বাবা, মাত্র একদিন হয়েছে, সোসাল মিডিয়া তো দেখছি ভরে গেছে ডিপ্রেশন চর্চায়,
কত জ্ঞ্যানীগুণী, বিশারদ, জ্ঞ্যানের ভান্ডার সব উপচে পড়ছে, এরা লুকিয়ে ছিল কোথায়?
দেখুন ওদেরই হয়তো আত্মীয় বা বন্ধু আছে প্রচন্ড মন কষ্টে বা দুশ্চিন্তায়,
ওদের মানষিকতা - আমার কাজ জ্ঞ্যান দেওয়া, তাকে বুঝে তার সাথে কথা বলার সময় কোথায়?
গুগুল জমানায় মানুষ আজকাল সবজান্তা, তাদের হাজার হাজার বন্ধু সোসাল মিডিয়ার দৌলতে,
একান্নবর্তী পরিবারেই আগে ছিল গুগুল, বন্ধু, সব হারিয়েছে একালসেরামী চোটে আর মরীচিকার পেছনে দৌড়াতে।
মানুষগুলো সব মুখোশধারী বাইরেটা সুন্দর ভেতরটা গরলে ভরা,
এদের কিছু একান্ত আলাপচারিতা শুনলে বোঝা যায় এদের আসল চরিত্র, পারলাম কই বাঁচতে এদের ছারা?
দুএকজন দেখছি বলছে শিল্পী মানুষেরা একটু বেশী আবেগপ্রবন হয়,
এরা মুস্টিমেয় কয়েকজন, যারা মানুষের মন বোঝার চেষ্টা করে, এরা বাকিদের মোতো নয়।
অন্যকে দাবিয়ে, রাজনীতি করে, ল্যাং মারামারি খেলে সবাই দৌড়চ্ছে এক অজানা গন্তব্যের দিকে,
দৌড়চ্ছে, কাদা মাখছে, ছুড়ছে, আরো নোংরামি করছে, নিজেকে খুব চালাক ভাবছে, আসল বন্ধু হারাচ্ছে এই ফাকে
লেখাটা এগোবে। আত্মহত্যা নিয়েই আগে একটু আলাদা করে লিখে রাখি। মানসিক, সামাজিক, রাজনৈতিক দিকগুলো উঠে আসছে, সেসব নিয়ে সব মিলিয়ে কী কী ভাবা হয়েছে একটু ডকুমেন্টেড থাক।