a theory of natural selection by random mutation to dominate our conceptions of evolution. Its proponents could not have anticipated that, decades later, molecular genetics would discover discontinuous protein-coding sequences and ultimately resolve each genetic locus into an elaborately formatted system of several quite distinct DNA components, rather than a fundamental unitary genetic element as envisioned by Beadle. But even more fundamental complexities in the basics of genome coding remained to be discovered.
    The ‘central dogma of molecular biology’, first enunciated by Francis Crick in 1958 and restated in 1970, assigned to RNA molecules the primary task of serving as intermediates carrying coding sequence data from the DNA to the ribosomes, where that data is translated into the sequence of amino acids in protein chains. According to this explanation, adaptation took place only through encoded proteins, and it became a puzzle to evolutionary biologists why the protein-coding sequences of the most complex organisms make up such a small fraction of their genomes. In our own genomes, for example, more than 50 per cent of the DNA does not code proteins (our genomes contain only about 1.5-2 per cent protein-coding DNA). This gave rise to notions that genomes contained large amounts of ‘junk’ DNA, which was simply reproducing itself in the name of its own ‘selfish’ survival, as popularised by Dawkins’s The Selfish Gene.
    There is no ‘selfish’ or ‘junk’ DNA; all regions of the human genome code for biologically significant molecules
    Notwithstanding the central dogma that proteins execute all the business of living cells, research in molecular genomics has revealed that all cells contain many noncoding RNA molecules (ncRNAs) and, by the late 2010s, the global Encyclopedia of DNA Elements project (ENCODE) found that human cells regulated expression of ncRNAs in the same ways as protein-coding mRNAs. In other words, ncRNAs are controlled and, presumably, biologically functional. They are not ‘junk’.
    The ENCODE discoveries and subsequent research on ncRNAs have revolutionised our understanding of genome coding in two important ways. Firstly, many of the copies of TEs and other repeated DNA elements found in large complex genomes contribute transcription templates for the so-called ‘noncoding’ ncRNAs, which carry out a wide variety of cellular and developmental regulatory functions. Thus, there is no ‘selfish’ or ‘junk’ repetitive DNA in genomes; all regions of the human genome code for biologically significant molecules. Secondly, while the importance of ncRNAs was completely unexpected, it turns out that they influence all levels of organismal activity. These range from scaffolding the formation of multimolecular complexes in the cytoplasm, facilitating the formation of three-dimensional genome complexes in the nucleus, to stimulating the reprogramming of terminally differentiated tissue cells with limited growth potential into pluripotent stem cells. New functionalities for ncRNAs emerge daily, telling us that this class of molecules has enormous structural and functional diversity.
    The rapidly expanding catalogue of functions shows that, through ncRNAs, genomes encode biologically functional molecules other than proteins. It is possible that ncRNAs even represent a higher level of biological control than proteins. In an intriguing 2013 study, the molecular biologists Gangiang Liu, John Mattick and Ryan J Taft found that the genome content of non-protein-coding DNA relates better to organismal complexity (defined by number of different cell types) than protein-coding DNA, which indicates that more complex organisms have a higher proportion of non-coding DNA. In any case, the discovery of functional ncRNAs in the genome completely undermines the ‘selfish gene’ arguments for evolution by Dawkins and similar thinkers that rely on random mutation and natural selection.
    While the revelations of molecular biology and genome sequencing document how cells manipulate and utilise their genomic DNA in evolution, they do not tell us about the actual biology of how new species come into being. That knowledge comes from a field that has long been treated by mainstream scientists as a digression from the serious business of evolutionary biology. It turns out that it has been known for at least seven decades that mating between individuals from distinct but closely related species often leads to the rapid formation of new species. In 1951, George Ledyard Stebbins, a leading proponent of the Modern Synthesis, described hybrid speciation as ‘cataclysmic evolution’ to emphasise the speed with which it occurs.
    So-called hybrid speciation has been responsible for the evolution of many crop plants, such as wheat, rice, potatoes, rapeseed and cotton. The evolutionary naturalists Peter and Rosemary Grant and their colleagues have also observed hybrid speciation occurring in real time in the wild among Darwin’s finches on the Galápagos Islands. Genome sequence analysis provides growing evidence that hybrid speciation is widespread in nature. The biological reason may be that interspecific crosses are most likely to occur as a stress response when one of the mating partners comes from a population in such severe decline that it could not find a mate from its own species.
    Interspecific hybridisation has been important in the evolution of the ability to ferment lager beer
    When a hybrid forms, it typically has a highly unstable germline genome, characterised by increases in chromosome rearrangements and activation of TE mobility to new genomic locations, as well as an increase in TE numbers within the genome, sometimes resulting in a significant increase in genome size and ncRNA abundance. Since this novel genome configuration can be different from either of the hybrid’s parental species, there is meiotic incompatibility and a barrier to interbreeding, which is a classic feature in the definition of a species. In other words, within a small number of generations, descendants of the initial hybrid constitute a newly evolved species with novel adaptive characters and reproductive isolation.
    Hybrid speciation has now been documented extensively in eukaryotes ranging from yeasts to higher plants and animals, which means this form of rapid speciation is not an accidental consequence of ‘improper’ mating. Instead, it constitutes a complex macroevolutionary response that has proved adaptive and been stably maintained for the approximately 2 billion years of eukaryotic history. In many cases of hybrid speciation, the novel hybrid genome undergoes a whole genome duplication (WGD), involving the duplication of all chromosomes. WGD does not take place through random mutation but rather by control over cellular reproduction. WGD creates a germline genome with two copies of every chromosome so there are no pairing problems to disrupt meiosis, gamete formation and fertility. In addition, WGD generates extra copies of every genetic locus so that formation of novel protein domain arrangements or TE-mediated recruitment of a genetic locus into a novel genome expression network does not result in any loss of pre-existing functions.
    It is very likely that hybrid speciation and resulting WGDs have played key roles throughout eukaryotic evolution. Analysis of genomes reveals many duplicated chromosome segments and thus tells us that WGDs have been critical steps in the evolution of yeast, diatoms, plants and animals. In yeasts, for example, interspecific hybridisation has been important in the evolution of novel practical applications, such as the ability to ferment lager beers and Belgian ales. In animals, the ancestral vertebrate genome went through two rounds of WGD since their divergence from more primitive tunicates. The two vertebrate WGDs explain why we and other vertebrates have up to four closely related copies of many highly evolved genetic regions, such as homeobox and major histocompatibility complexes critical to embryonic development and immune defences. By amplifying the repertoire of physiological responses, WGDs contribute to greater biological complexity and adaptive success.
    So how are we to understand Darwin’s legacy today? Darwin was more nuanced in his ideas than his neo-Darwinist followers and was willing to acknowledge hereditary variation ‘independently of natural selection’. In The Variation of Animals and Plants under Domestication (1868), he described a pangenetic theory of inheritance of acquired characteristics by means of what he called ‘gemmules’ – particles that pass from parents to offspring. Today, the inheritance of acquired epigenetic states and their transmission across generations by means of extra-cellular vesicles (the 21st-century equivalent of Darwin’s gemmules) is subject to widespread and vigorous experimentation. In The Descent of Man, and Selection in Relation to Sex (1871), Darwin formulated his theory of sexual selection, which postulates an active evolutionary role for evolving organisms. Clearly, Darwin remained open to new ideas, even when they contradicted his earlier pronouncements.
    Not so with Darwin’s 20th-century followers. Advocates of the neo-Darwinian Modern Synthesis misrepresented the range of Darwin’s theories of evolution by narrowing them down to just two of his contributions – gradual variation and natural selection – and claimed that this simplification could explain all of evolution. This was an example of what McClintock called the ‘now explanation’, meaning a set of ideas based on contemporary science that is taken as the final and complete understanding of a complex subject, such as evolution. That idea of completeness was implicit in the name ‘Modern Synthesis’ and was often articulated by its advocates. But science is not static. Discoveries such as transposable elements, horizontal DNA transfers, Lego-like protein evolution and the multifarious roles of ncRNAs cannot be anticipated. Evolutionary biologists share a responsibility to prepare their students for inevitable surprises.
    By turning evolutionary variation from random accidents to biological responses, 21st-century molecular genetics and genomics have revealed that living organisms possess tremendous potential for adaptive genome reconfiguration. For evolution scientists, this revelation poses an important set of obligations. Those obligations include reorienting our studies of adaptive variation towards learning how deeply genome change is integrated with biocognitive sensory responses. This new evolutionary paradigm will require a more organic mode of research that combines genomics, physiology and cognitive science. For some philosophers of science, 21st-century evolutionary biology will require rethinking all the purely mechanical physics-based assumptions they have held about life. Biologists will have to incorporate as foundational a recognition that rapid genome reorganisation is not only a feature of all organisms but, evidently, has proved essential for the survival of life on an ecologically diverse and dynamic planet.

     
  • Debasis Bhattacharya | ০৮ জুলাই ২০২৩ ১২:৫২740308
  • আধুনিকতার খোঁজে,
     
    আপনি সময় নষ্ট করতেই পারেন, সেটা আপনার পার্সোনাল রাইট। আমার তরফে সময় নষ্ট না করার উপদেশটা নিছকই উপদেশ, বা পরামর্শ, বা দুটোই, যা-ই বলেন --- কিন্তু কোনও কসমিক ইম্পারেটিভ নয়। 
     
    তবে কিনা, এক পিস খ্যাঁচ। 
     
    আপনি 'বায়াসড' আর 'সবটাই বায়াসড' --- এ দুটো কথার পার্থক্য খেয়াল করেছেন তো? ঠিক কী নিয়ে সময় নষ্ট করছেন, সেইটা অন্তত খেয়াল করে রাখা ভাল। 
  • আধুনিকতার খোঁজে | 2402:3a80:1985:b9ab:378:5634:1232:***:*** | ০৯ জুলাই ২০২৩ ০১:১২740310
  • হ্যাঁ সবটাই টা খেয়াল করা হয়নি। (খোঁচা দেওয়ার তালে?:)) সেটা ঠিক। কিন্তু একটা ব্যাপার তো মানবেন, ক্ষমতা যা প্রমোট অর্থাৎ নিদেনপক্ষে অনুমোদন করে না, তা আর মূলস্রোত থাকতে পারে না। সেটা বিজ্ঞান চর্চার গতিমুখের ক্ষেত্রেও ভয়ঙ্কর ভাবে সত্যি।
     
    ডারউইনের বিবর্তনবাদ থিওরি না সায়েন্টিফিক ফ্যাক্ট, তা নিয়ে মতামত দেওয়ার মতো যোগ্যতা আমার নেই। কিন্তু আজকের এই ক্যাটাস্ট্রফিক সময়ে আমার কাছে ডারউইন ভীষণ জরুরি এক নৈতিক বিষয়। প্রথমত ডারউইন এই গ্রহের অসাধারন জীববৈচিত্রকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন। দ্বিতীয়ত ডারউইন ধীর বিবর্তনকে গুরুত্ব দিয়েছেন। তৃতীয়ত উনিই প্রথম লক্ষ্য করেন পৃথিবীর (আর কোনো গ্রহের কথা জানা নেই) অধিকাংশটাই আসলে life-form.
     
    এবার দেখা যাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ​​​​​​​রেভল্যুশন থেকে চালু হওয়া 'মূলস্রোতের' বিজ্ঞান ​​​​​​​ও প্রযুক্তি চর্চার অভিমুখ ক্রমাগত হিংস্রভাবে ডারুইনকেই আক্রান্ত করে চলেছে। কিরকম? এই বিবর্তনবাদ কাজে লাগিয়ে জিএমও তৈরি হচ্ছে, আবার জিএমও তৈরি করার মাধ্যমে সমস্ত বৈচিত্র ধ্বংস, ধীর বিবর্তনকে অবজ্ঞা করে আসলে ডারউইনকেই সবচেয়ে বেশি আক্রমণ করা হচ্ছে। এরকম অজস্র উদাহরণ দেওয়া যায়। মূলস্রোতের এই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে বায়াসড, হিংস্র, প্রকৃতি ও জীবনবিরোধী ছাড়া কী বলবো!
     
     
     
  • আধুনিকতার খোঁজে | 2402:3a80:1985:b9ab:378:5634:1232:***:*** | ০৯ জুলাই ২০২৩ ০১:১৯740311
  • এইটুকুই আমার বক্তব্য। আর সময় নষ্ট করবো না। :)
  • একক | ০৯ জুলাই ২০২৩ ০৫:০৮740312
  • ডারউইন তো কোন পীরবাবা নন। যদ্দুর জানি কোন মরাল বা এথিকাল স্ট্যান্ড ও দিয়ে যান নি। কাজেই আক্রমণ কী হিসেবে বলা যায়। লাইফ ফর্ম এর ভিত্তি কে উনি একটা মডেলে ব্যখ্যা করেছেন যেটা সাহায্য করেছে লাইফ ফর্মকেই রি ইঞ্জিনিয়ার করার কাজে। ইঞ্জিনিয়ারিং একই সঙ্গে টেকনলজি এবং পলিটিক্স।  সেটা মরাল বা এথিকাল কিনা তা নিয়ে বহু তর্ক হতেই পারে। কিন্তু সেগুলো এন্টাই ডারউইন বলা যায় কিভাবে? 
  • ভালো লেগেছে | 2601:5c0:c280:d900:280c:5080:456:***:*** | ০৯ জুলাই ২০২৩ ০৬:৪৭740313
  • দেবাশিসবাবু বেশ সুন্দর লিখেছেন। বিশেষতঃ, প্রথম আর দ্বিতীয় পয়েন্টগুলো। ঐ পপারের ফলসিফায়েবিলিটি-র একটা রূপ বোধহয় আলোচনার জন্যও প্রযোজ্য - একজন যদি মনে করেন তার মতামত/ বক্তব্য কোনোভাবেই খণ্ডনযোগ্য নয়, তবে সেটা 'তর্কাতীত' - মানে ঐ নিয়ে আলোচনা সম্পূর্ণ নিস্ফল। 

    দেবাশিসবাবু, আপনি 'ল্যাবে পরীক্ষিত' বা অপরীক্ষিত নিয়ে একটা বড়ো করে লিখুন না? বেশ একটা বড়ো লেখার আভাস আছে, আরেকটু চললে ভালো হোতো। অথবা আগে লেখা থাকলে সে লেখার লিঙ্ক-ও দিতে পারেন। আমি প্রায়ই এটা ভাবি যে আমরা যে অর্থে সেকেণ্ড ল' অফ থার্মোডায়নামিক্স-কে আমরা সত্য বা ফ্যাক্ট বলে ভাবি, সেই অর্থে (বলতে চাইছি সেই এক-ই রিগরে) কি ডারউইনের তত্ত্বকেও ভাবি? হয়তো না। কিন্তু সেটা ডারউইনের তত্ত্বের কোনো দুর্বলতা নয়, বিজ্ঞানের এক এক শাখা এক এক রকম। 

    আর মনে পড়লো, ১৯১৯ সালে যখন এডিংটন ব্রাজিল ও আরও কত জায়গায় ঘুরে বেড়াবেন সূর্যগ্রহণ পরীক্ষণ করে কিছু তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করবেন সাধারণ আপেক্ষিকতাবাদের সত্যতা যাচাই করার জন্য, একজন সাংবাদিক গিয়ে আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, 'এই এডিংটনের পরীক্ষার পরে যদি আপনার থিওরি ভুল বেরোয়, তবে?" উত্তরে আইনস্টাইন নাকি ফেমাসলি বলেছিলেন, "Then I would feel sorry for the good Lord. The theory is correct."

    পুনশ্চঃ আধুনিকতা আর দেবাশিসবাবুর মাঝে অই বিশাল আর্টিকল স্ক্রল করে উঠতে নামতেই আমার আঙ্গুলে আজ আরথ্রাইটিস হয়ে গেছে। 

     
     
  • Debasis Bhattacharya | ১৩ জুলাই ২০২৩ ১২:২৪740329
  • সত্যেন্দু সান্যাল,
     
    জেমস শাপিরো-র দীর্ঘ লেখাটি পড়লাম, খুব দ্রুত যদিও। জীবের নানা বৈশিষ্ট্যের 'ভ্যারিয়েশন' বা প্রকরণ যে আছে এবং তার প্রাকৃতিক বাছাই ঘটে, এবং তার মধ্য দিয়েই যে নতুন নতুন জীবের উৎপত্তি হয় --- এইটা ডারউইন বলেছিলেন, কিন্তু ঠিক কীভাবে এই প্রকরণগুলো তৈরি হয় সেটা ডারউইন জানতেন না। পরবর্তীকালে সে ব্যাপারে বিপুল জ্ঞানের সম্ভার তৈরি হয়েছে, কিন্তু তাতে করে ডারউইন ভুল প্রমাণিত হননি, বরং তাঁর তত্ত্ব আরও সম্পূর্ণ হয়ে উঠেছে। এখানে যদ্দুর বুঝলাম, শাপিরো মহাশয় ডারউনের আবিষ্কারের মৌল বিষয়গুলো ভুল বলে দাবি করেন নি, তাঁর আপত্তি শুধু ওই সমস্ত জৈবিক প্রকরণের আকস্মিক ও অনিয়ন্ত্রিত উদ্ভবের তত্ত্বে ('র‍্যান্ডম মিউটেশন'), এবং ধারাবাহিক ও ধীরগতির বিবর্তনের তত্ত্বে ('কনটিন্যুয়াস, স্লো অ্যান্ড গ্র্যাজুয়াল প্রসেস অফ ইভোলুশন')। সেটা ঠিক ডারউইন-এর বিরুদ্ধে আপত্তি নয়, বরং ডারউইনকে মূলস্রোতের বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান-ব্যাখ্যাতারা যেভাবে ব্যাখ্যা করছেন তার বিরুদ্ধে আপত্তি। 
     
    তবে এই আপত্তিটুকুও, ভঙ্গিতে যতটা র‍্যাডিক্যাল, আসল অন্তর্বস্তুতে বোধহয় ঠিক ততটা নয়। তিনি কিন্তু আদৌ বলছেন না যে, জৈবিক প্রকরণের আকস্মিক ও অনিয়ন্ত্রিত উদ্ভব মোটেই ঘটেনা, বা ধারাবাহিক ও ধীরগতির বিবর্তন মোটেই ঘটেনা। তেমন দাবি যে উদ্ভট এবং অসম্ভব, সেটা তিনি ভালভাবেই জানেন। তিনি শুধু বলছেন, বিবর্তনের পেছনে কোষের একান্ত নিজস্ব এবং সুনির্দিষ্ট ও সুনিয়ন্ত্রিত প্রক্রিয়ায় বংশগতির পরিবর্তনও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় অনেক সময়েই। 
     
    জেমস শাপিরো অবশ্যই কৃতী বিজ্ঞানী, এবং তাঁর বক্ত অনুধাবনযোগ্য। কিন্তু, তিনি ডারউন-কে নস্যাৎ করেননি। 
  • ক্যাবলা | 115.187.***.*** | ১৩ জুলাই ২০২৩ ১৫:৩২740330
  • @দেবাশিসবাবু 
    আপনার সাথে একমত। আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানীমহলেই ডারউইনের তত্ত্ব বাতিল। আপনি ইটা বুঝলেও আপনার সমিতির অনেকেই দেখেছি বাতিল হয়ে যাওয়া ডারুইনবাদকে প্রমোট করে। এরকম হয় কেন বলতে পারবেন ?আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৪ জুলাই ২০২৩ ০৫:৪৯740332
  • শাপিরোর লেখাটা পড়ে আমি ভালোরকম খটকায় পড়ে গেলাম। লেখার এক অংশে উনি বলছেন নতুন স্পিসিসের উৎপত্তির ব্যাপারটা। যদ্দূর বুঝলাম বলতে চাইছেন হাইব্রিডাইজেশন ধরণের কোনো প্রক্রিয়ায় নতুন প্রজাতির উদ্ভব ঘটে। আমার খটকাটা সেইখানেই। তারা কোথায়? নতুন নতুন প্রজাতির জীব কই? এই যে এত কোটি কোটি রকম জীব, সবই তো বহু অতীতে উদ্ভূত!
  • Debasis Bhattacharya | ১৪ জুলাই ২০২৩ ১১:২৭740333
  • নতুন নতুন প্রজাতি রোজই হয়েই চলেছে, তা বোধহয় বলেন নি। ইতিমধ্যে যা যা হয়েছে তার মধ্যে অন্তত কিছু ক্ষেত্রে আকস্মিক বংশগতি-পরিবর্তন এবং ধীরগতির বিবর্তন ঘটেনি, নির্দিষ্ট নিয়মমাফিক দ্রুত বিবর্তন ঘটেছে, এটাই বোধহয় বলতে চেয়েছেন, যদ্দুর বুঝলাম। 
     
    আর, নতুন জীবের আবির্ভাব খুব বিরল ঘটনা তো বটেই। কবে কোথায় ধরণীর কোন গহীন কোণে দু-একটা করে নতুন প্রজাতি উদ্ভবের মত বিরল ঘটনা চুপিসারে ঘটে যাচ্ছে, মানুষ সে বিষয়ে নিশ্চিত হবে কেমন করে? যদি দশক দুয়েক বাদে বাদে প্রতিটি প্রজাতির সুমারি করা যেত, তাতে হয়ত কিছু আঁচ পাওয়া যেত। কিন্তু, আমাদের বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থা এখনও সে জায়গায় পৌঁছয়নি। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৫ জুলাই ২০২৩ ০০:০৩740334
  • এত এত এত বিচিত্র প্রজাতি তাহলে এল কীভাবে? সরল প্রোক্যারিওটিক এককোষী জীব থেকেই যদি ক্রমাগত ইভলভড আর ডাইভার্সিফাইড (শাপিরোদের মত অনুযায়ী হাইব্রিডাইজেশন বিরাট ভূমিকা রেখেছে ) হতে হতে এত এত সব প্রজাতির জীব হয়, তাহলে তো নতুন প্রজাতির উৎপত্তি এত বিরল হবার কথা নয়! মাত্র কয়েকশো মিলিয়ন বছরের মধ্যে এত সব রাশি রাশি বিচিত্র কীটপতঙ্গ, মাছ, পাখি, উভচর, সরীসৃপ,স্তন্যপায়ী,ফার্ণ, বিচিত্র ঘাস, লতা, গাছ...কীভাবে? 
  • Debasis Bhattacharya | ১৫ জুলাই ২০২৩ ২৩:২০740335
  • আপনার প্রশ্নটা কি একটু গুলিয়ে গেল? "এত এত এত বিচিত্র প্রজাতি তাহলে এল কীভাবে" --- এবং --- "তাহলে তো নতুন প্রজাতির উৎপত্তি এত বিরল হবার কথা নয়" --- প্রশ্ন দুটো পরস্পরবিরোধী হল না কি? 
  • &/ | 107.77.***.*** | ১৬ জুলাই ২০২৩ ০৪:৩১740336
  •  খটকাটা তো সেইখানেই। এত লাখ লাখ বিচিত্র প্রজাতি সবই আগে 'হয়ে গেছে', এখন কই ?এখন নতুন প্রজাতির  উৎপত্তি কই ?প্রজাতির উৎপত্তির হার বলে কিছু কি আছে ?যা খুব কমে গেল ?কেন কমে গেল ?
  • Debasis Bhattacharya | ১৬ জুলাই ২০২৩ ২০:৩০740337
  • আপনি জানলেন কীভাবে যে, আমাদের অগোচরে খুব ধীরে ধীরে একটা দুটো করে নতুন প্রজাতির উদ্ভব আদৌ ঘটছে না? বিবর্তন লক্ষ লক্ষ বছর ধরে ঘটে, সেটা ঘটে চললেও মানুষ টের পাবে কীভাবে? 

    মাঝে মাঝে অবশ্য এই রকম ঘটে যে, প্রাণিরা দীর্ঘদিন ধরে একটা সাম্যাবস্থায় বিরাজ করে, তখন নতুন প্রজাতির উৎপত্তি ঘটেনা, কিন্তু এক সময় হঠাৎই একসাথে অনেক নতুন প্রজাতির আবির্ভাব ঘটে যায়, বিস্ফোরণের মত। একে বলে 'পাংচুয়েটেড ইকুইলিব্রিয়াম'। 

    হতেও পারে, এটা সেই রকম কোনও সময়। কিন্তু, নিশ্চিত হবেন কীভাবে? 
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন