এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • উন্নয়নের সাফল্য রুখতেই দুর্নীতির ন্যারেটিভ তৈরি করতে হলো

    kalyan sengupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৮ জুন ২০২৩ | ৩৩৩০ বার পঠিত | রেটিং ৩ (২ জন)
  • রাজনীতি সচেতন ও নিরপেক্ষ মানুষেরা সবাই মানেন যে, এরাজ্যে ২০২১এর ভোটে বিজেপি এমন গোহারা না হারলে এসব ইডি/সিবিআই এর এত তদন্ত করার প্রয়োজনই হতোনা। বিজেপি দিব্যি সুখে রাজ্যপাট চালাতো। বিনা প্রয়োজনে কে আর এসব ঝামেলায় জড়াতে চায়? আর মমতা ক্ষমতাচ্যুত হলে সিপিএমেরও গায়ের জ্বালা জুড়তো এবং দিব্যি শান্তিতে শীতঘুমে যেতে পারতো। বাংলায় রামরাজত্ব চালু হতো যোগী রাজ্যের মডেলেই। রাজ্যজুড়ে সর্বত্র শোনা যেত জয় শ্রীরাম ধ্বনি। আর বড়বাজারী ছেলে ছোকরাদের তাণ্ডবে ক্রমশ অভ্যস্ত হয়ে উঠতো বাঙালি ভদ্রসমাজ। বিজেপি শাসিত রাম রাজত্বে বাঙালিরা আর কি কি সুখ বা অসুখের সম্মুখীন হতে পারতো, এনিয়ে বিস্তৃত আলোচনার সুযোগ থাকলেও সেটি কল্পনার ভার তাঁদের বাস্তব চিন্তা বা বিদ্যাবুদ্ধির উপরেই ছেড়ে দিলাম।

    মমতা কর্তৃক উন্নয়নের সঙ্গে সিপিএমের দীর্ঘ শাসনকালে হওয়া উন্নয়নের কোন তুলনাই হয়না। খোদ সিপিএম নেতারাও এই বিষয়টিকে অস্বীকার না করে বদনামের লক্ষ্যে বলে থাকেন, হ্যাঁ উন্নয়ন যা হয়েছে তার চেয়ে চুরি হয়েছে বেশি। অর্থাৎ উন্নয়নকে অস্বীকার করার কোন উপায়ই নেই। মমতা প্রথম থেকেই জানতেন, তাঁর দলের ধাঁচ সিপিএমের মতো নয়। ফলে সিপিএম দলের মতো  নিখুঁত ক্যালকুলেটেড রিগিং বা কারসাজি, যা দীর্ঘ প্র্যাকটিসে প্রায় শিল্পের পর্যায়ে পৌঁছে গেছিল, তেমনটা যে তাঁর দলের দ্বারা সম্ভব নয়, তা খুব ভাল ভাবেই জানতেন মমতা। সেকারণেই ক্ষমতায় টিকে থাকতে তাঁর সামনে একটাই অপশন ছিল – ‘উন্নয়ন’। ফলে তাঁর মূলমন্ত্র হয়ে উঠলো - উন্নয়ন, বেশি উন্নয়ন এবং আরও বেশি উন্নয়ন। যার প্রধান লক্ষ্য হয়ে উঠলো রাজ্যের গরীব মানুষ, যার একটা বড় অংশ সংখ্যালঘু মানুষ এবং রাজ্যের মহিলারা, যাঁরা সংখ্যায় প্রায় অর্ধেক। তৃণমূল স্তর থেকে রাজনীতি করে উপরে উঠে আসা মমতার এহেন কৌশলের কাছে বিরোধীরা কুপোকাত হতে থাকলো পরের পর নির্বাচনে। তাদের এই পরাজয় বা অসহায়তার কারণেই বিরোধী শক্তি সমূহের অনৈতিক বোঝাপড়া বা সাঁটগাঁট বন্ধন।

    মমতা প্রথমেই জোর দিলেন নারী শিক্ষার উপর, চালু করলেন সবুজসাথী প্রকল্প। অভাবনীয় সাফল্য পেল এই প্রকল্প, গ্রাম বাংলার শিক্ষার চালচিত্রই বদলে গেল। ধীরে ধীরে চালু হতে লাগলো একের পর এক জনমুখী প্রকল্প। দীর্ঘবঞ্চিত মানুষ উন্নয়নের স্বাদ পেয়ে অভিভূত হয়ে পড়লো। তাদের মনে প্রশ্ন দেখা দিল; যে সিপিএম নেতারা বলতেন যে কেন্দ্রের সরকারকে তারা কান ধরে ওঠায় বসায়, তাদের প্রতি তো কেন্দ্রের বঞ্চনার অভিযোগ টেকে না। তবে কেন এসব প্রকল্প তারা সেসময় চালু করতে পারেনি? এর সদুত্তর সিপিএম নেতারা দিতে না পারলেও, অনেক মানুষই বোঝে যে, সিপিএমের কৌশল ছিল মানুষের দারিদ্র্যকে হাতিয়ার করে তাদের আরাধ্য ও কাঙ্খিত জনগণতান্ত্রিক বিপ্লবের জন্য প্রস্তুত রাখা। এদের নিজেদের বোধবুদ্ধির উপর এত বেশি আস্থা ছিল যে তারা মনে করতেন, তারা সঠিক, তারাই শ্রেষ্ঠ।

    রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের মতে চিরন্তন সত্য হচ্ছে, অ্যাবসলিউট পাওয়ার কোরাপ্টস অ্যাবসলিউটলি। সেই অমোঘ সূত্রেই দীর্ঘদিনের শাসনে ভেতরে ভেতরে ক্ষয়রোগ বাসা বেঁধেছিল দলের অন্দরে। মলম লাগিয়ে বা নানাবিধ চিকিৎসা করেও সে রোগের নিরাময় সম্ভব হয়নি, বরং উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে লাগলো তার প্রকোপ। ২০০৬-এর ভোটে বিপুল জয়লাভের ফলে সম্পূর্ণ মাথা ঘুরে গেল নেতৃত্বের। বুদ্ধবাবু কাব্য ও সাহিত্যের খানিকটা সমঝদার হলেও বাস্তব রাজনীতির ক্ষেত্রে নেহাতই অপরিণত ছিলেন, অভিজ্ঞ জ্যোতিবাবুর তুলনায়। আর বাকি নেতৃত্ব বুদ্ধবাবুর ইচ্ছাকে দলগত ভাবে মদত দিতে গিয়ে নিজেদের শিক্ষা, অভিজ্ঞতা ও বোধবুদ্ধিকে ব্যবহার না করে দলের সব পদক্ষেপ ও জনগণের প্রত্যুত্তরকে অসহায় ভাবে প্রত্যক্ষ করে গেছেন মাত্র। কারও মনে হয়নি, যে কৃষকরা গ্রামাঞ্চলে একদা দলের সংগঠন শক্তির ভিত্তি ছিল তারা কেন আজ দলের প্রতি আস্থা হারাচ্ছে? এবং এর সুরাহা প্রয়োজন, নইলে দলের ভরাডুবি হতে পারে। কথায় আছে, ‘পতন আসন্ন হলে বোধবুদ্ধি লোপ পাওয়া স্বাভাবিক’ এবং সেটাই ঘটেছে।

    ২০১৯-এ মোদীর পুনর্বার জয় কোন স্বাভাবিক ঘটনা নয়। অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে কৌশল ও তার চিত্রনাট্য তৈরি করা হল অতি গোপনে। এবং তার বাস্তবায়নে আমরা দেখলাম, অতি যোগ্য ও অভিজ্ঞ সুরক্ষা কর্তা অজিত ডোভালের অজ্ঞাতসারে(!) এক বিশাল পরিমাণ বিস্ফোরক সীমান্ত পেরিয়ে ঢুকলো এবং ঘটনার দিন বিনা বাধায় পৌঁছে গেল অকুস্থল পুলোয়ামায়। বিস্ফোরণ ঘটলো, ৪০-এর অধিক সিআরপিএফ জওয়ান নিহত হলেন নির্মমভাবে। স্বাভাবিক ভাবেই দেশের মানুষের মনে ঝটকা লাগলো, প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হলো। এরপর চিত্রনাট্যের দ্বিতীয় পর্বে আমাদের যুদ্ধবিমান সীমান্ত পেরিয়ে বালাকোটে গিয়ে বোমাবর্ষণ করলো। বলা হলো, শত্রুর ঘাঁটি ধ্বংস করা হয়েছে। কিন্তু খ্যাতিমান আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা বিবিসি এই দাবির সত্যতা অস্বীকার করে এবং নেহাতই এক মামুলি ক্ষয়-ক্ষতির বিবরণ পেশ করে। বিমান আক্রমণ করে ফেরৎ আসার কালে এক বৈমানিক ধরা পড়ে, কিন্তু পাকিস্তান কোন কারণে অধিক জলঘোলা না করে সেই বৈমানিককে দ্রুত মুক্তি দেয়। গোটা ঘটনায় মোদীর জয়-জয়কার শুরু করে দেয় দল ও দল প্রভাবান্বিত অধিকাংশ মিডিয়া। ফলে হঠাৎ-ই গোটা দেশের রাজনৈতিক চালচিত্র বদলে গেল এবং ২০১৯-এর ভোটে বিপুল জয় পেল মোদী তথা বিজেপি।

    ৪০-এর অধিক সিআরপিএফ এর মৃত্যু জনজীবনে প্রচণ্ড আবেগ তৈরি করেছিল। কিন্তু কিছুদিন আগেই তৎকালীন জম্বু ও কাশ্মীরের রাজ্যপাল সৎপাল মালিক এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ঐ পথে বিপুল সংখ্যক কে. বাহিনীকে স্থলপথে পাঠানো খুবই ঝুঁকির বলেই বিমান ব্যবহারের আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু তা প্রত্যাখ্যান করা হয়। এই বিষয়ে তিনি মোদীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে, তাঁকে এই বিষয়ে কথা বলতে বারণ করা হয়। এসব কারণেই এই রহস্যের উন্মোচন মোদী শাসনে যে সম্ভব নয়, তা স্পষ্ট। কিন্তু যেভাবেই হোক মোদীর পুনর্বার জয় এরাজ্যের রাজনীতিকে চূড়ান্ত রূপে প্রভাবান্বিত করলো। রাজ্যে এই প্রথম বিজেপি ১৮টি লোকসভার আসন জিতলো। ফলত, শুধু বিজেপি নয় চাঙ্গা হয়ে উঠলো সিপিএম-ও। তাদের সামনে সুযোগ এসে গেল গোপনে বিজেপিকে মদত দিয়ে মমতাকে ক্ষমতা থেকে সরাবার। কংগ্রেসের সঙ্গে জোট গড়া হোল এবং মমতার থেকে মুসলমান ভোট ভাঙাতে তৈরি করা হলো আইএসএফ, চরম সাম্প্রদায়িক আব্বাস সিদ্দিকীর মদতে। এসবের ফলে ২০২১-এর ভোটে বঙ্গদখল নিয়ে বিজেপির মরিয়া মনোভাব দেখা গেল। কৈলাস বিজয়বর্গী সহ বহু উচ্চস্তরীয় নেতা এসে ভোট জেতার খেলায় নেমে পড়লেন। রাস্তাঘাটে সর্বত্র সেসব অবাঙালি নেতাদের ছবিতে চারিদিক ছয়লাপ হয়ে গেল। শুরু হয়ে গেল দল ভাঙ্গানোর খেলা। দিল্লির ক্ষমতা বনাম নবান্নের ক্ষমতার এক অভূতপূর্ব যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। মোদী - শাহ - নাড্ডা প্রায় পালা করে নিত্য-যাতায়াত শুরু করে দিলেন। প্রচার তুঙ্গে উঠলো। কিন্তু জলের মতো অর্থ খরচ, মাসল পাওয়ারের দাপাদাপি এবং মিডিয়ার একতরফা প্রচার সত্ত্বেও বিজেপির জয় করায়ত্ব হলোনা।

    লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, '১৯ থেকে '২১ কিন্তু ইডি / সিবিআই এর কোন বিশেষ তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়নি। কারণ হয়তো আশা ছিল, বঙ্গদখল সম্ভব হবে। কিন্তু তা সম্ভব না হবার ফলেই দুর্নীতি বিরোধী তৎপরতা শুরু হলো ইডি/সিবিআই-এর। বর্তমানে এই তৎপরতার লক্ষ্য ২০২৪-এর লোকসভা ভোট এবং বাংলা থেকে ২৫টা আসন লাভ, যেমনটা বলেছেন অমিত শাহ। সেকারণেই এবার শুরু হোল তেড়ে-ফুঁড়ে দুর্নীতি বিরোধী অভিযান। ভাব এমন যেন দুর্নীতি শুধু এরাজ্যেই হচ্ছে। সিপিএমের মদতে প্রথমেই শুরু হলো শিক্ষক-নিয়োগ নিয়ে দুর্নীতির তদন্ত। অথচ মধ্যপ্রদেশের শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত ব্যাপক কেলেঙ্কারি কাহিনীর খোঁজ খবর করতে গিয়ে ৪০ জনের উপর মানুষের যে বেঘোরে মৃত্যু হয়েছে, সেই রহস্যেরও কোন সমাধান কিন্তু হয়নি। মিডিয়ার সেদিকে কোন আগ্রহ নেই। রাজনৈতিক চাপ ও আর্থিক লাভের কারণে প্রায় সব মিডিয়া হাউস-ই এখন অত্যন্ত নিন্দনীয় ও একপেশে ভূমিকা নিয়েছে। গণতন্ত্রে চতুর্থ স্তম্ভের ভূমিকা যে এমন কলঙ্কজনক হতে পরে, অতীতে তার কোন নজির নেই। এরই সঙ্গে বিচার-ব্যবস্থাকে যে কিভাবে দলীয় রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করা যায়, তার এক জ্বলন্ত উদাহরণ হচ্ছে কতিপয় বিচারপতির নির্লজ্জ্ব একপেশে আচরণ, যা প্রায় রাজনৈতিক নেতাদের পর্যায়ে তাঁদেরকে নামিয়ে এনেছে। কয়েকজন তো এমনভাবে নিজেদেরকে চিহ্নিত করেছেন যে নূন্যতম নিরপেক্ষতাও তাঁদের থেকে আশা করা যায়না। পুলিশ, আমলাদের অধিকাংশকেই মানুষ দলদাস বলে থাকে। এখন দেখা যাচ্ছে বিচারপতিরাও অনেকেই দলদাসে পরিণত হয়েছেন।

    ইডি, সিবিআই যে কর্তাদের অঙ্গুলি হেলনে চলবে, এটা আশ্চর্যের নয়। কিন্তু তাদের কার্যকলাপের ধারা এখন বিশেষ নিয়ম কানুনের ধার ধারেনা, যথেচ্ছ গা জোয়ারি চলছে। এসব সংস্থার ভূমিকা এখন মূলতঃ দুর্নীতি দমন নয়, বিরোধী শক্তিকে দমন করা। আর এরাজ্যের শাসক মমতার সাথে ভোটে কোনভাবেই পেরে না উঠে সিপিএম, কংগ্রেস, বিজেপি একযোগে শুরু করেছে চুরি বৃত্তান্তের কোরাস। চাকরি-চুরি, বালি-চুরি, কয়লা-চুরি, গরু-চুরি(পাচার) ইত্যাদি নানাবিধ চুরির অভিযোগ, সবই কি মমতা জমানাতেই শুরু হয়েছে? অতীতে এসব চুরির গল্প কি আমরা শুনিনি? তখন কোথায় যেত সেসব অর্থ? কবি লিখেছিলেন, ‘তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে...’। 

    বিজেপি, সিপিএম, কংগ্রেস, মিডিয়া, বিচার ব্যবস্থার একাংশ আজ মরিয়া হয়ে একযোগে মমতাকে ক্ষমতা থেকে টেনে নামাতে চায় এবং সেকারণেই মমতার বিরুদ্ধে জনমানসে এক দুর্নীতির ন্যারেটিভ তৈরি করতে চাইছে যাতে বহু মানুষকে বিভ্রান্ত করা যায়। আজকাল যে কোন অবস্থাপন্ন ও মধ্যবিত্ত সামাজিক অনুষ্ঠানের জমায়েতে এটা এখন বেশ মুখরোচক বিষয় এবং তা নিয়ে অনেকেই সোচ্চার ও বহুমানুষ উৎসাহের সঙ্গে তাতে যোগও দেন। কিন্তু কেউ কি খেয়াল করেন যে, এসব জায়গায় বহুমানুষ শুধুই চুপ করে শোনেন, বিশেষ কিছুই বলেন না। তারা কি সবাই সহমত? হয়তো বা তাদের সংখ্যাটাই বেশি। নইলে মমতা এত ভোট পায় কি করে? অতীতেও বোফর্স নিয়ে দীর্ঘদিন রাজীব গান্ধিকে চোর বলে প্রচার করা হয়েছে, কিন্তু আজ সবাই জানে যে, ওটা ছিল এক মিথ্যা রাজনৈতিক প্রচার। ফলে সবাই মিলে যতই চোর চোর বলে হাওয়া তোলার চেষ্টা করুক না কেন সাধারণ মানুষ, বিশেষত গরীব ও মহিলারাই হয়তো ভোটের ভাগ্য গড়ে দেবেন সবশেষে।
     
    কল্যাণ সেনগুপ্ত

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিজয় নস্কর, সিউড়ি, বীরভূম | 49.5.***.*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ০৫:০৬520906
  • গুরুচন্ডালির বেশিরভাগ এডমিন শুনেছি অ্যামেরিকায় থাকেন। মনে প্রশ্ন জাগে এনারা পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি নিয়ে এত চিন্তিত কেন? আমার সন্দেহ হয় এদের সঙ্গে সিয়ার একটা যোগাযোগ আছে। নন্দীগ্রামে সিয়ার হাত ছিল একথা কারোরই অজানা নয়। পশ্চিমবঙ্গে কমিউনিস্ট সরকার ফেলে দেওয়ার পিছনে গভীর চক্রান্ত চলেছে।
  • r2h | 172.58.***.*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ০৫:২৬520907
  • অমিতবীবুর পড়ে থাকার কমেন্টটা বুঝলাম না - আপনি কোথাও পড়ে আছেন? স্যরি জানতাম না... আর আমাকে নিয়ে বলে থাকলে, আমি মশাই পড়ে টড়ে নেই। আমি সদাই ফুরফুরে মাঝেমধ্যে উড্ডীন। আর আপনাকে হতাশ বাম ভাবি না তো, আশাবাদী বিজেপি ভাবি।
     
    তবে অ্যান্ডর ঠিক বলেছেন। ড্যাশ ড্যাশ কী তা জানি না, তবে রাজনীতিবিবর্জিত সফল সাহিত্য বলে কিছু হয় না।
  • Amit | 120.22.***.*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ০৫:৩৬520908
  • যাক বাবা। এদ্দিনে একটু ভরসা পেলাম। আপনাদের রীতিমতো আইডেন্টিটি ক্রাইসিস হচ্ছিলো। আর কে না জানে আশায় বাঁচে চাষা। একদিন পিসিভক্তরাও এমনই আশায় ছিলেন বলেই তো না আজকে রাজ্যের লোকের ভাল কিছু করার আশায় ছাই দিতে পারছেন। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ০৫:৩৯520909
  • সেই 'চুপচাপ ফুলে ছাপ' এর লেখক ভদ্রলোক অবধি বললেন হায়, এই রাজ্যে শেষ নিঃশ্বাস ফেলবো! সেদিনের ভিডিওতে দেখলাম।
  • &/ | 151.14.***.*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ০৫:৪১520910
  • এই দেখুন হুতেন্দ্র, সিয়া বলছেন একজন। আপনি যখন ওড়েন, তখন কি সিয়া থাকে পাশে? ঃ-)
  • &/ | 151.14.***.*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ০৫:৪৯520911
  • জ্ঞানীজনের কাছ থেকে শুনেছি সমাজের সঙ্গে যোগ না থাকলে সত্যিকারের সাহিত্য হয় না। এখন যদি বলেন সমাজ তো রাজনীতি ছাড়া হয় না, তাহলে তো অবশ্যই সাহিত্যও তাই। এবারে যদি লোকে চেপে ধরে মশাই মেঘদূতে রাজনীতি কোথায়? অভিজ্ঞান শকুন্তলমে রাজনীতি কোথায়? ক্ষীরের পুতুলে রাজনীতি কোথায়? চারমূর্তিতে রাজনীতি কোথায়? ---সেসবের উত্তর আপনাদেরই খুঁজে বার করতে হবে। :-)
  • &/ | 151.14.***.*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ০৬:৩০520912
  • এই সেদিন একজন তুমুল তর্ক করছিলেন এক গ্রুপে। বলছিলেন, "আসতোই না, এই পাগলের রাজত্ব আসতোই না, সিয়া না থাকলে। সরাসরি বাম থেকে রামে চলে যেত।"
  • :(( | 2401:4900:7081:1ad0:a5:d48:4c4b:***:*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ০৭:৪৯520913
  • এই সাইটটাটে ঢুকতে গেলেই তো এই লেখাটি দীপ দীপ দীপ দীপ করে ( সে অবিশ্যি এক কালে সাইটে ঢুকলেই বিপ বিপ বিপ বিপ করত মনে পড়ে,  আহা সে ছিল এক দিন গুরুদের!) , এটি তো বুলবুলভাজাই নাকি? সম্পাদিত লেখা? অমিত,  r2h, lcm   কীসব চিহ্ন,  দেখুন তো দিকিনি,   আপনারাই ভাল বলতে পারবেন।  কনফিিউশন একটু দূর করুন তো। যাঁরা পাঁঁচিলে বসে আছেেন, পড়ে টড়ে না গেলেই হল।
  • :(( | 2409:4060:2d32:f5d5:a964:1aec:2d61:***:*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ০৮:৩৬520914
  • আরে গেরো!  লেখাটার লিঙ্কই আসেনি যে! দেখি এবারে আসে কিনা। যদিও বুঝেই গেছেন কোন লেখার কথা বলছি।  সাইটে দীপ এসে যেখানে কোটি কোটি গোণাগুনতি করে যান! 
    https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=25216

    আগে সাইটে  বিপ পড়ত, এখন দেখি পড়ে দীপ!  স্ককিপ করে যাওয়ার জন্য মোটামুটি যথেষ্ট।
     

  • ইয়ে | 42.***.*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ১৮:৪০520918
  • গুরু আর চাননং এর মধ্যে বুঝি ঘটি-বাঙালের রেষারেষি?  
  • guru vs 4numberplatform | 91.193.***.*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ২১:০৯520921
  • চার নম্বর প্ল্যাটফর্ম অত্যন্ত সাজানোগোছানো ওয়েবসাইট। চমৎকার চমৎকার লেখা বেরোয়। সেই তুলনায় গুরু নিতান্তই একটা খাজা ফোরাম হয়ে গেছে। এখানে আজকাল তেমন কোয়ালিটি লোকজনও কেউ আসেনা।
  • aranya | 2601:84:4600:5410:944a:ecc7:7beb:***:*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ২৩:০৭520923
  • হুতো, সম্পাদিত বিভাগ খুবি ভাল ব্যাপার, দুলাল চন্দ্র ভড়ের সই সহ তালমিছরির মত :-) .  তবে ঐ লেখাগুলো চলবে না
     
    দেখ, আমি দিনে অন্তত একবার গুরুতে আসি। টইপত্তরের প্রথম দুটো পাতায় লেখাগুলোর শিরোনাম আর লেখকের নাম দেখি। ইন্টারেস্টিং লাগলে পড়ি। রাজনীতি সংক্রান্ত লেখা পারতপক্ষে মিস করি না। এই আমার পাঠাভ্যাস। অনুসন্ধান ব্যবহার করে কোন লেখা খুঁজে বার করা - এ কখনো করি নি। 
     
    তো এই পাঠাভ্যাসে, আমার কাছে শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগ দূর্নীতি নিয়ে রেডিও সাইলেন্স মনে হয়েছে, কারণ গত কয়েক মাসের মধ্যে এ নিয়ে কোন লেখা পড়ি নি। নাম কা ওয়াস্তে বুড়ি ছোঁওয়া লেখা - যাতে পার্থ সত্যিই চোর কিনা, অনুব্রত প্রসঙ্গে গরু পাচার আদৌ হয় কিনা- এই তরিকার লেখা, যার মূল লক্ষ্য বিজেপি বিরোধীতা (যেটা অবশ্যই করা উচিত), কিন্তু তৃণমূলের দূর্নীতি এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে সেটাকে এড়িয়ে যাওয়া যাচ্ছে না, তাই একটু উল্লেখ করা, এবং সেক্ষেত্রেও সিবিআই, ইডি কেই মূল অপরাধী ঠাওরানো :-) - এমন লেখার কথা বলছি না। 
     
    এই আলোচনায় কিছু লিঙ্ক এসেছে, তার মধ্যে দেখলাম  গত বছরের বুবুভায় দুটো  বিশ্লেষণমূলক, তথ্যবহুল লেখা বেরিয়েছিল, নিয়োগ দুর্নীতির ওপর - ভাল লেখা দুটো ই।  
    সুতরাং রেডিও সাইলেন্স শব্দ্বন্ধ সম্পূর্ণত- ই আমার পাঠাভ্যাস অনুযায়ী, যেক্ষেত্রে শুধু রিসেন্ট লেখা র কথাই মনে থাকছে। অন্য পাঠকের অভিজ্ঞতা আলাদা হতেই পারে। 
    আশা করি বোঝাতে পারলাম। 
     
  • aranya | 2601:84:4600:5410:944a:ecc7:7beb:***:*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ২৩:১৯520924
  • খাজা ফোরামের সংজ্ঞা কি জানি না, হয়ত ভাটে তেমন আড্ডা হয় না, বা টইতে যথেষ্ট ভাল আলোচনা হয় না  - এই কারণে বলছেন @ guru vs 4numberplatform
    তবে বুলবুলভাজায় প্রচুর ভাল লেখা বেরোচ্ছে। আমি ২০০৭ থেকে গুরু-র লেখাপত্তর পড়ছি। বুবুভার লেখার মান উর্দ্ধগামী, গত ১৬-১৭ বছরে 
  • nope | 15.***.*** | ০১ জুলাই ২০২৩ ২৩:২৭520926
  • হীরেনবাবুর লেখা ছাড়া বুবুভায় পাতে দেবার মতো আর কোন লেখা বেরোয়না। যাঁরা গুরুর লেখক বলে পরিচিত ছিলেন, কেবল গুরুতেই লিখতেন, তাঁরা কেউই লেখেননা। তাঁদের যতই 'সহি বাম' বলে ব্যাঙ্গ করা হোক, তাঁরাই গুরুর সম্পদ ছিলেন। এঁদেরকে গুরু থেকে তাড়ানো হয়েছে অথবা বিরক্ত হয়ে চলে গেছেন।
  • খ্যা খ্যা | 2401:4900:7065:c8a4:1092:9aff:fede:***:*** | ০২ জুলাই ২০২৩ ০১:৩৮520929
  • হাহা, এটা বেশ মজার চলছে কিন্তু। যেরকম সব পোস্ট একের পর এক আসছে, ৪ নং প্লাটফর্ম না কি যেন নিয়ে এসেই চলেছে, কেন আসছে তাও ভাল বোঝা যাচ্ছেনা, কেমন জানি মনে হচ্ছে, এর কত্তাব্যক্তিরাই সাইট প্রোমোট করতে এসে লিখে যাচ্ছেন না তো?  আমোদ হচ্ছে গুরু! 
     
    আর কোন 'সহি বাম' 'গুরুর সম্পদ' সিপিএম দের তাড়ানো হল, কেম্নে তাড়ানো হল, এসব আমাদের মত নতুনদের জানানোর দাবি রেখে যাচ্ছি। এসব গোপন কথা ওপেন হোক। ওপেনই থাকলে পাতা পোস্ট রেফার হোক। মোদ্দা কথা, এসব বাওয়াল কিসসার আমোদ ছাড়া যাবেনা! 
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০২ জুলাই ২০২৩ ০২:২৪520930
  • ইকিরে ভাই, চান্নং খুব ভালো সাইট যদি হয়, নিশ্চয়ই হবে, তো পড়ুননা, সেখানেই লিখুননা গিয়ে। খামোখা গুরুতে এসে প্রোমোট করার দরকার পড়ছে কেন?    
  • বিজয় নস্কর, সিউড়ি, বীরভূম | 49.5.***.*** | ০২ জুলাই ২০২৩ ০৫:৫৮520931
  • হিলারি ক্লিন্টনের মেইল আর্কাইভ যখন ফাঁস হল, তখনই এটা প্রমাণিত হয়ে গেল পশ্চিমবঙ্গের ওপর সিয়ার নজর ছিল। হয়ত সেই পুরুলিয়ার অস্ত্র বর্ষণের সময় থেকেই সিয়ার কার্যকলাপ বেড়েছে। ভারতের একটা রাজ্যে ৩৪ বছর ধরে একটি বামদল ক্ষমতায় রয়েছে এবং বিপুল জনসমর্থন নিয়ে রয়েছে - এটা ত অ্যামেরিকার পুঁজিবাদীরা মেনে নিতে পারেনা। বিশেষত চীনকে শায়েস্তা করতে দক্ষিণ এশিয়ায় ওদের বন্ধু ভারত। একটা গোপন আঁতাত নিশ্চই হয়েছিল। যার জন্য নন্দীগ্রাম হল, গুরুচণ্ডালির মত জনপ্রিয় সাইটে হলদী নদীর কুমিরের গল্প ছড়ানো হল। হিলারি এসে মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে কলকাতায় মিটিং করে গেল। এরপরও কি সন্দেহ থাকে যে পবর সিপিয়েম সিয়া ও পুঁজিবাদীদের যৌথ ষড়যন্ত্রের শিকার? জুলিয়ান এসাঞ্জকে মেরে না ফেললে উইকিলিকসের মাধ্যমে এই সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্ত হয়ত একদিন সামনে আসবে।
  • r2h | 2601:c6:d200:2600:c958:265d:188c:***:*** | ০২ জুলাই ২০২৩ ০৬:২৭520932
  • চার নং তো খুব ভালো ইপত্রিকা বলে শুনেছি। চেনাশুনো অনেকেই লেখেন। কিন্তু তার সঙ্গে গুরুর আবার কী! গুরু তো একেবারেই অন্যরকম প্ল্যাটফর্ম/ পোর্টাল... সংস্থা/ প্রকাশনা। 
    যত থাউকা কথা!
  • থাউকা কথা | 146.7.***.*** | ০২ জুলাই ২০২৩ ০৬:৫৬520933
  • শিক্ষাক্ষেত্রে দুর্নীতি নিয়ে গুরুর নীরবতার কারণ কি? অরণ্য যে প্রশ্নটি তুললেন, সেটার আর জবাব পাওয়া যাবে বলে মনে হয়্না। আসেন হুতোস্যার, মুলোদের জয়গান গাই।
  • সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় | ০২ জুলাই ২০২৩ ০৭:৪৫520934
  • নীরবতার কী আছে। আমিই তো লিখি। এখনই সেটাতেও গালিগালাজ চলছে দেখছি। টইয়ে দেখুন, পেয়ে যাবেন। সার্চ করলে আরও পাবেন। কিন্তু কৌতুহল নিবৃত্ত করার জন্য আমি চামচে করে সরবরাহ করতে পারবনা। 
     
    আপনার মনে হয়েছে গুরু নীরব, ঠিক আছে। কিন্তু জবাবদিহি করাটা গুরুর কারো কাজ না।
  • tutul shree | ০২ জুলাই ২০২৩ ১৩:১৬520938
  • এরূপ মমতা গীতির কারণ কি??
  • hehe | 138.***.*** | ০২ জুলাই ২০২৩ ১৩:৩২520939
  • নইলে বিজেপি চলে আসবে!
     
    চটিচাটাদের এটাই লজিক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন