এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সোশ্যাল মিডিয়ার হ্যানোত্যানো

    pi
    অন্যান্য | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮ | ১৩১৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | ***:*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৮:৫৫380866
  • সোশ্যাল মিডিয়া ও মেন্টাল হেল্থ নিয়ে বেশ গবেষণা হয়ে চলেছে বেশ কিছুদিন ধরে, তার মধ্যে কিছু কিছুর রিপোর্ট কার্ড এসেছে।
    যেমন এটা, সময় নেই হাতে , তাই আপাতত কোট করেই রাখি। অভি, স্বস্তিদা বা আর কেউ একটু মূল পেপার, স্তাডি ডিজাইন ইত্যাদি দেখে নিয়ে লিখলে ভাল হত।

    In the first experimental study of Facebook, Snapchat, and Instagram use, University of Pennsylvania psychologist Melissa G. Hunt showed a causal link between time spent on the platforms and decreased well-being

    UNIVERSITY OF PENNSYLVANIA

    The link between the two has been talked about for years, but a causal connection had never been proven. For the first time, University of Pennsylvania research based on experimental data connects Facebook, Snapchat, and Instagram use to decreased well-being. Psychologist Melissa G. Hunt published her findings in the December Journal of Social and Clinical Psychology.

    Few prior studies have attempted to show that social-media use harms users' well-being, and those that have either put participants in unrealistic situations or were limited in scope, asking them to completely forego Facebook and relying on self-report data, for example, or conducting the work in a lab in as little time as an hour...

    https://www.voanews.com/a/study-links-social-media-to-depression-loneliness/4652794.html

    এর আগে একটা সার্ভে করে নানা সোশ্যাল মিডিয়ার র‌্যান্ক বের করা হয়েছিল, ইন্স্টাগ্রাম , স্ন্যাপচ্যাট, লস্ট হয়েছিল, ইউটিউব প্রথম, ফেসবুক ছিল মাঝামাঝি
    https://www.telegraph.co.uk/news/2017/05/19/instagram-ranked-worst-social-network-young-peoples-mental-health/

    এমনকি ফেসবুক, ইন্স্টাগ্রামকে এই ক্ষতির দায়িত্বও নিতে বলা হয়েছে।
    Facebook and Instagram should be forced to fund treatment of mental health problems because of the damage caused by social media, the head of the NHS has suggested.

    Simon Stevens said the Government should consider introducing a "mental health levy" to fund NHS treatment of problems fuelled by such websites.

    It follows concern that levels of anxiety, distress and depression among children and teenagers are reaching epidemic levels, with one in five teenage girls self-harming.

    Mr Stevens told a global summit that there is now a compelling body of evidence demonstrating the damaging impact of social media on children, which appears to be fuelling rising admissions to mental health services.

    ফেসবুক, ইন্স্টা, স্ন্যাপচ্যাট কমালে ছাত্রছাত্রীদের একাকিত্ব, ডিপ্রেশনও কমেছে বলছে, এই স্টাডিগুলোও কেউ ভাল করলে দেখলে ভাল হত।
    https://www.psypost.org/2018/11/students-who-limit-use-of-facebook-snapchat-and-instagram-see-significant-reductions-in-loneliness-and-depression-52564

    এবার পড়ে যা মনে হল, যত বেশি ছবি নির্ভর সাইট, তত বেশি ক্ষতিকর, হয়তো সবকিছুতেই শো অফ প্রবণতা বাড়ানোর জন্য, সেটাকে নর্মালাইজ করে দেওয়ার জন্য, প্রচণ্ডভাবে ও আক্ষরিকভাবেই ইমেজনির্ভর ইমেজবিল্ডিং প্র্যাকটিস ই তদ্বজনিত প্রতিযোগিতা এসে যাওয়াকে কিছুটা দায়ী তো করা হচ্ছে। এই সেদিনই কিছু লোকজন আলোচনা করছিলেন, দামি গাড়ি বাড়ি জামা জুতো কিনে আনন্দের খার শেয়ার করা একরকম, কিন্তু সেটার ডিস্প্লে কোন পর্যায়ে শো অফ হয়ে যায় সেই মাত্রাজ্ঞান আগে হয়তো তাও ছিল, শো অফ ব্যাপারটা একরকম করে খারাপই মনে করা হত, এখন সেটাই ইন থিং, এগুলো কি ক্ষতি করছে না ? নানা আআপ দিয়ে ক্রমাগত নিজেদের সুন্দর দেখিয়ে যাওয়া ছবি পোস্ট, ইন্স্টাগ্রামে বোধহয় সেসব আরো বেশি হয়, ভাল আইডিয়া নেই, স্ন্যাপচ্যাটে কী হয় জানিনা, তো জানেন যাঁরা একটু লিখুন না।

    আজ দোলনদির এই লেখাটা পড়তে পড়তে মনে হল, বাকি অনেককিছুতে একমত, কিন্তু সঞ্গে সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকাও এখানে আসে। এই শো অফ, তাকে গ্লোরিফাই করা আর তা নিয়ে আমাদের আদেখলপনায় শক্তপোক্ত ব্রিজ কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া। ফেসবুক খুল্লেই, কোন সার্চ করতে গেলেই সমানে এইসব ছবি, এইসব ভিডিও খবর, না চাইলেও চোখ যাবেই, আটকাবেই, কিছুটা সময় দিয়ে হলেও পড়বেনই। শুধু বিয়ে বলে না, ব্রিটিশ রাজারাণী যুবরাজ যুবরাণী থেকে শুরু করে গ্ল্যামর দুনিয়ার সবার জীবনের সমস্ত হ্যানোত্যানো , যা ট্যাবলয়েড মেটিরিয়াল, সেসব তো আমাদের কাগজগুলোতে, বিশেষ করে ডিজিটাল ভারশন তো এইঅব চাটনি দিয়েই টেনে রাখে, এগুলোও প্রচণ্ড বেড়ে গেছে, আর তার মাধ্যম বা বড়সড় অনুঘটকও হয়ে উঠেছে ফেসবুক ট্যুইটার। খুল্লেই এইসব। স্ক্রোল করতে গেলেই এইসব। আর কী ভয়ন্কর, গুগল খুল্লেও এইসব খবরই ! একবার এসবে ক্লিক করলেই এই খবরই সমানে দেখাতে থাকে। কই অন্যধরণের খবরাখবরও যে পড়ি, সেসব তো কই সাজেশনে সেভাবে আসেনা ! এসবই নির্ঘাত বড়সড় টাকার খেলা।

    বাকিরা কী বলেন, জানতে মুন্চায়।
    ইমেজনির্ভরতা নিয়েও।

    এসবের মধ্যে মনে হল গুরুচণ্ডালিও তো সোশ্যাল মিডিয়াই, গুরু কোথায় কীভাবে পড়তে পারে, এরকম স্টাডি বা র‌্যান্কিং হলে ? ঃ)
  • pi | ***:*** | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৬:৫৪380876
  • লেখাটা ভাল খোরাক করেছে। এখানেও এই সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ারিং এর কথা বলেছে। নাহলে এই প্রিপোস্ট ওয়েডিং সেলিব্রেশন, যা বহুসময়ই নিতান্ত শো অফ কিম্বা খোরাক, এরকম মহামারী আকার নিত?

    <https://qrius.com/what-our-obsession-with-over-celebrating-weddings-birthdays-and-now-even-divorces-says-about-us/>
  • Ritam Ghosal | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:১৫380882
  • অভিনেতা জিম ক্যারি কয়েকদিন আগে একটি টুইট করেন এই মর্মে যে তাঁঁর সন্দেহ তাঁর স্মার্টফোনের ফেসবুক ও গুগল অ্যাপ তাঁকে স্টক করছে, কারণ তিনি বেশ কিছু বন্ধুবান্ধবের সাথে কোন বিষয় নিয়ে অফলাইনে আলোচনা করলেও ফেসবুকে সেই সংক্রান্ত প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন দেখতে পান তিনি। মানে ধরুন আপনি স্কুলজীবনের তিন চারজন বন্ধুর আড্ডায় সপ্তাহান্তে ডুয়ার্স ঘুরে আসার প্ল্যান করলেন আর কি আশ্চর্য , বাড়ি ফিরে ফেসবুক খুলেই দেখলেন ডুয়ার্সের কোন হোটেলে ১০% , কোথায় ১৫% ছাড় সেইসব বিজ্ঞাপন। অথবা ওলা আউটস্টেশনের বিজ্ঞাপনে কলকাতা থেকে জলদাপাড়া ট্রিপে বিশেষ রিবেট, শুধুমাত্র এই সপ্তাহের জন্য। হয় না? জিম ক্যারির-ও হয়েছিল।সেই টুইটারের কমেন্টবক্সে ক্যারির মন্তব্যকে নিয়ে প্রচুর ইয়ার্কির পাশাপাশি বেশ কিছু মানুষ মেনেও নিয়েছিলেন তাঁদের সাথে এমনটা হয়েছে। সন্দেহটা দানা বাঁধে যখন এক্স ফেসবুকার ও লেখক অ্যান্টনি গার্সিয়া মার্টিনেজ গার্জিয়ান পত্রিকায় একটি নিবন্ধে দাবী করেন ফেসবুকে চাকরীর দুইবছরে তাঁর কাজ ছিল এককথায় র ডেটাকে অর্থে রূপান্তর করার।২০১২ সাল থেকে ফেসবুক এই ইউজার ডেটার উপর ভিত্তি করে মাইক্রো অ্যাডভার্টাইজিংকে প্রাধান্য দিতে শুরু করে। দ্য অস্ট্রেলিয়ান পত্রিকা প্রকাশিতব্য একটি প্রবন্ধে ২০১৬ (এটা ১৭-ও হতে পারে, শিওর নই) নাগাদ ফেসবুকের দুজন এক্স এক্সিকিউটিভ ডেভিড ফার্নান্ডেজ ও অ্যান্ডি সিনের মত অনুযায়ী ফেসবুক অল্পবয়সী ইউজারদের আপডেট, ছবি ইত্যাদি থেকে তাদের মনের অবস্থা ডিটারমিন করতে পারে। গার্জিয়ানের ভাষায় the company can monitor posts and photos in real time to determine when young people feel “stressed”, “defeated”, “overwhelmed”, “anxious”, “nervous”, “stupid”, “silly”, “useless” and a “failure”.
    অস্ট্রেলিয়ানে শেষমেশ রিপোর্ট্টা বেরোয়নি, কিন্তু দাবী করা হয়েছিল সিন ও ফার্নাডেজের বানানো একটি প্রেজেন্টেশনে বলা হয়েছে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের ১.৯ মিলিয়ন স্কুল ছাত্র, ১.৩ মিলিয়ন কলেজ ছাত্র এবং ৩ মিলিয়ন ইয়ং প্রফেশনালের ডেটা ফেসবুকের হাতে রয়েছে এবং বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে যা টাকার বিনিময়ে প্রোভাইড করা হয়। কি রকম ডেটা? অস্ট্রেলিয়ানের রিপোর্ট অনুযায়ী –
    the data available to advertisers includes a young user’s relationship status, location, number of friends on the platform and how often they access the site on mobile or desktop. The newspaper reported that Facebook also has information on users who are discussing “looking good and body confidence” and “working out & losing weight”.
    Facebook can further analyze how users are “representing emotion and communicating visually”, the Australian said. The report also claimed that Facebook is able to understand how emotions are communicated at different points during a young person’s week.
    “Anticipatory emotions are more likely to be expressed early in the week, while reflective emotions increase on the weekend,” the document said, according to the Australian. “Monday-Thursday is about building confidence; the weekend is for broadcasting achievements.”
    ফেসবুক প্রকারন্তরে তাদের ত্রুটি মেনে নেয় এবং তাদের রিসার্রচের জন্য নতুন গাইডলাইন আনার কথা বলে।তবে এ-ও দাবী করা হয়যে রিসার্চের পদ্ধতি খবরের কাগজের রিপোর্টের থেকে একটু অন্যরকম এবং রিসার্চের ডেটা বিষয়ে -- the research was “based on data that was anonymous and aggregated

    ---কোটেশন গুলো কপি করলাম নেট থেকে
  • Ritam Ghosal | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:১৫380881
  • চমথ পালিহাপিথিয়া-র একটা ইন্টারভিউ দিলাম। শুনে দেখুন, ভাল লাগবে
  • Ritam Ghosal | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:১৫380880
  • চমথ পালিহাপিথিয়া-র একটা ইন্টারভিউ দিলাম। শুনে দেখুন, ভাল লাগবে
  • Ritam Ghosal | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:১৬380883
  • সবচেয়ে আশ্চর্যের হল, এক্স ফেসবুকার ট্রিস্তান হ্যারিসের এই টেড টক। এটা অবশ্যই শুনুন সকলে ।
    জোলা'স অ্যালগরিদম জানেন তো? আপনার স্যাট স্কোর,আপনার পারচেজ হ্যাবিট, ব্রাউজার সার্চ হিস্ট্রি,ট্রাভেল হ্যাবিট, ইমেল,ফোন কল, বন্ধুবান্ধবের সার্কেল ইত্যাদি থেকে অ্যালগরিদম বুঝে ফেলে আপনি ভবিষ্যতে রাষ্ট্রের জন্য বিপজ্জনক কিনা।এটা গল্পকথা।কিন্তু বাস্তবে হতে বেশি বাকি নেই

    https://www.ted.com/talks/tristan_harris_the_manipulative_tricks_tech_companies_use_to_capture_your_attention?fbclid=IwAR08sgZVV6qb6FHtxE-ce6qhDiQIm3FCFKUF_Y5BIOOdCqqfsm5_YDFbnGM#t-293926
  • dc | ***:*** | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৯:৩৪380867
  • জিম ক্যারির টুইটের কথা জানতাম না, কিন্তু এরকম বেশ কয়েকবার আমার সাথে হয়েছে। এমনকি এখানে ভাটিয়ালিতে দুয়েকবার এনিয়ে পোস্টও করেছি। একবার পন্ডিচেরিতে যাবার কথা আলোচনা করেছিলাম, তারপরেই ফোনে দেখি অ্যাড আসছে পন্ডির রেস্টুরেন্ট না কিসব নিয়ে। আমার দুয়েকজন বন্ধু বা আত্মীয়র সাথেও এরকম হয়েছে। ইন ফ্যাক্ট এই ভয়ে অ্যালেক্সাও কিনিনি।
  • pi | ***:*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১৯ ১৮:২৯380868
  • name: dc mail: country:

    IP Address : 232312.164.673423.136 (*) Date:03 Jan 2019 -- 03:55 PM

    একটা কথা ভাবছিলাম। কেরলে যেসব কান্ড হচ্ছে, আজকের মতো মিডিয়া আর সোশ্যাল মিডিয়া থাকলে কি সতীদাহ প্রথা বা বিধবা বিবাহ প্রথা লোপের বিরুদ্ধেও এরকমই আন্দোলন হতো? সতীদের পুড়িয়ে মারতেই হবে, বা বিধবাদের কোনমতেই আবার বিয়ে বরদাস্ত হবে না, এই মর্মে কি প্রচুর পোস্ট পড়তো আর নেতারা জ্বালাময়ী বিবৃতি দিতেন? আমার তো মনে হয় হতো (দিতেন), তখনকার দিনে সোশ্যাল মিডিয়া থাকলে বোধায় সতীদাহ বন্ধই করা যেত না।
  • dc | ***:*** | ০৩ জানুয়ারি ২০১৯ ২০:৩৩380869
  • পাই ম্যাডামকে ধন্যবাদ।

    sm প্রশ্ন করেছেন, সোশ্যাল মিডিয়া কি তাহলে রিগ্রেসিভ? এটার একটা অবভিয়াস উত্তর হতে পারে যে সোশ্যাল মিডিয়া তো স্রেফ একটা টুল, বা কমিউনিকেশানের একটা মাধ্যম, কাজেই এটা প্রোগ্রেসিভও না রিগ্রেসিভও না। তবে নানানরকম পেপার পড়ি মাঝে মাঝে, যেখানে বলা হচ্ছে যে সোশ্যাল মিডিয়া যেভাবে ইমোশান অ্যাম্প্লিফাই করতে পারে সেরকমটা আগে খুব একটা হতো না। এই অ্যামপ্লিফিকেশান পজিটিভ বা নেগেটিভ ইমোশন দুয়েরই হতে পারে, আর দুরকম উদাহরনই আমরা প্রচুর দেখি। মানে ফিল গুড টাইপের ঘটনাও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচুর ছড়ায়, আবার পোলারাইজিং মেসেজও প্রচুর ছড়ায়। যার ফলে গুজব ইত্যাদি ছড়ানোর কাজও বোধায় আগের থেকে অনেক বেশী সোজা হয়ে গেছে।

    আরেকটা কথা মনে হয়, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহার করে কারা অডিয়েন্সকে ম্যানিপুলেট করার চেষ্টা করছে। এখন যেমন আমাদের দেশে বিজেপি আর কং দুজনেই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহার করে নিজেদের পক্ষে বা অপোনেন্ট পার্টির বিপক্ষে পার্সেপশান তৈরি করার চেষ্টা করছে। আগেকার দিনে এই কাজটা রেডিও বা খবরের কাগজ দিয়ে করার চেষ্টা হতো, কিন্তু এগুলোর রিচ আজকের স্মার্টফোনের মতো ছিলনা, ফলে এখনকার মতো ডিসেন্ট ম্যানুফাকচার করা বা আন্দোলন তৈরি করাও আগে কিছুটা কঠিন ছিল। এই সব নিয়েই ভাবছিলাম আর কি।
  • pi | ***:*** | ২০ জানুয়ারি ২০১৯ ১২:০৬380873
  • ei tathyagulo sab Thik?

    Take Action Now!
    Avaaz usually sends about one email per week, offering a chance to take quick action on an urgent global issue. If you received this message in error, or would prefer not to receive email from Avaaz, click here to unsubscribe or contact us here

    Dear friends,

    We’ve been hijacked.

    The internet was supposed to connect all of humanity like never before -- beyond any boundaries, race or religion.

    But the fascist forces that led the world into darkness 80 years ago are spreading their tentacles again, deploying vast armies of fake accounts to turn us against each other. To make us distrust, hate, even kill each other!

    In India, innocent men and women were massacred after fake stories about them stealing children spread on WhatsApp like wildfire. A landmark study in Germany found the more people used Facebook, the more attacks on refugees. And a neo-fascist is Brazil’s new president after toxic lies about his opponents went viral on social media -- until 89% of his voters believed them!

    It’s an all-out propaganda war -- not through the radios in our homes, but the smartphones in our pockets.

    But there’s a way to stop this.

    During Brazil’s election, Avaaz ran an experiment -- just six people were given basic training to investigate the troll networks, and they shut down online fake news factories that reached *16 million* people. Imagine what ten times as many could do!

    With crunch elections in Europe, Canada, India and beyond just months away, we need to act fast. Chip in now -- if we raise enough, we’ll hire, train and deploy the most sophisticated teams of specialists to defend our democracies. Our grandparents said “Never again!” and now it’s on us to live up to their promise. If we don’t fight for the truth to prevail, no one will:

    I'LL DONATE ₹100
    I'LL DONATE ₹200
    I'LL DONATE ₹400
    I'LL DONATE ₹800
    I'LL DONATE ₹1600
    OTHER AMOUNT
    Fear and anger bring out the worst in humanity. And those who want to drive us apart have found a powerful weapon in social media, where fake blogs can get more engagement than a BBC news story.

    Avaazers have been fighting this from the start. We’ve pressured social media executives to act, advocated to lawmakers from Berlin to Brasilia, and investigated some of the world’s biggest disinformation networks. But it’s not enough. Europe and Canada have mainly resisted the far right until now, but this year’s elections could completely change that.

    Our Brazil experiment showed how to stop it -- catching fake stories early and reporting those who posted and spread them. But for this to work, we need to hire and train many more to investigate, infiltrate and break down these massive propaganda networks -- and with key elections around the corner, we need to do it NOW!

    The Avaaz movement is powered by the truth that more unites us than divides us. That unity is the trolls biggest fear -- so chip in now to unleash it, and let’s launch this people-powered push to defend the truth, before it's too late:

    I'LL DONATE ₹100
    I'LL DONATE ₹200
    I'LL DONATE ₹400
    I'LL DONATE ₹800
    I'LL DONATE ₹1600
    OTHER AMOUNT
    This is nothing less than a call to arms. To all of us. To fight for a world that is just too beautiful to be left in the hands of fascists and hate-mongers. And with social media becoming the internet, the central nervous system that connects all of humanity, it’s where we must win.

    With hope and determination,

    Christoph, Bert, Marigona, Allison, Camille, Jenny, Rosa, Ricken and the rest of the Avaaz team

    More information:

    How Russian trolls lie their way to the top of your news feed (C-Net)
    https://www.cnet.com/news/facebook-twitter-social-media-russian-troll-politics-chaos/

    Facebook Fueled Anti-Refugee Attacks in Germany, New Research Suggests (New York Times)
    https://www.nytimes.com/2018/08/21/world/europe/facebook-refugee-attacks-germany.html

    Fake news travels much further and faster than real news on social media, study finds (The Independent)
    https://www.independent.co.uk/news/science/fake-news-twitter-spreads-further-faster-real-stories-ret...

    Next year's EU election at risk of Russian meddling (EU Observer)
    https://euobserver.com/foreign/140598

    Next Canadian federal election will be target for Russian meddling: Sajjan (CBC)
    https://www.cbc.ca/news/politics/election-2019-meddling-russia-sajjan-1.4910839

    Corruption, fake news, and WhatsApp: how Bolsonaro won Brazil (Vox)
    https://www.vox.com/world/2018/10/29/18025066/bolsonaro-brazil-elections-voters-q-a

    Avaaz is a 47-million-person global campaign network that works to ensure that the views and values of the world's people shape global decision-making. ("Avaaz" means "voice" or "song" in many languages.) Avaaz members live in every nation of the world; our team is spread across 18 countries on 6 continents and operates in 17 languages. Learn about some of Avaaz's biggest campaigns here, or follow us on Facebook, Twitter, or Instagram.

    You became a member of the Avaaz movement and started receiving these emails when you signed "GAZA: FULL CEASEFIRE, END THE BLOCKADE" on 2009-01-14 using the email address ipsitapb@gmail.com.
    To ensure that Avaaz messages reach your inbox, please add avaaz@avaaz.org to your address book. To change your email address, language settings, or other personal information, contact us, or simply go here to unsubscribe.

    To contact Avaaz, please do not reply to this email. Instead, write to us at https://www.avaaz.org/en/contact/?footer or call us at +1-888-922-8229 (US).
  • pi | ***:*** | ২২ মার্চ ২০১৯ ২৩:৫৭380874
  • ভেবে দেখলাম, এর মধ্যে অনেক কাজই প্রি ফেসবুক জমানাতেও করতে বা কেউ করলে অস্বস্তি হত, ফেবু এগুলো কী স্বাভাবিক করে দিল!

    https://culturacolectiva.com/lifestyle/things-you-do-on-facebook-signs-low-self-esteem
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন