এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • #RescueGuria | ***:*** | ১০ আগস্ট ২০১৮ ১১:৫০377106
  • From FB

    #RescueGuria

    মেটিয়াবুরুজের গুড়িয়ার কথা নিশ্চয় মনে আছে। নিশ্চয় মনে আছে কোলকাতা পুলিশের সেই বিখ্যাত টুইট "False Rumor"। মনে আছে নিশ্চয় জনসাধারনের প্রতি হুমকি। খুব বেশী দিনের কথা নয়। এই এপ্রিল মাসের ঘটনা।

    দলিত সাফাই কর্মী বিনোদ দাসের মেয়ে গুড়িয়া। যে হারিয়ে গেছিল ৯ই জুন ২০১৭ তারিখে। পরিবারের অভিযোগ তাকে শেষ দেখা গেছিল জনৈক মিন্টু মিঞার সাথে নভেম্বর মাসে। এর আগে ২২শে এপ্রিল যখন এই ঘটনা নিয়ে লিখেছিলাম তখনই লিখেছিলাম মিন্টু মিঞার নামটি গুড়িয়ার বাবা বিনোদ দাস বা তার পরিবারের কল্পনাপ্রসূত নয়। নামটি প্রথম উঠে আসে পুলিশেরই তদন্তে। তারাই জানায় গুড়িয়ার সাথে ছেলেটির সম্পর্ক ছিল এবং তার হাত ধরেই সে বাড়ি ছেড়েছে। মনে আছে নিশ্চয় সেই সব ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং। যারা কিনা মিন্টু মিঞাকে হিরো বানিয়েছিল আর বিনোদ দাসকে ভিলেন। মনে আছে নিশ্চয় সেই সব বামপন্থীদের কথা যারা কিনা মেটিয়াবুরুজ গিয়ে জনে জনে দেখে এসেছিলেন গুড়িয়া সুখে ঘর সংসার করছে মিন্টু মিঞার সাথে।

    তা সেই গুড়িয়া কেস আজকে আবার ১৫ নাম্বার কোর্টে উঠছে। ২৯ নাম্বার কেস। বারেবারে শুনানী পিছিয়ে যাওয়ার পরে বহু মূল্যবান সময় নষ্ট হওয়ার পরে আজ আবার সম্ভবত শুনানী হতে চলেছে। সেই কেসটীতেই কিছু নতুন ডেভেলপমেন্ট হয়েছে। গত ৫/৫/২০১৮ তারিখে কোলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে বিনোদ দাসকে একটি চিঠি দিয়ে জানানো হয় ১২ই জুন ২০১৭ তারিখে বিকেল ৪টে ৪০ মিনিটে খিদিরপুর ডক জেটি, ডক মাস্টার অফিসের কাছে গঙ্গা থেকে একটি জলে ডোবা বিকৃত দেহ উদ্ধার হয়েছে। দেহটি এতটাই বিকৃত হয়ে গেছে যে সাধারন ভাবে চেনা সম্ভব নয়। কিন্তু মেয়েটির পরনের পোশাক, গুড়িয়ার বাড়ির লোকের মিসিং ডায়েরীতে লেখা পোশাকের বর্ণনার সাথে মিলে যাচ্ছে। পুলিশ মনে করছে এই মৃত দেহটি গুড়িয়ার হওয়ার সম্ভাবনা আছে, তাই তারা ডিএনএ টেস্টিং করতে চায়। সেই মর্মে তারা চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, আলিপুর কোর্টে আবেদন জানিয়ে ডিএনএ টেস্টিং-এর অনুমতি নেয়।

    এবার তদন্তে অসঙ্গতিগুলো লক্ষ্য করুন। বস্তুত "ফলস রিউমার" ওলারা যে কোন একটি প্রভাবশালী চক্রকে বাঁচানোর জন্য তৎপর তা ছত্রে ছত্রে পরিষ্কার। গুড়িয়া মিসিং হয় ৯ই জুন ২০১৭, সাউথ পোর্ট পিএস দেহটি উদ্ধার করে ১২ই জুন ২০১৭। বিনোদ দাস এফআইআর দায়ের করেছিলেন ১০ই জুন ২০১৭ তে। এরপরে হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয় এবং সেখানে কোলকাতা পুলিশ রীতিমতো হলফনামা দিয়ে নিজের অসহায়তার কথা জানায়। তারা জানায় সবরকম চেষ্টা করেও তারা গুড়িয়ার খোজ করতে পারেনি। যদিও এর মধ্যে গুড়িয়ার বাড়ির লোক গুড়িয়াকে মিন্টু মিঞার সাথে দেখতে পায়। কথা হোল এই পুরো সময়ে ১২ তারিখে পাওয়া এই লাশটি কেন সামনে আসলনা? কেন তখন পুলিশ বিনোদ দাসকে দিয়ে মৃতদেহ শনাক্তকরন করালনা। কেন এখন পুলিশ একটি বেওয়ারিশ লাশের ছবি দেখিয়ে প্রমান করতে চাইছে গুড়িয়া মৃত। যদি তারা মনে করছে গুড়িয়া মৃত তাহলে কেন তারা আজও মিন্টু মিঞাকে গ্রেফতার করে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করছেনা?

    এসব কেনর কোন উত্তর নেই।কারন তাহলে কোলকাতা পুলিশকে বলতে হয় তারা একটি প্রভাবশালী নারী পাচার চক্রকে বাঁচাতে চাইছে। এই কেসটি একটি পরিষ্কার উইমেন ট্র্যাফিকিং কেস। এর মধ্যে আমাদের "প্রগতিশীল" বন্ধুরা গভীর প্রেমের গল্প খুজতে চাইতেই পারেন, কিন্তু দুঃখিত সেসব কিছু এই গল্পে নেই। এখানে লাভ নেই। আছে খালি সেক্স আর ধোঁকা। প্রথমে একটি দরিদ্র মেয়েকে কাজের লোভ দেখিয়ে তার সাথে ঘনিষ্ঠতা করা, তারপর তাকে ভোগ করা এবং ভোগ শেষ হলে বাজারে বিক্রি করে দেওয়া। এরমধ্যে কোন প্রেম ভালোবাসা কিছু নেই। এক্ষেত্রেও সেটি হয়েছে। গুড়িয়াকে এমন কোন জায়গায় বিক্রি করে পাচার করা হয়েছে যেখান থেকে তাকে ফিরিয়ে আনা কোলকাতা পুলিশের পক্ষেও সম্ভব নয়। তাই এখন একটি বেওয়ারিশ লাশের ছবি দেখিয়ে তদন্ত শেষ করতে চাইছে।

    ইতিমধ্যেই তারা গুড়িয়ার খুড়তুতো ভাই এবং তার স্ত্রীকে লালবাজারে ডেকে চাপ সৃষ্টি করে দেহটি গুড়িয়ার বলে মেনে নিতে। কিন্তু তারা জানায় পোশাকের মিল থাকলেও এটি গুড়িয়া নয় এবং এই পোশাক একই রকম হলেও এক রকম নয়।

    কিন্তু শেষ করতে চাইলেই সবকিছু অতো সহজে শেষ হয়না। অনেক প্রশ্ন এখানে উঠে আসছে। যদি পুলিশ মনে করছে ১২ই জুন, ২০১৭ তে পাওয়া দেহটি গুড়িয়ার তাহলে সেটা তারা, ৫ই মে ২০১৮ অব্দি তার পরিবারের লোকদের জানালো না কেন? কেন দেহটি সংরক্ষন না করে বেওয়ারিশ লাশ হিসাবে সৎকার করে দেওয়া হোল? যদি পুলিশ মনে করছে দেহটি গুড়িয়ার তাহলে কেন তারা এখনও মিন্টু মিঞাকে হেফাজতে নেইনি খুনের মামলা দায়ের করে? পুলিশই বিনোদ দাসকে জানিয়েছিল গুড়িয়ার সাথে মিন্টু মিঞার সম্পর্ক ছিল। যদি ১২ই জুন পাওয়া লাশটি গুড়িয়ার হয় তাহলে নভেম্বর মাসে গুড়িয়ার ভাইঝি কিভাবে গুড়িয়াকে মিন্টু মিঞার সাথে দেখতে পেল?

    গুড়িয়াকে কি তাহলে এপ্রিল মাসে যখন সোশ্যাল মিডিয়াতে হইচই শুরু হওয়ার পরে খুন করা হোল চক্রের মাথাদের বাঁচানোর জন্য? পুলিশের একাংশ কি চক্রটিকেই বাঁচানোর জন্য তৎপর? নাকি তারা এখন একটি লাশ হাজির করে চক্রটিকে বাঁচাতে চাইছে? গুড়িয়া যদি স্বেচ্ছায় বাড়ি ছেড়েছিল আর এই লাশটির সাথে যদি কোলকাতা পুলিশ গুড়িয়ার সাদৃশ্য পায় তাহলে সেক্ষেত্রে তাদের বক্তব্য কি? তারা কি মিন্টু মিঞাকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে খুনের মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে? যদি না করে থাকে কেন করেনি? কেন মিন্টু মিঞাকে গ্রেফতার করাতে তাদের এত অনীহা? কি স্বার্থ আছে এর পেছনে? কোন চক্র আছে এর পেছনে? নাকি গুড়িয়াকে জোর করে দেহ ব্যবসায় নামানো হয়েছিল তারপরে সে প্রতিবাদ করলে এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে এই ঘটনা নিয়ে হইচই শুরু হলে তাকে খুন করা হয় এবং পুলিশ এই চক্রটিকে বাঁচানোর জন্য এখন বলছে দেহটি ১২ই জুন ২০১৭ তে পাওয়া গেছে? এটা হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল কারন গুড়িয়ার ভাইঝি গুড়িয়াকে নভেম্বর মাসেও মিন্টু মিঞার সাথে দেখেছে। ফেসবুকেও অনেকে জানিয়েছেন তারা মেটিয়াবুরুজ গিয়ে গুড়িয়া এবং মিন্টু মিঞার সুখের সংসার দেখে এসেছেন। তাদের কেন পুলিশ ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেনা? কেন তাদের সাক্ষ্যকে অগ্রাহ্য করে পুলিশ ১২ই জুন ২০১৭তে পাওয়া লাশটিকে গুড়িয়ার লাশ বলে চালানোর চেষ্টা করছে?

    প্রশ্ন অনেক কিন্তু উত্তর একটাও নেই। আছে খালি "ফলস রিউমার" এবং জনগনকে হুমকি দেওয়া একটি টুইট।আছে খালি কন্ঠরোধ করার চেষ্টা। এরাজ্যে "দলিত প্রেমী" কবি আছেন, "দলিত প্রেমী" মুখ্যমন্ত্রী আছেন, "দলিত প্রেমী" প্রগতিশীলরাও আছেন কিন্তু এই রাজ্যে দলিত সাফাইকর্মী বিনোদ দাসদের জন্য কেউ নেই। তারা খালি কেঁদে কেঁদে বেড়ায় দোর থেকে দোরে। তাদের কথা কেউ শোনেনা কারন তাদের কথা শোনার জন্য আরব ডলার আসেনা পকেটে, তাই তো তাদের জন্য এক ফোঁটা চোখের জলও পরেনা।

    বিনোদ দাসকে বিচার দেওয়া আমাদের দায়িত্ব। তাই আজকে আবার আমরা হাজির হব হাইকোর্টে। মহামান্য জজের কাছে আমাদের একটাই আবেদন থাকবে গুড়িয়ার ঘটনার সঠিক তদন্ত এবং কোলকাতা পুলিশ যেহেতু বারেবারেই সত্য গোপনে সচেষ্ট এই মামলায় তাই এই মামলার ভার এনআইএকে দেওয়া হোক এবং এই মামলার সমস্ত সাক্ষীদের অর্থাৎ যারা ঘটনার সাথে যুক্ত, যারা বলেছেন তারা গুড়িয়াকে মিন্টু মিঞার সাথে দেখেছেন, তাদের সকলের কাছ থেকে সমস্ত তথ্যপ্রমান সংগ্রহ করে এনআইএ এই মামলার তদন্ত করুক এবং নারী পাচার চক্রের সব পান্ডাদের গ্রেফতার করুক।
  • #RescueGuria | ***:*** | ১০ আগস্ট ২০১৮ ১১:৫৩377119
  • এই বিষয়ে গুরুর কি মতামত? ধনঞ্জয় টাইপের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং হবে নাকি?
  • tc | ***:*** | ১০ আগস্ট ২০১৮ ১২:০৬377120
  • কোনো ক্রেডিবল সোর্স আছে ইনফরমেশনের? না কি গোটাটাই হোয়াটস্যাপ ইউনিভার্সিটি থেকে পাস করা entire পলিটিকাল সাইন্স এর ডিগ্রী ওয়ালা ফেকুর দাড়ি থেকে বেরিয়েছে?
  • pi | ***:*** | ১০ আগস্ট ২০১৮ ১২:০৯377121
  • পোস্টটা দেখাচ্ছে না তো!
  • #SaveGuria | ***:*** | ১০ আগস্ট ২০১৮ ১২:৪২377122


  • #SaveGuria | ***:*** | ১০ আগস্ট ২০১৮ ১২:৪৪377123
  • সবকিছু whatsapp university বলে এড়িয়ে যাওয়ার মানসিকতা ছাড়ুন। এতে দুই মৌলিবাদীর হাতই শক্ত হচ্চে।
  • #SaveGuria | ***:*** | ১০ আগস্ট ২০১৮ ২১:০৮377124
  • ফেসবুকের লিংকটা দ্বীপ্তস্য জসের প্রোফাইল থেকে। আপনি কী ব্লক করেছেন ওকে বা ও আপনাকে? আর উনি কেসের আপডেট দিয়েছেন। আজ শুনানি হয়নি, পরের ডেট সোমবার। কলকাতা পুলিশ নিশ্চয় প্রোফাইলে নজর রাখছে। পাবলিক পোস্টও। তা মিথ্যে কথা ছড়ানোর জন্য ওকে গারদে ঢোকালেই হয়। নাকি কপু ভালো জানে সত্যটা কী? তাই শুধু ফেসবুকে ধমকি আর গুজব বলে একে ধামাচাপা দিতে ব্যস্ত?
  • #SaveGuria | ***:*** | ১১ আগস্ট ২০১৮ ২০:৪৪377125
  • তাহলে প্রগতিশীলতার মুখোশে বামৈস্লামিকরা প্রত্যাশিতভাবেই এড়িয়ে গেলেন।
  • cb | ***:*** | ১৩ আগস্ট ২০১৮ ০৫:৫৫377107
  • একটা ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং লেখা পড়েছিলাম। সেটা কেউ দিতে পারবেন? ওখানে কিন্তু খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না সেটাই বলা হয়েছিল
  • #SaveGuria | ***:*** | ১৩ আগস্ট ২০১৮ ০৮:১১377108
  • জিম নওয়াজের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং? নাকি কপুর? কপুর শুধু এক-দুটো পোস্ট ছিল ফেসবুকে (জানিনা এখনো আছে কিনা)। সেই একই বক্তব্য খোঁজ পাওয়া যায়নি। তা খোঁজ পাওয়া না গেলে এক বছরের পুরোনো অজ্ঞাতপরিচয় লাশকে গুড়িয়া প্রমান করতে উঠেপড়ে লেগেছে কেন? ঠিক কাকে বাঁচাতে চাইছে? নাকি কোন 'বিশেষ' কমিউনিটিকে। আর সায়রা বানুকে "স্লাট শেমিং" করা ইসলামিক আপলজিস্ট জিম কি ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং করলো তাতে আমাদের বিন্দুমাত্র মাথাব্যথা নেই।
  • cb | ***:*** | ১৩ আগস্ট ২০১৮ ১১:৪০377109
  • এই রে এত ডিটেলস জানি না, কে কবে কাকে কি বলেছিল। ক্পু নয়, অন্য কারুর লেখা
  • | ১৩ আগস্ট ২০১৮ ১৩:৩০377110
  • অ সিবি,
    কোটেশান মার্কের মধ্যে বিশেষ কমিউনিটি'কে বাঁচানোর অভিযোগটি বিশেষরূপে প্রণিধান করতে অনুরোধ করি। এতদ্বারা বোঝা যাচ্ছে অপরাধ যদি কিছু আদৌ হয়ে থাকে তার জন্য ইনি 'বিশেষ কমিউনিটি'কে দায়ী করছেন ব্যক্তিবিশেষ বা কিছু ব্যক্তির অপরাধ ন দেখে।
  • cb | ***:*** | ১৪ আগস্ট ২০১৮ ০৫:২৩377111
  • দ দি :)
  • #SaveGuria | ***:*** | ১৪ আগস্ট ২০১৮ ১০:১৬377112
  • হ্যাঁ, সেই জন্য কোটেশনে লেখা। কারণ ওই 'বিশেষ' কমিউনিটির জন্য কপুর আচরণ অন্যরকম হয় কিনা। বিশেষ করে এই ক্ষেত্রে তো দেখাই যাচ্ছে।
  • #SaveGuria | ***:*** | ১৪ আগস্ট ২০১৮ ১০:১৯377113
  • ব্যক্তিবিশেষ দায়ী কিন্তু ব্যক্তিবিশেষ ওই 'বিশেষ' কমিউনিটির ছাতার তলায় দাঁড়িয়ে প্রটেকশন পাচ্ছেন কিনা, ওই 'বিশেষ' কমিউনিটির জন্য ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং রিপোর্ট বের হচ্ছে কিনা, তাই কমিউনিটি তো গাল খাবেই।
  • aranya | ***:*** | ১৬ আগস্ট ২০১৮ ০৩:৪৯377114
  • কমিউনিটি কেন গাল খাবে, গাল তো কপু-র খাওয়া উচিত
  • a | ***:*** | ১৮ আগস্ট ২০১৮ ১৩:২০377115
  • একা কপু তো নয়, বাবা বাছা করে অভিযুক্তকে আড়াল করতে যারা 'কিছুই হয়নি' থেকে শুরু করে বিবিধ ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং রিপোর্ট নামাচ্ছে, সবাই গাল খাবে। এই সিলেক্টিভ সেকুলারিজম আর সাম্প্রদায়িকতা একই বৃন্তে দুটি কুসুম।
  • aranya | ***:*** | ২০ আগস্ট ২০১৮ ০৩:১৫377116
  • গুড়িয়া-র সত্যিই কী হয়েছে, মেরে ফেলা হয়েছে কিনা সেটা জানা, বেঁচে থাকলে এবং নারী পাচার চক্রের শিকার হয়ে থাকলে তাকে উদ্ধার করা - এগুলো খুবই দরকার।

    সরকারকে চাপ দেওয়া উচিত এই নিয়ে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন