
জ্ঞানপিপাসু | 162.158.***.*** | ০৬ মার্চ ২০২০ ১৪:৪২729843একটু ডিটেলে লিখুন না।
জয় | 162.158.***.*** | ০৬ মার্চ ২০২০ ১৮:৫১729845
জয় | 162.158.***.*** | ০৭ মার্চ ২০২০ ০২:১৫729858
জয় | 162.158.***.*** | ০৭ মার্চ ২০২০ ০২:৪৩729859
জয় | 162.158.***.*** | ০৭ মার্চ ২০২০ ১৮:৫১729867
জয় | 162.158.***.*** | ০৭ মার্চ ২০২০ ২৩:৩৮729873
জয় | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০০:০৩729877
জয় | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০০:১৫729878
জয় | 14.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০০:২৪729879
জয় | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০১:০২729880
জয় | 14.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৪:৩৬729881
জয় | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৫:০৯729882
জয় | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৭:৪১729883
জয় | 14.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ০৮:০২729884
জয় | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ১১:২৭729885
জয় | 14.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ১১:৫৯729886
r2h | 172.69.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ১২:০৩729887
জয় | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ১২:৫০729888
জয় | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ১৬:২০729890
জয় | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ১৬:৫৭729896
জয় | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ১৬:৫৯729897
জয় | 162.158.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২০ ১৭:০৯729898
কোটের মানে? | 162.158.***.*** | ১২ মে ২০২০ ২০:০০731362
জয় | 14.***.*** | ১৪ মে ২০২০ ১০:২৩731387সরি, এখানে বক্তব্য সত্যি পরিস্কার হয়নি। মধুশ্রী মনে করেন ৪৩-এর মন্বন্তরের মূল কারণ চার্চিল সরকারের ভ্রান্ত আমদানী-রপ্তানী এবং জাহাজ পরিবহন সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত। কিন্তু সরকারী তদন্তের সময় এই সরকারী সিদ্ধান্তকে প্রশ্ন করা হয়নি। ম্যালকম বলছেন যুদ্ধকালীন সরকারী সিদ্ধান্তকে প্রশ্ন করা নিষিদ্ধ ছিল। তাই ম্যালকমের বক্তব্য: দুর্ভিক্ষের মূল কারণকে তদন্ত আওতায় না এনে তদন্ত করা হয়েছিল।
জয়
জয় | 162.158.***.*** | ১৫ মে ২০২০ ১২:৪২731396এইটা ইন্টারেস্টিং। বছর খানেক আগে গার্ডিয়ানে বেরিয়েছিল। ভারত ও আমেরিকার কিছু গবেষক ভারতীয় উপমহাদেশে ১৮৭৩ থেকে ১৯৪৩সালের মধ্যে ছয়টি বড় দুর্ভিক্ষের উপর রিসার্চ করেছেন। তাঁরা ঐ সময়ের মাটিতে আর্দ্রতার পরিমাণ ক্যালকুলেট করেছেন। কম বৃষ্টি আর উচ্চতাপমাত্রা মাটির আর্দ্রতার ঘাটতি ঘটায়; যা কিনা খরার মূল সূচক হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
ঐ সত্তর বছরের মধ্যে ঘটা ছ’টা দুর্ভিক্ষের মধ্যে পাঁচটিতে উল্লেখযোগ্যভাবে মাটির আর্দ্রতার ঘাটতি পাওয়া গেছে।যেমন ধরুন, ১৮৯৬-৯৭ সালেউত্তর ভারতের বেশিরভাগ অংশে ১১% ঘাটতি পরিমাপ করা হয়েছিল। যার ফলে সারা দেশে খাদ্য সংকট দেখা দেয়, প্রায় ৫ মিলিয়ন লোক মারাযায়।
তবে গবেষকরা বলছেন, বাংলায় ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষ, যার ফলে ৩ মিলিয়ন মানুষ মারা গিয়েছিল, তা অন্যরকম ছিল। জিওফিজিকাল রিসার্চলেটারস জার্নালে গতবছর ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত এই সমীক্ষা বলছে ১৯৪৩ এর শেষদিকে (জুন থেকে সেপ্টেম্বর), দুর্ভিক্ষ যখন সবচেয়ে ভয়াবহতখন বৃষ্টির মাত্রা গড়ের চেয়ে উপরে ছিল!
গবেষকদলের প্রধান, গন্ধিনগরের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির সহযোগী অধ্যাপক বিমল মিশ্রের মতে
"এটি একটি অনন্য দুর্ভিক্ষ, কোনও বর্ষার ঘাটতির জন্য নয়, বরং সরকারী নীতির ব্যর্থতার ফলে ঘটেছিল।”