রিপোর্টটা পড়ুন
গত তিন মাসে কেন্দ্রীয় ড্রাগ কন্ট্রোলের পরীক্ষায় ফেল করেছে ৩৯৩টি ওষুধ ।
তার মধ্যে এরাজ্যে দোকান থেকে নিয়মিত বিক্রি হওয়া ওষুধের সংখ্যা ৬৬ টি ।
ঘটনা হল এই ৬৬ টি ওষুধের মধ্যে রাজ্য সরকারের স্টেট ড্রাগ টেস্টিং ল্যাব মাত্র ২ টি ওষুধকে গুণগত মানে অনুত্তীর্ণ বলে রিপোর্ট পাঠিয়েছে কেন্দ্রকে ।
আরো ঘটনা হল যে ৬৬ টি ওষুধ
" ফেল" করেছে সেগুলো এই কলকাতারই সেন্ট্রাল ড্রাগ ল্যাবে পরীক্ষিত এবং অনুত্তীর্ণ বলে ঘোষিত ।
আর স্টেট ড্রাগ কন্ট্রোল অথরিটি যেটি স্বাস্থ্য ভবন বা নবান্ন চালায় তারা মাত্র দুটি ওষুধের মধ্যে মানে অনুত্তীর্ণ খুঁজে পেয়েছে । যেটি আদতে ৬৬ কেন্দ্রীয় সেন্ট্রাল ড্রাগ ল্যাবের হিসেবে ।
কত বড় জালিয়াত এই স্বাস্থ্য ভবন আর তার "পরিচালিকা" কেউ ভেবে দেখেছেন ?
আপনার আমার জীবন নিয়ে কি শয়তানি করছেন নবান্নের ওই মহিলা !!
সবাই চুপ থাকবেন ?
মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়ার এই নির্মম খেলার পরও? এখানেও তথ্য জালিয়াতি ?
যা করোনার মৃত্যুর সংখ্যা লুকানোতে নবান্ন নিপুণ হাতে করেছিল,
যা ডেঙ্গুর তথ্য লুকানোতেও বছরের পর বছর নিদারুণ ভাবে দক্ষতার সঙ্গে দেখিয়েছে রাজ্য ।
এবার ওষুধে সেই একই কীর্তি !!!!!
থামবেন কিসে মমতা ?
কততে মমতা ?
বলুন সংকোচ না করে, মমতা । মানুষ নিজেকে বাঁচাতে সেটাও কালীঘাটে গিয়ে আপনাকে "ভেট" দিয়ে আসবে ।
সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়
(৯৮৩০৪২৬০৭৮)
#জালস্বাস্থ্যভবন #জালনবান্ন