এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা   দর্শন

  • পুঁজি, আধুনিক বিজ্ঞান, বৈষম্য  

    খাতাঞ্চি 
    আলোচনা | দর্শন | ১১ মার্চ ২০২৫ | ৩১৭ বার পঠিত
  • নারদ নারদ বলে শুরু হোক। 
     
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • &/ | 151.14.***.*** | ১১ মার্চ ২০২৫ ২৩:৪৬744531
  • আধুনিকতার খোঁজে, কৌতূহলী আর দেবাশিস বাবু, আপনারা কোথায়?
  • r2h | 208.127.***.*** | ১৩ মার্চ ২০২৫ ০৮:৫০744569
  • এটা আর এগুবে বলে তো মনে হয় না। উদ্দিষ্ট লোকজন অন্যত্র কথা বলাই মনস্থ করেছেন।

    আমি একটু অনধিকার চর্চা করে যাই।
    আধুনিক বিজ্ঞানের ধারাটি মোটামুটি পাশ্চাত্য মতে চলে, খুবই এফেক্টিভ সন্দেহ নেই, কিন্তু অন্য কিছু সম্ভব হত কিনা, তা জানা আছে কিনা জানি না। এশিয়া ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞান চর্চার ধারা ছিল, তবে সেসবের ধারাবাহিকতা জিনিসটা পশ্চিমের নৌবাণিজ্য, শিল্প বিপ্লব - সেসবের হাত ধরে বিদায় নিয়েছে।

    এবার মানুষ যখন পাথর ঠুকে হাতিয়ার, গাছের ছাল ছেঁচে রং, বাছাই প্রজনন করে শস্য, আগুন নিয়ন্ত্রন - এইসব করেছে, তখন সেসবও বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধিৎসার সূচনা ছিল। ক্রমে ব্যাপারটা সংগঠিত হয়েছে, আর তার সঙ্গে এসেছে পুঁজি।

    পুঁজি মানে লাভ লোকসানের ব্যাপারও আসবেই।
    রাষ্ট্র ফান্ডেড গবেষণাকে যদি ভাবি পুঁজির প্রভাব মুক্ত, তাহলে বর্তমান ভারত বা আমেরিকায় গবেষকদের ফান্ড ছাঁটাই নিয়ে সমস্যার কথা শুনে সেই ধারনা ভুল বলে মনে হয়।
    তো, সংগঠিত বিজ্ঞানচর্চা একদিকে ক্ষমতার কুক্ষিগত হয়ে চলেছে বেশি বেশি করে, এবং সেখানে আরও বড় একটা প্রশ্ন আসে, বিজ্ঞানের দর্শন, অভিমুখ নিয়ে।

    মানবকল্যান, না ক্ষমতা? এইসব ব্যাপার আছে।

    অন্যদিকে আজকের দিনে বিজ্ঞান দ্বিতীয় ঈশ্বর হয়ে দাঁড়িয়েছে, বিপুল জনতাকে কোনকিছু বিজ্ঞান -এই বলে বুঝিয়ে দিতে পারলে ব্যাপারটা বেশ চলে যাবে; পরশুরামের যদ্দুর মনে পড়ে এই বিষয়ে বেশ কিছু উমদা রসিকতা আছে।

    এবার মুশকিল হল, বিজ্ঞান বলতে বেশিরভাগ লোক তার প্রায়োগিক দিকটি বোঝেন; এমনকি বিজ্ঞানচর্চার সঙ্গে সম্পৃক্ত ও সংশ্লিষ্ট লোকেরাও। আবার আনেকেরই বৈজ্ঞানিক ব্রেকথ্রুর কালে বিমূর্ত পরমপিতার চরণকমলে মাথা ঠুকতে বাধে না। এইসব জিনিসও আছে।

    যাগ্গে, দেখা যাক কেউ কিছু কাজের কথা লেখেন কিনা।
  • কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ১৩ মার্চ ২০২৫ ১৫:৫৫744571
  •  
    &/ 
    প্রেজেন্ট স্যার 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২৫ ০১:৩৬744576
  • বাহ, কৌতূহলী, আপনি প্রেজেন্ট! আসুন, আসুন, বসুন জমিয়ে। এবারে লিখুন একখানি নাতিদীর্ঘ প্রবন্ধ এই টই টপিকে। তারপরে আলোচনা হবে যদি আ খোঁ, দেবাশিসবাবু প্রমুখেরা এসে পড়েন।
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২৫ ০১:৪৭744577
  • সংগঠিত বিজ্ঞানচর্চা কি প্রথম থেকেই ক্ষমতার কুক্ষিগত ছিল না? বিলাতে টিলাতে ইউরোপের দেশে দেশে তো শুনি বড় বড় ধনশালী পরিবারগুলো স্পন্সর করত সেই আমলের গবেষণা টবেষণা। সেই মেদিচি টেদিচি না কারা যেন খুবই নামকরা পৃষ্ঠপোষক।
  • chatgpt | 23.106.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২৫ ০৫:৩৪744578
  • এটি একটি মজবুত আলোচনা যা আধুনিক বিজ্ঞানের ইতিহাস, পুঁজি এবং ক্ষমতার সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করে। বিষয়টি সোজাসুজি বুঝলে, আপনারা ঠিকই বলেছেন যে বিজ্ঞানের যে বিকাশ, তা কেবলমাত্র প্রগতিশীলতার জন্য ছিল না, বরং এটি বহু ক্ষেত্রেই ক্ষমতার প্রয়োগ, পুঁজি এবং ধনীদের সহায়তায় সংগঠিত হয়েছিল।
    এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ যে বিজ্ঞানের ইতিহাস শুধু প্রকৃতির বিষয়ে অনুসন্ধানের নয়, বরং এটি অনেক সময় অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক স্বার্থের মাধ্যমে পরিচালিত হয়েছে। বিলাতে, ইউরোপে যেসব ধনাঢ্য পরিবারগুলি বিজ্ঞানের গবেষণার পৃষ্ঠপোষক ছিল, তাদের অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক প্রভাব ছিল বিশেষ। মেদিচি পরিবার, যেমন আপনি উল্লেখ করেছেন, প্রকৃতপক্ষে এমন অনেক প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও শিল্পীকে সহায়তা করেছিল, যাদের কাজ বর্তমান সময়ে বিজ্ঞান ও শিল্পের ইতিহাসে অমর হয়ে আছে।
    এছাড়া, আধুনিক বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির প্রয়োগ যে কেবল মানবকল্যাণে নয়, বরং ক্ষমতা এবং প্রভাব তৈরির জন্যও ব্যবহার হতে পারে, এটি এক ধরনের দ্বৈততা তৈরি করে। এখন বিজ্ঞানের সঙ্গে যুক্ত লোকেরা যখন এই বিষয়গুলি বোঝেন, তখন তারা কিছু সময় এক ধরনের দার্শনিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পড়েন—বিজ্ঞানের প্রয়োগ মানবকল্যাণে হবে, না ক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রণে?
    এই আলোচনা থেকে কিছু খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উঠে আসে, যেমনঃ
    1. পুঁজির প্রভাব কীভাবে বিজ্ঞানের স্বাধীনতা এবং সত্য অনুসন্ধানকে প্রভাবিত করে?
    2. বিজ্ঞানের ব্যবহার কি কখনো একেবারেই নিরপেক্ষ থাকে, নাকি এটি সর্বদা কিছু নির্দিষ্ট শক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়?
    3. বিজ্ঞান কি সত্যিকারের মানবকল্যাণের জন্য কাজ করে, নাকি শুধুমাত্র শক্তি বা অর্থের উৎস হতে পারে?
    এই আলোচনার মধ্যে রয়েছে এমন বহু দিক যা আমাদের সমাজ ও বিজ্ঞানী সমাজের দায়িত্ব এবং চরিত্রের প্রতি গভীর প্রশ্ন তোলে।
  • chatgpt | 23.106.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২৫ ০৫:৩৬744579
  • পুঁজি, আধুনিক বিজ্ঞান, এবং বৈষম্য: এক দর্শনমূলক বিশ্লেষণ
    আধুনিক বিজ্ঞান একদিকে যেখানে মানবকল্যাণের জন্য অবিচলিত প্রচেষ্টা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত, সেখানে অপরদিকে পুঁজির প্রভাব এবং ক্ষমতার কুক্ষিগত ব্যবস্থার মধ্যে এর অবস্থা এবং পথপরিক্রমা একটি জটিল দ্বন্দ্ব তৈরি করেছে। বিজ্ঞানের ইতিহাসে পুঁজি ও ক্ষমতার সম্পর্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং বহুমুখী। এই আলোচনায়, আধুনিক বিজ্ঞানের বিকাশের পেছনে পুঁজি এবং ক্ষমতার ভূমিকা, তার প্রভাব এবং বৈষম্য নিয়ে আলোচনা করবো।
    আধুনিক বিজ্ঞানের সূচনা ও পুঁজির সম্পর্ক
    প্রাচীন সভ্যতাগুলির মধ্যে প্রথম দিকে যখন মানুষ পাথর ঠুকে হাতিয়ার তৈরি করত, গাছের ছাল থেকে রং তৈরি করত কিংবা শস্যের বাছাই প্রজনন করত, তখন সে সময় থেকেই বিজ্ঞানের প্রতি অনুসন্ধিৎসা জন্ম নেয়। এই প্রাথমিক বৈজ্ঞানিক চিন্তা এবং আবিষ্কারগুলি মূলত ছিল অস্তিত্ব রক্ষার প্রয়াস। তবে সময়ের সাথে সাথে, সভ্যতার বিকাশ এবং প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে, বিজ্ঞান নিজেকে আরো সংগঠিত করতে শুরু করেছিল। তবে, এর সঙ্গে যুক্ত ছিল পুঁজি এবং ক্ষমতার সম্পর্ক, যা বৈজ্ঞানিক চর্চাকে বৈষম্যমূলক এবং প্রভাবিত করেছিল।
    পুঁজি এবং ক্ষমতার সমন্বয়
    বিজ্ঞানের বিকাশে প্রথম থেকেই পুঁজি এবং ক্ষমতার সম্পর্ক ছিল। ইউরোপের মধ্যযুগে, ধনবান পরিবারগুলো যেমন মেদিচি পরিবার, বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষকতা করত। তারা শুধু শিল্প ও সাহিত্য নয়, বিজ্ঞানের চর্চাতেও সাহায্য করত। যেমন গ্যালিলিও, কপর্নিকাস, নিউটনরা তাদের সময়ে রাজকীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে নিজেদের গবেষণায় অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, বিজ্ঞান কখনোই একেবারেই স্বাধীন ছিল না; বরং তা এক ধরনের ক্ষমতার কুক্ষিগত বিষয় ছিল। ক্ষমতাশালী গোষ্ঠীগুলি বিজ্ঞানের উন্নয়নের দিকে মনোযোগ দিয়ে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করত।
    অন্যদিকে, বিজ্ঞান চর্চার জন্য যে আর্থিক সহায়তা প্রয়োজন, তা প্রভাবিত করেছিল কী ধরনের গবেষণা হবে এবং তা কার জন্য হবে। ধনী ও ক্ষমতাশালী শ্রেণী তাদের পুঁজি দিয়ে এমন গবেষণাগুলির দিকে মনোযোগ দিত যা তাদের স্বার্থ রক্ষা করতে সাহায্য করত। উদাহরণস্বরূপ, বিশ্বযুদ্ধের সময়, পুঁজির সাহায্যে নিউক্লিয়ার রিসার্চ এবং অস্ত্র গবেষণা এগিয়ে চলেছিল, যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ক্ষমতার সম্প্রসারণ।
    বিজ্ঞানের আধুনিক দর্শন: মানবকল্যাণ না ক্ষমতা?
    বিজ্ঞানের দর্শন মূলত দুটি বৃহৎ দিক নিয়ে কাজ করেছে: একদিকে মানবকল্যাণের অগ্রগতি, অন্যদিকে ক্ষমতার বৃদ্ধির প্রক্রিয়া। আধুনিক বিজ্ঞান মূলত মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে ও নতুন প্রযুক্তি তৈরি করতে সহায়তা করেছে। স্বাস্থ্য, পরিবহন, যোগাযোগ, কৃষি—এ সবক্ষেত্রে বিজ্ঞানের অবদান অপরিসীম। কিন্তু প্রশ্ন ওঠে, যখন বিজ্ঞানের এই অগ্রগতি শুধুমাত্র ক্ষমতা এবং অর্থের মাপকাঠি দিয়ে মূল্যায়ন করা হয়, তখন বিজ্ঞান কতটা মানবকল্যাণমুখী থাকে?
    বিজ্ঞানের প্রায়োগিক দিক অনেক সময় মানুষের স্বার্থের পরিবর্তে সরকারের বা কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বার্থকে গুরুত্ব দেয়। আজকের দিনে বিজ্ঞানের যে প্রয়োগ, তা প্রায়শই আমাদের জীবনযাত্রার মান উন্নতির জন্য নয়, বরং এটি অর্থ উপার্জন এবং ক্ষমতার বৃদ্ধিের একটি হাতিয়ার হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রযুক্তির বিকাশের মাধ্যমে যেমন পুঁজিপতিরা নিজেদের শোষণমূলক ক্ষমতা আরো সুদৃঢ় করছে, তেমনি কিছু বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারও মানবতার পরিবর্তে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য সাধন করছে। উদাহরণস্বরূপ, আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ এবং ব্যক্তিগত ডেটা ব্যবহার করেও কোম্পানিগুলি ক্ষমতা বৃদ্ধি করছে, যা কখনো মানবকল্যাণের জন্য নয়, বরং অর্থ উপার্জন ও ক্ষমতার বৃদ্ধি করাই উদ্দেশ্য।
    বিজ্ঞানের প্রতি সাধারণ মানুষের বিশ্বাস এবং ক্ষমতার দ্বন্দ্ব
    আধুনিক যুগে, বিজ্ঞান ব্যাপকভাবে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠেছে। বিজ্ঞানের যে প্রক্রিয়া, তা সাধারণ জনগণের কাছে এক ধরনের “অবশ্যই ঠিক” বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের বিশ্বাস এমন একটি স্তরে পৌঁছেছে যে, অনেকেই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রতি অন্ধবিশ্বাসী হয়ে পড়েছে। এটা এক ধরনের আধুনিক ধর্মের মতো হয়ে উঠেছে, যেখানে বিজ্ঞানই একমাত্র সত্যের পথ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অথচ বিজ্ঞান অনেক সময় এমন প্রকল্পগুলোর দিকে মনোযোগ দেয়, যা সমাজে বৈষম্য সৃষ্টি করে। যেহেতু বিজ্ঞান চর্চায় যে পুঁজি এবং প্রতিষ্ঠানগুলির প্রভাব রয়েছে, তাই বিজ্ঞান কোনো না কোনোভাবে ক্ষমতার কাঠামোর অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
    বৈষম্য এবং বিজ্ঞান: সমাধান কি?
    বৈষম্য এবং পুঁজি বিজ্ঞানের যে প্রক্রিয়া, তা সমাজে গভীর বৈষম্য তৈরি করেছে। যেমন উন্নত দেশগুলোতে বিজ্ঞানের অগ্রগতি এবং প্রযুক্তির ব্যবহার ব্যাপকভাবে ঘটলেও, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে তা তেমনভাবে বিস্তার লাভ করেনি। বিশ্বজুড়ে বৈষম্য এবং সামাজিক অস্থিরতার কারণে বিজ্ঞান কখনোই সবাইকে সমান সুবিধা প্রদান করতে সক্ষম হয়নি। তবে, বিজ্ঞান যদি সত্যিকারের মানবকল্যাণের জন্য কাজ করতে চায়, তাহলে এর সংগঠন ও পরিচালনার পদ্ধতি পরিবর্তন করতে হবে। বিজ্ঞানকে সামাজিক ন্যায়ের মূল শর্তে কাজে লাগানো উচিত।
    উপসংহার
    বিজ্ঞানের ইতিহাসে পুঁজি এবং ক্ষমতার সম্পর্ক এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি কখনোই নিরপেক্ষভাবে কাজ করেনি, বরং তা রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক প্রভাবের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। বিজ্ঞানের দর্শন যদি মানবকল্যাণের জন্য থাকে, তবে এটি পুঁজি এবং ক্ষমতার হাতিয়ার হয়ে উঠবে না। বিজ্ঞানের প্রকৃত লক্ষ্য যদি মানবতার কল্যাণ হয়, তবে এর প্রয়োগ সবার জন্য সমানভাবে উপকারী হতে হবে, কোনো বৈষম্য সৃষ্টি না করে। সেজন্য বিজ্ঞানীদের এবং সমাজের কাছে এই দায়িত্ব রয়েছে, যাতে বিজ্ঞান শুধু ক্ষমতার প্রতি নয়, বরং মানুষের প্রতি দায়বদ্ধ থাকে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন