এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সন্তানের উচ্চশিক্ষা - একটি স্বল্পালোচিত দিক

    swati
    অন্যান্য | ০১ জুন ২০১৭ | ১৪২৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • swati | 127.223.***.*** | ০১ জুন ২০১৭ ২২:৩৯366591
  • মাধ্যমিকের ও অন্যান্য পরীক্ষার ফল বেরিয়েছে। উচ্চ মাধ্যমিকেরও ফল প্রকাশে দেরী নেই। হালকা চালে খবরে চোখ বোলাচ্ছিল সুমি। চোখে পড়ল, কিছু দরিদ্র পিতা-মাতার হাহুতাশ। সন্তানের উচ্চশিক্ষার খরচ সীমিত আয়ের মধ্যে কি ভাবে চালাবেন তা বুঝতে পারছেন না তাঁরা। মনটা একটু ভারী হয়ে গেল। মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা অর্থের অভাবে পড়তে পারছে না, এটা মেনে নেওয়া শক্ত। তবু একটাই আশার কথা যে সরকারী প্রতিষ্ঠানে পড়ার খরচ এখনো যথেষ্ট কম। ফলের ভিত্তিতে স্কলারশিপ পেলে তাই দিয়ে কিছুটা সামলে নেওয়া সম্ভব।

    সমস্যা কিন্তু ততটা মেধাবী নয় কিন্তু মধ্যবিত্ত বাড়ির সন্তানদের। বা বলা ভাল সন্তানের বাবা-মাদের। যারা মেধার জোরে সরকারী প্রতিষ্ঠানে স্থান পেল না, বাবা-মার পকেটের জোর থাকলে তারা এবার বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের দিকে ঝুঁকবে। খুব ছোট-খাটো কম নামী মফস্বলের প্রতিষ্ঠানেও বাড়ির বাইরে খুব সাধারণ ভাবে থেকে পড়তে গেলেও কলেজের টিউশন ফি আর থাকা-খাওয়ার খরচ প্রায় বছরে দেড় লক্ষ টাকা থেকে শুরু। কলেজের নামডাকের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এই খরচ বাড়বে বই কমবে না। এই খানেই সমস্যার শুরু। অনেক বাবা-মা’রই এই খরচের মুখোমুখি হওয়ার আগে এর প্রকৃত পরিমাণ সম্বন্ধে কোন ধারণা থাকে না। তবু সন্তানের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করার তাগিদে তারা এই খরচের বোঝা মাথায় তুলে নেন। হয়তো নিজেদের রিটায়ারমেনটের সঞ্চয় ভেঙ্গেই আসে এই টাকা। তারপর বার্ধক্যে যখন অর্থের অভাব দেখা যায় এবং অনেক সময় দুর্ভাগ্যবশত সন্তানটি পাশে দাঁড়াতে পারে না, তখন জন্ম নেয় হতাশার। এই সন্তানের জন্য এত কিছু করলাম, আর সে কিনা এমন নেমকহারাম!

    এই সমস্যার পরিপ্রেক্ষিতে মনে হয় যে আগে থেকেই যদি হিসেব করে রাখা যায় যে সন্তানের বাবদে কত টাকা অবধি খরচ করা বাবা-মার পকেট অনুমোদন করবে, তাহলে একটু সুবিধা হয়। এই হিসেবটা করতে হবে কিন্তু নিজের অবসর-কালীন সঞ্চয়ের কথা মাথায় রেখে। আজকাল যে বয়েসে বেশির ভাগ লোকের সন্তান হয়, তাতে সন্তানের উচ্চশিক্ষার জন্য সঞ্চয় করে নিয়ে তারপর অবসরের জন্য ভাবব, এই লাক্সারিটা আর থাকে না। তাই নিজের সীমিত আয়ের মধ্যে যে মাসিক সঞ্চয় করা সম্ভব, তাকে নিজের প্রায়োরিটি অনুসারে বিভিন্ন খাতে ভেঙ্গে নিতে হবে। যদি সিংহভাগ যায় অবসরকালীন সঞ্চয়ে, তাহলে কত টাকা সন্তানের উচ্চশিক্ষার খাতে জমাতে পারা যাবে সেটা হিসেব করতে হবে। ধরা যাক একজন সব খরচ খরচা সামলে মাসে নিয়ম করে কুড়িহাজার টাকা জমাতে পারেন। এর থেকে তিনি হিসেব করে দেখলেন যে অবসরকালীন খরচের টাকা সরিয়ে রেখে আর অন্যান্য দরকারী খরচের টাকা সরিয়ে রেখে তিনি সন্তানের জন্য তিন হাজার টাকা করে মাসে জমাতে পারছেন। এবার ধরা যাক তাঁর সন্তানটি এখন মাত্র তিন বছরের। এবং সে উচ্চশিক্ষা শুরু করবে আঠার বছর বয়েসে। অর্থাৎ হাতে রয়েছে পনের বছর। ধরা যাক পনের বছরে টাকাটা ১০% হারে বাড়বে। তাহলে ওই মাসিক তিন হাজার টাকা পনের বছরে বেড়ে হয়ে দাঁড়াবে সাড়ে বার লাখ মতন। এ দিকে যে ইঞ্জিনীয়ারিং কোর্সটি করতে এখন চার বছরে হোস্টেলে থাকা-খাওয়া-কলেজের খরচ মিলিয়ে সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা লাগে, সেটিরও কিন্তু বছর বছর মূল্য বৃদ্ধি হচ্চে। পনের বছর পরে বছরে দশ শতাংশ হারে মূল্য বৃদ্ধি হয়ে সেটির দাম হয়ে গেছে প্রায় তেইশ লাখ। কাজেই ওই কোর্সটি সঞ্চয়কারীর আয়ত্তের বাইরেই থেকে যাবে। তবে যদি ওই কোর্সটি সন্তান করুক এটাই বাবা-মার মনের গভীর ইচ্ছা হয়, তাহলে মাসিক সঞ্চয় করতে হবে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা। সে ক্ষেত্রে সঞ্চয়কারীকে নিজের প্রায়োরিটির রদ-বদল করে এই টাকাটা মাসে মাসে জমাতে হবে। হয়ত তখন ফ্ল্যাট কেনার স্বপ্ন পিছতে হবে বা বছরে একবার বেড়াতে যাওয়ার জায়গায় তিন বছরে একবছরে একবার বেড়াতে যাওয়া যাবে। অথবা এমন প্রকল্পে সঞ্চয় করতে হবে যেখানে অনেক বেশী হারে সুদ মিলবে। তবে বেশি সুদের আশায় টাকার সুরক্ষার দিকটা ভুললে চলবে না। শেষে আমও গেল, ছালাও গেল এমন না হয়।

    প্রথম থেকেই এই হিসেবটি করে নিয়ে এগোলে পরে, ভবিষ্যতে অনেক আশাভঙ্গের হাত থেকে বাঁচা যাবে। নিজেদের বৃদ্ধ বয়েসের সংস্থান ভেঙ্গে সন্তানের শিক্ষার ব্যবস্থা না করাই ভাল। আর এই পরিকল্পনাটি নিজের সঙ্গী/ সঙ্গিনীকে নিয়ে করলেই ভাল। তাহলে দুজনে একই ধরণের বার্তা পৌঁছে দিতে পারবেন সন্তানের কাছে। তাকে বোঝাতে পারবেন যে মানুষ বড় হয় নিজের মেধা ও পরিশ্রমের জোরে। বাবা-মার অর্থের জোরে যে সাফল্য আসে, তাতে একটা সাময়িক সুবিধা পাওয়া যায় মাত্র। নিজের মেধা, পরিশ্রম এবং ঠিক ঠিক সুবিধার সদ্ব্যবহারের মাধ্যমে তাকে অতিক্রম করা দুরূহ নয়। সেক্ষেত্রে সন্তানটিও বাস্তবের মাটিতে পা রেখে বড় হবে। তরুণ বয়সে পৌঁছে সন্তানটির peer pressure র চাপ নেওয়াটাও সহজতর হবে। বা সে আর বাবা-মাকে বলবে না, চন্দ্রানীর বাবা ওকে বিদেশে পাঠাচ্ছে, তমাল SRM এ পড়তে যাচ্ছে, আর তুমি আমাকে একটা মফস্বলের ইঞ্জিনীয়ারিং কলেজেও পড়াতে পারবে না?

    কোথায় জমাবেন টাকা?

    যদি হাতে দশ বা বেশি বছরের সময় থাকে, তাহলে ইক্যুইটি মার্কেট সব থেকে ভালো রাস্তা। সে সরাসরি শেয়ারেই হোক আর মিউচুয়াল ফান্ডের মাধ্যমেই হোক। বৃদ্ধি ও করসাশ্রয় দুই-ই হবে। শিক্ষাক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধির হার সাম্প্রতিক কালে বেশ বেশী। তাই এই বাবদে ব্যাঙ্কের দীর্ঘ মেয়াদি জমা বা অন্য স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্পে টাকা না জমানই ভাল। সেখানের সুদের হারের থেকে মূল্যবৃদ্ধির হার বেশি। ইনস্যুরেন্স কোম্পানিগুলি কিছু চাইল্ড প্লান বিক্রি করে। সেগুলিতে টাকা রাখার কথা ভাবলে আগে সত্যিকারের সুদের হার দেখে নিয়ে তবেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। শুধু মাত্র সব থেকে ভালো পরিস্থিতিতে কত টাকা ফেরত পাওয়া যাবে তার সোনালি গল্পে না মজাই ভাল। তবে যেখানেই জমানর সিদ্ধান্ত নেওয়া যাক, সে সিদ্ধান্তটি ভাল করে পড়াশুনা করে ভেবেচিন্তে নেওয়া উচিত। মনে রাখা ভাল যে সন্তানের কাছে রোল মডেল তার বাবা-মাই। তাই বাবা-মা যদি সব দিক ভেবে-চিন্তে নিজের কিসে ভালো সেই ভেবে সিদ্ধান্ত নেন, সন্তানও সেটাই শিখবে। অপরপক্ষে বাবা-মা যদি লোকের কথা শুনে নিজে বিবেচনা না করে কাজ করেন, তাহলে সন্তানের কাছ থেকেও বিচক্ষণতা আশা করা উচিত নয়।

    কত টাকা লাগবে তা কিভাবে হিসেব করবেন?

    আজকাল বহু ওয়েবসাইটেই বিভিন্ন রকমের ক্যালকুলেটর পাওয়া যায়। তার সাহায্য নিতে পারেন। আর ইচ্ছে হলে নিজেই হিসেবটা করে নিতে পারেন। স্কুল লেভেলের অঙ্ক লাগবে শুধু। মাইক্রোসফট এক্সেলের মত একটি সফটঅয়ার থাকলে তো কথাই নেই।

    প্রথমে একটু জেনে নিন যে ধরণের কলেজে সন্তানের শিক্ষার কথা ভাবছেন, তার বর্তমান খরচ কত। ধরা যাক সেটি x টাকা। এবার সন্তানের বর্তমান বয়েসের থেকে বার করুন কতদিন পরে আপনার সেই অর্থের প্রয়োজন হবে। ধরা যাক n বছর পরে আপনার টাকাটা লাগবে। শিক্ষাক্ষেত্রে মূল্যবৃদ্ধির হার যদি বছরে r শতাংশ হয়, তাহলে n বছর আজকের x টাকা ফুলে ফেঁপে হয়ে উঠবে x*( 1 + r )n টাকা।

    এবার দুটি হিসেব করতে হবে। প্রথমত কত টাকা মাসে মাসে জমালে n বছরে এই টাকাটা জমিয়ে ওঠা যাবে। ধরা যাক আপনার সঞ্চয় বছরে i টাকা সুদ দিচ্ছে। তাহলে সেই পরিমাণ টি হলঃ

    x* ((1+r)n ) *( i/12)/ (1 + (i/12) ) ( (1+ (i/12))n*12 – 1)

    আর ধরা যাক আপনি মাসে p টাকার বেশি জমাতে পারবেন না কোন মতেই। সেক্ষেত্রে n বছর পরে বছরে i শতাংশ সুদে সে টাকা হবে,

    p * (1 + (i/12) ) *( (1 + (i/12))n*12 -1) / (i/12)

    যদি এত কিছুর পরেও সঞ্চয় সত্যিই সন্তানের সাধ মেটাতে অকুলান হয়, তাহলে শিক্ষাঋণের কথা ভাবা যেতে পারে। আর চোখ রাখা উচিত বিভিন্ন শিক্ষা মুলক ওয়েবসাইটেও যেখানে বিবিধ রকমের স্কলারশিপের সন্ধান মেলে। কে জানে হয়ত কোন স্কলারশিপের জোরে সন্তানের পড়াশোনাটি প্রায় বিনা অর্থেই হয়ে গেল। যে খায় চিনি, তারে যোগায় চিন্তামণি!

    Disclaimer – মতামত ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার থেকে বলা। লেখকের এ বিষয়ে কোন professional যোগ্যতা নেই।
    ( অন্তঃকথন - বাংলায় personal finance বিষয়ে একটি ব্লগ আছে, https://elomelothoughts.wordpress.com ঠিকানায় । এটি সেখানে সম্প্রতি প্রকাশিত একটি লেখা। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনা হলে ভাল লাগবে। )
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন