জীবনের সবচেয়ে ফান্ডামেন্টাল কথা হল; বাঁচতে হলে লড়তে হবে, লড়াই করেই বাঁচতে হবে... ... ...
. ... ...
ও বাড়ির দুয়ার থেকে কেউ বলেছিল যেতেই কি হবে আজ? থেকেই যদি যায় বৈঠকখানার ঘরে? আজ রাতে চাঁদ উঠবেনা, চিনতেও চাইবে না কেউ সেই অস্ফুট আলোয় এলোমেলো চুলের ফাঁকে লাল রঙ অসময়ের বর্ষা বাতি নিভিয়ে দিয়েছে অনেকক্ষণ ... ...
এই দেশ, এই কাল ... ...
রাস্তার পাশে দেখি ফুল ছড়িয়ে আছে হালকা বেগুনী তার রঙ আকাশের মত নয়, ছাদ জুড়ে উড়তে থাকা চুলের মত নয় সমুদ্র যখন ঠোঁট লবণাত্ব করে, তেমন সন্ধ্যের জলের মতও নয় বরং অনেকটা জামার ভিতরে উঁকি মারা গোপনীয়তার মত ফুলগুলিতে অসতর্ক পা দিয়ে দেখি বড়ই নরম বড়ই নরম সেই বেগুনী রঙ হাঁটু মুড়ে বসে হাতের তালুতে মেখে নিই পেলবতা, চকিতে ছুঁয়ে যাওয়া গোপন স্পর্শগুলি ... ...
বাতাসের সাথে লেগে থাকা জলকণা ঘরে ঢুকে ভিজিয়ে দেয় না ঝোলানো ছবির অলিভ বাগান চিঠি লিখতে ইচ্ছে করে ইচ্ছে করে সেই নকশা কাটা ধূসর পাতায় আঁকিবুকি করে ফুটিয়ে তুলি নরম পায়ের শব্দ কিংবা গ্রীলের ওপাশে গল্প করতে আসা পশমের ওম ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ৯ ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ৮ ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ৭ ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ৬ ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ৫ ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ৪ ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ৩ ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ২ ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ১ ... ...
বানভাসি কথার কত রকম মানে হয় কোজাগরী পূর্ণিমার রাতের চাঁদ দেখতে দেখতে মনে হচ্ছিল এমনি জোছনা ভরা রাতে নামে অপ্সরা কচি ধানের ডগার সবুজে একটু পরেই সেই রঙ বদলাবে আলো মাখা ওড়না সরে গিয়ে দেখা যাবে চেনা ঠোঁট বলছে বানভাসি – ... ...
মনের আকাশে ... ...