এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • দেহবল্লরী

    devisree raha লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৩২০ বার পঠিত
  • দেহবল্লরী

    আপন সর্বাঙ্গের এই উচ্ছলিত মদির রসে গিরিবালার একটা নেশা লাগিয়াছে (ছোট গল্প মানভঞ্জন; শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
    নায়িকা র রূপ বর্ণনা রবি ঠাকুর ধাত এ ছিলনা একেবারেই প্রথাগত ভাবে। কিন্তু এই নায়িকা র রূপ যেন বা এরটিক রূপ। এই রূপ পুরুষ এর দৃশ্যসুখ কারী রুপ।
    সেই অতল রূপ রাশি নিয়ে সে কি করে…
    এই নায়িকা শেষ অবধি তার রূপ এর চরিতারথতা খোঁজে  যশ , খ্যাতি র মধ্যেই যেখানে শরীর, তার  বহিরঙ্গ , তার কাম প্রজ্জ্বলন এর ক্ষমতা র সরাসরি যোগাযোগ আছে।
     
    মানভঞ্জন এই আছে নব যৌবন প্রাপ্ত , স্বামী র মনোযোগ এর দাক্ষিণ্যাকুল একাকিত্বে অস্থির গিরিবালা রঙ্গীন বস্ত্রে নিজেকে আচ্ছাদিত করে অস্থির পায়চারি করে।
    কৃষ্ণ বিরহে আকুল শ্রী রাধিকা র একাকিত্ব র করুণ মুরতি খানি, বা অস্থির চিত্ত র রূপ খানি যেন মিলেমিশে যায় দুই নারী র।  

    বহিরঙ্গ রূপ বৈভব এর কথা যদি ধরি তাহলে কবি র রূপকল্প এ এসে যে কোন নারী ই বোধ হয়       অ-সুন্দর রূপ এ represented হয় না যেখানে তার প্রতিমুরতি খুব স্পষ্ট ভাবে আসে  painting এর মত মাধ্যম এ। সে শ্রী রাধিকা ই হোক, বা হোক মীরা বাই।
    কবিতা, সঙ্গীত কোনটাই physical মাধ্যম নয় বলে হয়ত সেই বিমূর্ত কে যখন পরবর্তী তে মূর্ত রূপ দেওয়া হয়েছে তা বহিরঙ্গ সৌন্দর্য কে বাদ দিতে পারে না। কৃষ্ণ সুন্দর, সুন্দর শ্রী রাধিকা ও
    রাধে ………  বৈষ্ণব গীত , কী্রতন তার ভাব বিহ্বলতায় ভাসিয়ে নিয়ে যায় আমাদের আর হৃদয় এর একুল অকুল ভেসে যায়।
    শ্রী রাধিকা যার রূপকল্প সমগ্র জগতের চালিকা শক্তি বলে বর্ণিত হয় অবশ্যই দৈহিক রূপ এ সম্ৃদ্ধ। সেই রূপ এর এরটিক insinuation ও পাই আমরা কাংরা পেইন্টিং এ  ও আরো অনেক শিল্পী র হাত ধরে।
    আমার খুব মনে পরে শ্রী চৈতন্যদেব এর অতি কোমল, femininized সেই মুরতি  যা শিশু কাল থেকেই বেড়ে ওঠা র সাথে ওত প্রত ভাবে জড়িত ।
    এ এক paradox আমার কাছে যে বৈষ্ণব ধর্ম দেহ সুন্দর এর পূজারী apparently, সেই বৈষ্ণব ধর্ম ই কঠিন  আচার বিচার এর ঘন ঘটায় দেহ কে কষ্ট দেওয়ার কথা বলে।
    Negation of body, bodily desire যে কোন আধ্যাত্মিক journey র গোঁড়ার কথা ।
    হিন্দু ধর্ম কাম কে পরিত্যাগ করেনা একেবারেই; বরং বলা হয় ধর্ম, অর্থ  রক্ষা করে যে কাম চরিতার্থ হয় সেই কাম কে ই গ্রহণ এর কথা । তাই কী কোণাড়ক, খাজূড়াহো ও আরও অসংখ্য মন্দির গাত্রে দেখা যায় কাম এর উদযাপন?

    লেখা টি র চিন্তা মাথায় আসে দেহতত্ত্ব , Religion & Body negativity নিয়ে পড়াশুনা করতে গিয়ে।
    আমি শুরু ই করেছি দেহ কে কাম এর কাণ্ডারি রুপ এ হয়ত বা। অন্যান্য জৈবিক তাগিদা র মত কাম ও দেহ র জৈবিক তাগিদা অবশই , কিন্তু হয়ত বা এর জোরাল অভিঘাত বা অন্তর্নিহিত জটিলতার জন্যই কাম এর কথা মনে আসে সরবাগ্রে।

    দেহ ও কাম

    প্রেম কাম এর সহাবস্থান এর রূপক খুব traditional অর্থে হয়ত বা একজন তন্তুবায় এ্রর সূক্ষ্ম বয়ন এর রূপক এ যেখানে দুই এর synergy  নকশি কাঁথার মত এক সুচারু সাযুজ্য গড়ে  তোলে যেন। এমন্ টা একটা ideal রূপ এ গড়ে উথেছে হয়ত জন মানস এ।
    কিন্তু বাস্তবতা অন্য কথা বলে অনেক সময় ই।
    সদা সর্বদা এই প্রেম ও কাম এর বয়ন রবী ঠাকূর এর সাযুজ্য ময় ‘ এ কথা স্মরিয়া এ তনু ভরিয়া পূলক রাখীতে নারি ……র দ্যোতনা আনে না , বরং দেহ ও কাম যেন inversely related.
    খুব মনে পরে এই অনুসঙ্গে Bergman er ছবি Scenes from a Marriage এর সেই দৃশ্য টি র কথা যেখানে এক্ টি দৃশ্যে যৌনতা য় লিপ্ত  জোহান ও মারিয়ান  যারা বিবাহ বিচ্ছেদ এর সম্মুখীন সেখানে জোহান এর পূর্বতন স্ত্রী মারিয়ান বলে যখন আমি ভালবাসতাম তোমাকে আর তোমার এই চলে যাওয়া কে সহজ এ নিতে অক্ষম বোধ করি, তোমার সাথে তখন যৌনতা র চিন্তা অসম্ভব বোধ হত। কিন্তু এখন আমার মানসিক দূরত্ব ই সহজ করে তোমার সাথে শারীরিক আদান প্রদান এর চিন্তা কে।

    আমাদের প্রাচীনতম পেশা বেশ্যা বৃত্তি ও কি তাই বলে না যে দেহ কে তার আনন্দ দাও? Sans mind? তবে উপরোক্ত  বারগম্যান এর ছবি র উদাহরণ টি তার জটিলতা য় বেশ্যা বৃত্তি থেকে আলাদা। বেশ্যাব্ৃত্তি তে শুধুই শরীর এর কারবার , মন হয়ত বা কোন স্থান দখল করে না। কিন্তু বারগ ম্যান এর ছবি তে ভাবাবেগ এর জটিল আখ্যান স্পষ্ট হয় যেখান এ দেহ যেন মন এর বিপ্রতীপ এ অবস্থান করে।
    Negation of body যদি কামনা , বাসনা র  ঊরধে ওঠার precondition বা prerequisite হয় তাহ্ললে সেই সুত্র ধরেই বলা যায় negation of spiritual mind  কামনা , বাসনা র সাথে লিপ্ত হওয়ার আবহ এনে দেয়। এ যেন যম নচিকেতা সংবাদ এর সেই শ্রেয় ও প্রেয় এর দ্বান্দ্বিক অবস্থান কে সুচিত করে। শ্রেয় ও প্রেয় এর সহাবস্থান যেমন সম্ভব পর নয় তেমনি দেহ ও আত্মা র অবস্থান সম্ভবপর হলেও অসম্ভব বোধ করি কাম ও আত্মা র সহাবস্থান।

    হ্লাদিনি শক্তি

    কৃষ্ণদাস কবিরাজ তঁ ার গ্রন্থ চৈতন্য চরিতামৃত এ শ্রী রাধিকা র দেহ বর্ণন করেন অপূর্ব ডিটেল এ; সেখান পায়ের নখ থেকে শুরু করে প্রতি অঙ্গ সৌষ্ঠব এর অপূর্ব বর্ণনা আছে ।
    যে দেহ কে পুজন করা হয় সে দেহ কে বহির সৌন্দর্য  বাদ দিয়ে ভাবতে পারিনা , অথচ বৈষ্ণব এর দিনলিপি , তঁার নিত্য বিগ্রহ সেবা চরম ascetic. সেখানে নিজ দেহ কে চুরান্ত কষ্টে রাখা যেন ঈশ্বর প্রাপ্তি কে ত্বরান্বিত করবে এমন টা প্রতিভাত হয় ।
    আমার বাবা ছিলেন গৌড়ীয় বৈষ্ণব মতানুসারী । ব্ৃন্দাবন, নব্ দ্বীপ ছাড়াও তাঁর গুরুভাই রা আসতেন বিভিন্ন গ্রাম, জনপদ থেকে। গৃহী ভক্ত রা যেমন ছিলেন তেমনি ছিলেন অতি নিষ্ঠাবান ব্রজধাম বা নবদ্বীপ নিবাসি বৈষ্ণব ধর্মাচারী ভক্ত রা। কেউ কেউ ছিলেন অতি উচ্চ শিক্ষিত বিশ্ব বিদ্যালয় এর ডিগ্রী ধারী কেউ বা প্রত্যন্ত কোন গ্রাম এর সপরিবার এ বাস করা নিরক্ষর কোন গৃহস্থ। কৃষ্ণ প্রেম এ নিমজ্জিত সে সব মানুষ দের দেখেছি কঠোর আচার বিচার পালন করতে যা আত্ম নিপীড়ন এর সামিল এমন প্রতিভাত হত আমাদের মত মানুষ দের কাছে হয়ত। যে রাধা রাণী র আখ্যান বর্ণন এর সময় কীর্তন এর করুণ সুর এ যখন ধুয়া তুলতেন তাঁরা হা কৃষ্ণ বোলে তখন বোধ করি শ্রী রাধিকা র অন্তর্দাহ কেই চরিতার্থতা প্রদান এর জন্য তঁাদের self penance জরুরী হয়ে উঠত ।

    বাসানী জীর্ণাণী  

    দেহ র কথা বলতে গিয়ে আর এক টি যে জৈবিক ক্রিয়া র কথা মনে পরে তা হল মৃত্যু।
    যে কোন সিদ্ধ পুরুষ এর কথা যখন বলা হয় তখন এ কথা বলা হয়না তিনি মারা গেছেন, বরঞ্চ বলা হয় তিনি দেহ রেখেছেন। অর্থাৎ সুধু এ বহিরঙ্গ এর খেলা। আত্মা যা র বিনাশ নেই সে ত অনন্ত।
    এ ভাবেই কি আবার দেহ কে ই আসলে মানুষ তার নশ্বর জীবন এর রূপক করে তুলতে চেয়েছে আসলে?  মানুষ আসলেই শাস্বত এর খোঁজ করে বোধ হয়। যে কোন কাজ ই যখন সে করে চা্য় যেন তা কোথাও permanence পাক। এ আকাঙ্খা থেকে মুক্ত হতে পারে কে? হয়ত কোন সিদ্ধ পুরুষ।
    কথিত আছে গৌতম বুদ্ধ মাঘী পূরণিমা র দিন তিন মাস পর বৈশাখী পূরনিমা র দিন তাঁর মহানিরবান  এর কথা ঘোষণা করেন । মাঝে মাঝে মনে হয় কেন পূরণিমা র সাথে যোগ ভগবান বুদ্ধ র? চরাচর যখন ভেসে যায় অপারথিব রূপ এ তখন প্রেম, কাম, অনির্বচনীয় আবেগ ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে; কিন্তু মৃত্যু? কেন মৃত্যু র পরিবহ আসবে? এও কি মানব জীবন এর সেই paradox কে ই প্রতিভাত করে না? হয়ত।
    গৌতম তাঁর বাণী র লিপিবদ্ধ করন বা তার চিত্র, মূর্তি পুজন এর পক্ষপাতি ছিলেন না। সে রূপ এ বলতে গেলে স্থায়ীত্বের আকাঙ্খা তাঁর ছিল না।
    বিমূর্ত কে পূজন করা অতি কঠিন হয়ত; তাই হয়ত পরবর্তী কাল এ তঁার মূরতি, ছবি পূজিত হতে শুরু হয়। সেই মূর্তি র সৌন্দর্য তার অপূর্ব সুষমা ময়,শান্ত, সৌম্য রূপ এ সমাহিত। সে অর্থে এ ও দেহ সৌন্দর্য থেকে মুক্ত নয়।
    যে দেহ কে অতিক্রম এর এত প্রচেষ্টা সেই দেহ সৌন্দর্য কে visual appeal এর বাইরে এ আনা শক্ত হয়ে  দাঁড়ায় এমন কি ধর্মের প্রকোষ্ঠ এ ও ।

    অরূপ তোমার বাণী…

    রবি ঠাকুর যে অরূপ এর কথা বলেন এ কোন অরূপ? অরূপ এর এক্ টি অর্থ যেমন সুন্দর তেমনি আর এক্ টি অর্থ নিরাকার। তন্ত্র মত এ রূপ , অরূপ এর বাইরে গিয়ে যা তার সাধনাই পরমার্থ র সন্ধান দিতে পারে।  বিমূর্ত কে হবি দেওয়া যায় কি না, তার পুজন করা যায় কি না তা নিয়ে বহু আলচনা, সন্দর্ভ, বিশ্লেষণ আছে এবং তা চিন্তা, বোধি কে প্রজ্জ্বলিত করে অবশ্যম্ভাবী ভাবে। শুধু ব্যথিত করে যখন দেহ র উদজাপন কে জোড় করে ম্থিত করে মানুষ ।
    শ্লীল, অশ্লীল এর কিছু এক রৈখিক সংগা য় সংজ্ঞায়িত করা হয় দেহ ও তার লিপ্সা কে এবং শিল্প, শিল্পী কে।  
    হিদু ধর্ম র কথাই যদি ধরি তবে এ ধর্ম র অভিজ্ঞান হল অপার ধৈর্য, সহন শীলতা এবং জটিল আখ্যান কে আত্মস্থ করার এক অপূর্ব সমাহার। তবু কেন বারং বার এ প্রয়াস দেখা যায় যেখানে  অ-জটিল, linear এক টি রূপ কে ই প্রতিষ্ঠা করার প্রচেষ্টা?

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন