এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা   শিক্ষা

  • আমাদের দেশে পড়াশোনার ভবিষ্যতঃ অনলাইন, অফলাইন, না হাইব্রিড? 

    dc
    আলোচনা | শিক্ষা | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ | ১৩০৪ বার পঠিত
  • একেকটা প্যানডেমিক আসে অন্তত একশো বা দেড়শো বছর পরপর, আর অনেক সময়েই তার ফলে বহু সামাজিক রীতি নীতি পাল্টে যায়, নতুন নীতি, নতুন অভ্যাস ইত্যাদি তৈরি হয়। কোভিডও সেরকম, অনেকেই বলেছেন কোভিড পূর্ববর্তী পৃথিবীর অনেক অভ্যাস পাল্টে যাবে, কোভিড পরবর্তী জমানায় অনেক নতুন ব্যবস্থা তৈরি হবে। 
     
    কোভিডের ফলে আমাদের দেশে একটা খুব গুরুত্তপুর্ণ আর খুব দ্রুত পরিবর্তন দেখতে পাচ্ছি শিক্ষাব্যবস্থায়। অবশ্য বলা যেতে পারে আগেও পরিবর্তন হচ্ছিল, কোভিড সেটাকেই দ্রুততর করেছে। গত দুই বা এক বছর ধরে দেখতে পাচ্ছি, অনলাইন শিক্ষাব্যবস্থা খুব তাড়াতাড়ি বাড়ছে। অনলাইন ক্লাস, অনলাইন পরীক্ষা, অনলাইন ফিডব্যাক ইত্যাদি। লকডাউন ইত্যাদি শেষ হওয়ার পর বেশীর ভাগ স্কুলই খুলে গেছে, ছাত্রছাত্রীরাও স্কুলে গিয়ে ক্লাস করছে, কিন্তু অনেক কিছু পাকাপাকিভাবে অনলাইনে চলে গেছে। শিক্ষকরা এখন হোয়াটসঅ্যাপে গ্রুপ বানিয়ে ছাত্রছাত্রীদের সাথে যোগাযোগ রাখেন, মাইক্রোসফট টিম বা জুমে এখনও অনেক সময়েই কোচিং ক্লাস নেওয়া হয়। বেশ কিছু কম্পিটিটিভ এক্সাম এখন অনলাইনে নেওয়া হচ্ছে বা নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। 
     
    অন্যদিকে, অনলাইন শিক্ষাব্যবস্থার সুযোগ আমাদের দেশের কজন ছাত্রছাত্রীর আছে? সারা দেশের ৫% পরিবারে হয়তো হাই স্পিড ইন্টারনেট, ল্যাপটপ/ কম্পিউটার, স্মার্টফোন ইত্যাদি আছে। গ্রামে তো ছেড়েই দিলাম, এমনকি শহরেও বেশীর ভাগ পরিবারে এসব সুবিধে নেই। অথচ ন্যাশনাল এডুকেশান পলিসি বা NEP তেও অনলাইন সার্ভিস ডেলিভারি বা এড টেক ইত্যাদির কথা বলা হয়েছে। আরেকটা মডেলের কথা বলা হয়েছে, হাইব্রিড মডেলঃ 
     
     "Karun Tadepalli, CEO and Co-founder at byteXL, a platform for self-learning coursework and guided training, said that with the implementation of the National Education Policy, the need for advanced skilling has reached the top of the education sector’s priority list. The policy, which was released in 2020, calls for a complete overhaul of the school system, with ed-tech and hybrid learning at the forefront. However, Tadepalli said: “Post pandemic, the major drift from traditional learning has been to hybrid learning.”
     
     
    হাইব্রিড মানে হলো, কিছুটা অনলাইন, কিছুটা অফলাইন। অর্থাত কোন একটা মডিউল ইস্কুলের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হলো, কোন ছাত্রী সেটা একটা স্মার্টফোনে ডাউনলোড করে নিয়ে খাতায় লিখে নিলো, আবার সেই ফোনেই ফটো তুলে শিক্ষককের ইমেল করে দিলো বা হোয়া গ্রুপে আপলোড করে দিলো। 
     
    এইসব নানান ব্যাপার আর কি। আমাদের দেশে এই মডেলগুলো কতোটা কার্যকরী হবে, শহরের বাইরে নানান জায়গায় ছড়িয়ে পড়বে কিনা, কি ইনফ্রাস্ট্র্রাকচার দরকার ইত্যাদি নানান দিকে নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • হজবরল | 185.22.***.*** | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২:৫৫738442
  • হু বলে দিয়েছে প্যানডেমিক শেষের পথে , ফলে আগামী বছর থেকে স্কুল, কলেজ সবই পুনর্মূষিক ভব হবে। লাভ হল শিক্ষকরা ডিজিটালি একটু সপ্রতিভ হলেন আর বাচ্চারা ক্লাস করার দোহাই দিয়ে মোবাইলে গেম খেলতে শিখে গেল। 
     
    এসব অনলাইন কোম্পানিরা কোটাকে রিপ্লেস করে ভার্চুয়াল ফ্যাক্টরি খুলেচে , এটাই আসল ব্যবসা। তাই NEP এদের ফোলাচ্ছে। অফলাইন কোচিন থেকে সহজে ট্যাক্স তোলা যায়না ত । 
  • হজবরল | 185.22.***.*** | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২৩:১৩738443
  • Education By Coaching Institutes
    Coaching institutes are playing a very important role in today’s competitive world. Most of the students are enrolling in the coaching institutes and want to crack the competitive exams. Previously, the government charged 14% tax on all such educations and now it is increased to 18% which will be disappointing for the students preparing for government exams, IITs, banking, and other professional courses.
     
  • dc | 2401:4900:1cd1:c5d4:f4ca:7e47:d038:***:*** | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২৩:২৪738444
  • হ্যাঁ কোচিং ফ্যাক্টরিগুলোও এ সবের মধ্যে জড়িত আছে। আবার সারা পৃথিবীতেই কম্পিটিটিভ পরীক্ষাগুলো অনলাইনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, আমাদের দেশেও তাই। কাজেই ছাত্রছাত্রীরাও অনলাইনে প্র‌্যাক্টিস করতে পারলে অন্যদের তুলনায় বেশী সুবিধা পেয়ে যাচ্ছে। 
  • হজবরল | 198.96.***.*** | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০০:৫৯738445
  • ষোলো-সতেরো বছরের আগে হাতে কলমে অফলাইন শিক্ষার বিকল্প নেই বলেই মনে হয় 
  • lcm | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০১:১৫738446
  • dc | 2401:4900:1cd1:c5d4:548d:5482:1853:***:*** | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৭:৩২738447
  • এলসিএমদা, ডিজিটাল স্যাটের মতো আমাদের দেশেও ক্যাট, ইউপিএসসি পুরোপুরি অনলাইনে নেওয়া হচ্ছে বা এক দু বছরের মধ্যেই নেওয়া শুরু হবে। 
     
    হজবরল, আসলে আমাদের দেশে শিক্ষাব্যবস্থা এমনিতেই বিপর্যস্ত হয়ে গেছে, কোভিডের পরে আরও হাল খারাপ হয়েছে। শিক্ষকদের মাইনে অন্যান্য প্রফেশানের তুলনায় ভীষন কম, অথচ কাজের চাপ খুব বেশী। এদিকে আবার প্রাইভেট টিউশানি বা কোচিং এর ক্ষেত্রে অনলাইন টিচিং ব্যপারটা দেখছি খুব দ্রুত বাড়ছে। চেন্নাইতে বহু প্রাইভেট টিউটর এখন একটা ঘরে ক্লাস নেন, সেই ক্লাসে ছাত্ররা জুম মিটিংএ লগইন করে। আবার লাইভ ক্লাসের জন্য বেশী টাকা নেওয়া হয়, সেই ক্লাসের রেকর্ডিং করে রাখা হয়, রেকর্ডিং কম টাকায় কিনতে পাওয়া যায়। আকাশ, ফিটজি, অ্যালেন ইত্যাদি সেন্টারগুলোয় অনলাইন আর অফলাইন, দুভাবেই ক্লাস নেওয়া হয়। আমার মেয়ে দেখি মাঝে মাঝে সেন্টারে ক্লাস করতে যায়, মাঝেমাঝে অনলাইন ক্লাস করে। আমার মেয়ের ক্লাস ইলেভেন চলছে। এদিকে আমাদের বাড়িতে দুটো খুদে পড়তে আসে, তারাও মাঝেমাঝে অনলাইন কোচিং করে - তারা পড়ে ক্লাস ফোর আর সিক্সে। এই হাইব্রিড ব্যাপারটা, মানে কিছু অনলাইন আর কিছু অফলাইন, বহু স্কুলে চালু হচ্ছে।  
  • হজবরল | 171.25.***.*** | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৩:৪৯738448
  • ন্যাশনাল এবং ইন্টারন্যাশনাল বহু পরীক্ষা অনেকদিনই অনলাইন নেওয়া হচ্ছে , কিন্তু পরীক্ষা অনলাইন নিলে পড়ানোর মাধ্যম কেন অনলাইন হতে হবে ? 
    কোচিং সবার জন্য বাধ্যতামূলক নয় , কোচিংয়ের বাইরে বেসিক শিক্ষাটুকু অফলাইন রাখলে সবাই শিখতে পারবে। যার সামর্থ আছে সে আগেও কোটা এফোর্ড করতে পারত, এখন সুবিধা হচ্ছে সে বাড়িতে থেকেই সব করতে পারবে, দূরে যেতে হবে না।
  • | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৫:৫৫738449
  • এটা যদিও সরাসরি অনলাইন অফলাইন নিয়ে নয় তবু উচ্চশিক্ষা সম্পর্কিত বলে এখানে রেখে যাই। আমার নিজেরও দুকথা  লেখার আছে,  সে পরে লিখবো।
     
  • দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায় | ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১২:৪৮738471
  • NIRF রাঙ্কিং দেখে কেউ ভর্তি হবার সিদ্ধান্ত নেয় বলে মনে হয়না , পার্সেপশন অনুযায়ী ছাত্র ছাত্রীরা অলরেডি জানে কোন কলেজ ইউনিভার্সিটি ভালো। কিন্তু কলেজ ইউনিভার্সিটির স্ট্যান্ডার্ড ঠিকঠাক রাখতে গেলে UGC NAAC গ্রেডিং বা NIRFর দরকার আছে। 
  • Swati Ray | 117.194.***.*** | ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০০:১৮738475
  • এক্সেস তো বড় ইস্যু . কিন্তু সে সমস্য না থাকলে হাইব্রিড মডেল চালু হলে ভবিষ্যতে স্কুল লেভেলে আরো পড়াশোনা ফ্লেক্সিবল করার কথা ভাবা যেতে পারে। মানে একই ক্লাসে বসে কেউ বেসিক ম্যাথ করছে কেউ সেটা শেষ করে ক্যালকুলাস ধরে ফেলতে পারে। একটা ক্লাস মানে একটাই সিলেবাস এটাও কখনো কখনো খুব রেস্ট্রিকটিভ।  
  • dc | 2401:4900:1cd1:3867:c83d:7e05:3c03:***:*** | ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৭:৩৭738476
  • "ন্যাশনাল এবং ইন্টারন্যাশনাল বহু পরীক্ষা অনেকদিনই অনলাইন নেওয়া হচ্ছে , কিন্তু পরীক্ষা অনলাইন নিলে পড়ানোর মাধ্যম কেন অনলাইন হতে হবে ? "
     
    এই ভাবনার সাথে একমত। অন্তত হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল অবধি, ক্লাসে বসে শিক্ষা দেওয়া আর নেওয়া খুব জরুরি বলে মনে হয়। আপাতত চারপাশে যা দেখছি বা ফিডব্যাক পাচ্ছি, স্কুলগুলোতেও এটাই ভাবা হচ্ছে, যে শিক্ষাদানের জন্য রেগুলার ক্লাসের কোন বিকল্প নেই। যদিও, অনেক স্কুলেই স্পেশাল ক্লাস বা কোচিং এর ব্যবস্থা করা হচ্ছে অনলাইনে। 
     
    আগামী কয়েক বছরে মনে হয় পরীক্ষা নেওয়া বা ফিডব্যাক দেওয়া আস্তে আস্তে অনলাইনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হবে। অর্থাত টিচিং হবে মুখোমুখি, কিন্তু পরীক্ষা নেওয়া হবে অনলাইনে - এটাকেই হাইব্রিড মডেল বলা হচ্ছে। তবে স্বাতী ম্যাডাম যেমন বললেন, অ্যাক্সেস একটা বিরাট বড়ো ইস্যু, বা প্রধান বটলনেক বলা যায়। যেকোন অনলাইন প্রসেসের সবথেকে বড়ো বাধা হলো, প্রতি ছাত্র পিছু একটা করে ল্যাপটপ বা কম্পিউটার চাই। 
     
    দ দির লিংকের লেখাটা পড়লাম। আমারও মনে হলো, নির্ফ বা ন্যাকের বেশ কিছুটা অযৌক্তিক সমালোচনা হয়েছে। মানে এই সব র‌্যাংকিং বডির পেছনে হয়তো অ্যাজেন্ডা আছে বা কর্পোরেট ইন্টারেস্ট আছে, কিন্তু সে তো সবেতেই আছে। অ্যাজেন্ডা বাদ দিয়ে কোন কিছুই করা মুশকিল। কিন্তু তার সাথে একটা র‌্যাংকিং ফ্রেমওয়ার্ক এরও প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে হয়, কারন আমাদের দেশের বেশীরভাগ কলেজে ইনফ্রাস্ট্রাকচারের যা শোচনীয় দুরবস্থা, সেটা অন্য কোন উপায়ে ইমপ্রুভ করা যাবে বলে তো মনে হয় না। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন