এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • হ্যারী পটার - বঙ্গানুবাদ প্রচেষ্টা

    Z
    বইপত্তর | ১৬ মে ২০০৯ | ৫৩৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Z | 117.194.***.*** | ১৬ মে ২০০৯ ২৩:৪৫418794
  • হ্যারী পটার এবং জিয়নকাঠি (HarryPotterandDeathlyHallows)

    কিছু নির্বাচিত অংশ এখানে অনুবাদের চেষ্টা করা হল।অ।
    |-------------------------------------------------------|

    ঊনবিংশ অধ্যায়
    স্বর্ণমৃগ
    ~~~~~~~~~~~~~~~~
    সেদিন হারমাইনির যখন পাহারা দেওয়ার পালা পড়ল তখন প্রায় মাঝরাত। বাইরে বরফ পড়ছে। হ্যারীর দুচোখে আবার দু:স্বপ্নের ছায়া। নাগিনী যেন চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। হ্যারী ধড়মড়িয়ে জেগে উঠল। কে যেন তাকে দূর থেকে ডাকছে। তাঁবুর বাইরের শনশন বাতাসের শব্দ যেন কাদের পায়ের আওয়াজ, গলার শব্দ।

    শেষপর্যন্ত্য সে উঠে গিয়ে হারমাইনির পাশে গিয়ে বসল। হারমাইনি তখন তাঁবুর দরজার কাচছে গুটিসুটি মেরে তার জাদুদন্ডের আলোয় জাদুবিদ্যার ইতিহাস পড়ছিল। চারপাশে মুষলধারে বরফ পড়ছিল। তাই হ্যারী যখন তাকে চটপট এই জায়গা ছেড়ে অন্য জায়গায় তাঁবু ফেলার আইডিয়া দিল তখন সে হ্যাঁ বলল।

    .........
    .........
    .........

    কে তাকে বাঁচাল সেটা লক্ষ্য করার মত শক্তি তখন হ্যারীর ছিল না। সমস্ত শক্তি জড় করে সে তার গলার কাছে হাত বুলিয়ে দেখল লকেটটা আছে কি না। না নেই। তার মাংসের মধ্যে কেটে যে লকেটটা বসে গেছিল, সেটাকে কেউ ছাড়িয়ে নিয়েছে। তারপরই হাঁপাতে হাঁপাতে কে যেন বলে উঠল,

    "তুই কি খেপেছিস নাকি?"

    শুধুমাত্র ঐ কন্ঠস্বরের ধাক্কাটাই হ্যারীকে উঠে বসার শক্তি যোগাল। তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে রন; সমস্ত কাপড় জবজবে ভিজে, এক হাতে গ্রীফিন্ডোরের তরবারী আর অন্যহাতে সেই প্রাণভোমরা।

    "কি কান্ড করছিস বলতো এখানে?" প্রাণভোমরাটা হাতে শক্ত করে ধরে রন বলল। "মালটা না খুলেই জলে নেবেছিলি?"

    হ্যারীর কাছে কোনো উত্তর ছিল না। রন আবার ফিরে এসেছে, তার তুলনায় স্বর্ণমৃগ কিচ্ছু না। তার তো বিশ্বাসই হচ্ছিল না। কাঁপতে কাঁপতে পুকুরের ধারে স্তুপ করে রাখা জামাকাপড় হ্যারী একটা একটা করে গায়ে ঢোকাতে লাগল। খালি মনে হতে লাগল এই বুঝি রন অদৃশ্য হয়ে যাবে। কিন্তু তা নয়, রন সত্যি ফিরে এসেছে। এইমাত্র সে পুকুরে ঝাঁপ দিয়ে তাকে বাঁচিয়েছে।

    "ত-তুই?" অবশেষে হ্যারী বলল।

    "ইয়ে মানে... হ্যাঁ।" একটু বিচলিত হয়ে রন বলল।

    "হরিণটা তুই বানিয়েছিলি?"

    "কী? ইয়ে, না। আমিতো ভাবলাম তুই করেছিস ওটা।"

    "আমার পেট্রোনাস একটা ছাতার মত।"

    ......

    "খুলিস না। আমি সিরিয়াসলি বলছি"

    "কেন? না কেন? মাসের পর মাস ধরে বহুত ভুগিয়েছে। এবার মালটাকে ছাড়ব না"

    "আমি পারবনা হ্যারী। সিরিয়াস। তুই কর।"

    "কিন্তু কেন?"

    "কারন আমি পারিনা এটার সঙ্গে" লকেটটা যে পাথরের ওপর রাখা ছিল সেটার থেকে থেকে দুপা পিছিয়ে গিয়ে রন বলল। "আমি পারিনা এটাকে হ্যান্ডেল করতে। আমি কোন অজুহাত দিচ্ছিনা। তুই দেখলি তো কি হয়েছিল... তোর বা হারমাইনির চেয়ে আমার ওপর এটা বেশী এফেক্ট করে। অদ্ভুত অদ্ভুত জিনিস ভাবতে থাকতাম আমি এটা পরলে। ম-মানে এমনিতেই হয়তো সেগুলো ভাবতাম আমি... কিন্তু এটা সমস্তটাকে আরো... আরো বিচ্ছিরি করে দিত। আমি ঠিক বোঝাতে পারছি না... কিন্তূ এটা খুলে ফেললেই আবার সব ঠিকঠাক হয়ে যেত। আমি... আমি পারবনা হ্যারী।"

    রন পিছিয়ে গেছে। তরবারীটা তার হাত থেকে ঝুলছে। তার মাথার ঝাঁকুনি যেন থামছেই না।

    "তুই পারবি" হ্যারী বলল, "পারবি তুই। তরবারীটা তুই পেয়েছিস; তাই সেটাকে ব্যবহারও তোকেই করতে হবে। প্লিজ রন, এসব ছেড়ে বেরিয়ে আয়।"

    তার নামের উচ্চারন যেন রনকে একটু হলেও উদ্বুদ্ধ করল। রন ঢোঁক গিলে, তার লম্বা নাক দিয়ে একটা লম্বা শ্বাস নিয়ে পাথরটার দিকে এগিয়ে এল।

    "বলবি কখন।" রন চেঁচিয়ে বলল।

    "তিন গোণার পর।" হ্যারী বলল। খুব মনযোগ দিয়ে এবার হ্যারী লকেটটার দিকে তাকাল। লকেটটার যেখানে এস লেখা আছে সেটা যেন একটা সাপ। ফাঁদে পড়া আরশোলার মত লকেটটা তখন লাফাচ্ছে। খুব সহজেই এটাকে দ দেখান যেত, যদিনা হ্যারীর গলায় কাটা দাগটা তখন টনটন করত।

    "এক... দুই... তিন... খুলে যাও "

    শেষ শব্দদুটো হ্যারীর গলা দিয়ে হিশিসানির মত বেরিয়ে এল। আর কুট করে শব্দ করে লকেটটা খুলে গেল।

    লকেটের ভেতরে পলক ফেলল জ্বলজ্বলে একটা চোখ। সাপের চোখের মত হয়ে যাওয়ার আগে টম রিডে্‌লর চোখ যেমন ছিল ঠিক তেমনি।

    "মার।" হ্যারী লকেটটাকে পাথরর ওপর শক্ত করে ধরে বলল।

    কাঁপা কাঁপা হাতে রন তরবারীটা তুলল। তরবারীর ডগাটা সেই কুতকুতে চোখের ওপর দুলতে লাগল। হ্যারী লকেটটাকে শক্ত করে ধরল। সে এখনই কল্পনা করতে পাচ্ছে যে লকেটটার থেকে রক্ত গড়িয়ে আসছে।

    ঠিক তখনই প্রাণভোমরার মধ্য থেকে একটা তীক্‌ষ্‌ঞ গলার স্বর ভেসে এল।

    "তোমার হৃদয় আমি দেখেছি। আর এখন সেটা আমার "

    "শুনিস না এটার কথা" কর্কশ গলায় হ্যারী বলে উঠল, "মার এটাকে"

    "আমি তোমার স্বপ্নগুলো দেখেছি, রোনাল্ড উইজি্‌ল। আর আমি তোমার ভয় গুলূ দেখেছি। তুমি যা চাও তা সম্ভব ত্যি হতে পারে। আবার তুমি যেটা ভয় পাও সেটাও হতে পারে"

    "মার!" চীৎকার করে উঠল হ্যারী। আশপাশের গাছে হ্যারীর গলার স্বর ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে লাগল। তরবারীর ডগাটা কেঁপে উঠল। রন একদৃষ্টিতে টম রিডে্‌লর চোখের দিকে তাকিয়ে আছে।

    "কেউ ভালবাসে না। কোনদিন না। মা একটা মেয়ে চেয়েছিল, হয়ে গেল ছেলে। ... কেউ ভালবাসে না। ... আর এখন... তুমি যাকে ভালবাস, সে তোমার বন্ধুকে চায়। সমস্ত জায়গায় দ্বিতীয়... তোমার কৃতিত্ব কেউ কোনদিন বুঝল না।"

    "রন, এক্ষুণি মার এটাকে।" গলা ফাটিয়ে চীৎকার করে উঠল হ্যারী। তার হাতের মুঠোয় লকেটটার কাঁপুনিটা হ্যারী অনুভব করতে পারছিল। এর পর কী হতে পারে সেটা আন্দাজ করে হ্যারী সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছিল। রন তরবারীটাকে আরও উঁছু করল। আর তার সঙ্গেসঙ্গেই রিডে্‌লর চোখ রাঙা হয়ে জ্বলে উঠল।"

    লকেটটার দুটি কপাটের মধ্য দিয়ে, রিডে্‌লর সেই চোখের মধ্য দিয়ে ভাঙা ভাঙা বুদ্বুদের মত হ্যারী আর হারমাইনির মুখ ফুটে উঠল।

    রন চীৎকার করে পেছনে সরে গেল। আর লকেটের ভেতর থেকে দুটি মুর্তি ফুটে উঠল। প্রথমে বুক, তারপর কোমর, তারপর পা। একসময় তারা লকেটের মধ্যে পাশাপাশি একটা গাছের দুটি ডালের মত দাঁড়িয়ে রইল আর ঘুরে ঘুরে রন আর আসল হ্যারীকে দেখতে লাগল। হ্যারী ততক্ষণে আগুন গরম হয়ে যাওয়া প্রাণভোমরার থকে হাতটা সরিয়ে নিয়েছে।

    "রন!" হ্যারী চেঁচিয়ে উঠল। কিন্তু ততক্ষণে ভোল্ডেমর্টের গলায় রিড্‌ল-হ্যারী কথা বলতে আরম্ভ করেছে। আর রন হতভম্বের মত সেই দিকে চেয়ে আছে।

    "কেন ফিরলি? তোকে ছাড়া আমরা বেশ ছিলাম। তুই থাকাকালীন যেমন ছিলাম তার চেয়ে ভাল। তোর অনুপস্থিতির ভরপুর মজা নিয়েছি আমরা। তোর গাধামো, তোর কাপুরুষতা, তোর স্ব-অনুমান নিয়ে কম হাসাহাসি করেছি আমরা?"

    'স্ব-অনুমান।" রিড্‌ল-হারমাইনির গলায় প্রতিধ্বনির সুর। এই হারমাইনি আসলের চেয়েও সুন্দরী আর আরও ভনক। দুলে দুলে আর রনের দিকে চেয়ে একটা বিচ্ছিরি হাসি হেসে সে বলে উঠল। রনের মুখ দেখলে তখন ভয় লাগবে। তবুও সে অসাড়ের মত দাঁড়িয়ে রইল। তরবারীটা তখনও তার হাত থেকে ঝুলছে। "হ্যারী পটারকে ছেড়ে কে তোর দিকে তাকাবে বলে্‌তা? কে তোর দিকে তাকাবে? ওর তুলনায় তুই করেছিসটাকী সারাজীবনে? অনির্বাণ-বালকের তুলনায় তুই কী? "

    "রন, মার এটাকে... মার এটাকে..." হ্যারী চেঁচিয়ে উঠল। কিন্তু রন একচুলও নড়ল না। তার বিস্ফারিত চোখে রিড্‌ল-হ্যারী আর রিড্‌ল-হারমাইনির ছায়া দেখা যাচ্ছিল। আগুনের শিখার মত লেলিহান তাদের চুল, চোখ রক্তবর্ণ আর গলার স্বরে উচ্চগ্রামে চীৎকার করছে শয়তানি মাখা এক দ্বৈতকন্ঠ।

    "তোর মা তো স্বীকারই করল।" ব্যাঙ্গের হাসি হেসে রিড্‌ল-হ্যারী বলে উঠল। সেই সঙ্গে রিড্‌ল-হারমাইনিও তাল দিল, "যে তোর চেয়ে আমাকেই ছেলে হিসাবে তাঁর বেশী পছন্দ। পারলে পাল্টাপাল্টি করে নেন!"

    "কে ও-কে চাইবেনা বলে্‌তা? কোন মেয়ে তোকে নেবে? ও-র তুলনায় তুই কিস্যু না, কিস্যু না" রিড্‌ল-হারমাইনি গুনগুনিয়ে বলে উঠল। আর তারপরই সাপের মত লম্বা হয়ে রিড্‌ল-হ্যারীকে পাক দিয়ে সে জড়িয়ে ধরল। জড়িয়ে ধরল এক গভীর আলিঙ্গনে। আর তাদের ঠোঁটের সঙ্গে ঠোঁট মিলে গেল।

    মাটির ওপরে তাদের সামনে তখন রাগে-দু:খে রনের মুখ ভরে উঠেছে। সে আবার তরবারীটা তুলে ধরল। থরথর করে তার হাত কাঁপছে।

    "মার রন!" হ্যারী আবার চেঁচাল।

    রন তার দিকে তাকাল। আর হ্যারীর কেমন যেন মনে হল রনের চোখদুটিও যেন রাঙ্গা।

    "রন --?"

    চলবে(?)
  • dd | 122.167.***.*** | ১৭ মে ২০০৯ ০০:০৫418796
  • হ্যাঁ, হ্যাঁ, চলুক চলুক।
    দিব্বি হচ্চে।
  • su | 117.2.***.*** | ১৭ মে ২০০৯ ০০:১০418797
  • চলবে মানে? আলবাত চলবে।।।চালিয়ে যান
  • Z | 117.194.***.*** | ১৭ মে ২০০৯ ১১:২৬418798
  • ঝলসে উঠল তরবারী: ঝাঁপ দিয়ে হ্যারী দূরে সরে গেল, ঠং করে একটা ধাতব শব্দ, আর একটা চীৎকার। হ্যারী গড়িয়ে গেল, আর বরফে পিছলিয়ে গেল, তবুও জাদুদন্ড বাগিয়ে ধরে থাকল আসন্ন লড়াই-এর জন্য। কিন্তু লড়াই করার মত সেখানে কিছু ছিল না।

    হ্যারী-হারমায়ওনির দৈত্য-রূপ গুলো চলে গেছিল। শুধু আলগা হাতে তরবারী ধরে রন দাঁড়িয়ে ছিল, আর ছিল পাথরের ওপর পড়ে থাকা ভাঙা লকেটের টুকরো।

    আস্তে আস্তে হ্যারি রনের দিকে এগিয়ে গেল। রনের চোখ আর লাল নেই, আবার তারা নীল, আর সেই চোখে জল।

    হ্যারী ঝুঁকে পড়ে ভাঙা প্রাণভোমরাটা কুড়িয়ে নিল। রনের তরবারী লকেটটার দুদিকের কাঁচ-ই ভেঙে দিয়েছিল। রিডে্‌লর চোখ আর সেখানে ছিল না, আর সেটার রঙীন সিল্কের লাইনিং থেকে অল্প অল্প ধোঁয়া বেরচ্ছিল। প্রাণভোমরার মধ্যে আর কেউ ছিল না, রনের ওপর শেষ অত্যাচার করেই বিদায় নিতে হয়েছে তাকে। ঠং করে শব্দ করে রনের হাত থেকে তরবারীটা পড়ে গেল। আর রন হাঁটু মুড়ে বসে পড়ল। হাত দিয়ে তার মুখ ঢাকা। তাড়াতাড়ি ভাঙা লকেটটা পকেটে পুরে হ্যারীও হাঁটু গেড়ে রনের পাশে বসল। আর হাত রাখল রনের কাঁধে।

    “তুই চলে যাওয়ার পর,” নিচু গলায় হ্যারী বলল, “এক সপ্তাহ ধরে ও শুধু কাঁদছিল। কিংবা হয়ত আরও বেশী হবে, আমাকে জানতে দেয়নি... এমন অনেক দিন গেছে যখন আমরা দুজন একটাও কথা বলিনি। তোকে ছাড়া...”

    হ্যারী শেষ করতে পারল না। রন ফিরে আসার পর সে বুঝতে পেরেছে তাকে ছাড়া সব কেমন অসম্পূর্ণ ছিল।

    “ও আমার বোনের মত রে,” হ্যারী বলল, “আমি ওকে বোনের মতই ভালবাসি। আর আমার যদ্দুর ধারণা ওরও আমার প্রতি একই মনভাব। আগাগোড়া এরমই আছে। আমি তো জানতাম যে তুই জানিস।“

  • a | 122.163.***.*** | ১৮ মে ২০০৯ ০১:২৭418799
  • খুব ভালো হচ্ছে না, sorry, এরকম অনুবাদ বইমেলাতেই গুচ্ছ গুচ্ছ পেয়ে যাবেন
  • d | 117.195.***.*** | ১৮ মে ২০০৯ ০৭:৪৭418800
  • চালিয়ে যান Z, থামবেন না।

    আপনি যেহেতু লিখেছেন নির্বাচিত অংশ, তাই অনুরোধ, আপনার অনুবাদ শেষ হলে একটু রেফারেন্স দিয়ে দেবেন কোন্‌ অংশটি অনুবাদ করেছেন।
  • Arijit | 61.95.***.*** | ১৮ মে ২০০৯ ১০:২৪418801
  • একটা ব্যাপার নিয়ে একটু বলি - সরাসরি অনুবাদ কতটা দাঁড়াবে সিওর নই - মানে আইডেন্টিফাই করার একটা ব্যাপার আছে। পটার ইংল্যান্ডে সবচেয়ে বেশি হিট তার একটা বড় কারণ (অনেক কারণের মধ্যে) ইংল্যান্ডের ছেলেপুলেরা হগওয়ার্টস এবং ওদের কারিকুলামের সাথে জিসিএসই আর এ-লেভেলের স্ট্রাকচারাল মিল পেয়েছিলো - নিজেকে পটার বা হারমায়নির সাথে আইডেন্টিফাই করা অনেক সহজ ওদের পক্ষে। আরো একটা কারণ অ্যাকসেন্ট - বাংলায় এটা কতটা সম্ভব জানি না - তবে যেমন ধরুন হ্যাগ্রিডের স্কটিশ অ্যাকসেন্ট (সেটা কিন্তু লেখার মধ্যেই ফুটে উঠেছে) - এগুলোও খুব জরুরী।
  • a | 203.2.***.*** | ১৮ মে ২০০৯ ১২:৩৬418802
  • অনূদিত অংশ: harry potter and deathly hollows" Chapter 19: The Silver Doe"

    আচ্ছা হ্যারীর পেট্রোনাস তো Stag মানে হরিণ বা গরু (শিং ওয়ালা)। ছাতা হয়ে গেলো কেন?

    অজ্জিত দা, একমত।
  • Arijit | 61.95.***.*** | ১৮ মে ২০০৯ ১২:৩৮418803
  • স্ট্যাগ মানে শিঙওয়ালা বড় হরিণ।
  • d | 117.195.***.*** | ১৪ জুন ২০০৯ ১১:০৬418795
  • Z,

    কী হল? অনুবাদ একটা সিরিয়াস কাজ। ধৈর্য্য ধরে লেগে থাকতে হয়। শুরু যখন করেছেন, থামাবেন না। আস্তেধীরে একটু একটু করে চালিয়ে যান।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন