এনাকে নিয়ে সক
এনাকে নিয়ে আপাতত দৌড়ঝাঁপ চলচে। পরে এসে লিকচি।
তো, আপ্নাদের কাছে, সকাল সকাল কুতুয়া নিয়ে গ্যানের ঝাপি উজার করে, বেড়িয়েছি এট্টু বাজার কত্তে।
ফেরার পথে ছ্যাড়ছ্যাড় বিষ্টি শুরু হল। গাছের তলা দিয়ে দিয়ে আসচি। দেখি, ইনি, চিতপাত হয়ে পড়ে, খাবি খাচ্চেন। ডানার একদিকে পোড়া। এদিকে হাতে বাজার ইত্যাদি।
আশেপাশের দোকান ইত্যাদির কোন হ্যাত নেই। আমার ঘরেও এই মুহুর্তে রেস্কিউ কিট নেই, এক পুরনো কলিগের সংগে রেস্কিউতে যেতুম, তাকে কল।
ফোন নট রিচেবল। কেযানে কোন চুলোয়। আবার একটা অন্য নাম্বারে। ফিস ফিস তরুনণিকন্ঠ্য। স্যার, উই অনলি রেস্কিউ ডগস স্যার।
পিপল ফর এনিম্যাল। এদের অফিস কেংগেরিতে। আমাদের জেপি নগর থেকে গাড়িতে দেড় ঘন্টা। অগত্যা ফোন। তুলেই ফটো আর ডিরেকশন চাইল, শেয়ার করে দিলুম। ঝম ঝম বিস্টি এদিকে।
বাদুড় থেকে রাবিস ছড়ায়, রিসেন্ট আরও নানা রোগের ভয় যোগ হয়েচে। ত, কেও ভিড়চে না। এক পরিচিত দোকানে বাজারের ব্যাগ রেখে, কারটন আর প্লাস্টিক নিলুম, বাদুড় গোপাল তখন কামড়ানর কণ্ডিশনেই নেই, কীসের রাবিস, হাত প্লাস্টিকে মুড়ে, কারটনে শুইয়ে, জলের ঝাপ্টা থেকে দূরে রাখা রইল।
ঠিক এক ঘন্টা পর ফোন, লোক এসে গ্যাচে। নিয়ে গেলো সংগে করে।
তারপর, দাঁড়িয়ে দোকানে কথা বলছিলুম। ওরা আগেই দেখেচে, ইলেক্ট্রিক শকের কেস। লাইন শর্ট হয়ে সব দোকানে বাত্তি চলে গেসল। সাপ্লাই এর লোক এসে সারিয়ে দিয়ে গেছে। কিন্তু বাদুড় এর জন্যে নিজেরা কিছু করা দূরে থাক, রেস্কিউ তে একটা ফোন ও করেনি। যাজ্ঞে যাক ।
ত, টই টা খোলা রইল। নিজের নিজের এলাকার এনিম্যাল রেস্কিউ এর যোগাযোগ ইত্যাদি শেয়ার করতে পারেন। যে, যে শহরে থাকেন।
রেস্কিউ এক্সপিরিএন্স ও। আমরা আগে বাজপাখি, ব্রাহ্মিনি কাইট ইলেক্ট্রিক শক খাওয়া থেকে রেস্কিউ করে নিজেরাই সারিয়ে তুলেছি। এবার, কী হবে সিওর নই। আশা করি সারভাইভ করবে।