এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • অর্থ ও আমাদের সাধারন গড়পড়তা জীবন 

    riya das লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৬ এপ্রিল ২০২১ | ১৩৯২ বার পঠিত
  • আমাদের এই সাধারণ গড়পড়তা জীবনে অর্থ এক ব্যাপক শব্দ। যার সীমানা এবং গুরুত্ব সত্যিই ব্যাপক। এর ব্যাপ্তি কতটা তা বোঝার জন্য অবশ্যই আমাদের বিল গেটস এর একটি সর্বজন গ্রাহ্য মন্তব্য মনে রাখতে হবে -

    "যখন তোমার পকেট ভর্তি টাকা থাকবে তখন শুধুমাত্র তুমি ভুলে যাবে যে 'তুমি কে', কিন্তু যখন তোমার পকেট ফাঁকা থাকবে তখন সমগ্র দুনিয়া ভুলে যাবে 'তুমি কে'" - বিল গেটস

    এখন তো বঙ্গে রাজনৈতিক তরজা ভীষণ গরম। নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো এখন পুরোদমে প্রচারে ব্যাস্ত। প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারের নানা উপকরণ এখন হামেশাই চোখে পড়ে। আর এই প্রতিটি আয়োজনেই টাকা খরচ করতে হয়।

    এর পরেই আসি আমাদের মতো সাধারণ ভোটারদের কথায়। আমরা সাধারণ ভোটার কিন্তু এখন রাজনৈতিক মহলে বিশেষ করে উঠে এসেছে একটি কথা "সংখ্যালঘু ভোটার"। আর এই "সংখ্যালঘু ভোটার"-দের একাংশ এমন মানুষ বা উপজাতি কে বোঝায় যারা সমাজ এবং সভ্যতা থেকে পিছিয়ে পড়েছে শুধুমাত্র টাকার অভাবে। এইবারে এই প্রশ্ন উঠতেই পারে শুধুমাত্র টাকার অভাব কেন? এইরকম সম্প্রদায়ের মানুষদের তো শিক্ষা, সংস্কৃতি, বাসস্থান, সর্বপরি খাদ্য ও বস্ত্রের ও অভাব। কিন্তু একটু ভেবে দেখুন তো উপরিউক্ত সব অভাবই টাকার অভাব নয় কি ? জীবনে অর্থের অনুকূলতা থাকলে জীবনের মূলস্রোত থেকে কি তারা পিছিয়ে পড়ত?

    এর থেকেও বড় কথা এখন মাতামাতি করা হচ্ছে কৃষকদের নিয়ে। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের কৃষকদের নিয়ে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল কৃষকদের নিয়ে আশঙ্কার কথা প্রকাশ করছেন এবং তাদের উন্নতির আশ্বাসবাণী শোনাচ্ছেন। এখন প্রশ্ন এটা যে, "কেন কৃষক সম্প্রদায়কেই প্রচারের একটি প্রধান স্তম্ভ হিসাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে?"

    কারণটা আমরা সবাই জানি, বিগত কয়েক দশকে ভারতবর্ষের কৃষকদের আর্থসামাজিক পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে। এবং তার প্রমান দেয় পুরো দেশে কৃষকদের আত্ম্যহত্যার হার। আর যেহেতু পশ্চিমবঙ্গে কৃষক সম্প্রদায় একটা বড় জায়গা জুড়ে রয়েছে তাই তাদের আশ্বাসবাণী শুনিয়ে ভোট আদায় করাটা একটা "Mind Game"।

    এ তো গেল আমাদের সাধারণ রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কথা। কিন্তু আমাদের ব্যাক্তিগত জীবনের সুখ, দুঃখ, সাফল্য, বার্থ্যতা, সার্থকতা সবেতেই অর্থের গুরুত্ব বিশেষ ভাবে প্রযোজ্য।

    আমরা সাধারণ মানুষরা বুঝতে পারিনা আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ কি? টাকা? সুখ? সাফল্য? না কি সার্থকতা? জীবনের একটা কঠিন সত্য এটাই যে সুখ, সাফল্য, এবং সার্থকতা সবটাই আপেক্ষিক ভাবে নির্ভর করে টাকার উপর। তাই আমরা সর্বাগ্রে টাকাকে গুরুত্ব দিয়ে ফেলি নিজেদের অজান্তেই। এবং জীবনের সব কিছু উপেক্ষা করে টাকার পিছনে ছুটতে থাকি আমৃত্যুকাল।

    কিন্তু জীবনে ভালো থাকতে গেলে "ফেল কড়ি মাখো তেল"-এর যুগে অর্থ তো অবশ্যই প্রয়োজনীয়। এই যুগে কেউই ভালো মানুষের দাম দেবে না যদি পকেট হয় গড়ের মাঠ।

    এর কয়েকটি উদাহরণ ইতিহাস মহাশয় আমাদের দিয়ে গেছেন।...... যেমন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, কাজি নজরুল ইসলাম, বা সুকান্ত ভট্টাচার্য এবং এদের সাথেই প্রবাদপুরুষ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এরা সবাই সমপ্রতিভাবান।

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছাড়া বাকি তিনজন সারাজীবন বসবাস করেছেন লেখালেখি এবং অর্থাভাবের সাথে যার ফলস্বরূপ খাদ্যাভাব, রোগ এবং চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর "পদ্মানদীর মাঝি" উপন্যাসে উপদেশও দিয়ে গেছেন কেউ যেন ডাল ভাতের ব্যবস্থা না করে সাহিত্যচর্চা না করেন।

    আর রবিঠাকুর জন্মেছিলেন সোনার চামচ মুখে নিয়ে। সামান্য বেঁচে থাকার রসদের জন্য তাকে সংগ্রামে করতে হয় নি। তাই তার অগুন্তি লেখা। তাঁর সাহিত্যচর্চাতে ও কোনো বাধা পড়ে নি।

    ঠিক এমনই আমাদের জীবনেও টাকা প্রয়োজন নিজেদের প্রয়োজনে। এককথায় অর্থ ছাড়া জীবন অচল। আবার এও সত্যি জীবনে অর্থের প্রয়োজন ততটুকুই যতটুকু আমাদের মনের চাহিদা। এই ধরুন কোনো ব্যক্তির খাদ্যের অভাব, তার কাছে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা থাকলে সে অবশ্যই পেট ভরে খেতে পারবেন। ঠিক একইভাবে বস্ত্র, বাসস্থান, এবং জীবনের প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানো সম্ভব অর্থের মাধ্যমে। কিন্তু অর্থনীতির ধারণাই সম্পদ সীমাবদ্ধ। এই সীমাবদ্ধ সম্পদের মধ্যেই আমরা আমাদের জীবনের সর্বোচ্চ শান্তি এবং সার্থকতা অর্জন করার চেষ্টা করে থাকি।

    আমরা আমাদের অর্থ দিয়ে কী করব সেইটা সম্পূর্ণরূপে আমাদের ব্যাক্তিগত ধারণা। একটা প্রবাদ আছে - "অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়, ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায়"। তাই সুখের জন্য ঠিক কি পরিমান অর্থ আমাদের প্রয়োজন তা আমাদেরই নির্ধারণ করতে হবে। মনে করা হয় স্বাভাবিক ভাবে, মোটামুটি ভালোভাবে চলার জন্য যেটুকু অর্থ প্রয়োজন তার সেই ব্যয় মেটাতে পারলেই খুশি হয় মানুষ। তবুও আমরা আমাদের অর্থকে জীবনের সর্বস্তরে প্রয়োগ করতে পারি।

    প্রথমেই আসা যাক বিনিয়োগের কথায়। আমরা আমাদের টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে জীবন সমৃদ্ধ করতে পারি। কথায় বলে, "টাকাতে টাকা আনে"। এই বিনিয়োগের মাধ্যমে টাকা যদি না ও আসে অভিজ্ঞতা তো আসতেই পারে। মনে করুন আপনি কোনো খাতে টাকা ব্যয় করলেন কোনো সমস্যা মেটানো বা সফলতার লক্ষ্যে। কিন্তু যে কোনো কারণবশত সেটা হল না। আপনি সেই সমস্যা মেটাতে পারলেন না বা সেই কার্যে সফল হলেন না। একটু ভেবে দেখুন আপনি এই টাকার বিনিময়ে অভিজ্ঞতা লাভ করলেন। যেটি অমূল্য এবং আপনার পরবর্তি জীবনে এটাকে কাজে লাগিয়ে আপনার জীবনের জন্য ভালো কিছু করতে পারবেন। কিন্তু এখন যদি আপনি সেই অভিজ্ঞতা গ্রহন না করেন বা জীবনে কাজে না লাগান তাহলে সেই টাকার ক্ষতি এবং আপনার জীবনের ক্ষতি দুটিই আপনাকে মেনে নিতে হবে।

    দ্বিতীয়ত, কাউকে কিছু দেওয়ার মাধ্যমে আপনি সুখ পেতে পারেন। সে দান হোক বা উপহার। এখানেও কিন্তু টাকার পরিবর্তে আপনার জীবনে মানসিক সুখ আসছে। আর এই সুখ অর্থ দিয়ে পরিমাপ করা সম্ভব নয়।

    তৃতীয়ত, সঞ্চয়ই হল বর্ম। টাকা জমাতেই হবে এমনটা কিন্তু অপরিহার্য নয়। কিন্তু বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ নরটন মনে করেন, "সঞ্চয়ের অর্থ যখন হাতে থাকে তখন তা মানুষকে সুখী করে তোলে। ঋণে জর্জরিত থাকা ভয়াবহ কষ্টের বিষয়। আর তাই ঋণের ওষুধ বলা যেতে পারে সঞ্চয়কে। জীবনে বাড়তি সুখ যোগ করে সঞ্চিত টাকা"।

    অর্থনীতির ভাষাতে "অনেকে টাকা" হলো আপেক্ষিক কথা। অনেক টাকা হওয়ার পরেও আমরা ছুটি "আরও অনেক টাকার" পিছনে। এই টাকার পিছনে ছোটা থামানো খুবই কঠিন কাজ। কারণ চাহিদা সহজে শেষ হতে চায় না। ঠিক কোন জায়গায় গিয়ে আমরা এই ছোটা থামাবো বা আদ্যেও থামাবো কি না সেটা নির্ধারণের দায়িত্ব আমাদেরই।

    যদি কেউ এই টাকার নেশায় পড়েন তাহলে সে তাঁর পরিবার, স্ত্রী, সন্তান কাউকেই সময় দেবেন না। সময় দেবেন টাকা উপার্জনকে। আর একটা সময় হয়তো নিজের জীবনের কাছেই ক্লান্ত হয়ে থেমে যাবেন। কিন্তু তত দিনে তাঁর ছেলেমেয়েরা নিশ্চয় অনেক বড় হয়ে যাবে। তিনি থামবেন কিন্তু তাঁর সন্তানদের ছোটবেলার সময়টা কি আর ফিরে পাবেন? আর এই ভাবেই নিজের কাছের মানুষদের সাথে সময় না কাটানোর ফলে সম্পর্কের বন্ধন আলগা হতে থাকে। আর কিছু কিছু অভাগার তো এমন অবস্থা হয় যে তার চলে যাওয়ার পর শোক করার মতো মানুষ থাকে না শুধু ভোগে করার মানুষ থাকে।

    মানুষের জন্য ভালো কিছু করার ইচ্ছা পূরণেও টাকা বিশেষ ভাবে প্রয়োজন। চলার পথে কিছু মানুষকে দেখেছি যারা সারাক্ষন মানুষের উপকারের জন্য কিছু করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। মানুষের বিপদে পাশে থাকার চেষ্টা করেন নিজের সামর্থ্য মতো। এরা কেউই কিন্তু নাম কমানোর জন্য কাজ করেন না। করেন মানুষের জন্য। মানুষ এমনিতেই এদের মনে রাখবে। তবুও এই কাজ মানুষের মানসিকতার সাথে ভারসাম্য রেখেই করা উচিত। আমাদের সাধারণ জীবনে সুখ অর্থের ভারসাম্যের উপরেই নির্ভর করে।

    আশা করি এই নতুন বছরে আমরাও আমাদের জীবনে টাকা, সুখ, এবং সার্থকতাকে সঠিক ভাবে উপযোগী করে তুলতে পারবো।

    তথ্যসূত্রঃ গুগল
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Yasin Arafat | ১৭ এপ্রিল ২০২১ ২০:২৪104826
  • ভালো লাগলো-

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন