বিজেপির চ্যানেলকে কটুকথা বলেছেন একজন বিতর্ক প্রিয় শিল্পী। এর আগে মহুয়া মিত্র অর্ণব কে অনামিকা প্রদর্শন করেছিলেন। সেটা আরো উঁচু দরের কাজ হয়ূছিল , তাই হোক আমি তৃণমূল বিরোধী এবং সিপিএম ভোটার স ওয়া সত্ত্বেও খুব ই আহ্লাদ পেয়েছি। একটা টেলিভিশন চ্যানেল রে কিনা অতিথিদের ডেকেএনেঅপমান করা , তাদের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন করাকে বিজনেস মডেল করে তুলেছে, বাংলাতে তার আগমন একেবারেই বিজেপি পরিচালিত রাজ্য সরকার প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে, নির্বাচনে র কয়েকদিন আগে, তার ভাই দু চারটে কাঁচা প্রাপ্য।
সেনসিটিভ মানুষ রা, মহিলারা তাদের জায়গায় অনড় থাকবেন , ঠিক আছে, তাদের কাছে বকুনি খেলে সেটা হজম করতে অসুবিধা নাই। ঠিকাছে তারা বাঁদর পুরুষ দের চারিত্রিক উন্নতির কথা ভাবছেন ঠিকাছে, কিন্তু সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় কে ৯০ বছরে পদ্মশ্রী দেওয়া হবে , রশিদ খান কে বাংলার লোক হিসেবে স্বীকার করাই হবে না, প্রসেসটাই হাস্যকর। তাতে এরকম হাস্যকর কিন্তু মিটমিটে আনন্দবর্ধক ঘটনা ঘটবে।
এতে কিছু পরিবর্তন ই হবে না, বিজেপির শক্তি, মেডিয়ার লেজুড়বৃত্তি ও শক্তি , তৃণমূল দলের বিভিন্ন সেটিং কিছু ই বদলাবে না, কিন্তু অনুষ্ঠানে অতিথি কে গাল দেওয়া চ্যানেল, এক বুড়ো শিল্পীর কাছে একটু খেয়েছে ঠিক ই আছে। মহুয়া তো পথ দেখিয়েছেন।
তৃণমূলের যদি বিষয়টা অপছন্দ হয় এঁদের ডিস ওন করুক। আর স্মৃতি বলতে কি অর্ণব গোস্বামীকে অনুব্রত র সঙ্গে কথা বলার জন্য বাংলা বলতে হয়েছিল , মুখব্যাদান দেখতে হয়েছিল এটাও খারাপ না, অনুব্রতকে সমস্ত দিক থেকে রাজনৈতিক ভাবে হারাতে চাই, কিন্তু একটা বোলপুরে র ছেলেকেট্ ক্যামেরার সামনের নাটকে সামলাতে কোটি কোটি টাকার চ্যানেল গলদঘর্ম হচ্ছে দেখেও আনন্দ।
তবে এটা পরিষ্কার মহুয়া সুমনার থেকে স্মার্ট বেশি, পাবলিক স্কুল অনুমোদিত অঙ্গুলি প্রদর্শনে ব্যাপারটা সেরেছেন।
নির্মল আনন্দ।