এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  সিনেমা

  • পুজোর সিনেমা ৪ ঃ মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি / রেটিং ২,৫০ / ৫

    Tollywood reporter
    সিনেমা | ১৫ অক্টোবর ২০১৮ | ৬২৮৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • | ***:*** | ২০ অক্টোবর ২০১৮ ১৯:৩২380328
  • সিরিয়াল ভার্সাস সিনেমা (মনোজদের) = ছোটোনাগপুরের টিলা ভার্সাস উঁইঢিপি
  • S | ***:*** | ২০ অক্টোবর ২০১৮ ২০:৫৩380329
  • চারমূর্তির সিনেমাটিক কোয়ালিটি খুব ভালো না হলেও দেখা যায় গল্পের জন্য। আর চিন্ময় বাবুর অভিনয় ঐ ধরনের কম বাজেটের কমার্শিয়াল সিনেমায় যেমনটা করতে হয় তেমনই করেছেন।

    হিরের আংটি সিনেমা ভালো লেগেছিলো।

    আমি ছেলেবেলায় খুব উৎসাহ করে একবার গুগাবাবা পড়তে গেছিলাম। খুব বোরিং লেগেছিলো। মানিকবাবু সেটার থেকে চিত্রনাট্য লিখে সিনেমা বানান। নিজের ঠাকুর্দার গল্প তাই, অন্য কারোর লেখা হলে হয়তো হাত দিতেন না।
  • S | ***:*** | ২০ অক্টোবর ২০১৮ ২০:৫৫380330
  • ভারত আমার ভারতবর্ষ গানটা সিনেমায় খুব খারাপ ভাবে গাইলে দ্যাশের যে ইসে হইতো সেটা খ্যায়াল আছে?
  • sm | ***:*** | ২০ অক্টোবর ২০১৮ ২১:১৯380331
  • চার মুর্তির সঙ্গে ম অ বা এর তুলনা হচ্ছে, কারণ দুটোতেই। কোনো গপ্পো নেই। চরিত্র ই আসল। চরিত্রের প্রয়োজনে গল্প এগিয়েছে।
    চার মূর্তির পরিচালক চরিত্র গুলো মোটা মুটি ফুটিয়ে তুলেছেন, গল্প কে এগিয়ে নিয়ে গেছেন।
    চরিত্র গুলো বোর করে দেয় নি।

    কমেডি সিনেমা,বসন্ত বিলাপ দেখুন।চরিত্র গুলোর প্রয়োজনে গপ্পো এগিয়েছে।
    চিন্ময় আর অনুপ তো সারাক্ষন অতি অভিনয় করে গেলো।
    কিন্তু কে ভুলবে ওই ডায়ালগ--

    মেয়েটি কে?
    সাহস টা ভাবুন একবার কাকাবাবু।দিনের বেলা সাইকেল নিয়ে...
    অথবা,একবার তুমি বলো, আমি উত্তম কুমার...
  • PT | ***:*** | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ০৯:২৩380332
  • সম্প্রতি চারটে বাংলা সিনেমা দেখলামঃ

    সমান্তরাল
    চল কুন্তল
    বিধিলিপি (২০১৮)
    আরেকটা ছবি ঋত্বিক/রাইমা অভিনীত (শুভ ??)

    বোঝা গেল লোকে কেন হলে সিনেমা দেখতে যায় না!! চল কুন্তল আরেকবার প্রমাণ করল যে সৌমিত্র ছাড়া বৃদ্ধের চরিত্র করার মত অভিনেতা বাংলায় নেই। শেষেরটা সেই "অন্তহীন" ছবির ফেসবুকীয় কপি। আর সাম্প্রতিক বাংলা ছবিতে "পাগল" হলে দারুণ রবীন্দ্রসংগীত গাইতে পারার যে চলটা "পারমিতার এক দিন" ছবিতে চালু হয়েছিল সেটা সমান্তরালেও বেশ গুছিয়ে প্রয়োগ করা হয়েছে। তার সঙ্গে চরিত্রটি বেড়ে বেহালাও বাজায়। যাকে স্কুলে পাঠানো হয়নি, বাড়ির বাইরে বেরোতে দেওয়া হত না সে বেহালা শিখল কোথায় কে জানে!!

    তবে পাবলিক দেখলে রঞ্জিত/মৌসুমীর বিধিলিপি-ই দেখবে। শুধু তাকিয়ে থাকলেই চলে-মস্তিষ্ক বেশ শান্তিতে থাকে ঘন্টা দুয়েকের জন্য।
  • | ***:*** | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ০৯:৫৪380333
  • 'চারমূর্তি' প্রসঙ্গে - ইয়ে, ছোটবেলায় টেনিদা ভীষণ ভাল লাগত বটে, বড় হবার পর কেমন পানসে ভাঁড়ামো টাইপ লাগে। শার্প উইটনেসের বেশ অভাব মনে হয়। নারায়ণ গঙ্গোর ছটগল্প বা দুই একটা উপন্যাস বরং বেশ ভাল লেগেছে। ত, কাজেই সিন্মাটা ...

    এসের কথায় মনে পড়ল আমি বহুকাল আগে শক্তিপদ রাজগুরুর 'মেঘে ঢাকা তারা' গল্পটা পড়েছিলাম এবং খুবই কেমন ইসেমত লেগেছিল। সেই গল্পকে ঐরকম সিনেমায় রূপ দেওয়া পুরোপুরি পরিচালকের কৃতিত্ব বলে মনে হয়েছে।
  • sm | ***:*** | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ১০:৪৩380334
  • এ প্রজন্মের সেরা কমেডি ফিল্ম, ভুতের ভবিষ্যৎ। এখানেও অদ্ভুত সব চরিত্র এবং অতি নাটকীয়তা।
    কোন অভিনেতাই পরিমাপ মেপে অভিনয় করেন নি।
    অনেকটা যাত্রার মতন অভিনয় ও সংলাপ। কিন্তু পরিবেশনা ভালো ছিল।
  • Deb | ***:*** | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ১৩:৩৭380335
  • চারমূর্তি, তার সমস্ত সমস্যা নিয়েও, আমাদের ভাল্লেগেছিলো। ভারত আমার ভারতবর্ষ ও। টেনিদা এখনো ভাল্লাগে।

    হীরের আংটিতে ঋতুপর্ণ প্রচুর চেঞ্জ করেছেন। কিন্তু তাতে সিনেমাটা দেখতে শুনতে খুবই ভালো লেগেছে। আসলে তখন সত্যান্বেষী ঋতুপর্ণ হননি। আর এর সঙ্গে আলাদা ব্যক্তিগত নস্টালজিয়া জড়িয়ে আছে। প্রথম দেখি পুজোর আগে বড়ো পর্দায়। পরের দিন থেকে হোস্টেলে পুজোর ছুটি। অডিটোরিয়ামে। ঐরকম কাশফুল ভরা মাঠঘাটের পাশ দিয়েই বাড়ি ফিরবো, ছোট ছোট মণ্ডপ, দুটি ঢাকের আওয়াজের সঙ্গে সঙ্গে। এ স্বাদের ভাগ হবে না।
  • S | ***:*** | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ১৪:১৯380336
  • বাংলায় চারটে কমেডি সিনেমা আমি একাধিকবার দেখেছি। ফুর্তি আসে দেখে।

    সাড়ে চুয়াত্তর। উত্তম সুচিত্রার প্রেম ছাড়া ঐ সিনেমায় বাকিসবই অসাধারণ। তুলসী চক্কোত্তি আর মলিনা দেবী ফাটাফাটি। কমার্শিয়াল সিনেমায়ও বাড়াবাড়ি না করে যে কমেডি করা যায় সেটা এঁরা দুজন দেখিয়ে দিয়েছেন। মেস বাড়ির ডায়নামিক্স এতো ভালো আর কোনও সিনেমায় দেখা যায়্না।

    মহাপুরুষ। ভালো অভিনয় আর টাইমলেস কমেডি। অসাধারণ গল্প আর ততোধিক ভালো স্ক্রিপ্ট। পেটে কাতুকুতু না দিয়ে কমেডি।

    গোড়ায় গন্ডোগোল। খুবই মোটা দাগের সিনেমা। অনেকেই (বিশেষতঃ দীপন্কর দে) অতিঅভিনয় করেছেন। কিন্তু সেটা মেনে নিয়েও দেখা যায়। কমেডির অভাব ঘটেনি কোনই সীনে। অন্সম্বলটা খুব ভালো।

    ভূতের ভবিষ্যৎ। প্রচুর চালু জোকস এবং অতি অভিনয় থাকলেও ভালো লাগে দেখতে। স্ক্রিপ্ট ভালো।
  • sm | ***:*** | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ১৪:৫৯380338
  • ওই চার টি ক্ল্যাসিক ছাড়াও,
    বসন্ত বিলাপ,এক ছুটির ফাঁদে,সুবর্ন গোলক,গল্প হলেও সত্যি, এক যে ছিল দেশ...
    এগুলো সব কটাই একাধিকবার দেখা যায়।
  • Deb | ***:*** | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ১৭:০৪380339
  • মহাপুরুষ ব্যক্তিগতভাবে আমার খুব প্রিয় হলেও এর রিচ টা দেখেছি সবার কাছে যায় না। একটু উইটি, মুচকি হাসির ছবির মতো বাহ্ খুব ভালো বলেও লোকে দ্বিতীয়বার দেখতে ততটা উৎসাহ বোধ করে না। এর চেয়েও কঠিন অবস্থা একই চিত্রনাট্যকারের বাক্স বদলের।
    বরং সেই দিক দিয়ে তপন সিনহার গল্প হলেও সত্যি বা এক যে ছিল দেশের আবেদন টা বেশি দেখেছি, লোকে বেশি রিলেট করেছে।

    বসন্ত বিলাপ এই তালিকায় একদম ওপর দিকে থাকবে। সবাই বারবার দেখেছে, হৈহৈ করেছে, হাহা করে হেসেছে, তারপর আবার দেখেছে। এবং সাড়ে চুয়াত্তর। সেইরকমই চিরকালীন।

    এসব পর্যবেক্ষণই আমার চারপাশের আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান্ধবদের মতো গোলা লোকজনদের নিয়ে। আমার কাছে মজা সবাইকে নিয়ে হৈহৈ করে দেখার মধ্যে, এই আর কি।
  • সিকি | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ২১:২২380340
  • দেব এবং এস-কে ক দিয়ে গেলাম।

    বসন্তবিলাপ এখনও সময় পেলেই দেখি। সাড়ে চুয়াত্তরও। নির্মল কমেডি। বড্ড ভালো।

    কদিন আগে ইউটিউব থেকে চালালাম গল্প হলেও সত্যি। মেয়ে তারিয়ে তারিয়ে দেখল। আমরাও দেখলাম।
  • ~ | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০১:২২380342
  • এবারের শারদ এইসময় পত্রিকায় সোমনাথ রায় লিখেছেন ছোটোদের সিনেমা নিয়ে। লিস্ট যা পাওয়া গেল, ছোটোদের জন্য নির্মিত / বড়দের উপযোগী বিষয় কিন্তু ছোটোরাও সমানে দেখেছে / অ্যাডাল্ট সীন বা কনটেন্ট নেই বলে ছোটোদের উপযোগী হিসেবে নির্ণীত / পৌরানিক / স্বাধীনতা সংগ্রামের / বিদেশী গল্প বা সিনেমার অনুসরণে তৈরি ছবি - ১৯৯০ অবধি -

    হাতেখড়ি (১৯৩৯, মুক্তি পেয়েছিল কি?)
    দ্বিতীয় পাঠ - ১৯৪০
    পরিবর্তন - ১৯৪৯
    ভক্ত ধ্রুব
    ভক্ত প্রহ্লাদ
    পাণ্ডবের বনবাস (১৯৬৬)
    সীতার পাতাল প্রবেশ (১৯৫৩)
    বাড়ি থেকে পালিয়ে
    গুগাবাবা
    হীরাদে
    সোনার কেল্লা
    জয় বাবা ফেলুনাথ
    ইচ্ছাপূরণ (মৃণাল সেন)
    চারমূর্তি (১৯৭৮, উমানাথ ভট্টাচার্য)
    পদীপিসির বর্মী বাক্স (১৯৭২, অরুন্ধতী দেবী)
    হংসরাজ (১৯৭৬)
    শ্রীমান পৃথ্বীরাজ (তরুণ মজুমদার)
    জয় জয়ন্তী (১৯৭১)
    '৪২
    ভুলি নাই
    চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন
    বিপ্লবী ক্ষুদিরাম
    বাঘা যতীন
    সুভাষচন্দ্র
    বাদশা (অগ্রদূত)
    দেড়শো খোকার কাণ্ড
    কোনি
    স্ট্রাইকার
    এক যে ছিল বাঘ (১৯৭৩, উমাপ্রসাদ মৈত্র)
    পান্না
    ছুটির ঘন্টা
    লাট্টু
    অভি
    জয়
    মাণিক
    অতিথি
    পোস্টমাস্টার
    পথের পাঁচালি
    বাবলা (১৯৫৯, অগ্রদূত)
    লবকুশ (১৯৬৬)
    হট্টগোল বিজয় (১৯৬১, হরিসাধন দাশগুপ্ত)
    সবুজ দ্বীপের রাজা
    ফটিকচাঁদ
    ধন্যি মেয়ে
    মোহনবাগানের মেয়ে
    ডাকাতের হাতে (শান্তিপ্রসাদ চৌধুরি)
    গুপী বাঘা ফিরে এলো (১৯৯২)

    প্রবন্ধকার হিট গানকেই ছোটোদের ছবির হিট হওয়ার মূলসূত্র ধরেছেন।

    বাকি সিনেমাগুলোর তথ্য প্রবন্ধ ঘেঁটে আর দিলাম না (ল্যাদ)।

    টেনিদার গল্প অনেকদিন না পড়ার ফলে আবছা স্মৃতি সেগুলোকে মোটাদাগের রসিকতা বলে চিহ্নিত করে থাকে সাধারণত। কিন্তু যেকোনো বয়সে ফিরে পড়তে গেলেই দেখা যায় প্রতিটি গল্পই উতরে গেছে। নারায়ণ বাবু কম লিখেছেন এবং এত নীট কমপ্যাক্ট লিখেছেন, কোনোটাই একেবারে ফেলে দেওয়ার মতো হয়নি। আমার কথা নয়, শিশুসাহিত্য সংগ্রাহক, প্রবন্ধকার দেবাশিষ গুপ্তের মুখে এই কথা শুনে প্রায় ২২ বছরের ব্যবধানে টেনিদার গল্পগুলো আবার পড়ে কথাগুলি সমর্থন করতে বাধ্য হই।
  • ~ | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০১:২২380341
  • এবারের শারদ এইসময় পত্রিকায় সোমনাথ রায় লিখেছেন ছোটোদের সিনেমা নিয়ে। লিস্ট যা পাওয়া গেল, ছোটোদের জন্য নির্মিত / বড়দের উপযোগী বিষয় কিন্তু ছোটোরাও সমানে দেখেছে / অ্যাডাল্ট সীন বা কনটেন্ট নেই বলে ছোটোদের উপযোগী হিসেবে নির্ণীত / পৌরানিক / স্বাধীনতা সংগ্রামের / বিদেশী গল্প বা সিনেমার অনুসরণে তৈরি ছবি - ১৯৯০ অবধি -

    হাতেখড়ি (১৯৩৯, মুক্তি পেয়েছিল কি?)
    দ্বিতীয় পাঠ - ১৯৪০
    পরিবর্তন - ১৯৪৯
    ভক্ত ধ্রুব
    ভক্ত প্রহ্লাদ
    পাণ্ডবের বনবাস (১৯৬৬)
    সীতার পাতাল প্রবেশ (১৯৫৩)
    বাড়ি থেকে পালিয়ে
    গুগাবাবা
    হীরাদে
    সোনার কেল্লা
    জয় বাবা ফেলুনাথ
    ইচ্ছাপূরণ (মৃণাল সেন)
    চারমূর্তি (১৯৭৮, উমানাথ ভট্টাচার্য)
    পদীপিসির বর্মী বাক্স (১৯৭২, অরুন্ধতী দেবী)
    হংসরাজ (১৯৭৬)
    শ্রীমান পৃথ্বীরাজ (তরুণ মজুমদার)
    জয় জয়ন্তী (১৯৭১)
    '৪২
    ভুলি নাই
    চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন
    বিপ্লবী ক্ষুদিরাম
    বাঘা যতীন
    সুভাষচন্দ্র
    বাদশা (অগ্রদূত)
    দেড়শো খোকার কাণ্ড
    কোনি
    স্ট্রাইকার
    এক যে ছিল বাঘ (১৯৭৩, উমাপ্রসাদ মৈত্র)
    পান্না
    ছুটির ঘন্টা
    লাট্টু
    অভি
    জয়
    মাণিক
    অতিথি
    পোস্টমাস্টার
    পথের পাঁচালি
    বাবলা (১৯৫৯, অগ্রদূত)
    লবকুশ (১৯৬৬)
    হট্টগোল বিজয় (১৯৬১, হরিসাধন দাশগুপ্ত)
    সবুজ দ্বীপের রাজা
    ফটিকচাঁদ
    ধন্যি মেয়ে
    মোহনবাগানের মেয়ে
    ডাকাতের হাতে (শান্তিপ্রসাদ চৌধুরি)
    গুপী বাঘা ফিরে এলো (১৯৯২)

    প্রবন্ধকার হিট গানকেই ছোটোদের ছবির হিট হওয়ার মূলসূত্র ধরেছেন।

    বাকি সিনেমাগুলোর তথ্য প্রবন্ধ ঘেঁটে আর দিলাম না (ল্যাদ)।

    টেনিদার গল্প অনেকদিন না পড়ার ফলে আবছা স্মৃতি সেগুলোকে মোটাদাগের রসিকতা বলে চিহ্নিত করে থাকে সাধারণত। কিন্তু যেকোনো বয়সে ফিরে পড়তে গেলেই দেখা যায় প্রতিটি গল্পই উতরে গেছে। নারায়ণ বাবু কম লিখেছেন এবং এত নীট কমপ্যাক্ট লিখেছেন, কোনোটাই একেবারে ফেলে দেওয়ার মতো হয়নি। আমার কথা নয়, শিশুসাহিত্য সংগ্রাহক, প্রবন্ধকার দেবাশিষ গুপ্তের মুখে এই কথা শুনে প্রায় ২২ বছরের ব্যবধানে টেনিদার গল্পগুলো আবার পড়ে কথাগুলি সমর্থন করতে বাধ্য হই।
  • S | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০১:২৬380343
  • হীরের আংটি লিস্টে নেই?
  • S | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০১:২৭380344
  • ও হ্যাঁ আরেকটা সিনেমা আছে বারংবার দেখিঃ শ্রীমান পৃথ্বীরাজ।

    ঠাকুমার চরিত্রের অভিনেত্রীকে জাস্ট অস্কার দেওয়া যায়।
  • ~ | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০১:৪৯380345
  • ১৯৯০ অবধি সময়সীমা নিয়েছেন বলে হীরের আংটি (১৯৯২) বা গুগাবাবা ফিরে এল নিয়ে আলোচনা করেননি। ইন্টারেস্টিং, বাংলা সিনেমার ইতিহাসে ১৯৯০ অবধি মাত্র এই কটাই ছোটোদের সিনেমা হয়েছে বলে দাবি করেছেন। (তাও এর সবগুলো ছোটদের নয়)
  • Deb | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০২:২৭380346
  • ঠিক ঠিক, শ্রীমান পৃথ্বীরাজ। ১০০% আনন্দ। সব্বার, বারবার।
    এগুলি অমর চিত্র।
  • Deb | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০২:৩৮380347
  • লিস্টিতে অনেক ছবি মিসিং আছে।
    ১। হিরে মানিক - হিট গানকেই ফর্মুলা ধরলে এই ছবি বাদ যায় কি করে?
    ২। ভোম্বল সর্দার - অসামান্য ল্যান্ডস্কেপ
    ৩। অতিথি
    ৪। বন্দুকবাজ
    এইসবই টিভিতে ছুটি ছুটি প্রোগ্রামটায় বা ইস্কুলে মাঠে পর্দা খাটিয়ে বা অডিটোরিয়ামে দেখেছি।
  • Deb | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০২:৪৫380349
  • আর জীবনী টিবনি ধরলে আরো গুচ্ছ ছবি লিস্টিতে আসবে। সুভাষচন্দ্র, বিদ্যাসাগর, অরবিন্দ, ইত্যাদি। আমাদের মতো কঠিন ইস্কুলে যখন দেখানো হতো, তখন এগুলি অতি অবশ্যই ছোটদের ছবি।
  • Deb | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০২:৪৯380350
  • পিসি সরকার একটি ছবি করেছিলেন - গিলি গিলি গে। আমি দেখি নি, কিন্তু শুকতারাতে এড বেরিয়েছিল যখন, তখন এটাও ছোটদেরই হবে।
    যেমন অভির এড বেরুতো আনন্দমেলাতে।
  • S | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০২:৫৮380351
  • গিলিগিলিগে দেখেছিলাম।
  • PT | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০৮:২৫380352
  • পদিপিসীর বর্মিবাক্স খুব ভাল লেগেছিল কিশোরবেলায়। এখন মনে হয় যে লীলা মজুমদারের গল্পের অনবদ্য চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছিল। অজিতেশ, ছায়াদেবী.....এঁদের শূণ্যস্থান ভরার নয়।
  • cb | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০৯:১২380353
  • পদিপিসীর বর্মিবাক্স কবে থেকে খুঁজে যাচ্ছি :( ও আর পাওয়া যাবে না
  • PT | ***:*** | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০৯:৩৮380354
  • প-পি-ব-বা ইন্টারনেটেও নেই বোধহয়।
    অরুন্ধতী দেবী চিত্রপরিচালক হিসেবে যথেষ্ট আলোচিত নন। বর্তমানের অনেক পরিচালকই এঁর ধারে কাছে না গিয়েও অহেতুক বিখ্যাত হয়েছেন। বড় হয়ে "ছুটি" ছবিটি দেখে আপ্লুত হয়েছিলাম।
  • ~ | ***:*** | ২৩ অক্টোবর ২০১৮ ০৬:৫৩380355
  • এই তিন চারটে সিনেমা জুড়লেও ১৯৪০ থেকে ১৯৯০ এই ৫০ বছরে মাত্র এই কটা ছোটোদের সিনেমা কেমন অবিশ্বাস্য ঠেকে। :(
  • S | ***:*** | ২৩ অক্টোবর ২০১৮ ০৭:০৩380356
  • এবং এর মধ্যে সবকটা স্ট্রিক্টলি ছোটোদের "জন্য" সিনেমা নয়।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন