এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জ্যোতি বসুর বক্তিমে

    Eman Bhasha লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৪১৫ বার পঠিত
  • সংবাদ মূলত কাব্য!

    সংবাদ সাহিত্য নয়। সংবাদের ভাষা হতে হয় স্পষ্ট ঋজু ।
    আমাদের সাংবাদিক জীবনে গদ্যের দুটি ধারা। এক. অশোক দাশগুপ্ত। দুই. বরুণ সেনগুপ্ত। অশোকদার গদ্য অনবদ্য। অনুকরণীয়। অনেকেই অক্ষম চেষ্টায় ব্যর্থ। অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী, এখন সিপিএমের সাহিত্য মুখপত্রের সম্পাদক, বললেন, অন্য কথা।
    বললেন, বাংলা গদ্য দেখো  বরুণ সেনগুপ্তের।
    আমরা যখন লিখছি মানুষ কংগ্রেসকে ঘৃণা করছে।
    উনি নিজের লেখার শিরোনাম করছেন, লোকে কংগ্রেসকে ছ্যা ছ্যা করছে।
    এইটা মানুষ সহজে নেবেন ও বুঝবেন।

    #

    পার্টি করার সময়, বিশেষ করে, বর্ধমান জেলায়, জ্যোতি বসুর বিরুদ্ধে নানা কথা হতো। বিশেষ করে ওর বক্তৃতা করার ধরন নিয়ে ব্যঙ্গ হতো।
    'কী বলেন! একটা বাক্য শেষ করেন না'।
    অনেকেই বিশ্বাস করতেন, জ্যোতি বাবু পার্টিটাকে শেষ করে দিচ্ছেন।

    #

    আমিও তখন জ্যোতি বসু বিরোধী।
    মহাকরণে সাংবাদিক হিসেবে কাজ করতে গিয়ে বুঝলাম-- জ্যোতি বসু জ্যোতি বসুই। 
    দলে সরকারে দেশে ওঁর কোন বিকল্প নেই।
    আজও হয় নি।
    ওই রকম তীক্ষ্মধী ব্যঙ্গ, সহজ অথচ সম্ভ্রম জাগানো ব্যবহার।
    আমরা অতি সামান্য মানুষ। সাংবাদিক। কিন্তু কোনদিন কথা বলতে গেলে ব্যবহারে কথায় ঔদ্ধত্য, নেতা নেতা ভাব দেখান নি। 
    যা ছোট বড় মেজ সেজ প্রায় সব পার্টি নেতার প্রিয় অভ্যাস।
    (ব্যতিক্রম দেখেছি বিনয় চৌধুরী, সৈয়দ শাহেদুল্লাহ, বিজয় পালদের মধ্যে।
    বিমান বসুও এই ঘরানার মানুষ।
    বর্ধমানে কালীশঙ্কর পাল অরিন্দম কোঙার ছিলেন উজ্জ্বল ব্যতিক্রম)।

    #

    জ্যোতি বসুর ভাষণ নিয়ে কলকাতায় সাংবাদিক মহলেও ঈষৎ হাসি ঠাট্টা।
    তা একবার ঠিক করলাম, 'আজকাল'-এ জ্যোতি বসুর ভাষণ নিয়ে একটা কপি করব। সবাই তো শুধু ভাষণ ছাপে।
    ১৯৯৫।
    সিঙ্গুরে জ্যোতি বসুর জনসভা।
    কাতারে কাতারে মানুষ।
    এক বয়স্ক ভদ্রলোক, সভার অনেক দূরে জায়গা মিলেছে তাঁর, জিজ্ঞেস করলাম, কেন এসেছেন?
    বললেন, জ্যোতি বসুর ভাষণ শুনতে।
    কেন?
    বললেন, উনি না ঠিক ভাষণ দেন না।
    তাহলে?
    না মানে, অন্য নেতারা তো গলা কাঁপিয়ে বক্তৃতা করেন।
    ওঁর কথা শুনলে মনে উনি যেন আমার সঙ্গেই কথা বলছেন।
    দেখবেন, সবাই কিন্তু তাই ভাবছে।
    আমি বললাম, কিন্তু ওঁর বক্তৃতা নিয়ে তো প্রচুর হাসি ঠাট্টা।

    ভদ্রলোক জবাব দিলেন, তাঁরা নিজেরাই যে ভাবে বক্তৃতা করেন সেটাই তো হাসি ঠাট্টার বস্তু। নিজেরাই ব্যঙ্গের পাত্র অন্যকে করে হাসির পাত্র হন।
    কিন্তু লোকে বাধ্য হয়ে শোনে।
    আচ্ছা, রাজ্যে পার্টির আর কোন নেতা আছে যাঁর নামে লাখ লাখ লোক হাজির হবে ।
    শুধু তাঁকে দেখতে ও শুনতে।
    ভাববেন না, এটা মুখ্যমন্ত্রীকে দেখতে আসছে।
    আসছে জ্যোতি বাবু নামে এক কাছের মানুষকে‌ দেখতে।

    এবার বিস্মিত হওয়ার পালা! জ্যোতি বসু কাছের মানুষ।
    বাঘা বাঘা সাংবাদিকদের দেখেছি, ফোন করছেন, তবু রিসিভার কাঁপছে।
    স্নেহাংশু আচার্য ছাড়া কেউ নাম ধরে ডাকতে পারেন না।
    বলেন কী?
    তখন জ্যোতি বসুর নাম ঘোষণা হয়ে গেছে।
    ভদ্রলোক এগোতে এগোতে বললেন, এতকাল খারাপ ভেবে শুনে এসেছেন, আজ শুনে দেখুন, উনি ঘরে বসে আপনার সঙ্গে কথা বলার মতো করে বলছেন কি না? 
    জনগণের নেতা জনগণের ভাষায় কথা বলবে।
    সাজানো কাঁপানো বানানো গলায় নয়।
    দেখুন, জ্যোতি বসুর যারা নিন্দা করে তারা ওর গলার অক্ষম অনুকরণ করতে গিয়ে দম্ভ প্রকাশ করে ফেলে। সামনে খাতির করলেও মনে মনে অপছন্দ করে কেউকেটাটাকে।।#

    সেদিন অন্য মন নিয়ে জ্যোতি বসুর বক্তৃতা শুনলাম।
    এবং ফ্যান হয়ে গেলাম।
    আজও তাই আছি।
    থাকবও।
    #ছ্যা ছ্যা ছি ছি
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কৌতুহলী | 115.187.***.*** | ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৯:৫৪540255
  • যথারীতি দারুণ লাগল আর বেশ ইন্টারেস্টিং লাগল। আমি মূলত জ্যোতিবাবুকে মানুষের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা একজন নেতা হিসাবে জেনে এসেছি। আপনার এই স্মৃতিচারন পড়ে সম্পূর্ণ অন্য কথা জানলাম। এর জন্য আরও ইন্টারেস্টিং লাগল। বাম্ফ্রন্ট সরকারের পতনের সময় আমার ১৪ বছর বয়স ছিল। তখন রাজনীতি তেমন বুঝতাম না। তাই বামফ্রন্টের ৩৪ বছর আর তাঁর আগের ২৭ বছর (১৯৫০-১৯৭৭) আমার অন্যতম আগ্রহের বিষয়। আপনার লেখা থেকে সেই সময়টাকে জীবন্তভাবে বুঝতে পারি। 
     
    ১৯৫০-৭৭ এমনকি ১৯৯২ এর সময়ও কমিউনিস্ট পার্টি ,সিপিআই আর সিপিএম বহু জায়গায় রায়ট আটকেছিল বলে শুনেছি। আপনি যদি সেই সংক্রান্ত কিছু লেখেন ,খুব ভাল হয়।
     
    অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল ।
  • Eman Bhasha | ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ২১:২৮540257
  • ধন্যবাদ
  • দীপ | 2402:3a80:198f:3aed:878:5634:1232:***:*** | ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৫:৩৪540263
  • তোষকের মতো অসামান্য চরিত্র খুব কম‌ই আছে!
    ২০১১ সাল অব্দি বিরাট মাকু, সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামের ঘৃণ্য ঘটনাকে সমর্থন জানিয়ে লেখালেখি করতো!
    ২০১১ এর পর পুরো পাল্টি খেয়ে চটিতে আশ্রয় নিলো! 
    আজকাল এখন লাইব্রেরি ছাড়া কোথাও দেখা যায়না! চটির দয়ায় শুধু লাইব্রেরিতে মেলে! 
     
    অসামান্য কৃতিত্ব বটে!
    এই নাকি সাংবাদিকদের আদর্শ! 
     
    একবার সাংবাদিকদের সম্মেলনে বাতেলা মারতে গিয়ে ঠ্যাঙানি খেতে গেছিলো! বরুণ সেনগুপ্ত ও অন্যান্য কয়েকজন মিলে সেবার তোষককে বাঁচিয়ে দিয়েছিলো!
  • কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ২০:১৪540266
  • আচ্ছা দীপবাবু ,আপনি প্রতিটা আর্টিকেলে এসে এসে অপ্রাসঙ্গিক নেগেটিভ কমেন্ট করেন কেন বলুন তো? আপনার কমেন্টের সাথে গোটা আর্টিকেলটার বিষয়বস্তুর আদৌ কোন সম্পর্ক আছে? এত নেগেটিভিটিতে ভরা কেন আপনার জীবন-মনন-চিন্তন?
  • হে হে | 2405:8100:8000:5ca1::20b:***:*** | ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ২০:২২540267
  • ইমানুল হক নামটা দেখলেই দিপচাড্ডির শিঘ্রপতন হয়ে যায়। পার্সোনাল খিস্তি করে ভাবে খতরে মে থাকা  হিন্দুদের উদ্ধার করে ফেলবে। ফুল্টুস  গাধাচোদ।
  • Eman Bhasha | ০৩ জানুয়ারি ২০২৫ ১৭:৪৬540467
  • ব্যক্তিগত আক্রমণের জবাব আমি সাধারণত দিই না। 
    তবে এত কুৎসিত মিথ্যা কেন লেখেন এক ব্যক্তি তিনিই জানেন। 
    অবগতির জন্য জানাই
    ১. সিঙ্গুর এবং নন্দীগ্রামের জমি অধিগ্রহণ নিয়ে প্রথম বই পত্রিকা প্রকাশ আমার উদ্যোগে। 
    ২. নন্দীগ্রামে ১৪ মার্চের ঘটনার পর প্রথম মিছিলের অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলাম আমি। 
    ৩. সিঙ্গুরের জমি অধিগ্রহণ নিয়ে প্রথম তথ্যচিত্র নির্মাণও করি। 
    একটূ জেনে লিখলে ভালো হয়
  • ছাপান্ন | 106.207.***.*** | ০৩ জানুয়ারি ২০২৫ ২১:৫৫540478
  • দীপছাগু, ফেসবুকে কি কাঁঠাল পাতার সাপ্লাই কমিয়া গিয়াছে ! 
  • দীপ | 42.***.*** | ০৫ জানুয়ারি ২০২৫ ১৫:২৮540517
  • এখানে আপনার মহাগুরু মহান সাংবাদিক তোষকবাবুকে নিয়ে আলোচনা করেছি। তোষক একসময় নিজেকে "শাঁখা সিঁদুর পরা বামপন্থী(!!!)" বলতো! তৎকালীন রাজ্য সরকারের সমস্ত কাজকে সমর্থন জানাতো! সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামেও তার কোনো পরিবর্তন হয়নি! তখন আজকালের কুৎসিত ভাষায় বিরোধীদের গালিগালাজ করা হতো! মহাশ্বেতা দেবী, শঙ্খ ঘোষের মতো অসামান্য ব্যক্তিত্বদের নিয়ে নোংরা ব্যক্তিগত আক্রমণ করা হতো!
    তারপর ২০১১ সালে পটপরিবর্তন হতেই পুরো পাল্টি খেয়ে চটিতে আশ্রয় নিলো!
    এই হলো মহান সাংবাদিকের আদর্শ!
  • দীপ | 42.***.*** | ০৫ জানুয়ারি ২০২৫ ১৫:৪১540518
  • এইসময় (২০০৬-১১) আজকালে তৎকালীন রাজ্যসরকারকে সমর্থন জানিয়ে একের পর এক লেখা ও বিবৃতি প্রকাশিত হতো! মজার ব্যাপার, ২০১১ সালের পর অনেকেই পুরো পাল্টি খান! 
    একজন বিখ্যাত গায়ক লিখেছিলেন বুধু-বিমানকে দেখে তাঁর গর্বে বুক ভরে যায়! আজ তিনি রাজ্যসরকারের মন্ত্রী! এক কবি(!!!) তখন "আত্মঘাতী বাঙালী" বলে নাকের জলে চোখের জলে একাকার হয়ে গেছিলেন! এখন তিনি চেয়ার মুছে দেন! আরেকজন গোয়েন্দা গল্পের চিত্রপরিচালক তৃণমূলের সভা আলো করে বসে থাকেন! 
    আর্কাইভে গিয়ে খুঁজলেই পাওয়া যাবে! 
     
    আপনিও হিতোপদেশ মেনে মহাজনদের পদাঙ্ক অনুসরণ করেছেন!
  • . | ০৫ জানুয়ারি ২০২৫ ১৬:৪৫540519
  • দীপের কমেন্ট পুরো ইগনোর করুন। কী লেখে নিজেই জানে না। রাবিশ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন