এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অঞ্জন মজুমদার | 57.***.*** | ৩০ এপ্রিল ২০১৭ ২০:৩৭365990
  • নিচের লিঙ্ক-এ রয়েছে :

    (i) ১৭ই জানুয়ারী ২০১৫ ‘দি হিন্দু’ পত্রিকায় প্রকাশিত ভারতের সুপরিচিত প্রবীণ জীববিজ্ঞানী পুষ্প এম. ভার্গবের Scientists without a scientific temper নামে একটি লেখা থেকে আমার করা অনুবাদ “বিজ্ঞানমনস্কতাবর্জিত বিজ্ঞানীসমাজ”।‘আরেক রকম’ পত্রিকার ২০১৬ সালের ১-১৫ জানুয়ারি সংখ্যায় অনুবাদকের ভূমিকাসহ অনুবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিলো।

    (ii) পুষ্প ভার্গবের লেখার পরিপূরক হিসেবে ৮ই জানুয়ারি, ২০১৫, ‘দি টেলিগ্রাফ’ পত্রিকায় প্রকাশিত জি. এস. মুদুরের একটি নিউজ রিপোর্টের (Jets Fuelled by Donkey Urine? Flight of Fancy) আমার করা বাংলা অনুবাদ: “জেটপ্লেনের জ্বালানী হিসেবে গর্দভমূত্রের ব্যবহার ? কল্পনার উড়ান”। ‘আরেক রকম’ পত্রিকার ২০১৬ সালের ১৬-৩১ জানুয়ারি সংখ্যায় অনুবাদটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিলো ।

    Link: https://drive.google.com/open?id=0B4wagh2Ea5jeUlFiX0ZoMUlIUVE

    কিন্তু কেন এই অনুবাদ? ভারতীয় বিজ্ঞান গবেষণার নামে, অসমর্থিত (আসলে জালিয়াতিনির্ভর) একটি প্রবন্ধ, ২০১৫ সালের একদম শুরুতে মুম্বইতে হয়ে যাওয়া ইন্ডিয়ান সায়েন্স কংগ্রেসে সাদরে গৃহীত এবং উপস্থাপিত হয়েছে। সায়েন্স কংগ্রেসের আসরে যেভাবে অপবিজ্ঞানকে জায়গা করে দেওয়া হলো, তা নিয়ে আজ পর্যন্ত বাংলার একজন প্রথিতযশা বিজ্ঞানীর লেখা কোনো প্রতিবাদপত্র কোথাও চোখে পড়লোনা। ইন্টারনেটে তন্নতন্ন করে খুঁজেও পাইনি । এ নিয়ে যে অল্প কয়েকটা লেখা প্রকাশিত হয়েছে সেগুলি কোনো প্রফেশনাল সায়েনটিস্ট লেখেননি — লিখেছেন হয় কোনো বিজ্ঞান সাহিত্যিক নতুবা কোনো সাংবাদিক। ইংরেজিতেও এ নিয়ে প্রতিবাদী লেখার খুব অভাব। আশা করাটা খুব স্বাভাবিক ছিল যে, সায়েন্স কংগ্রেসের এই অবৈজ্ঞানিক কান্ডকারখানার প্রতিবাদে সামিল হয়ে দেশের বৃহত্তর বিজ্ঞানীসমাজ তাঁদের ন্যূনতম দায়িত্ব নিশ্চয়ই পালন করবেন। বাস্তবে আমরা যা দেখলাম, তা হল বিজ্ঞানীমহল একেবারেই নিশ্চুপ। বাংলাতে বিষয়টিকে কেন্দ্র করে তাঁদের দিক থেকে প্রতিবাদী একখানা লেখাও চোখে পড়ল না। ইউরোপীয় রেনেসাঁর প্রথম আলো পড়েছিল এই বাংলায়। সেই পুণ্যভূমির এই দীনতা মেনে নেওয়া কঠিন । সেদিক থেকে দেখলে, পুষ্প ভার্গবের লেখাটা সত্যিই এক উজ্জ্বল ব্যতিক্রম । বাংলার বিজ্ঞানীরা এ ব্যাপারে এমন মৌনব্রত নিলেন, দেখে মনে হচ্ছে — কিছুই যেন ঘটেনি । পুষ্প ভার্গবের মতো এক-আধজন ব্যক্তিমানুষকে বাদ দিলে সামাজিক দায়িত্ববোধসম্পন্ন একক বৈজ্ঞানিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য করা যায় এমন মানুষ আজ নেহাতই বিরল । একক বিজ্ঞানীদের কথা ছেড়ে দিলেও তাঁদের নানা মঞ্চ রয়েছে যেখানে যৌথভাবে চিন্তা ভাবনা, আলোচনা নিয়মিতভাবে চলে বলেই আমরা ভাবি। যেমন ধরা যেতে পারে বিভিন্ন সায়েন্স অ্যাকাডেমিগুলির কথা। ভাবতে অবাক লাগলেও এটাই বাস্তব যে তাঁরা এব্যাপারে সম্পূর্ণ নিশ্চুপ রয়েছেন! বাংলাতে প্রতিষ্ঠিত কোনো বিজ্ঞানী প্রতিবাদ জানাচ্ছেন — এমনটা চোখেও পড়লোনা। ভয় হয় সোনার বাংলা কি তবে ছারখারে গেল? রামমোহন-রবীন্দ্রনাথ, প্রফুল্লচন্দ্র-জগদীশচন্দ্রের বাংলা — তার স্বাভিমান — এসবের কী হবে! বাংলা তথা ভারতের বেশীরভাগ বিজ্ঞানীর সামাজিক দায়িত্ববোধের এই অভাব মেনে নিতে বেদনা অনুভব করেছি। যে ধরনের কাজ বাংলার বিজ্ঞানীদের কাছে প্রত্যাশিত ছিল, আমার সীমিত সামর্থ্যে এই অনুবাদের মাধ্যমে তার কিছুটা করার চেষ্টা করে একজন বিজ্ঞানশিক্ষকের সামাজিক দায়িত্ব পালন করতে চেয়েছি। অনুবাদক হিসেবে এটাই আমার কৈফিয়ত।

    মাঝে মাঝে সমাজে এমন পরিস্থিতি এসে হাজির হয় যখন বিজ্ঞানীদের আলোচনায় অংশগ্রহণ করা প্রতিবাদ আন্দোলনে সামিল হওয়া নিতান্তই জরুরী হয়ে পড়ে। সেসব মুহুর্তে তাঁদের মৌনতা সমাজকে পঙ্গু করে তোলে। তবে সমাজসচেতন মানুষেরা এসব নিয়ে প্রশ্ন তোলেন — কথা বলেন — মাঝে সাঝেই চোখে পড়ে। সেই সব আলোচনা তুলে ধরা — নিজেরা টিকাটিপ্পনী করা — এধরনের একটা আড্ডা তৈরি করার উদ্দেশ্যেই টইপত্তরে ঢুকে পড়েছি। দেখাই যাক না — আড্ডা জমে কি না?
  • আমি বিজ্ঞানী নই | 53.247.***.*** | ৩০ এপ্রিল ২০১৭ ২৩:৫৪365999
  • বেশির ভাগ ভারতীয় বিজ্ঞানীরাই যখন তাবিচ- কবচ ,ভাগ্য-ভগবান মানেন , আর ভারতীয় ঐতিহ্য মেনে রকেট পাঠাবার সময় বিশেষ পুজো দেন, তাঁদের বিজ্ঞানমনষ্ক করবে কে ? যেসব মানুষ (বিজ্ঞানী বা অবিজ্ঞানী ) সত্যিকারের বিজ্ঞানমনষ্ক, তাঁদের যুক্তি বোঝার মতো বা ভাবার মতো কষ্ট কেউ করতে চায় না
  • Fake Loo | 117.217.***.*** | ০১ মে ২০১৭ ০১:৫৭366000
  • এই নিয়ে আলোচনার সত্যি প্রয়োজন ছিল!
  • pi | 174.***.*** | ০২ মে ২০১৭ ১২:৫৪366001
  • এই নিয়ে বিজ্ঞানীরা কোন লেখা লেখেননি, সেটাই খেয়াল করিনি। ফেবুতে অনেকের প্রতিবাদের পোস্ট দেখেছি।

    তবে , সরকারি চাকরি করলে সেই বিজ্ঞানীরা কি সরকারের বিরুদ্ধে লিখতে পারেন ? হয়তো সেই কারণেও অনেকে লেখেননি।

    যাইহোক, বিজ্ঞানীদের এই ইনিশিয়েটিভ টা ভাল লাগল, পরের পর্বগুলোর অপেক্ষায়। আশা করব, সঠিক তথ্য দিয়ে লেখা।
    http://bigyan.org.in/2017/05/01/science-decline/
  • b | 135.2.***.*** | ০২ মে ২০১৭ ১৬:৫১366003
  • শুনলাম আইআইটি কেজিপি-তে নাকি বাথরুমের পূর্বদক্ষিণ কোণে হনুমানের মূর্তি রাখলে বাস্তুশাস্ত্রমতে (স্থানীয়) গানের গলা ভালো হয় কিনা, এরকম রিসার্চ হচ্ছে।
  • Pi | 57.29.***.*** | ০২ মে ২০১৭ ১৯:৪৮366004
  • হনুমানমূর্তির সন্ধান করতে হচ্ছে তো!
  • pi | 57.29.***.*** | ০২ মে ২০১৭ ২০:১৩366005
  • আমার একটা নারকেল মালার বাঁদর আছে , গোয়া থেকে কেনা। সেটাকে বাথরুমে বসিয়ে রাখলে গলা সারবে ?
  • অঞ্জন মজুমদার | 57.***.*** | ০৪ মে ২০১৭ ২০:৫৮366006
  • বেশ লাগছে — অনেকে আড্ডায় নেমেছেন। তাদের মধ্যে একজন হলেন পাই । ২রা মে, ২০১৭ তারিখে তিনি লিখেছেন : “এই নিয়ে বিজ্ঞানীরা কোন লেখা লেখেননি, সেটাই খেয়াল করিনি। … … তবে , সরকারি চাকরি করলে সেই বিজ্ঞানীরা কি সরকারের বিরুদ্ধে লিখতে পারেন? হয়তো সেই কারণেও অনেকে লেখেননি।”

    বিজ্ঞানীরা প্রায় সকলেই কোনো না কোনো সরকারী সংস্থা অথবা সরকার পোষিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা কোনো বিজ্ঞান অ্যাকাডেমিতে যুক্ত রয়েছেন। সময়ের চাহিদা থাকলেও তাঁরা মতামত দিতে পারবেননা — সত্যিই এতটা কড়াকড়ি তাঁদের বেঁধে রাখে — এমনটা আমার মনে হয়না। বিশেষ করে জাতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেসের মতো আসরে গবেষণাপত্রের সম্মান নিয়ে কোনো উদ্ভট মতামত উপস্থাপিত হচ্ছে দেখেও তাঁরা চুপ করে থাকবেন? বিজ্ঞানী হিসাবে তাঁদের যে বাড়তি সম্মানটুকু আমরা দিয়ে থাকি, তাঁরা নিজেরাই সেটা অবজ্ঞা করছেন কি? আরও যেটা লক্ষ্য করার বিষয়, সেটা হচ্ছে — বিজ্ঞান কংগ্রেসে যে সব মতামত উপস্থাপিত হয়ে থাকে সেগুলি মোটেই সরকারী মতামত নয়। যে ব্যক্তি পেপারটি রচনা করেন — মতামত যা কিছু, সব তাঁরই। এদিক থেকে বিচার করলে — সে সব বক্তব্যকে খন্ডন করা, নিদেনপক্ষে সমালোচনা করাটা তো তাঁদের স্বাভাবিক দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। তাই, চুপ করে থাকার সাফাই হিসেবে, প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞানীদের পক্ষ থেকে মোটেই তেমন কোনো যুক্তি পাওয়া গেল বলে আমার অন্তত: মনে হয়নি। এছাড়াও যে বিষয়টি একেবারেই ছেড়ে রাখা হয়েছে, সেটি হল — বিজ্ঞান অ্যাকাডেমিগুলি, তাদের স্বয়ংশাসনের অধিকার সম্পর্কে কবে আর সচেতন হবে ?
  • dc | 181.6.***.*** | ০৪ মে ২০১৭ ২১:১০365992
  • কিন্তু বাথরুমের পূর্বদক্ষিণ কোণে কেন? মানে এই পূর্বদক্ষিণ কোণে কি এমন কাজ করা হয় যা দেখে হনুমান খুশী হতে পারে? ভারি অদ্ভুত আবদার কিন্তু!
  • sswarnendu | 138.178.***.*** | ০৪ মে ২০১৭ ২২:২৯365993
  • এইগুলোর ক্ষেত্রে অন্য বিষয়ও আছে মনে হয়, শুধু সরকারী চাকরীর বাধ্যবাধকতা নয়। আসলে এতই রিডিকুলাস জিনিসপত্র বিজ্ঞান কংগ্রেসে বলা চলছে, বা কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোয় পড়ানো হবে বলা হচ্ছে তাতে সায়েন্সের অ্যাকাডেমিয়ার লোকজন খানিক হুব্বা হয়ে গেছে, কিভাবে রিয়াক্ট করবে সেটাই বুঝতে পারছে না। পুষ্পক রথ আসলে এরোপ্লেন এরকম বক্তব্য গম্ভীর মুখ করে বিজ্ঞান কংগ্রেসের সেমিনারে বললে হুব্বা হয়ে যাওয়াটা অস্বাভাবিক কি? এইরকম কিছুরও rebuttal লিখতে হবে, এই দিনও দেখতে হবে কোন self-respecting সায়েন্সের লোকই সম্ভবত ভাবেননি।
  • Atoz | 161.14.***.*** | ০৮ মে ২০১৭ ০১:০৪365994
  • তুল্লাম।
  • PT | 213.***.*** | ০৮ মে ২০১৭ ১৪:১৯365995
  • “ A government which can squander 10,000,000 pounds on palatial barracks, but cannot spare a farthing for laboratories should forfeit the title of a civilized government….The Indian government is essentially a tax squeezing machinery and not a
    government for the people……”

    সম্ভব্তঃ ১৮৮৬। ইংরেজের পয়্সায় পড়তে গিয়ে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত রচনা প্রতিযোগীতায় এক বাঙালী ছাত্র “India before and after the Mutiny”-প্রবন্ধে এই জাতীয় মন্তব্য করার সাহস দেখিয়েছিলেন।
  • de | 24.139.***.*** | ০৮ মে ২০১৭ ১৪:৫৮365996
  • হুব্বা বলে হুব্বা! ক্ষী বলবো ভেবেই পাইনা -

    http://epaperbeta.timesofindia.com/Article.aspx?eid=31821&articlexml=HOW-TO-CONCEIVE-A-BOY-AND-OTHER-GENDER-08052017001013

    HOW TO CONCEIVE A BOY AND OTHER GENDER LESSONS

    Alka Dhupkar
    
    
    Third-year BAMS (Bachelor of Ayurveda, Medicine, and Surgery) textbook throws up a shocker

    Literature as ancient as 2nd Century CE is part of the current syllabus for BAMS students; MUHS V-C Dr Dilip Mhaisekar says curriculum is decided by the Ministry of AYUSH
    Want a baby boy? Collect two north facing branches of a Banyan tree (east facing will also suffice) that has grown in a stable, take precisely two grains of urad dalmustard seeds, grind all the ingredients with curd, and consume the mixture.

    This recipe is not some self-styled godman's prescription to fool gullible couples. It's part of the third-year Bachelor of Ayurveda, Medicine, and Surgery (BAMS) textbook that informs students on techniques to conceive a boy.

    The text has been copied from Charaka Samhita, the pre-2nd Centur y CE compilation on Ayurveda, which is included in the current BAMS syllabus. According to the textbook, the process of creating a male foetus is called `pusanvan', and any woman who desires a boy should be “blessed with the pusanvan ritual“ as soon as she gets pregnant.

    The textbook lists various techniques to ensure the birth of a boy.One such technique is rather expensive. It says: “Create two miniature statues of a man out of gold, silver, or iron after throwing the statues in a furnace. Pour that molten element in milk, curd or water, and on an auspicious hour of Pushp Nakshatra, consume it.“

    The BAMS syllabus in the state is supervised by the Maharashtra University of Health Sciences (MUHS) in Nashik, and Dr Dilip Mhaisekar, former dean of the Dr Shankarrao Chavan Government Medical College in Nanded, is the vice-chancellor.

    Objection to the textbook's contents were recently raised by Ganesh Borhade, a member of the district supervisory board of the PreConception and Pre-Natal Diagnostic Techniques (PCPNDT) Act, who is also associated with the Lek Ladki Abhiyan supervised by advocate Varsha Deshpande.

    “Doctors with BAMS degrees have a thriving practice not just in rural areas, but also in cities such as Mumbai, Pune, and Nashik. Many people shun allopathy in favour of Ayurveda, and if this is what medical students are being taught, God help this society,“ Borhade said.

    He brought the textbook content to the notice of the PCPNDT Act authorities in the state, but it is unlikely that such content will be removed from the textbooks in the coming academic year.

    Dr Asaram Khade, the Maharashtra PCPNDT Act consultant, told Mumbai Mirror that a letter has already been issued to the joint secretary, public health, Government of India regarding the syllabus in violation of the PCPNDT Act, even as Borhade warned that the Centre had less than a month to act. “The academic year starts in July, and such content supports female foeticide,“ he said.

    Borhade pointed out a part of the content in the textbook, which he said had no scientific backing whatsoever. The portion of the content said, “Cook rice flour with water, and while cooking, the woman should inhale the steam. Then add water to the cooked flour, and soak a ball of cotton in it. The woman should lie on the threshold so that her head touches the ground. Then, with that cotton ball, the liquid should be poured in her nostrils. It should not be spit out, instead it should be swallowed.“

    MUHS Vice-Chancellor Dr Mhaisekar said the BAMS curriculum was decided by the Ministry of Ayurveda, Yoga and Naturopathy, Unani, Siddha, and Homoeopathy (AYUSH), and that he had written to the ministry regarding the objectionable content.

    “We are awaiting a reply from the ministry,“ Mhaisekar told Mumbai Mirror yesterday. “The MUHS doesn't have the right to add or delete from the syllabus. There are seven members from Maharashtra in the Central Council of Ayurveda and all of them are aware of this content,“ he said.
  • Atoz | 161.14.***.*** | ১১ মে ২০১৭ ২২:১৯365997
  • তুল্লাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন