এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • বিশেষত্বহীন সেই লোকটা

    Robert Musil
    বইপত্তর | ১০ জুন ২০২৪ | ৪৪৯ বার পঠিত
  • প্রথম খন্ড

    একধরনের ভূমিকা



    যেখান থেকে, আশ্চর্যজনকভাবে, কোনকিছুর জন্ম হয়না

    আটলান্টিকের ওপর নিম্নচাপ তৈরী হয়েছিল। সেটা পুবদিকে রাশিয়ার উপরে একটা উচ্চচাপ এলাকার দিকে সরে যাচ্ছিল, ওই উচ্চচাপ এলাকাটিকে পাশ কাটিয়ে উত্তরদিকে চলে যাবার কোন লক্ষণ না দেখিয়েই। সমোষ্ণ ও সমান গ্রীষ্মকালীন গড় তাপমাত্রা বিশিষ্ট অঞ্চলগুলির আচরণ ঠিক যেরকম হওয়ার কথা, সেরকমই ছিল। বাতাসের তাপমাত্রা ছিল, প্রতিমাসের অনিয়মিত ওঠানামা হিসেবে ধরলে, বার্ষিক গড় তাপমাত্রার সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ। সূর্যের উদয় ও অস্ত, চন্দ্র, চাঁদের কলা, শুক্রের কলা, শনির বলয় এবং আরও অনেক তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা, ঠিক পঞ্জিকাতে যেমন যেমন পূর্বাভাস দেওয়া ছিল, সেই অনুযায়ীই ঘটছিল। বাতাসে জলীয় বাষ্পের টান ছিল সর্বাধিক আর আর্দ্রতা সর্বনিম্ন। এই তথ্যগুলোকে মোটামুটি সঠিকভাবে এককথায় পেশ করতে গেলে বলতে হয়, যদিও সেই বলাটা একটু মামুলি শোনায়: দিনটা ছিল ১৯১৩ সালের আগস্ট মাসের একটা দিন।

    যানবাহনগুলি ভেতরদিকের সংকীর্ণ গলি থেকে ছিটকে বেরিয়ে আসছিল রৌদ্রকরোজ্জ্বল রাস্তার মোড়ের প্রকাশ্যে। রাস্তার লোকেরা বাদলের মেঘের মত পুঞ্জীভূত ভিড় তৈরী করেছিল এখানে-সেখানে। যেখানে দ্রুতগতির যান চলাচল তাদের অপরিপাটি ব্যস্ততার পথ রোধ করছিল, সেখানে তারা জমাট বাঁধছিল একসাথে আর তারপর চলকে উঠছিল তাড়াহুড়ো করে এবং কয়েকবার এরকম জমাট বাঁধা ও ফের চলকে ওঠার মধ্যে দিয়ে তারা ফিরে পাচ্ছিল তাদের নিজস্ব হাঁটার ছন্দ। শত শত আওয়াজ তাদেরকে ঘিরে ধরছিল শব্দ দিয়ে তৈরী এক কাঁটাতারের বেড়ার মতন, যার কাঁটামুখগুলি বেরিয়ে আছে এখানে-সেখানে আর ধারালো কিনারাগুলি কিছুদূর গিয়ে ফুরিয়ে যাচ্ছে, যার সঙ্গে স্পষ্ট স্বরগুলো ভেঙে টুকরো হয়ে মিলিয়ে যাচ্ছে যেন। কেবলমাত্র এই আওয়াজ, যার বিশেষত্ত্ব ভাষায় বোঝানো মুশকিল, এই আওয়াজ দিয়েই একজন লোক, যে হয়ত বহুবছর পরে এই শহরে ফিরছে, সেও চোখ বুজে বলে দিতে পারে যে তাকে ফিরিয়ে আনা হযেছে ইম্পিরিয়াল ক্যাপিটাল ও রয়াল সিটি অব ভিয়েনায়। চলার ধরন দেখে যেমন লোককে চেনা যায়, তেমনি শহরকেও। চোখ খোলা থাকলে লোকটা হয়ত অন্যকিছু লক্ষ্য করার আগে রাস্তায় চলার ছন্দ দেখেই জায়গাটা চিনে ফেলবে। এমনকি সে যদি কেবল মনে মনে কল্পনা করে যে সে এইভাবে শহরটাকে চিনে ফেলতে পারবে, তাতেও বাস্তবে কিছুই হেরফের হয়না। আমরা ঠিক কোন জায়গাটায় রয়েছি সেটা নিয়ে অতিরিক্ত মাথা ঘামাই, কেননা যখন আমরা যাযাবর ছিলাম, তখন আমাদের মাথায় রাখতে হত ঠিক কোন জায়গায় গোষ্ঠীর লোকেরা খাদ্যদ্রব্যসহ আস্তানা গেড়েছে। কারুর লালচে নাক নিয়ে কথা বলার সময় আমরা কেন ঠিক কীরকম লাল সে নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে এমনিই সন্তুষ্ট থাকি যদিও একথা জানা যে একেবারে মাইক্রোমিলিমিটারে তরঙ্গদৈর্ঘ্য উল্লেখ করে লালরঙটা ঠিক কীরকম সেটা বুঝিয়ে দেওয়া যায়, অথচ একটা শহরের মত বিশাল জটিল ব্যাপারের বেলায় কেন, একজন লোক ঠিক কোন শহরে আছে সেটা জানবার জন্যে আমরা সবসময় উদগ্রীব হয়ে উঠি? এ নিয়ে মাথা ঘামাতে গিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আসল বিষয় থেকে আমাদের মনোযোগ হঠে যায়।

    অতএব, শহরের নাম নিয়ে বেশি মাথা ঘামাবার দরকার নেই। অন্য সব বড় শহরের মত এ শহরটাও নানারকম বেখাপ্পা পরিবর্তন, প্রগতির গুঁতো, তাল মিলিয়ে চলতে না পারার ব্যার্থতা, নানারকম বস্তু ও স্বার্থের সংঘাত এবং অতল নীরবতার বিরতি দিয়ে তৈরি; আর তৈরি চলাচলের রাস্তাঘাট এবং কেউ হাঁটে না এরকম নানা পথ দিয়ে, একটি প্রকান্ড ছন্দের তাল দিয়ে, এবং একইসঙ্গে সেই ছন্দের প্রতিস্পর্ধী ছন্দগুলির পুরনো বিবাদ ও পরস্পরের সরে যাওয়া দিয়ে। সব মিলিয়ে, গোটা ব্যাপারটা অট্টালিকার শক্তপোক্ত গাঁথুনি, আইন, কানুন, এবং চিরাচরিত প্রথার সমন্বয়ে গঠিত একটা পাত্রের ভেতরে ফুটতে থাকা তরলের বুদবুদের মতন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • musil | 85.118.***.*** | ১১ জুন ২০২৪ ০১:২৯743178
  • যে দুইজন এ শহরের কোনো চওড়া, ব্যস্তসমস্ত রাজপথ ধরে হেঁটে যাচ্ছিল, তারা স্বভাবতই এসব ভাবছিল না। তাদের দেখলেই বোঝা যায় অভিজাত শ্রেণীর মানুষ, তাদের দাঁড়ানোর বিশেষ ভঙ্গী, পোশাকের ধরন, এবং কথোপকথন, তাদের অন্তর্বাসে সেলাই করা নামের আদ্যক্ষর এবং একটু আড়ালে, অর্থাৎ কিনা ঠিক লোক দেখানোর জন্যে নয়, তাদের মনের অন্তর্বাসে তারা কারা সেটা তারা দিব্যি জানত, এও জানত তারা য়ুরোপের একটি রাজধানী শহর ও সাম্রাজ্যিক আবাসনের বাসিন্দা। তাদের নামগুলো হতে পারত এরমেলিন্দা তুজ্জি এবং আর্নহেইম - কিন্তু তা হতে পারে না, কেননা আগস্ট মাসে ফ্রাউ তুজ্জি তখনও তাঁর স্বামীর সঙ্গে বাদ অসিতে এবং ডাক্তার আর্নহেইম তখনও কনস্টান্টিনোপলে; ফলে আমাদের আপাতত অবাক হয়ে এই দুজন কারা সেটা ভাবা ছাড়া উপায় নেই। চারপাশে কী ঘটছে না ঘটছে সে ব্যাপারে যেসব লোকের চরম উৎসাহ দেখা যায়, তাদের প্রায়ই রাস্তাঘাটে এরকম ঘোরালো পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়, তবে তারা দ্রুত ওই দুজনকে ভুলে যাবে, যদি না কয়েক পা হাঁটার পর তাদের মনে পড়ে যায় আগে তারা কোথায় ওই দুজনকে দেখেছে। দুইজনে এখন এসে একটা জটলার সামনে দাঁড়িয়েছে। কয়েক মুহূর্ত আগেই জায়গাটায় কিছু একটা ঘটেছে; কোন গাড়ি ঘুরপাক খেয়ে পিছলে থামতে গিয়ে কেতরে পড়েছে - জানা গেল, একটা ভারী ট্রাক এত জোরে ব্রেক কষেছে যে এখন সেটা ফুটপাতে এক চাকা তুলে থমকে আছে। মৌচাকের চারধারে মৌমাছির মত লোকে নিমেষের মধ্যে ফুটপাতের একটা ছোট অংশ গোল করে ঘিরে ফেলেছে। গোল জায়গাটার ভেতরে শুকনো মুখে দাঁড়িয়ে ট্রাক ড্রাইভার হাত-পা নেড়ে এক্সিডেন্টের ঘটনাটা বোঝাতে চাইছে। নতুন লোক যারা আসছে তাদের দৃষ্টি প্রথমে যাচ্ছে ড্রাইভারের দিকে, তারপর নজর পড়ছে নীচে ফুটপাতে মড়ার মত শুয়ে থাকা লোকটার ওপর। সবাই একমত যে, লোকটার নিজের অসাবধানতার জন্যেই এই দুর্ভোগ। ভিড় থেকে কেউ কেউ পালা করে লোকটার পাশে হাটুগেড়ে বসছে সাহায্য করার অছিলায়; তার জামার বোতাম খুলে আবার লাগিয়ে দিচ্ছে; তাকে ধরে তুলছে, তারপর ফের শুইয়ে দিচ্ছে। সত্যি বলতে, অ্যাম্বুলেন্স আসার অপেক্ষায় তারা স্রেফ সময় কাটাচ্ছিল যাতে এই অবস্থায় কী করতে হবে সেটা যারা জানে আর করবার অধিকার যাদের আছে এমন কেউ এসে পড়ে।

    ভদ্রমহিলা ও তাঁর সঙ্গীও যথেষ্ট কাছে এসে পড়েছিলেন বলে ভিড়ের মাথা আর ঝুঁকে পড়া পিঠগুলোর ওপর দিয়ে তাঁরা মাটিতে শুয়ে থাকা লোকটার খানিকটা অংশ দেখতে পেলেন। তারপর তাঁরা একটু পিছিয়ে ইতস্তত করে দাঁড়িয়ে রইলেন। ভদ্রমহিলার পেটের ভেতরটা কেমন একটা গোলাচ্ছিল, যেটা তিনি ধরে নিলেন সহানুভূতির কারণে, যদিও প্রধানত তিনি অস্থির আর অসহায় বোধ করছিলেন। কিছুক্ষণ পরে সঙ্গী ভদ্রলোক বললেন: "এইসব ট্রাকগুলো ব্রেক কষে থামতে অনেকটা সময় নেয়।" এই কথা শুনে ভদ্রমহিলা কিছুটা স্বস্তি পেলেন, এবং ভদ্রলোকের দিকে প্রশংসাসূচক দৃষ্টিতে তাকালেন। আদতে তিনি কিছুই বোঝেননি, অথবা হয়ত বুঝতে চেষ্টাও করেননি এইসব কলকব্জার ব্যাপার, কেবল ভদ্রলোকের মন্তব্য এই ভয়াবহ দুর্ঘটনাটাকে স্রেফ যান্ত্রিক ত্রুটি হিসেবে দেখতে সাহায্য করল, যা নিয়ে ভদ্রমহিলার আর কোন মাথাব্যাথা নেই। এতক্ষণে অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেনের আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। যেরকম দ্রুতগতিতে সেটা উদ্ধারকাজে এগিয়ে আসছিল, তাতে পথচারীরা ভারী সন্তুষ্ট হল: আহা, কী নিখুঁতভাবে আমাদের সমাজটি চলছে! মাটিতে শুয়ে থাকা লোকটাকে স্ট্রেচারে তোলা হল এবং স্ট্রেচারসুদ্ধুই অ্যাম্বুলেন্সের ভেতরে ঠেলে দেওয়া হল। ইউনিফর্ম পরিহিত লোকেরা তার শ্রুশুষা করছিল, আর গাড়ির ভেতরটা, অন্তত যেটুকু দেখা যাচ্ছিল, হাসপাতালের ওয়ার্ডের মতন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। পুরো ঘটনাটা বেশ সুষ্ঠুভাবে আইনসঙ্গতভাবে সাঙ্গ হল দেখে ভিড় ক্রমশ পাতলা হয়ে গেল।
    "আমেরিকার পরিসংখ্যান অনুযায়ী," ভদ্রলোক বললেন, "সেখানে বছরে একলক্ষ নব্বুই হাজার লোক গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যায় আর আহত হয় সাড়ে  চারলাখ লোক।"
    "তোমার কি মনে হল লোকটা মরে গেছে?" ভদ্রলোকের সঙ্গিনী জিজ্ঞেস করলেন, যিনি তখনও অযৌক্তিক ধরে বসে আছেন যে তিনি একটা অদ্ভুত অভিজ্ঞতার সাক্ষী হলেন।
    "আমি তো ভাবছি লোকটা বেঁচেই আছে," ভদ্রলোক উত্তর দিলেন, "যেভাবে ওরা ধরে অ্যাম্বুলেন্সে তুলল।"  
  • যোষিতা | ১১ জুন ২০২৪ ০২:৩৭743179
  • আর্নহাইম এবং এর্মেলিন্ডে টুটসি
     
    আশা করি কিছু মনে করবেন না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন