এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • চন্দ্রায়ন : মিশন টু মুন

    bitoshok
    অন্যান্য | ২১ অক্টোবর ২০০৮ | ৪৭৪২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Blank | 203.99.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৫৬406378
  • স্যাটেলাইট তবু কাজের জিনিস। কিন্তু বিলিয়ান টাকা ঝেরে চাঁদে গিয়ে যে কি হবে কে জানে।
  • bitoshok | 98.24.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৫৭406379
  • দ্রি,

    আপনি একটা প্রজেক্ট ট্রাই করে দেখতে পারেন। ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়িয়ে আজ পর্যন্ত লোকে যা যা করেছে (আপনার যা মনে হয়) সেসব বাদ দিয়ে বেচে থাকতে পারেন কিনা।
  • Arijit | 61.95.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১০:৫৭406380
  • আমি ঠিক এই রি-ইনভেন্টিং দ্য হুইল কথাটা পড়ে বেজায় মজা পেলুম। মাইরি বলছি - এই লেখা পড়ার ঢের আগে আমি আজকের পোস্টটা করেছি।
  • Blank | 203.99.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৪406381
  • কিন্তু ঘরে খাবার না থাকা অবস্থাতেও খাবার না খুজে যারা মোষ তাড়ায় তাদের কি বলে?
  • Blank | 203.99.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৬406382
  • বুঝলুম, পৃথিবীর ইতিহাস জানার জন্য চাঁদের ইতিহাস জানা খুব জরুরী। আর ভারতের মানুষদের জীবনে অন্যতম বড় সমস্যা হলো যে আমরা পৃথিবীর ইতিহাস জানি না।
  • dri | 71.154.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৮406383
  • ন্যা:, আর বোধায় পারব না। (তবে কে বলতে পারে, পেছনে জ্যাক পড়লে পেরেও যেতে পারি)।

    তবে আশ্চর্য্যের ব্যাপার এই যে মানুষ (এবং অন্যান্য জীবেরা) প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে বনের মোষ না তাড়িয়েই সারভাইভ করে গেছে।
  • Arijit | 61.95.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:০৯406384
  • যাচ্চলে গাড়িটা ছেড়ে গেছে তো!!! খেয়াল করিনি তো।
  • dri | 71.154.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:১১406385
  • আহা ব্ল্যাংকি, ভারতকে খাবার না থাকা অবস্থায় বোলো না। ভারত তো খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
  • bitoshok | 98.24.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:১১406386
  • দাঁড়ান দাঁড়ান। রিইনভেন্টিং দ্য হুইল ওটা সফ্‌টওয়ার বা প্রোগ্রামিং-এ যারা কাজ করে তারা বেশি ইউজ করে। সব যায়গায় তো নয় ই। যাউক গা এই নিয়ে পরে তর্ক করা যাবে। প্রচুর টাইপাতে হবে। এখন সময় নাই।
  • Blank | 203.99.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:১৯406388
  • The US stopped its man-on-the-moon programme three years after Apollo 11's historic landing in 1969. The Soviets, who were beaten in the race to the moon by the US, stopped sending orbiters to it since 1976. By then close to 382 kg of moon rock had been brought back to earth by various Apollo and Luna missions, giving scientists ample samples for research. The US and the Soviet Union then turned to exploring other planets in the solar system. Only in the '90s did interest resurface with the Japanese sending its Hiten orbiter, followed by the US-built Clementine and last year by the Lunar Prospector.

    For these reasons many Indian scientists sneer at ISRO's attempt to "reinvent the wheel". Professor H.S. Mukunda, chairman, aerospace engineering department, Indian Institute of Science, Bangalore, says bluntly: "It is the stupidest thing to do. What others did 30 years ago, we are trying to do now. It won't bring the country any technical benefit." Mukunda instead wants ISRO to go commercial by specialising in low-cost access to space by providing the cheapest launchers in the business.

    Some senior scientists also feel that the Space Department hasn't as yet fulfilled its basic objectives of collecting and transmitting accurate information about the country's resources. Data received from its remote-sensing satellites pile up unutilised though it's no fault of ISRO -- institutions to process them have still not been adequately set up. But with ISRO's limited budget, the scientists point out, it cannot afford to spend money on research and development that has no direct operational use. Instead, the money should be spent on building superior satellites.

  • Arijit | 61.95.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:২০406389
  • বুঝলাম না। কথাটা না প্র্যাকটিসটা?

    সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং-এ রি-ইনভেন্টিং দ্য হুইলের চেয়ে বেশি হয় কনট্রোল-সি-কনট্রোল-ভি। এফেক্ট অবশ্য একই। তাই সার্ভিস বাস বা কমপোনেন্ট বা সেই পুরনো প্যাটার্নের গল্পগুলো তৈরী হয়েছে। ই-সায়েন্সে শেষ অবধি আইটি ইনোভেশন সাউথ হ্যাম্পটনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিলো স্ট্যান্ডার্ড ফ্রেমওয়ার্ক তৈরীর - যাতে একই কাজ সব প্রোজেক্টে বার বার করতে না হয়।

    এই পার্টিকুলার কথাটা অবশ্য অনেক জায়গাতেই শুনেছি - ফার্মা রিসার্চ বা বয়ো-ইনফরম্যাটিকসেও।

    আমার বলার ছিলো যে এই চাঁদে যান পাঠানোটা রি-ইনভেন্টিং দ্য হুইল কি না। আবাপ-র লেখাটাতেও একজন এই প্রশ্নই করেছেন দেখলাম (আমি কিন্তু সেখান থেকে প্রশ্নটা টুকিনি, হুঁ)।
  • bitoshok | 98.24.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:২১406390
  • Blank,

    exactly পৃথিবীর ইতিহাস জানার জন্যে চাঁদের ইতিহাস জানাটাও জরুরি। আরো অনেক কিছু জানা জরুরি। ডিপেন্ড করছে কি ইতিহাস জানার চেষ্টা করবো তার উপর। জানতে গেলে পড়তে হবে।
  • Blank | 203.99.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১১:২৬406391
  • সেটা তো আমিও মেনে নিলাম। ভারতীয়দের আপাতত সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো যে আমরা পৃথিবীর ইতিহাস জানি না। ব্যাস একবার ওটা জানতে পারলেই , ভারত 'আবার' জগৎ সভায় ...'। তাই চাঁদে গাড়ি পাঠানো ভয়ানক দরকার।
  • bitoshok | 98.24.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১২:২২406392
  • অরিজিত,

    না প্রয়োগ টা। যখন গতে বাধা কিছু করা হচ্ছে, তখন ঠিক আছে। বেশির ভাগ সময় সেটা করা হয় না।

    খুব সহজ ভাবে বলতে গেলে, সায়েন্সে যেটা দাবি করা হয় -- আনবায়াসড ভেরিফিকেশন। দুটো এক্সপেরিমেনেটের একই উদ্দেশ্য হতে পারে, কিন্ত তারা নিরপেক্ষ ভাবে কাজ করবে। বহু উদাহরণ দেওয়া যায়, যেখানে পুরোনো ধারণা পরবর্তীকালে ভ্রান্ত প্রমানিত হয়েছে।

    দুই, টেকনোলোজি-র ক্ষেত্রে চাকা টা নিজেকেই বার করে নিতে হয় --ওটা কেউ কাউকে চট করে দিতে চায় না।

    তিন, আমি বলেছি -- বাই প্রোডাক্ট হিসেবে টেকনোলোজির উন্নতি হয়, যেটা অন্য কাজে লাগে। উদাহরন দিচ্ছি। TanB নিউক্লিয়ার টেকনোলোজির উদাহরণ এনেছে। নিউক্লিয়ার মেডিসিন তৈরি করতেও লো পাওয়ার সাইক্লোট্রোন দরকার। সেটা বানাতে গেলে কিন্ত আগে প্রযুক্তি টা আয়ত্ত করতে হবে।
    সবসময় সেটা যে কমন পিপলের কাছে ভিজিবল হবে সেটা নয়। জ্বরের জন্য প্যারাসিটামল কেনার সময় কে খেয়াল করে
    ওটা CSIR-এর তৈরি। বা TV তে 'মৌসম কে জানকারি' দেখার সময় কে মনে রাখে signal থেকে sattelite image সব গুলো ISRO-র কৃতিত্ব।

    চার, ভারত আজকে চাঁদে যান পাঠাচ্ছে। শুরু টা হয়েছিল আটমোস্ফিয়ারে বেলুন পাঠিয়ে। সেটাও আগে কেউ করেছিলো। স্যাটেলাইট-ও ভারত প্রথম পাঠায় নি। চাকা আবিষ্কারের যুক্তি দিলে, এই জার্নিটা সম্ভব হতো বলে মনে হয় না।

    বাকি টা পরে।।

  • arjo | 168.26.***.*** | ২২ অক্টোবর ২০০৮ ১৯:৩৫406393
  • একটা খুব বেসিক ডাউট আছে। এই রকেট সায়েন্স বা ডিফেন্স সায়েন্স কি একদেশ অন্যদেশের সাথে শেয়ার করে? মানে ইসরো কি নাসার টেকনলজি ইউজ করতে পারে?
  • quark | 121.242.***.*** | ২৪ অক্টোবর ২০০৮ ১৫:০০406395
  • এ:, দু'এর পাতাটা পড়তে হবে
  • bitoshok | 128.***.*** | ২৭ অক্টোবর ২০০৮ ২২:৪৬406397
  • এই পলিটিক্স টা আন-আভোয়েডেবল। পৃথিবীর কোনো দেশেই এই ডিসিশন গুলো সবসময় সায়েন্টিফিক রিজনিং এর ওপর বেস করে হয় না। কর্তার ইচ্ছায় কর্ম যেমন ভারতে হয়, us/eu ও হয়। খামোকা ISRO কে দোষারোপ করে কোনো লাভ নেই। Indo-US নিউক ডিল যেরকম আদ্যোপান্ত একটি corporate driven political decision

    স্যাণ্ডি-র বক্তব্যে যেমন যুক্তি আছে (পুরোটা যদিও মানলাম না) -- ঊল্টো দিকে আরেকটা গল্প-ও আছে। পোখরানের পরে US অবরোধের জেরে ভারতে অনেক ল্যাব-ই যথেষ্ট অসুবিধেয় পরেছিলো --ল্যাব সাপ্লাই বন্ধ হয়ে যাওয়ায়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভারত যে অন্তত give and take বার্গেইনিং করবার মত যায়গায় নিজেকে নিয়ে আসতে পারছে, সেটা অন্তত: আশাব্যঞ্জক।

    He-3 নিয়ে যেই অবজেকশন টা উঠছে সেটা যেরকম ঠিক। আবার আদার সাইড অব দ্য স্টোরি হচ্ছে, ভারত, চীন কেউ-ই এই ফিউশন প্রজেক্টে মেজর প্লেয়ার নয়। একা জাপান ইনটারন্যাশনাল কোলাবোরেশন থেকে বেরিয়ে এসে যেই পরিমান পয়সা ঢালছে -- অকল্পনীয়। পুরোটাই ফিউচারিস্টক ইনভেস্টমেন্ট। আগামী ৩০-৪০ বছরে অন্তত: সাফল্যের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।

  • shyamal | 64.47.***.*** | ২৭ অক্টোবর ২০০৮ ২৩:২০406399
  • সবচেয়ে বড়কথা হল শঙ্কু যেমন বিধুশেখরকে অত্যন্ত সস্তায় বানিয়েছিলেন, সেরকম ভারতও এই চন্দ্রযান অতি সস্তায় বানিয়েছে। মাত্র ৪০০ কোটি টাকা, একটা বোয়িং ৭৪৭ এর অর্দ্ধেক দাম।
    তুলনা করার জন্য বলছি, এবছর কেন্দ্রীয় সরকারের মোট খরচ হবে ৭৫১০০০ কোটি টাকা।
  • sayan | 24.***.*** | ১৬ নভেম্বর ২০০৮ ০১:৩৯406400
  • কিন্তু চাঁদে কোনও বায়ুমন্ডল নেই তো পতাকা "flutter" করবে কি করে!
  • bitoshok | 75.72.***.*** | ১৬ নভেম্বর ২০০৮ ০২:৫৮406401
  • করে না তো। কেউ বলেছে না কি করে? আম্রিগা যুক্তরাষ্ট্রের ঐ দাবি নিয়ে তো দিস্তে দিস্তে লেখা আছে।
  • sayan | 24.***.*** | ১৬ নভেম্বর ২০০৮ ০৭:৩২406404
  • হুঁ আবার প্রমাণিত হল রিডিফ একটি অতি ঝুল পোর্টাল
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন