এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • তাতিন | ***:*** | ১৯ মে ২০১৯ ০৯:৪২383713
  • সর্বমঙ্গল পর্ব

    গ্রামবাসী ভাসি যায় নদীর প্লাবনে।
    শুনিয়া ত্বরিতে দিদি কী উদ্বিগ্ন মনে।।
    কহেন ও ড্রাইভার বার করো গাড়ি।
    উহাদের পাশে গিয়া বিষাদ নিবারি।।
    আসিলেন বহুদূর অকুস্থল দেবী।
    মহামায়া যেন নরনারায়ণ সেবি।।
    খুঁজেন আর্তজনে বিতরেণ ত্রাণ।
    ধন্য ধন্য করে উঠে দেব অধিষ্ঠান।।
    কত ঘর ভাসিয়াছে প্রলয়ের জলে।
    নিরূপিতে গ্রামান্তরে ভ্রমি জঙ্গলে।।
    প্রবেশিলা দেবী, অহ সন্ধ্যা সমাগত।
    পথ নাহি বুঝা যায় জলমগ্ন কত।।
    আপন কোটরে বসি লক্ষীপেঁচা জুটি।
    দেখিলেন বনমাঝে দেবীর মুকুটি।।
    পেঁচা কয় পেঁচানিরে ইহজন্ম মাঝে।
    ভেবেছি কি লক্ষীদেবী দেখা দেবে সাঁঝে।।
    যাও সখী দেবীপদে প্রণতি জানায়ে।
    তব পুণ্যে তরি সবে সংসার নায়ে।।
    সর্বলক্ষীর সেরা বঙ্গলক্ষী রূপ।
    শ্রদ্ধা লয়ে পেঁচানিটি নামে আসি ঝুপ।।
    দেখিলেন দিদি তাঁর করুণার চোখে।
    ধন্য পক্ষী শকটগাত্রে মস্তক ঠোকে।।
    চলিল দেবীর গাড়ি গহীন এক বনে।
    সকল জীবের প্রতি মমতা বর্ষণে।।
    পথিমধ্যে কালকেউটি ফণা উঁচাইলা।
    নীলকন্ঠসুতা সে কি স্বয়ংই আসিলা।।
    সকল বিষের তিনি করি উপশম।
    সর্বজীবে বিছাবেন শান্তি পরম।।
    তৎক্ষণাৎ দেবীচিত্তে স্মরণ আসিলা।
    মানুষের উপকারে এই মর্ত্যলীলা।
    বলিলেন ড্রাইভার ফিরে চলো আজ।
    মানবের মাঝে আরো বাকি আছে কাজ।।
    বহু পরে দেখিলেন বিপন্ন ধরণী।
    ধনিকের পাপে ত্রস্ত অরণ্যের প্রাণী।।
    তাঁহাদের অধিকার মনে করাইতে।
    বাখাইলেন কিস্সা সভাকার প্রীতে।।
    মহাদেবী মহাবোধি করুণা অপার।
    তাঁহার পাঁচালি স্তবে কমে পাপভার।।
  • তাতিন | ***:*** | ১৯ মে ২০১৯ ০৯:৪২383712
  • ফণীদমন পর্ব-
    দিল্লি মসনদে বসি গরিবের খুনি।
    সদাগরে ডাকি কহে লহো লাভ গুণি।।
    লাভের মাদকে তারা বিষাইল বায়ু।
    পুড়িল জীবের বাস ক্ষয় হল আয়ু।।
    বিষের প্রকোপ বহে গঙ্গার বারি।
    মিশিল সমুদ্রজলে গরল উগারি।।
    এতেক দেখিয়া ক্রোধে সাগরের রাজা।
    তাপেতে কাঁপিয়া কহে দিতে হবে সাজা।।
    ক্রোধ জমিয়ে ক্রমে বাড়ে এল নিনো।
    অর্থ অনর্থনীতি যাহা কিছু কিনো।।
    সকলই ধূলিতে যাবে লুপ্ত হবে প্রজা
    বসুধার ক্রোধে ছিন্ন দারুদেব ধ্বজা।।
    ক্রমে ক্রমে উত্তাপে জমে যে অশনি।
    সমুদ্র পাঠায়ে দিল দুর্মদ ফণী।।
    বৃহৎ ঘূর্ণি তার অক্ষিপাত যথা
    নিশ্চিত প্রলয় তথা নাহিক অন্যথা।।।।
    ঝড়ের আভাস মাত্র নরনারী গণে।
    সংসার ছাড়িয়া দূরে ভাগে পলায়নে।।
    ঔড্রদেশ ছারখার করিয়া সে ক্ষয়।
    হেনকালে বঙ্গে আসি ঘটাবে প্রলয়।।
    তথায় সীমানা হয় হিজলি শহর।
    মাগিছে মানুষ সেথা দেবতার বর।।
    বাঙালির দুঃখ দেখি জগদীশ্বরী।
    ভগিনীর রূপে তথা আছে আলো করি।।
    আসিলেন দেবী দিদি ফণী সম্মুখে।
    বুদ্ধ যেন দেখিলেন মারের গুরুকে।।
    দিদিরে দেখিয়া তার দানব হৃদয়।
    মানবের কল্যাণে প্রশমিত হয়।।
    তৎক্ষণাৎ কমাইল নিজ রাগদ্বেষ।
    ঘূর্ণিবেগ কমিল স্বস্তি পেল দেশ।।
    এইরূপে বাঙালিরে বাঁচালেন দিদি।
    তাঁহার পাঁচালি স্তবে বাঁচিবে এ নিধি।
  • তাতিন | ***:*** | ১৯ মে ২০১৯ ০৯:৪৩383714
  • ইমামকল্যাণ পর্ব

    মন্ত্রের সাধন তরে বাঙালির দেবী।
    পূজিত হয়েন নরনারায়ণ সেবি।।
    জনতার হর্ষে সুখে প্রসন্ন মূরতি।
    তাহাদের দুঃখ তাঁর ব্যথা জাগে অতি।।
    মুহুর্মুহু সাক্ষ্য করি মানবের ক্লেশ।
    ধ্যায়েন কীরূপে হবে সুস্থ পরিবেশ।।
    শত মানুষের জ্বালা গুটিকের জালে।
    শত প্রাণ হত্যা হয় লোভের করালে।।
    ধর্মবোধ পাপভয় বিসরিত আজি।
    পুষ্করী বুজায়ে সেথা উঠে হর্ম্যরাজি।।
    খাদ্যে মিশিছে বিষ বিজ্ঞানের ছলে।
    দ্বেষ রাগ ছড়ায়েছে শান্ত অঞ্চলে।।
    মাটির গভীর হতে লয়ে ভৌমজল।
    ভবিষ্যৎ না ভাবিয়া ক্রীড়া করে খল।।
    সকলই সিদ্ধ এবে বাজারের দামে।
    অরণ্য নষ্ট করি খনকেরা নামে।।
    সকল মানুষই তার ভগিনী ও ভ্রাতা।
    উহাদের কষ্ট ভাবি দিদি শোকাহতা।।
    গান্ধীমূর্তি মানসাক্ষে নিলেন স্মরিয়া।
    ধ্যানের ভারত তিনি দিবেন গড়িয়া।।
    ধর্মবোধ জাগাইবেন সবাকার মনে।
    বিবেক পুনঃ স্থিত হবে আপন আসনে।।
    তথাগত সম তাঁর করুণা অপার।
    সর্ব অন্তরে হোক মূরতি তাঁহার।।
    বঞ্চিত নিজ দাবি অধিকার বলে।
    আপন শক্তিতে তাহা লবে করতলে।।
    জাগ্রত করি সবে কর্তব্যবোধ।
    জল ধরো ভরো করো মৃত্তিঋণ শোধ।।
    করুণাসাগর দিদি ভাবিলেন সার।
    জনে জনে ধর্মপথে ফিরাবো আবার।।
    কিন্তু ধর্মের পথে জটিল সে দ্বার।
    ধর্মব্যবসায়ীদের নিয়ত বিহার।।
    দুরাচারী ভ্রাতৃদ্বেষী ধর্ম অছিলায়।
    বিদেশি শোষক হাতে দেশকে বিকায়।।
    ধর্ম ইথে হইয়াছে সন্ত্রাস কারণ।
    ধর্মযুদ্ধে একপক্ষে থাকে দুর্যোধন।।
    সেই পথ শ্রেষ্ঠ যাতে যায় মহাজন।
    অন্যপথে নারী-অপহারক রাবণ।।
    অতএব বাছিলেন শ্রেষ্ঠ পথটিকে।
    মানবকল্যাণ রাখা আছে সেই দিকে।।
    সব ধর্মের শ্রেষ্ঠ পন্থা এক হয়ে থাকে।
    ধর্মনিরপেক্ষ পথ বলে যে তাহাকে।।
    সব ধর্মে কিছু কিছু স্থানভেদ আছে।
    উপাসনা পন্থা ভিন্ন বিভিন্নের কাছে।।
    যেরূপ হিন্দু যে যে বাংলায় স্থিত।
    বলিরাজপুত্র বঙ্গ তার পূর্বপিতঃ।।
    সেই অর্থে বাঙালিরা অসুরের কুল।
    অমৃত মন্থনে যারা করিয়াছে ভুল।।
    বিষ্ণুর মোহিনী রূপ সুধা ভাণ্ডারি।
    অসুরেরা হারিয়াছে লোভিয়া সে নারী।।
    বলিলেন দিদি বলো নমো বিষ্ণু মাতা।
    উপুড় হইয়া যাবে অমৃতের হাতা।।
    এইরূপে কিছু কিছু সম্প্রদায়গত।
    ধর্মতত্ত্ব মহাদেবী করেন সঙ্গত।।
    ইহার উপরে যা যা সার্বজনীন।
    দ্বিনের উপাসনা হবে পূজিলে যে দীন।।
    বলিলেন ধর্ম হয় সমাজে বহতা।
    শুনিতে হইবে মহাজনেদের কথা।।
    দেখিলেন মুসল্লির আছে সে অভ্যাস।
    পাঁচবার নামাজে যে বসে বারোমাস।।
    তাসবী তাহমী তাহমিদ করি উচ্চারণ।
    সম্মুখে রসুলের লহে নিদর্শন।।
    দিদি কন এই কার্য দরকার আজি।
    মুসলমানের ঘরে বাড়ুক নামাজি।।
    মুয়াজ্জিনেরা দিবে আজানের ডাক।
    সর্বলোকে ইমামের পিছনে দাঁড়াক।।
    যদি বা ভ্রান্ত পথে কদাপি যাইবে।
    আল্লার শ্রীমুখ বাণী পথে দাঁড়াইবে।।
    প্রতিবেশী হিন্দুগণ দেখি সে স্বভাব।
    ক্রমে ক্রমে আচরিবে স্বীয় ধর্মভাব।।
    হরির লুঠেতে ভাগ করিবে ভোজন।
    কালীনামে শক্তি পাবে সর্ব অভাজন।।
    নিজ লোভ ত্যাগ করি দরিদ্র সেবিবে।
    জল জঙ্গল মাটি সবেরে পূজিবে।।
    ধর্মে বাধিবে তার করিলে পীড়ন।
    ক্ষুধিতরে করিবে সে ভোজ্য বিতরণ।।
    অদ্য আমরা দেখিয়াছি রশিদি ইমাম।
    পুত্রশোক ভুলে করে শান্তি ধর্মনাম।।
    গঙ্গাপুত্র সন্ন্যাসীরা দিয়া আত্মাহুতি।
    নদী হইতে সরাইবেন দূষণ ভ্রুকুটি।।
    সুতরাং ধর্মপথই শ্রেষ্ঠ পথ বটে।
    শত সাধকের সাধ্য দিদির নিকটে।
    অনুরূপ পথে তিনি আনেন সুদিন।
    সূচনায় আলো হাতে ইমাম মুয়াজ্জিন।।
    তাঁহাদের উপকারে সাহায্যের হাত।
    সমাজশিক্ষকের যেন পূর্ণ হয় পাত।।
    সেই ব্যবস্থা তিনি করিলেন দেবী।
    ধর্মপথের আয়ে গুরুপদ সেবি।।
    দেখিল জগৎবাসী অপার মহিমা।
    সর্বধর্ম কামে ছিন্ন সম্প্রদায় সীমা।।
    যাঁর মধ্যে জগতাত্মা স্বয়ং প্রকাশ।
    ঈশ্বরের সব নামে তাঁর প্রতিভাস।।
    হে দিদি করুণানিধি বারিধি দয়ার।
    তব নামে শান্তি পাক সব পরিবার।।
  • তাতিন | ***:*** | ১৯ মে ২০১৯ ০৯:৪৫383715
  • মোদীসংহার পর্ব
    --------

    হিন্দু-মুসলমান আদি যত নরনারী।
    কাঁদিছে বিপন্ন হয়ে ত্রাহি রব ছাড়ি।।
    কাঁদে বৃদ্ধ কাঁদে শিশু কাঁদে পশুপ্রাণী।
    দানবের রাজ্যে নদী বিষাদবাহিনী।।
    ব্যবসার অভিঘাতে হইয়াছে গুড়া।
    মনোকষ্টে কাঁদে ক্ষীণ আরাবল্লীচূড়া।।
    বহুক্লেশে উপনীত যত বনবাসী।
    তাহাদের জমি খাবে এই সর্বগ্রাসী।।
    স্বীয় নামে গৃহে গৃহে বিভেদের জ্বালা।
    দেখিয়া দেশের কোণে কাঁদে রামলালা।।
    ভারতের দুঃখ দেখি প্রভু নারায়ণ।
    শেষনাগ ক্রোড়ে করে একান্তে রোদন।।
    আল্লার রসুল অতি খেদেতে কহিলা।
    শান্তি দাও রব এর খর্ব করে লীলা।
    দুঃখ ভরা এই দেশে নির্বাণ দুষ্কর।
    করুণায় বিচলিত বুদ্ধ দীপঙ্কর।।
    এসব বুঝিয়া এই জগতের দিদি।
    ভারতের দুঃখে তার ক্ষুব্ধ হয় হৃদি।।
    বলিলেন যদিবা কার্য অতীব ভীষণ
    তথাপি দেশের তরে জীবনের পণ।।
    শত্রু দেখ মূর্ত এক ধূর্ত রক্তবীজ।
    চারিদিকে চর তার করে গিজগিজ।।
    সকল আয়ুধ আমি স্বয়ং গ্রাসিবো।
    দেশের মানুষে জনে জনে বাঁচাইবো।।
    কোটি মানুষের প্রেম আমার ভিতর।
    দেখিব কেমনে রক্ষা পায় সে ইতর।।
    পুনঃ শান্তি পারাবার হইবে এ দেশ।
    অপকারী বানিয়ার রাখিব না শেষ।।
    হে দেবি, মানবসেবী, মিনতি আমার।
    এই পর্বে দ্রুত করো মোদীসংহার।।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন