এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মহুয়া মৈত্র, প্লেজিয়ারিজম ও source এর মধ্যে ভূত ৷৷

    Debasish Ray
    অন্যান্য | ২৭ আগস্ট ২০১৯ | ২৫৬৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Deb | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ০০:৫৩384113
  • মহুয়া মৈত্রকে নিয়ে সেই নাটকের সময়ে ফেসবুকে কিছু 'টাইম-পাস গবেষণা' করে একটি লেখা লিখেছিলুম। আজকে এখানে সেই প্রসঙ্গের পুনরুত্থান হলো দেখে একবার মোটামুটি আন-এডিটেড কপি-পেস্ট করলুম। কিছু কিছু লাইন হয়তো তাৎক্ষণিক, এই মুহূর্তে ততো প্রাসঙ্গিক নয়, যাই হোক। আর এইসব সায়েবদের নাম মোটেও আগে শুনি নি, বোধহয় সবাই তাই।
    -----------------------------------------------------------------------------

    গতকাল নেটজগত উত্তাল ছিলো সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে সুধীর চৌধুরী নামের একজন ইয়েলো জার্নালিষ্ট তার গুজব ও ভুয়ো খবর রটানোর মূলধারার চ্যানেল জী নিউজের মাধ্যমে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে প্লেজিয়ারিজম এর মিথ্যা অভিযোগ এনে ডিফেম করার অলীক কুনাট্যরঙ্গ নিয়ে। এই নির্লজ্জ মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে অনেকেই তথ্য প্রমাণ সহকারে সরব হয়েছেন, আমিও লিখেছিলুম, সর্বোপরি যাঁর লেখা নিয়ে এই ঘটনার সূত্রপাত, সেই মার্টিন লংম্যান নিজে মহুয়া মৈত্রকে অকুন্ঠ সমর্থন জানিয়েছেন। আজ সমস্ত চক্ষুষ্মান ব্যক্তিই জী নিউজ ও সুধীর গোয়েবলস চৌধুরীর এই সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হলুদ সাংবাদিকতা ও মিথ্যাচারিতার প্রমাণ সম্পর্কে নিঃসন্দেহ।

    In 2017, the United States Holocaust Memorial Museum put up a poster in its main lobby and it contained a list of all the signs of early fascism. Each of the seven signs I have pointed to you featured in that poster. - মহুয়া মৈত্রের সেদিনের সংসদের বক্তব্যের অংশ। উনি অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে ওনার বক্তব্যের উৎস আর রেফারেন্স জানিয়ে দিয়েছেন সেই দিনই।

    এইবার এই প্রসঙ্গে আরো একটি কথাও হাওয়ায় ভাসছে, যা নিয়ে এই লেখা। মহুয়া মৈত্রের বক্তৃতা ও মার্টিন লংম্যানের প্রতিবেদন - উভয়েরই ঘোষিত তথ্যসূত্র ছিলো ওয়াশিংটন ডিসির হলোকস্ট মিউজিয়ামে রাখা একটি পোস্টার, যাতে ফ্যাসিবাদের ১৪ টি নির্ণায়ক লক্ষণ বুলেট পয়েন্ট আকারে চিহ্নিত আছে। মহুয়া মৈত্র তাঁর ভাষণে দেশের বর্তমান কন্টেক্সটে এই লক্ষনগুলি প্রয়োগ করে দেখিয়েছেন। এইবার ইন্টারনেট ঘেঁটে জানা যায় এই লক্ষনগুলির নিদান দিয়েছিলেন জনৈক লরেন্স ব্রিট নামের একজন 'শখের রাজনৈতিক' লেখক, যিনি একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্যবসায়ী ও শৌখিন ইতিহাস চর্চাকারী। ২০০৩ সালে ফ্রী ইনকোয়ারী পত্রিকায় তিনি Fascism Anyone?শীর্ষক একটি প্রবন্ধ লেখেন যাতে ফ্যাসিবাদ চেনার ১৪ টি পয়েন্ট তুলে ধরেন - The 14 Characteristics of Fascism. এই পয়েন্টগুলি ক্রমশঃ খুবই জনপ্রিয় হয় ও আবিশ্ব/ সারা মার্কিন দেশে ছড়িয়ে পড়ে। যার ফলশ্রুতি ওই পোস্টার। ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত এই হলোকস্ট মিউজিয়ামের পোস্টারের একটি ছবি ২০১৭ সালের ৩০শে জানুয়ারি জনৈকা সারা রোজ টুইট করেন। এবং তা রাতারাতি ভাইরাল হয়। নিচে অরিজিনাল টুইট লিঙ্ক রইলো। পরের দিন ওয়াশিংটন মান্থলি বলে একটি পত্রিকাতে জনৈক সাংবাদিক মার্টিন লংম্যান এই বিষয়টিকে নিয়ে খবর করেন।

    এবার প্রশ্ন উঠছে মহুয়া দেবী তাঁর বক্তৃতায় এই মূল উৎসের বা লরেন্স ব্রিটের নাম বললেন না কেন?
    আসুন একটা ইন্টারেস্টিং গল্প শোনাই।
    স্কিপ স্টোন নামের একজন হিপি ভদ্রলোক ২০০২ সালে Hallmark of A Fascist Regime বলে একটি লেখা লেখেন কোনো একটি হিপি ওয়েবসাইটে। একটু অসঙ্ঘবদ্ধভাবে লেখা। স্কিপ স্টোনের দাবী অনুসারে, লরেন্স ব্রিট সেই লেখাটিকে সাজিয়ে গুছিয়ে একটু অদলবদল করে ভাব সম্প্রসারণ করে কিছু নিজস্ব ভাষা যোগ করে বুলেট পয়েন্ট আকারে প্রকাশ করেন নিজের নামে। ২০০৭ সালের একটি কথোপকথনের থ্রেডে দেখছি স্কিপ বাবু লরেন্স বাবুর নামে সরাসরি "প্লেজিয়ারিজমের" অভিযোগ আনছেন এবং সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটেও অভিযোগ জানাচ্ছেন। দুটি লেখায় কিরকম মিল দেখবেন?

    #Skip - Control over media. Media only reports what government allows it to report. Covert Censorship.
    #Britt - Controlled Mass Media. Sometimes to media is directly controlled by the government, but in other cases, the media is indirectly controlled by government regulation, or sympathetic media spokespeople and executives. Censorship, especially in war time, is very common.

    #Skip - Rigged Elections
    #Britt - Fraudulent Elections

    #Skip - Constant appeals to Patriotism with lots of flag waving. Flags and/or images of the Leader appear everywhere. Those who don’t follow along are singled out and ridiculed.
    #Britt - Powerful and Continuing Nationalism. Fascist regimes tend to make constant use of patriotic mottos, slogans, symbols, songs, and other paraphernalia. Flags are seen everywhere, as are flag symbols on clothing and in public displays.

    #Skip - Scapegoating. Certain class of people blamed for the problems the leader faces, justifying new laws and military actions.
    #Britt - Identification of Enemies/Scapegoats as a Unifying Cause.The people are rallied into a unifying patriotic frenzy over the need to eliminate a perceived common threat or foe: racial , ethnic or religious minorities; liberals; communists; socialists, terrorists, etc.

    #Skip - Controls the masses through Fear Mongering
    #Britt - Obsession with National Security. Fear is used as a motivational tool by the government over the masses.

    #Skip - Violates, disrespects or refuses to agree to World Conventions on Human Rights, international norms of conduct, and other laws. All manner of excuses offered.
    #Britt - Disdain for the Recognition of Human Rights. Because of fear of enemies and the need for security, the people in fascist regimes are persuaded that human rights can be ignored in certain cases because of "need."

    #Skip - Many civil liberties restricted or suspended.
    #Britt - The people are often willing to overlook police abuses and even forego civil liberties in the name of patriotism.

    আর লিখলুম না। আশাকরি মোটামুটি বোঝাতে পেরেছি। যে ভদ্রলোকের নাম করা হয়নি বলে অনুযোগ করা হচ্ছে, তিনিই অন্যের লেখা থেকে নিয়েছেন, এবং প্রথমে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেননি। স্কিপের কথায় -
    Oh Gee, nice to see someone COPIED my list (almost verbatim!) ...
    This guy Lawrence Britt probably never bothered to read any of those books he claims as sources, when all he had to do was copy my list and sex it up a bit with a few more words ...
    I just wrote both the webmasters of that website and the originating website to complain about this obvious case of plagiarism.
    স্কিপ এই বিষয়টি নজরে আনায় পরে ব্রিট ঋণস্বীকার করেন।

    Skip Stone ২০১২ সালে দুঃখ করে বলছেন - এই লিস্টটি সর্বত্র ঘুরে বেড়াচ্ছে নেট এ। কিন্তু প্রায় কোথাও ই ওনার নাম নেই। সবই ব্রিটের নামে। এমনকি ওনার আসল লেখাটির সাইটটাও উঠে গেছে। আর তারপরই লিখলেন সেই অসাধারণ স্পোর্টিং লাইন ...
    But it was nice to see my take on fascism still floating around the net, and getting quoted in the HP... even if it wasn't my own version... It's all about the meme...

    মহুয়া মৈত্র সংসদে উৎস হিসেবে পোস্টারের কথা বলে সম্পূর্ণ সঠিক কাজ করেছেন। কারণ অন্য কারুর নামেরই কোনো গ্যারান্টি নেই দেখাই যাচ্ছে। উৎস বাছতে গাঁ উজাড় হওয়ার জোগাড়। পোস্টারে নাম থাকে না, পোস্টার পোস্টার। আর হলোকস্ট সংগ্রহশালার নামোল্লেখ যে কোনো সময়েই কিছু অখ্যাত লোকেদের নামের তুলনায় অনেক বেশি অভিঘাত সৃষ্টি করবে। যদিও গতকালের স্টেটমেন্টে তিনি লরেন্স ব্রিটের নাম করেছেন, কারণ তাঁর তো আর আমার আপনার মতো এত অঢেল সময় নেই এইসব অকাজ খোঁজার, কিন্তু সংসদে কোনো নাম না ওঠাটা অবশ্যই শাপে বর।

    লরেন্স ব্রিটের কৃতিত্ব অনস্বীকার্য। তিনি এই চিহ্নগুলিকে ফর্মূলেট করেছেন যা এখন হয়তো আইকনিক। কিন্তু যে বা যাঁরা লরেন্স ব্রিটের নামে প্রচার করছেন, তাঁরা স্কিপ স্টোনকেও যেন একটু মনে রাখেন।

    এইবার প্রমাণ। কিভাবে জানা যাচ্ছে স্কিপ স্টোনের দাবী সত্যি? ওকে, লরেন্স ব্রিটের লেখাটির যে সারাংশটি বিখ্যাত হয়েছে, তার ঠিক তলাতেই লেখা আছে -
    This article was based upon the article "The Hallmarks of Fascist Regime" by Skip Stone. (সঙ্গের লিঙ্কটি এখন আনঅ্যাভেলেবল)।
    আর লেখা দুটির মিল ওপরেই দেখিয়েছি। এই ক্রেডিটও প্রথমে দেওয়া হয়নি। শেষে স্কিপ অভিযোগ করার পরে এই ডিস্ক্লেমারটি যোগ করা হয় ২০০৮ সালে। I've noticed there is now a disclaimer notice at the bottom of the page.

    আমাদের দেশের (অর্ধ)শিক্ষিত জনগণমন যেমন মহুয়া মৈত্রের ভাষণের শেষাংশটুকুও শোনে নি, যেখানে উনি পরিষ্কার বলেছেন, Each of the seven signs I have pointed to you featured in that poster, তেমনি লরেন্স ব্রিটের লেখার লিংকটুকুই শুধু খুলে দেখেছে, নিচের ডিস্ক্লেমারটা আর পড়ে দেখার প্রয়োজনই মনে করেনি।

    শেষ করি আবার এই স্কিপের কথা দিয়েই -
    Yes, its all about the meme ...

    সূত্র:

    https://www.hipforums.com/forum/threads/the-14-characteristics-of-fascism.237793/

    https://ratical.org/ratville/CAH/fasci14chars.html

    https://twitter.com/1SarahRose/status/826116204301516800?s=19
  • dc | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ০৭:১৩384124
  • বেশ ইন্টারেস্টিং লেখা, পুরো ব্যাপারটা জানলাম। তবে আমার মনে হয় না পার্লামেন্টারি বক্তৃতা নিয়ে এতো চুলচেরা হিসেবের দরকার আছে, বিশেষ করে যেখানে জি নিউস উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে প্লেগিয়ারিজম এর অভিযোগ এনেছে। মানে এটা দেব বাবুকে বলছি না, যারা হঠাত করে "প্লেগিয়ারিজম" নামে একটা শব্দ আছে আবিষ্কার করেছেন তাদেরকে বলা। পার্লামেন্টে ভাষণের উদ্দেশ্য ছিল এটা বোঝানো যে দেশে ফ্যাসিজম জেঁকে বসেছে, আমার মনে হয় সেই উদ্দেশ্য সফল হয়েছে। আর সেজন্যই নজর ঘোরানোর জন্য জিটিভি এই রেড হেরিংটি পেশ করেছে। তবে এটাও ঠিক, তিনোরা ফ্যাসিজম নিয়ে বললে মনে হয় যেন হাঁসজারু ডিম পাড়ার চেষ্টা করছে।
  • S | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ০৭:১৭384128
  • ডিসিদা বোধয় কথাটা আমায় বললেন। শুধু একটাই কথা বলারঃ আমার একটা পেপারের কাজ প্লেজারাইজ্ড হয়েছে ২০১৪-২০১৫ সাল নাগাদ। কিন্তু সব জেনেও কিস্যু করা যায়নি।
  • S | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ০৭:২০384129
  • প্লেজারিজমের কন্সেপ্ট সব জায়্গাতেই অ্যাপ্লিকেবল যখন আপনার কাজের পাবলিকেশান আপনাকে আর্থিক বা অন্য কোনওরকমের বেনিফিট দিচ্ছে।

    https://www.bbc.com/news/election-us-2016-36832095

    US election: Melania Trump 'plagiarised' Michelle Obama
  • dc | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ০৭:৩৩384130
  • S একেবারেই আপনাকে বলিনি। বলেছি জি টিভি আর তাদের অডিয়েন্সের উদ্দেশ্যে, যাদের ৯৯% প্লেগিয়ারিজম কি বস্তু তাই জানে না। এই বক্তৃতার পর প্লেগিয়ারিজমের অভিযোগটা আনাই হয়েছিল আসল বিষয়ের থেকে নজর ঘোরানোর জন্য।

    আর আমি কাউকে কিছু বলতে চাইলে সবসময়েই তার নাম করে বলি। আপনাকে বলার হলে ভাটে আপনার নাম করেই বলতাম ঃ-)
  • sm | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ০৮:২৮384131
  • বড় এস,এই প্লেজিয়ারিজম নিয়ে এখনও হাবি জাবি লিখে যাচ্ছে।জানিনা কেন।
    প্লেজিয়ারিজম এর ডেফিনিশন ও দিয়েছি।
    যখন কেউ কোন লেখা, আইডিয়া ইত্যাদি নিজের স্বকীয় বলে দাবি করে,তখন ই সেটা প্লেজিয়া রিজম এর আওতায় আসে।
    কোন বক্তৃতায়,বক্তা যদি দাবী করে,এই বক্তব্য বা আইডিয়া টি তার নিজস্ব,তবেই সেটি কে এর আওতায় আনা যায়।আমরা বক্তৃতায় অহরহ কোটেশন উল্লেখ করে থাকি। যার ইচ্ছে সে খুঁজে নেবে।
    এক্ষেত্রে মহুয়া মৈত্র তো উল্লেখ ই করে দিয়েছেন এটির সোর্স অন্যত্র।এখনও এ নিয়ে ফালতু হ্যাজ এর মানে কি?
  • Deb | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১১:২৭384132
  • ডিসির সঙ্গে সহমত। একেবারেই, পার্লামেন্ট তো থিসিস লেখার জায়গা না। সেইসময় অনেকেই নানারকম 'গবেষণা' করছিলো, আমিও একটু নেট ফেট ঘাঁটলুম, এই আর কি।
    মহুয়া মৈত্র ক্যাটাগরিকালি তাঁর ভাষণে সোর্স কোট করে দিয়েছেন, এরপরেও এটা নিয়ে বিতর্ক ও অভিযোগ তোলা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সজ্ঞান মিথ্যাচার ও ডাইভার্সনের অপচেষ্টা মাত্র। পাবলিক এত কিছু বুঝবে না, আর টুকলি বা চুরি বলে চিৎকার করবে, আর তাই হয়েওছে। খুবই সুচারু পরিকল্পনা ছিলো।
  • PT | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৩:৩৮384133
  • এখানে কি শুধুই কুম্ভীলক বৃত্তি নিয়ে আলোচনা হবে? দ্বিচারিতার প্রশ্ন গ্রাহ্য হবেনা?
  • r2h | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৩:৪১384134
  • দ্বিচারিতা তো বটেই, এ নিয়ে মনে হয় না কারো কোন আপত্তি আছে।
    ডিফেন্ড করতে চাইলে বড়জোর কেউ বলতে পারে সিপিএমও খারাপ, বা বিজেপি আরো খারাপ।
  • PT | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৩:৫০384114
  • ঠিক তা নয়।
    বক্তৃতায় যা বলা হচ্ছে সেটা একজন রাজনীতিবিদ যদি নিজের স্থানীয় বা রাজ্যের রাজনীতিতে প্রতিফলিত করতে না পারেন তাহলে সব কথাই টুকলি বলে মনে হয়। মানে অন্যে এইসব জাতীয় কথা বলেছিল, শুনতে ভাল আর করে দেখাতে না হলে আরো ভাল, তাই বক্তৃতায় সেইসব উগড়ে দিয়ে খ্যাতি লাভ করা গেল....এই আরকি!!
    শুধু উপস্থাপনার জন্য ১০০ তে ১০০!!
  • sm | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৪:০০384115
  • পিটির কাছ থেকে তৃণ সাংসদ ১০০তে ১০০ পেয়েছেন মানে উনি সেরা সাংসদ পুরষ্কার পাবেন ই।
    নি :সন্দেহে।
  • PT | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৪:০৩384116
  • শুধু উপস্থাপনার জন্য। .........content টুক্লিফায়েড।
  • PM | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৪:৫৯384117
  • মহুয়ার ব্যাকগ্রাউন্ড ইন্ভেস্টমেন্ট ব্যান্কিং এ । জে পি মরগ্যান চেস এ কাজ করতেন আগে। তারপর রাজনীতি। ইন্টারেস্টিং
  • sm | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৫:০০384118
  • কেমন চোস্ত ইংলিশ বলতে পারে দেখেছেন?তেমনি দক্ষ হিন্দি ও বাংলা তেও।
    একবার তুলনা করুন তোতলিয়ে ইংলিশ বলা বাম দাদু দের সঙ্গে।
  • r2h | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৫:০৩384119
  • সেরকম হলে তো মম ব্যান ফেল।
  • sm | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৫:০৯384120
  • আবার মিমি ,নুসরত কে দেখুন।ইউ টিউবে কিছু ইন্টার ভিউ আছে।তিনটে ভাষাতেই সাবলীল দক্ষতা!এক কথায় ব্রিলিয়ান্ট!
    মমতার কিন্তু তিনটে ভাষাতেই বক্তব্য রাখতে কোন জড়তা লক্ষ্য করি নি।
    এটাও লক্ষ্যণীয়।
  • PT | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৫:১০384121
  • "তোতলিয়ে ইংলিশ বলা বাম দাদু"
    কি চোস্ত বাংলা লিখতে পারেন sm!!
  • | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৫:১৫384122
  • অরে নাহ! তুলনা করতেই যদি হয় তো মমব্যানের ইংরিজির সাথে তুলনা করা উচিৎ। কিম্বা পাত্থো চাটুজ্জের সাথে।

    যদিও এই গোটা পয়েন্টই কিরকম ঘিনঘিনে মানসিকতার বলে মনে করি। বেশ ওয়াক থু টাইপের মানসিকতা।
  • sm | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৫:১৬384123
  • ঠিক যেমন সূর্য্য বাবু, মমতার ইংলিশ উচ্চারণের সমালোচনা করেছেন,তেমনি।
    উনি নিজে কি রকম ইংলিশ বলেন খেয়াল ছিল?
  • | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৫:২০384125
  • আমাকে বললেন নাকি? তাহলে একেবারেই ক্যাঁইক্যাঁই ঝগR টাইপের অসার কথা। সুর্য্য যথেষ্টই ঘিনঘিনে মানসিকতা থেকে লিখেছেন।

    এই ইংরিজি বলতে পারা না পারা এলিটিস্ট অ্যাটিচ্যুডই ওয়াআঅক ত্থুহ টাইপ।

    আর প্রেজেন্টেশান মানে শুধু বলা নয়, উপস্থাপনা।
  • sm | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৫:২৬384126
  • না ,আপনাকে বলি নি।
  • | ***:*** | ২৭ আগস্ট ২০১৯ ১৫:২৮384127
  • ধন্যবাদ
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন