এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সর্ষেবাটা মোচাবাটা চিতলের মুইঠ্যা ইত্যাদি ইত্যাদি (৩)

    Abhyuday Mandal
    অন্যান্য | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ | ৯১৪৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • b | 135.2.***.*** | ২৭ এপ্রিল ২০১৭ ১১:৩২433514
  • হার্ভার্ড এর লিংক খুলছে না। পেজ নট ফাউন্ড।
  • SS | 160.148.***.*** | ২৭ এপ্রিল ২০১৭ ১৮:১৩433515
  • হুম, দেখলাম। কেন খুলছে না জানি না, কাল তো দিব্যি খুলতে পারলাম। অন্য একটা লিংক পেলাম, এটা দেখতে পারেন।
    http://alsearsmd.com/glycemic-index/
  • ribhu | ***:*** | ১১ অক্টোবর ২০১৯ ২১:২১433516
  • গোবিন্দভোগ বা আতপ চাল এর কোনো সাবস্টিটিউট পাওয়া যায় আমেরিকায়? মানে ওয়ালমার্ট/ক্রোগার গোছের দোকানে?
  • b | ***:*** | ১২ অক্টোবর ২০১৯ ১৮:২৩433517
  • @রিভু,Date:11 Oct 2019 -- 09:21 PM বাংলাদেশী দোকানে কালোজিরা চাল দেখবেন তো।
  • π | ১১ অক্টোবর ২০২০ ২৩:২৫732960
  • এখানেই সুতো বা  নিনাদির সব গোটা গোটা দেওয়া খুব সহজে চিকেন রান্নার রেসিপি ছিল না?  পাচ্ছিনা :(

  • π | ১২ অক্টোবর ২০২০ ০০:২৯732964
  • খুঁজতে খুঁজতে রান্নাই করে ফেললাম। যাহোক একটা খিচুড়ি রেসিপি দিয়ে। 

  • π | ১২ অক্টোবর ২০২০ ০০:২৯732963
  • খুঁজতে খুঁজতে রান্নাই করে ফেললাম। যাহোক একটা খিচুড়ি রেসিপি দিয়ে। 

  • ওটসের খিচুড়ি | 151.197.***.*** | ১৫ আগস্ট ২০২১ ০৫:৪৩734869
    • ওটসের খিচুড়ি

      শুকনো কড়ায় মুগডাল ভেজে তুলে রাখুন। কড়ায় তেল দিয়ে জিরে, শুকনোলঙ্কা ফোড়ন দিয়ে তাতে টুকরো করে কাটা আলু, ফুলকপি, ফুলকপির ডাঁটা, বাঁধাকপির পাতা, সীম, কুমড়ো, পটল - যা বাড়িতে আছে সব দিয়ে সাঁতলে নিয়ে ভেজে রাখা মুগডাল দিন, স্টিলকাট ইন্সট্যান্ট ওটস দিন। জল ঢেলে দিন একটু বেশি করে। ওটস জল টানবে। ফালি করে কেটে টমেটো দিন। চেরা কাঁচালঙ্কা দিন। সব সেদ্ধ হয়ে এলে গ্যাস বন্ধ করে একমুঠো ধনেপাতা ছড়িয়ে দিন। চাইলে একটু ঘি দিন। আর হ্যাঁ, মুগডালের খিচুড়িতে মিষ্টি পড়বে।

  • kk | 2601:448:c400:9fe0:ac5e:655b:1ab9:***:*** | ০৯ আগস্ট ২০২২ ২৩:৩২738165
  • আমি ব্লুবেরী ফিলিং দিয়ে কী কী বানানো যায় তার গোটা কতক রেসিপি এখানে দিচ্ছি।

    ১) ব্লুবেরী বার :

    এটা বেক করার রেসিপি। এর জন্য কী কী লাগবে আগে বলি।

    ক্রাস্ট -- এক কাপ রোলড ওট, এক কাপ আমন্ড ফ্লাওয়ার (সাদা ময়দাও দেওয়া যাবে। কিম্বা এক কাপ খোসা ছাড়ানো আমন্ড গ্রাইন্ডারে মিহি করে গুঁড়ো করে নিলেও হবে), এক টিস্পুন বেকিং পাউডার, ১/৪ টেস্পুন নুন, এক টিস্পুন দারচিনি গুঁড়ো (বাদ দেওয়া যায়), ৩ টেবলস্পুন চিনি (আমি মেপল সিরাপ দিই। কোকোনাট শুগারও দেওয়া যায়), ৩ টেবলস্পুন গলানো মাখন (আমি কোকোনাট অয়েল দিই)

    ফিলিং -- ব্লুবেরী ফিলিং তো কেনাই আছে। এই ফিলিং ২ কাপ লাগবে। আচ্ছা, এটা কি পুরো জেলির মত? তাহলে ঠিক আছে। যদি তা না হয় তাহলে ঘনত্ব বুঝে এক বা দুই টেবলস্পুন কর্নস্টার্চ লাগবে। আর দুই টিস্পুন কমলালেবুর খোসা কোরানো। শুধু কমলা অংশটা কিন্তু, সাদা অংশ এলে তেতো হয়ে যাবে। কমলালেবুর বদলে লেমন দিলেও ভালো লাগে।

    টপিং -- দুই টেবলস্পুন সাদা ময়দা, তিন টেবলস্পুন ব্রাউন বা কোকোনাট শুগার (সাদা চিনি হলেও, চলবে তবে তাতে স্বাদ একটু কম হয়), ১/৪ কাপ রোলড ওট, ১+১/৪ টেবলস্পুন রুম টেম্পারেচারে রাখা মাখন (আমি কোকোনাট অয়েল দিই আগের মতই)

    বলা বাহুল্য এইসব কাপ ও চামচ বলতে মেজারিং কাপ ও স্পুন বোঝাচ্ছি।

    এবার কেমন করে করবে তাই বলছি -- প্রথমে একটা ৮"x ৮" মাপের কাঁচের বেকিং ডিশে অল্প তেল বুলিয়ে নাও। এবার ক্রাস্ট বানাতে হবে। ওট ফুড প্রসেসর বা গ্রাইন্ডারে ভালো করে গুঁড়ো করে নাও। এর মধ্যে ময়দা, বেকিং পাউডার, নুন, চিনি, দারচিনি মেশাও। এবার গলানো মাখন মেশাও যাতে বেশ ভিজে বালির মত কনজিস্টেনসি হয়। এটা ঐ বেকিং ডিশে ঢেলে হাত দিয়ে বেশ চেপে চেপে সমান করে দাও। একটা কাপের তলা দিয়ে চেপে করলেও ভালো হয়। একে এবারে ১৭৭ ডিগ্রী সেলসিয়াসে (৩৫০ ফারেনহাইট) ১২ মিনিট বেক করো।

    যতক্ষণ ক্রাস্ট বেক হচ্ছে ততক্ষণে ফিলিং ও টপিং ঠিক করে রাখতে হবে। ফিলিং এর মধ্যে আগে অরেঞ্জ (বা লেমন) জেস্ট টা মেশাও। আগে যেমন বললাম, যদি জেলির মত হয় তো আর কিছু করতে হবেনা। যদি কিছুটা runny হয় তাহলে একটা স্যসপ্যানে ফিলিংটা নিয়ে নাও। এবার অল্প জলে কর্নস্টার্চ গুলে ওর মধ্যে দিয়ে মাঝারী আঁচে ফোটাও। নাড়াতে থাকো। বেশ জেলির মত হয়ে এলে আঁচ বন্ধ করে দাও। ফিলিং হিসেবে যখন কেনা তার মানে চিনি মেশানোই আছে ধরে নিচ্ছি। নাহলে স্বাদ মতো একটু চিনি মেশাতে হবে। আমি ফ্রেশ ব্লুবেরী দিয়ে করলে ১/৪ কাপ মেপল সিরাপ দিই। সাদা চিনি বা লিকুইড স্টিভিয়া দিলেও হয়।
    টপিং এর জিনিষগুলো একটা আলাদা বাটিতে ভালো করে মিশিয়ে নাও। মাখনটা ছোট ছোট টুকরো করে দিও আর হাত দিয়ে একটু রাব ইন করে দিও। পুরো জিনিষটা বেশ ক্রাম্বলি হবে।

    এবার আভেন থেকে ক্রাস্ট বেরোলে তার ওপরে আগে ব্লুবেরী ফিলিং টা ঢেলে সমান করে স্প্রেড করে দাও। তার ওপরে টপিং ছড়িয়ে দাও। এইবার আরো বারো মিনিট বেক করো।
    বার করে কাউন্টারের ওপরে ঠান্ডা হতে দাও। তিন-চার ঘন্টা লাগবে পুরো সেট হতে। তারপরে ছোটছোট চৌকো করে কেটে নিও। এই মাপে ন'টা বড় বা বারোটা ছোট বার হবে। চা-কফির সাথে খুব ভালো লাগে।

    আরো কতগুলো রেসিপি আছে। খেয়ে এসে লিখছি।
  • | ০৯ আগস্ট ২০২২ ২৩:৩৮738166
  • ক্কি কঠিন রেসিপি! 
    বানিয়ে উঠতে পারলে খুবই ভাল হবে বুঝছি।
     
    এক আধটা সোজা দেখে রেসিপিও দিও।
  • kk | 2601:448:c400:9fe0:ac5e:655b:1ab9:***:*** | ১০ আগস্ট ২০২২ ০০:৩১738167
  • ২) ব্লুবেরী মুস -- এটা খুব সহজ রেসিপি। এর জন্য লাগবে -- ৮ আউন্স ক্রীমচীজ (এটা রুম টেম্পারেচারে নিয়ে আসতে হবে), এক কাপ হেভি ক্রীম (ঠান্ডা), এক কাপ সাওয়ার ক্রীম (অথবা হাং কার্ড, অথবা গ্রীক ইয়োগার্ট), এক কাপ ব্লুবেরী ফিলিং, সাজানোর জন্য বাদাম কুচি।

    ক্রীমচীজ, সাওয়ার ক্রীম, আর ব্লুবেরী ফিলিং একসাথে মিক্সিতে ব্লেন্ড করে নাও যাতে হোমোজিনিয়াসলি মিশে যায়। একটা বড় বাটিতে ঠান্ডা হেভী ক্রীমটা নিয়ে ফেটাতে থাকো। হুইস্ক দিয়েও ফেটানো যায় বা হ্যান্ড ব্লেন্ডারও ইউজ করা যায়। এতক্ষণ ফেটাতে হবে যাতে সফ্ট পীক তৈরী হয়। এবার ঐ ব্লুবেরীর ইত্যাদির মিশ্রণটা এক হাতা করে এই ফেটানো ক্রীমের মধ্যে দিয়ে ফোল্ড ইন করে দিতে হবে। পুরোটা মিশে গেলে ছোটছোট বাটিতে ঢেলে ফ্রিজে রাখো ঘন্টা খানেক। ওপরে বাদম কুচি ছড়িয়ে সার্ভ করো।

    ৩) ব্লুবেরী নাইসক্রীম -- এটা আরো সহজ।
    চারটে বেশ বেশি পাকা কলা, যার খোসায় বাদামী ছিটছিট দাগ হয়ে গেছে, খোসা ছাড়িয়ে ছোট টুকরো করে নাও। এগুলো একটা জিপলক ব্যাগে ভরে সারা রাত ফ্রিজারে রেখে দাও। পরের দিন মিক্সিতে এই কলার টুকরো দাও, এক কাপ ব্লুবেরী ফিলিং দাও, এক টিস্পুন ভ্যানিলা এক্সট্র‌্যাক্ট দাও। এবার ব্লেন্ড করো। যদি ব্লেড ঘুরতে না চায়, তাহলে দু তিন চামচ দুধ দিতে পারো। খুব স্মুদ ব্লেন্ড হলে একটা এয়ারটাইট পাত্রে ঢেলে নাও। এটা তখনই সফ্ট সার্ভ আইসক্রীমের মত সার্ভ করা যায়। কিম্বা ফ্রিজারে দু ঘন্টা রেখে এমনি আইসক্রীমের মত খাওয়া যায়।

    একতা চীজকেকের রেসিপিও ছিলো। তবে সেটা ঐ 'বার' এর মতই একটু কঠিন হবে। তাই বাদ দিলাম।
  • | ১০ আগস্ট ২০২২ ০৯:৩৭738168
  • থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু 
  • dc | 2401:4900:1f2a:6538:b12e:ae06:cb14:***:*** | ১০ আগস্ট ২০২২ ১০:২৬738170
  • রেসিপিগুলোর জন্য কেকেকে ধন্যবাদ। নাইসক্রিমটা আমার বাড়ির তিন মহিলার জন্য বানাবো। 
  • | ১১ আগস্ট ২০২২ ১৫:০৭738178
  • আচ্ছা আমি যেটা করলাম সেটাও লিখে রাখি। 
    একটা বাটিতে কলা নিয়ে হুইস্কার দিয়ে ঘেঁটে নিয়েছি। তার উপরে আগে থেকে দুধে ভিজানা তে রাখা ওটমিল বিছিয়ে দিয়েছি। তার উপরে একটু মোটা করে ব্লুবেরি ফিলিং  এক লেয়ার বিছিয়েছি। তার উপরে অল্প মধু মেশানো দই দিয়েছি। এবার বাটিটা প্রেশার কুকারে বসিয়ে কুড়ি মিনিট বেক করেছি।  নামিয়ে খেজুরকুচি আমন্ড আর কাজু দিয়ে সাজিয়ে খেয়ে ফেলেছি। 
    আমার দইটা একটু সেমি লিক্যুইড ছিল বলে বেক করার আগেই দিয়েছিলাম,  নাহলে পরে উপিতে দিয়েও সার্ভ করা যায়। 
     
     
     
     
     
    অনেকদিন বাদে প্রেশারকুকারে কিরতে গিয়ে একটু৷ গড়বড় হয়েছে।
     
  • | ১১ আগস্ট ২০২২ ১৫:০৮738179
  • *উপরে দিয়ে
    ** করতে
  • dc | 2401:4900:1f2b:cd2c:acbd:8e49:cf12:***:*** | ১১ আগস্ট ২০২২ ১৫:৪৪738180
  • কাজু আর কিসমিসের লেয়ার দেবার কথা আমিও ভেবে রেখেছি। তবে আমার মার কাজুতে অ্যালার্জি আছে, তাই মার জন্য আলাদা একটা বোল এ বানাবো। 
  • | ১১ আগস্ট ২০২২ ১৫:৫৮738181
  • আমার কাচগে পেঁপে তরমুজ ছিল না। কেটে দিলে বেশ লাল কমলা রঙচঙে হত।
  • | ১১ আগস্ট ২০২২ ১৫:৫৮738182
  • *কাছে
  • b | 14.139.***.*** | ১৩ জুন ২০২৪ ১৩:১১743192
  • এঁচোড় রান্না করতে গেলেই তেতো হয়ে যাচ্ছে।  এর কোনো সমাধান আছে ? 
  • অরিন | ১৩ জুন ২০২৪ ১৩:৩৪743193
  • কি ধরণের এঁচোড়?  টিনের, না, বাজার থেকে টাটকা কিনে কাটিয়ে আনা এঁচোড়?  টিনের চাঙ্ক এঁচোড় হলে সামান্য গরম জলে ধুয়ে নিলে তেতো ভাবটা চলে যাবার কথা কারণ অনেক সময় রেসিডুয়াল ট্যানিনের জন্য অমন তেতো বা কষটা স্বাদ হতে পারে।
  • b | 117.194.***.*** | ১৩ জুন ২০২৪ ১৪:৩৭743194
  • না না , একেবারে গাছ থেকে পাড়া , পেকে যাওয়ার আগের অবস্থাতেই বোনাফায়েড এঁচোড় । 
  • | ১৩ জুন ২০২৪ ১৮:৪৫743195
  • এরকম এঁচোড় তো তেতো পাই নি কখনো! surprise
    কাটার সময় কষটা মিশে যাচ্ছে না তো? তেতো ছাড়ানোর উপায় জানি না দু:খিত।  এ কি বেয়াড়া গাছ তেতো এঁচোড় প্রডিউস করছে! 
     
    কেটে সেদ্ধ করে জলটা ফেলে দিয়ে দেখতে পারেন। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন