এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  নাটক

  • রিয়েল বনাম ভার্চুয়াল আমরা

    pi
    নাটক | ১৩ মে ২০১৮ | ২৬৭৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • Sumit Roy | ০২ জুন ২০১৮ ০১:৩৯375745
  • "π" এর মন্তব্যের প্রেক্ষিতে:

    ১। এনোনিমিটি কাজ করে যদি "কেউ আমাকে চেনেনা" এমন অনুভূতি কাজ করে। এর কারণ হল রিয়েল লাইফে ক্ষতিগ্রস্ত হবার সম্ভাবনা কম থাকে, কারণ কারও কথা আমার মনে বেশি দাগ কাটতে পারে যদি তার সাথে আমার একরকম বন্ডিং থাকে। এখন ফেইসবুকে কারও সাথে বন্ডিং যদি এত বেশি হয় যে সে কিছু বললে আমার যথেষ্ট আঘাত লাগছে, যা বাস্তব জীবনে কেউ কিছু বললে আঘাতের মত, তাহলে এখানে এনোনিমিটি থাকে না। নরমালি নিউজফিডে যাদের লেখা আসে, যাদের সাথে রেগুলার সাক্ষাতকার হয় তাদের বেলায় এনোনিমিটির প্রভাব কম আসার কথা। কিন্তু ফেইসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে, পেইজে কথোপকথনের সময় এরকম বন্ডিং এর কিছু থাকে না, আমি যাই বলি তাতে অপর প্রান্তের ব্যক্তি কি মনে করল না মনে করল তাতে আমার কিছু আসে যায় না। এখন তার আইডি যাই হোক, প্রোফাইল পিকচার যাই হোক, তাতে কিছু আসে যাচ্ছে না, কারণ সেরকম বন্ডিংটা নেই। ফেইসবুকে আমাদের অনেককেই এরকম অসংখ্য বন্ডিং ছাড়া ব্যক্তির সাথে ইন্টারেক্ট করতে হয়, এসব ক্ষেত্রে এনোনিমিটির প্রভাব খাটবে। গুরুতে অনেক ব্লগারের সমাবেশ ঘটার কারণে যদি নিজের রেপুটেশনের ব্যাপারটাও যুক্ত হয়, আর এটা আপনার জন্যেও গুরুত্বপূর্ণ হয়, তাহলে কিন্তু আপনাকে অনেকেই চিনছে, এরকম অবস্থায় আপনি এনোনিমাস হতে পারবেন না, এনোনিমিটি খাটবে না। এসব কারণে দেখা যায় ফেসবুক সেলিব্রিটিরাও যা খুশি তাই বলতে পারেন না, ডিজইনহিবিশনের ক্ষেত্রে এনোনিমিটির ব্যাপারটা তাদের মধ্যে কম থাকবে, কিন্তু আবার ধরুন এই ফেইসবুক সেলিব্রিটি, বা ব্লগার ফেইক আইডি চালান, এরকম ক্ষেত্রে তার সম্পূর্ণ নতুন একরকম সেলফ তৈরি হয়, কুলির লুকিং গ্লাস সেলফ থিওরি মতে, আমি তাই যা অন্যেরা আমাকে ভাবে বলে আমি মনে করি। তাই এরকম সেলফ তৈরির ক্ষেত্রে অন্যেরা আমাকে নতুন এক পরিচয়ে ভাবছে বলে আমার একরকম সেলফ তৈরি হয়। এরকম অবস্থাতেও যে ব্যক্তির এনোনিমিটি কাজ করবে, তা আমার মতে না, কিন্তু একটা ডিফরেন্ট সেলফ ঠিকই তৈরি হবে যা বাস্তব থেকে আলাদা। ফেইক আইডি তাই আসলে খুব একটা ফেইক নয়।

    ২। এমপ্যাথির সাথে প্রেজেন্স, ফেস টু ফেস ইন্টারেকশনের সরাসরি সম্পর্ক আছে। মানুষের একরকম নিউরোন থাকে যাকে মিরর নিউরোন বলা হয়। এই মিরর নিউরোনগুলো উদ্দীপিত হয় কেবল ফেইস টু ফেইস কনভারশনেই। বলা হয় এই মিরর নিউরোনই মানুষের মাঝের এমপ্যাথির বেসিস তৈরি করে দেয়। যাই হোক, এসম্পর্কিত হেল্পফুল কিছু স্টাডির লিংক দিচ্ছি:

    "π" এর মন্তব্যের প্রেক্ষিতে:

    ১। এনোনিমিটি কাজ করে যদি "কেউ আমাকে চেনেনা" এমন অনুভূতি কাজ করে। এর কারণ হল রিয়েল লাইফে ক্ষতিগ্রস্ত হবার সম্ভাবনা কম থাকে, কারণ কারও কথা আমার মনে বেশি দাগ কাটতে পারে যদি তার সাথে আমার একরকম বন্ডিং থাকে। এখন ফেইসবুকে কারও সাথে বন্ডিং যদি এত বেশি হয় যে সে কিছু বললে আমার যথেষ্ট আঘাত লাগছে, যা বাস্তব জীবনে কেউ কিছু বললে আঘাতের মত, তাহলে এখানে এনোনিমিটি থাকে না। নরমালি নিউজফিডে যাদের লেখা আসে, যাদের সাথে রেগুলার সাক্ষাতকার হয় তাদের বেলায় এনোনিমিটির প্রভাব কম আসার কথা। কিন্তু ফেইসবুকের বিভিন্ন গ্রুপে, পেইজে কথোপকথনের সময় এরকম বন্ডিং এর কিছু থাকে না, আমি যাই বলি তাতে অপর প্রান্তের ব্যক্তি কি মনে করল না মনে করল তাতে আমার কিছু আসে যায় না। এখন তার আইডি যাই হোক, প্রোফাইল পিকচার যাই হোক, তাতে কিছু আসে যাচ্ছে না, কারণ সেরকম বন্ডিংটা নেই। ফেইসবুকে আমাদের অনেককেই এরকম অসংখ্য বন্ডিং ছাড়া ব্যক্তির সাথে ইন্টারেক্ট করতে হয়, এসব ক্ষেত্রে এনোনিমিটির প্রভাব খাটবে। গুরুতে অনেক ব্লগারের সমাবেশ ঘটার কারণে যদি নিজের রেপুটেশনের ব্যাপারটাও যুক্ত হয়, আর এটা আপনার জন্যেও গুরুত্বপূর্ণ হয়, তাহলে কিন্তু আপনাকে অনেকেই চিনছে, এরকম অবস্থায় আপনি এনোনিমাস হতে পারবেন না, এনোনিমিটি খাটবে না। এসব কারণে দেখা যায় ফেসবুক সেলিব্রিটিরাও যা খুশি তাই বলতে পারেন না, ডিজইনহিবিশনের ক্ষেত্রে এনোনিমিটির ব্যাপারটা তাদের মধ্যে কম থাকবে, কিন্তু আবার ধরুন এই ফেইসবুক সেলিব্রিটি, বা ব্লগার ফেইক আইডি চালান, এরকম ক্ষেত্রে তার সম্পূর্ণ নতুন একরকম সেলফ তৈরি হয়, কুলির লুকিং গ্লাস সেলফ থিওরি মতে, আমি তাই যা অন্যেরা আমাকে ভাবে বলে আমি মনে করি। তাই এরকম সেলফ তৈরির ক্ষেত্রে অন্যেরা আমাকে নতুন এক পরিচয়ে ভাবছে বলে আমার একরকম সেলফ তৈরি হয়। এরকম অবস্থাতেও যে ব্যক্তির এনোনিমিটি কাজ করবে, তা আমার মতে না, কিন্তু একটা ডিফরেন্ট সেলফ ঠিকই তৈরি হবে যা বাস্তব থেকে আলাদা। ফেইক আইডি তাই আসলে খুব একটা ফেইক নয়।

    ২। এমপ্যাথির সাথে প্রেজেন্স, ফেস টু ফেস ইন্টারেকশনের সরাসরি সম্পর্ক আছে। মানুষের একরকম নিউরোন থাকে যাকে মিরর নিউরোন বলা হয়। এই মিরর নিউরোনগুলো উদ্দীপিত হয় কেবল ফেইস টু ফেইস কনভারশনেই। বলা হয় এই মিরর নিউরোনই মানুষের মাঝের এমপ্যাথির বেসিস তৈরি করে দেয়। যাই হোক, এসম্পর্কিত হেল্পফুল কিছু স্টাডির লিংক দিচ্ছি: (১,২... কে ওয়ান, টু বানিয়ে নেবেন)

    https://www.mitpressjournals.org/doi/abs/10.1162/jocn.2007.19.8.১৩৫৪
    https://www.nytimes.com/2006/01/10/science/cells-that-read-minds.হত্ম্য
    https://www.sciencedirect.com/science/article/pii/স্১০৫৩৮গা৯০৩০০৫৮৫৮
    https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC4891856/
    https://www.liebertpub.com/doi/abs/10.1089/১০৯৪৯৩১০৪১২৯১২৯৫
    https://www.sciencedirect.com/science/article/pii/সগ৩৫৭৫৫ক্স১৬০০০০৬৩
    https://link.springer.com/article/10.1007/s11299-014-0160-ক্স
    https://www.sciencedirect.com/science/article/pii/স্০০১০০২৭৭১৫৩০০৬৩৯

    ৩। হুম। রিয়াল লাইফে ইনহিবিশন, আর ভারচুয়াল লাইফে ডিজইনহিবিশন হচ্ছে। আশেপাশে সর্বক্ষণের লোকদের সাথে কথা বলতে না পারার যে স্ট্রেসটা তৈরি হয় সেটাও ধরুন ডিজইনহিবিশনে এফেক্ট ফেলে, একটা জায়গার দরকার হয় যেখানে সব কথা প্রকাশ করা যায়। এখানে অনেক লোক চিন্তা ভাবনা করে কথা বলে, এটা ভাল ব্যাপার। চিন্তা ভাবনা করে, আবেগ দিয়ে মনের সব কথা বলতে পারে বলেই তো ডিজইনহিবিশন। কিন্তু নেগেটিভ ব্যাপারগুলো আসে যখন মানুষকে একটা আইডিতে রিডিউস করে আচরণ করা হয়, এমপ্যাথির অভাব তৈরি হয়। এমপ্যাথি, সাবজেক্টিভিটি কমে যাচ্ছে বলে আমরা অনেকে খারাপ আচরণ করছি, এটা কিন্তু এটাই প্রমাণ করে যে আমরা সাবজেক্টিভিটির উপর অনেকটাই নির্ভরশীল, অবজেক্টিভলি কম চিন্তা করি। আপনি যদি চিন্তা ভাবনা করে সুচিন্তিত মতামত দেন তাহলে আপনার কিছুটা হলেও অবজেক্টিভিটি দরকার হবে। তবে এখানে আরেকটা ব্যাপার আলোচনা করা যেতে পারে, যা ফেইসবুকে আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে পেয়েছি। অনেকে এভাবে সুচিন্তিত মতামত দেয়, অনেক কিছু কেয়ার করে মন্তব্য করে, এখান থেকে মানুষের মধ্যে একরকম এক্সপেক্টেশনও তৈরি হয় যে সবাই এমন আচরণ করবে। এখন বাস্তবে কথা বলার সময় আপনি যা খুশি তাই বলতে পারেন, যা খুশি তাই রেফারেন্স দিতে পারেন, ভুল হল নাকি ঠিক হল এগুলো আপনি কেয়ার করছেন না। এগুলো সম্ভব হল ওই কম সময়ের জন্য, আড্ডা দেয়ার সময় বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার জন্য। কিন্তু ভারচুয়াল জগতে কিন্তু স্ক্রিনশট, রেকর্ডিং সহ অনেক ব্যাপার থাকে। এখানে যদি আপনি আপনার লেখা নিয়ে কেয়ার করেন, অন্যেরা এগুলো পড়ে কি ভাববে তা চিন্তা করেন, যদি রেপুটেশনের কিছু ব্যাপার জড়িত থাকে, তাহলে কিন্তু আপনি এনোনিমাস হতে পারবেন না, এক্ষেত্রে আপনাকে কথা বলতে হবে মেপে মেপে, আর আপনি ভুলভাল কিছু বললেই দেখবেন তার স্ক্রিনশট বেড়িয়ে গেছে, অনেকে আপনাকে নিয়ে ট্রোলও করছে। সুতরাং এসব সোশ্যাল নেটওয়ারকিং সাইটে যখন আপনি একটা ইন্টারনেট ট্রাইবের ভেতরে চলে যাবেন যেখানে আপনার একটা আলদা রেপুটেশন, আলাদা সেলফ তৈরি হয়েছে, সেখানে আপনি রিয়াল লাইফের মত কেয়ারলেস আড্ডা দিতে পারছেন না, আপনাকে এখানে চিন্তা ভাবনা করে, সময় নিয়ে কথা বলতে হচ্ছে। কিন্তু এখানেও এমপ্যাথি ডেফিসিট, এসিনক্রোনাস কানেকশনের ব্যাপার থাকবে, এখানে কিছু ভুল হলে তার মাশুলও অনেক বেশি হবে। অনেক বিরোধী তৈরি হবে, দলাদলি তৈরি হবে, সবাই সবাইকে বিভিন্ন জিনিস নিয়ে আক্রমণ করবে, কিছু ফলোয়ার তৈরি হবে, আরও অনেক বেশি হেটার তৈরি হবে, সবার মধ্যে ইনসিকিউরিটিও অনেক বেশি কাজ করবে, এই বুঝি আমাকে কোন ট্যাগ লাগিয়ে দেয়... সব মিলে ডিজইনহিবিশনের ভালই এফেক্ট দেখা যাবে। যারা সময় নিয়ে সুচিন্তিত মতামত দেন তারাও আসলে তাই এই এফেক্টের বাইরে থাকতে পারেনা।
  • | ০২ জুন ২০১৮ ১০:৪৭375746
  • আপাতত এই লেখাটা এখানেই তুলে রাখি।

    http://ebongalap.org/2200-2/
  • dc | 132.164.***.*** | ০২ জুন ২০১৮ ১১:৪১375747
  • ভার্চুয়াল লাইফে ডিজইনহিবিশন কি একধরনের স্ট্রেসবাস্টারেরও কাজ করেনা? ধরুন আমি কোন একটা বিষয়ে গভীরভাবে ভাবিত, কিন্তু আমি যেভাবে ভাবি বা হওয়া উচিত মনে করি রিয়েল লাইফে সেরকম হয়না। তখন ফেবুতে বা ব্লগে আমার চিন্তাভাবনা নিয়ে অনেক কিছু লিখলাম, আমার মনও কিছুটা হাল্কা হলো, আর আমার দৃষ্টিভঙ্গী অন্যদের কাছে পৌঁছতে পেরে কিছুটা ডিস্ট্রেসডও হলাম।
  • Sumit Roy | ০২ জুন ২০১৮ ১২:৪০375748
  • করে। অনেকেই এটাকে লিবারেটিং ভাবছে, বিশেষ করে যারা লোয়ার সেলফ এস্টিম এর মত সমস্যায় ভোগে তাদের ক্ষেত্রে এটা বেশি হয়। আর এটাই পরে আবার ইন্টারনেট এডিকশন তৈরি করে।
  • pi | ***:*** | ০৮ জুন ২০১৮ ১৮:১৩375749
  • ফেবুর মত সোশ্যাল মিডিয়ায় পাব্লিক প্রোফাইল, ক্লোজড গ্রুপ, সিক্রেট গ্রুপ আর ধরা যাক গুরুর মত গ্রুপ যেখানে অনেক বেশ অজ্ঞাত পরিচয় রাখা যায়, একই ব্যক্তি পুরো আলাদা আচরণ করতে পারেন, এটা ইন্টারেস্টিং কেস স্টাডি করা যেতে পারে।
    কিন্তু পাব্লিক প্রোফাইল আর রিয়েল লাইফে কি খুব তফাত হবে ?
  • প্র | ***:*** | ০৯ জুন ২০১৮ ১৭:৩১375750
  • আমি যে কোন গোয়েন্দার ছা নিজেও জানিনা। কিন্তু রিয়েল আর ভার্চুয়ালের তফাৎ খপাৎ করে ধরে ফেলতে পারি অনেক ক্ষেত্রেই। হয়ত খুব বড় বড় বাতেলা মারছে, পুলিশ নিয়ে গিয়ে একা নাবালিকা উদ্ধার করেছি, হ্যাপ্পি হ্যাপ্পি, আমি কি হ্যাপ্পি, কিন্তু লেখা পড়ে আমি ওই ছত্রের ভেতরে ছত্র খুঁজে বার করতে পারি। নিজেই ছত্রপতি উপাধি দিই প্রবল আত্মসন্তোষে। এরম কেস আর আছে নাকি এখেনে কেউ। গুড়গুড় গুড়গুড় গুড়িয়ে হামা, ফাঁদ পেতেছেন গোষ্ঠমামা টাইপের ?
  • π | ০৯ জুন ২০১৮ ১৭:৪১375751
  • এরকম ডিফারেন্সের কিছু উদাহরণ পাওয়া যাবে?
  • π | ০৯ জুন ২০১৮ ১৭:৫০375752
  • এই যে। কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেরা গোয়েন্দাগিরি করে ম, নিজেরাই পুলিশ হয়ে, নিজেরাই বিচার করে নিদান দিয়ে ভাইরাল নেম শেম নিয়ে এত ভয় লাগে। রিয়েল লাইফে মব লিঞ্চিং নিয়ে তো বটেই। এখন সেটা সোশ্যাল মিডয়া দোসর পেয়েছে। রিয়েল কে ভার্চুয়াল রিইনফোর্স করছে। দুই জায়গায় এরকম করা লোক কি খুব আলাদা? প্রথম পোস্টের রেশ টেনেই, এটা নিয়ে কী বলবেন, বলুন।

    https://www.pratidintime.com/two-guwahati-artists-mistaken-for-child-traffickers-lynched-to-death-in-karbi-anglong/
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন