এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • ফিরে আসা

    pi
    বইপত্তর | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ | ৯৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 127.194.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ১০:৫২707237
  • কেমন লাগে, আগে পড়া বই অনেকদিন বাদে আবার পড়লে, সিনেমা কি অন্য কিছু আবার দেখলে, গান আবার শুনলে ? কখনো হতাশ করে। কখনো ধুলো সরিয়ে মণিমাণিক্য ঠিকরে বেরোয়। মনে হয়, আগে কেন একে চিনিনি।
    রিভিজিটের গল্প হোক। কাল গ্রুপে শাক্য, স্বাতীরাও অনেক কিছু লিখছিল, এখানেও লিখুক। বাকিরাও।
  • pi | 127.194.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ১০:৫৬707241
  • এটা ঠিক বই নয়, একটা লাইনের কাছে ফিরতে চাওয়ার গল্প।

    কী কুক্ষণে যে লোভে পড়েছিলাম ! অবশ্য লোকে লোভে কুক্ষণেই পড়ে বা লোভে পড়লে তাকে কুক্ষণই বলে। কী দরকার ছিল এতদিনের রেজোলিউশন ভাঙার কে জানে। কিম্বা ল্যাদ। বলা ভাল, খোঁড়া অজুহাত ওয়ালা ল্যাদ।ক'দিন আগে লিখেছিলাম, একটা বইয়ের কথা। লিখেছিলাম যে, বইটার সিরিফ প্রথম পাতার একটা লাইন এখন মনে আছে,একটা সুইসাইড নোট। লাইফ ইস ফান, ডেথ ইস ফানিয়ার ।। এইরকম কিছু। বইটার চার্ম নিশ্চয় তখন এই লাইনটা ছিলো না। কিন্তু কী যে ছিলো তা এখন পুরো ধোঁয়া। অনেকবার ভেবেছি , বইটা কিনে ফেলি আবার। বইয়ের দোকানে গিয়ে আর মনে থাকেনি। বাড়িতে যখন মনে পড়েছে, তখন আবার এটার জন্য দোকান যেতে ল্যাদ খেয়েছি আর ল্যাদের একটা অজুহাতও বের করেছি। যদি কিনে এখন পড়ে বইটাতে সেই কাড়াকাড়ি করে পড়ার মত চার্মিং আর কিছু খুঁজে না পাই ( না পাবার সম্ভাবনাই কি বেশি নয়) , সেটা নেহাতই খারাপ একটা ব্যাপার হবে। স্মৃতির সতত সুখি সুখি ইমেজটা নষ্ট হতে দিতে নেই।সেদিন লেখার পরে পরেই ঐ লাইনটা মাথায় মধ্যে আবার কেমন কবর থেকে গা ঝাড়া দিয়ে উঠে বসলো। আর হণ্ট করে যাচ্ছিলো। কোথায় কেন একজন এই কথা বললো ? কথাটা আমারও মাঝেমাঝেই বলতে ইচ্ছে করে বলেই কি ভাবনার দোসরের ভাবনার গতিপ্রকৃতি খুঁজতে চাইছিলাম ? আগের সব চার্ম হারিয়ে যাবার রিস্ক নিয়েও তাই বইটা, এদ্দিন বাদে, আবার সত্যি সত্যি খুঁজতে ইচ্ছে হল। ঠিক খোঁজার ইচ্ছেও না, মনে হল, নেটের এই সব-পেয়েছির-জগতে ল্যাদ খেতে খেতেও বোধহয় বইটা যোগাড় করে ফেলা যায়। আর গেলও। পরোপকারী দরাজহস্ত লোকজনের অভাব এখনো পড়ে নাই।এদিকে বইটা পাবার পরে আবার সেই দোনোমোনো। কিন্তু দ্বিধা, দ্বন্দ্ব , ভয় সব কিছু ছাড়িয়ে লোভই জিতলো শেষমেশ। লোভ, জানার। কখন একটা লোক বলে লাইফ ইস ফান, বাট ডেথ ইস ফানিয়ার । আর বলে পট করে মরে যায়।পিডিএফ হাতে করে উল্টোনো যায়না। আঁকড়ে খামচে ধরা যায়না। আঁকড়ে, খামচে পাতা উল্টোনোর কোন দাগ , কোন ভাঁজই পড়েনা পিডিফে। তাই পিডিফ বুঝতেই পারলো না কতটা ধৈর্য্যহীনতা ছিল বইটার প্রথম পাতায় যাবার জন্য। প্রথম লাইনে।কিন্তু নেই। পরের লাইনেও না। এমনকি গোটা প্রথম পাতাতেই না।
    বইটা ১৩১ পাতা অব্দি পড়ে ফেলেছি। না, কিশোরীবেলার চার্মের রহস্য বুঝতেও অপারগ হইনি। সে অর্থে কিছু হারাইনি। কিন্তু খুঁজেও পাইনি। ঐ লাইনটা। লেখার গতিপ্রকৃতি দেখে কেমন জানি ক্রমশঃ মুষড়ে পড়ছি, ঐ লাইনটা আর পাবোনা বলে।লেখাটা তেমন ভাল না লাগলেও একটা রুদ্ধশ্বাস টানটান ভাব তো আছেই। আর টেনে রাখা ভাষা। শীর্ষেন্দুর লেখায় যেমন থাকে। সেই টান টানছে একরকম ,অস্বীকার করবোনা, আর শেষ পনেরটা পাতা পড়ার জন্য।এদিকে যত এগোচ্ছি, ততই ভয়। চেপে ধরছে। যদি আর শেষমেশ শেষ অব্দি লাইনটা আর খুঁজে নাই পাই ! ছেড়েই দি বরং ?
    বিকেলের মৃত্যু শিকেয় উঠুক। লাইনের মৃত্যু টা তো আটকাই।

    পুঃ আমি আর বইটা শেষ করিনি। পরোপকারী, শুভানুধ্যায়ীরাই জানিয়ে দিয়েছিলেন, এরকম কোন লাইন ঐ বইয়ে নেই।
    অতএব এখনো ফিরতে পারিনি। লাইনটা নিয়ে নিরুদ্দেশ সম্পর্কে ঘোষণা জারি আছে।
  • শাক্যজিৎ | 116.5.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ১৩:০৮707242
  • এটা আমার না, আমার বাবা মায়ের গল্প।।

    আমার বাবা বগুড়ার মানুষ। মানে দেশভাগের পর এদিকে চলে এসেছিলেন। তারপর যা হয়, বগুড়া নিয়ে গল্প করে করে মাথা খারাপ করে দিয়েছেন আমাদের সকলের। আর বয়েস বেড়েছে, পাগলাটে হয়ে গেছেন। আম খেতে বসলেও বলেন 'বগুড়ার আমের সাইজ হাতির কানের মত ছিল'। "আমাদের করতোয়া নদীর জল বেলজিয়ান কাচের মত স্বচ্ছ ছিল" এসব। তো এই অবস্থায় কিভাবে যেন আশির দশকে বাবার অফিসের লাইব্রেরি থেকে একটা বই বাবা নিয়ে আসে। তখনো আমার জ্ঞান হয়নি। মা যেহেতু ততদিনে বাবার কাছ থেকে শুনে শুনে সব জেনে ফেলেছে, মা-ও ওই বইটা পড়েছিল। এবং তারপর গত পনেরো বছর ধরে আমার কানের পোকা খেয়ে ফেলেছিল এই বলে "জানিস একটা বই ছিল যেখানে বগুড়ার রাস্তা ঘাট নদী সব কথা লেখা ছিল। তোর বাবা পড়ে খুব মন খারাপ করত" এসব। এদিকে কি বই কি নাম কে লেখক সেসব মনে নেই।

    এবার বইমেলা থেকে দেজ পাব্লিকেশনের বই-এর লিস্ট নিয়ে এসেছিলাম বাড়িতে। মা সেই লিস্ট দেখতে দেখতে হঠাৎ আমায় উত্তেজিত হয়ে বলল "এই তো সেই বই। এটাই পড়েছিলাম। তুই কালকেই আবার গিয়ে নিয়ে আয়"।

    বইটা হোল নিমাই ভট্টাচার্য্যের লেখা 'শহরতলী" বলে একটা চটি উপন্যাস।

    বইমেলা থেকে সেই বই আনা হোল। দীর্ঘ প্রায় ৩০ বছর বাদে বাবা আর মা দুজনেই সেই বই আবার পড়ে বগুড়া খুঁজে পেল
  • শাক্যজিৎ | 116.5.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ১৩:০৯707243
  • হারবার্ট। যখন জেঠিমা গান গাইছেন আর কাঁদছেন, সেখানে একটা প্যারাগ্রাফ ছিল, "মন কেমন করে। সব কিছুর জন্য মন কেমন করে। বিনুর জন্য করে, বুকির জন্য করে, চিলছাতের জন্য করে" এরকম করে। শুধু ওই জায়গাটা পড়তে গিয়ে আমার হারবার্ট বার পনেরো পড়া হয়ে গেল।

    সাউন্ড এন্ড দ্য ফিউরি। একদম শুরুর প্যারাগ্রাফটা। যেখানে গলফ কোর্সে বসে 'ক্যাডি' নামটা শুনে সেই পাগল অবোধ ছেলেটি কাঁদছে। বার পঞ্চাশেক শুধু ঐটুকু জায়গা পড়েছি। পুরো বইটা আর পড়তে হয়নি যেহেতু ওটাই ফার্স্ট প্যারা ছিল
  • শাক্যজিৎ | 23.2.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ১৪:৩০707244
  • এই বই-এর কাছে ফিরে আসা যে কি নস্টালজিয়া জাগায় !! হলদে পাকির পালক দশ বছরের ব্যবধানে দ্বিতীয়বার পড়ার পর প্রথমবার পড়ার স্মৃতি হুড়মুড়িয়ে ভিড় ক্করে এসেছিল। ট্রেনে যেতে যেতে ওপরের বাংকে বসে পড়েছিলাম। তখন আমি দশ কি এগারো।

    যাই হোক, অন্যরাও লিখুক
  • hu | 140.16.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ১৯:৪৯707245
  • "টেলিস্কোপ কি বলে" - ফোর থেকে ফাইভে ওঠার আগে পড়া। আমার অ্যাডমিশন টেস্ট হয়ে গেছে। ভাই ক্লাস ওয়ানে উঠবে। ওর অ্যাডমিশন তখ্নও বাকি। বাবা-মা ওকে পড়াচ্ছে। আমার ছুটি। ছাদের সিঁড়িতে বসে পড়ছি "টেলিস্কোপ কি বলে"। তখন তো নক্ষত্রবিজ্ঞানীই হতে চেয়েছিলাম। সে চাওয়ায় খুব একটা জোর ছিল না মনে হয়। হতে পারি নি। তবে যতবার কালপুরুষ দেখি, সপ্তর্ষিমন্ডল দেখি, ক্যাসিওপিয়া দেখি - এই বইটা মনে পড়ে। হাজার-কোটি বার মনে পড়ে। গত কুড়ি বছরে বইটা পড়া হয়নি আর। কালো রঙের মহাকাশে একটা বিশাল লাল সূর্য ছিল বইটার প্রচ্ছ্দ। এটা লিখতে লিখতেই মনে পড়ে গেল আরেকটা বইয়ের কথা - দাঙ্কোর জ্বলন্ত হৃদপিন্ড। সেই বইটাতে একটা ছবি ছিল - দাঙ্কো তার সূর্যের মত উজ্জ্বল হৃদপিন্ডটাকে বার করে আলো দেখাচ্ছে তার সঙ্গীদের। আমাদের ছোটবেলার রাশিয়ান বইগুলোর মধ্যে একটা। সে বই আর নেই। ইংরিজিতে পড়তেও চাই না।
  • Tim | 140.126.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ২০:৫৬707246
  • এই টইটা খুব ভালো হচ্ছে। আমার যে কয়েকটা বই নিয়ে এমন হয় তার মধ্যে তিনটে ভস্তকের বই। একটার নাম মনে হয় ছিলো ইশকুল আর অন্যটা বিখ্যাত "পেনসিল ও সর্বকর্মার অ্যাডভেঞ্চার"। তখন গরমের ছুটিতে দুপুরে ঘরে টেঁকা যেত না, অ্যাসবেস্টসের ঢাকা দেওয়া বাড়ি তেতেপুড়ে উঠতো। ফলতঃ খাটের নিচে মেঝেতে শুয়ে বই পড়তাম। প্রথম বইটা অনেকবার পড়েছি, পাশের বাড়ির বন্ধুর কাছে ছিলো, মাঝেমধ্যেই এনে পড়তাম। অথচ গল্পগুলো মিলেমিশে কেমন একটা সমসত্ত্ব স্মৃতির মত জেগে আছে। বড়ো হয়ে তাই পড়িনি একেবারেই। পেনসিল অবশ্য এই সেদিনও পড়লাম, এখনও অপূর্ব লাগে। তিন্নম্বরটা উভচর মানুষ। সেই ফাইভ না সিক্সে পড়েছিলাম।
  • স্বাতী | 24.14.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ২১:২৮707247
  • ইপ্সিতাদি বললেন এখানে পোস্ট করতে, কালকের কয়েকটা বিচ্ছিন্ন কমেন্ট তাই এক সাথে দিচ্ছি।

    *

    রিসেন্টলি ফ্লবেয়ারের মাদাম বোভারি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো, অথচ আগে একবার অনেককাল আগে পড়েছিলাম তখন একদম ভালো লাগেনি। এরকম অনেক বইতেই ঘুরেফিরে এসে নতুন জিনিস পেয়েছি। কবিতাতেও - কলেজে প্রথম বর্ষে পড়ার সময় কলেজ স্ট্রীটে একটা টি এস এলিয়টের সেলেক্টেড পোয়েমস এর একটা ছেঁড়া কপি কিনেছিলাম, খুব একটা বুঝতাম না কিন্তু তাও মাঝে মাঝেই কি অদ্ভুত নেশায় বসে পড়তাম (আমার কাছে কবিতা পড়া মানে জোরে জোরে)। তারপর একদিন ফিরে এসে দেখলাম কবিতাগুলো কি ভাবে যেন আপন হয়ে গেছে।

    *

    আরেকটা বই যেটা এখানে সকলেই পড়েছেন, এবং ফিরে গিয়ে হতাশ তো করেনি উল্টে গায়ে কাঁটা দিয়েছে, হচ্ছে আরণ্যক। এটা হাতে আসে একটু অদ্ভুত ভাবে - আমার ঠাকুরদা আমাদের ছোট্ট পাবলিক লাইব্রেরীতে একটা কম্পিটিশন আয়োজন করেন যেটা শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়িত হয়নি, কিন্তু তার জন্য সব কটা প্রাইজের বই আমি গাপ করে নিই স্বাভাবিক ভাবেই। আমি তখন ক্লাস সেভেনে, বাড়িতে সমগ্র থাকলেও পড়িনি। তখন আরণ্যক এক বার পড়লাম, তারপর বারবার পড়লাম - অদ্ভুত মায়াময় একটা জগতের কথা, একেকটা কি অদ্ভুত চরিত্রের পোরট্রেট, ইত্যাদি। ব্যাস ওই অবধি। তারপর অনেক দিন গেছে, আরও অনেক ওনার লেখা পড়েছি সমগ্রটা নিয়ে, কিন্তু আরণ্যক আর পড়া হয়নি। তারপর এমএ পড়ার সময় ট্রান্সলেশন স্টাডিজ-এর কোর্সে স্যার বললেন একটা নিজেরাও অনুবাদ করো, তখন শখ চাপলো এটারই কিছুটা করি। সেই হাতে নেওয়া - মানে চোখ খুলে যাওয়া যাকে বলে। মঞ্চি বলে সেই মেয়েটির গল্প - ভেবেছিলাম মিষ্টি প্রেম টাইপ, কে জানতো চা বাগানে কর্মচারীদের ইতিহাস সেই বয়সে! আর সেই রাজার বিড়ি বাঁধার গল্প, সেটাই বা ঠিক কি আগে বুঝিনি! একেই বলে ফিরে আসা।
  • স্বাতী | 24.14.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ২১:৩১707248
  • পেনসিল ও বিশ্বকর্মার অনেক দিন পরে নাম শুনলাম! আমাদের লাইব্রেরিতে ছিল, নিয়ে পড়েছিলাম। আরেকটা বই ছিল, দুই বন্ধুর কীর্তিকলাপের গল্প - কি নাম কে জানে। অনেকগুলি সোভিয়েত বইয়ের নাম এখন আর মনে পরে না।
  • দানবকৃষ্ণ | 215.174.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ২২:১৪707238
  • আট বছরের জন্মদিনে মামা উপহার দিয়েছিল কাজিরাঙার জঙ্গলে, এনবিটির বই, সবুজ ঘাসের বন থেকে গন্ডারের মুখ দেখা যাচ্ছে। বাড়িতে শেষ না হওয়ায় পরদিন স্কুলে নিয়ে গিয়ে সারাদিন অন্য বই খাতার ফাঁকে রেখে উর্দ্ধশ্বাসে পড়ছিলাম, কিন্তু শেষ হয়নি, শেষ ক পাতা বাকি ছিল। বাড়ি এসে ব্যাগ খুলে দেখি বই নেই। পরদিন স্কুলে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও কোথাও পেলাম না, গল্পের বই স্কুলে নিয়ে যাওয়া এবং ক্লাসে বসে পড়া এইসব কারনে বাড়িতেও বলিনি, লাইব্রেরীতেও পাওয়া গেল না, বইটা না পড়া থেকে গেল।

    অনেকদিন পর ২০১০ না ১১র বইমেলায় এনবিটির স্টলে বইটা পেয়েছিলাম। কিন্তু আর ধরে দেখিনি, না পড়াই থাক।

    নারায়ণ গঙ্গো-র গল্পটা যেন কি? ছোটবেলায় একটা গল্পের বই ধার নেওয়া নিয়ে নানারকম হেনস্তা ইত্যাদি।
  • aranya | 154.16.***.*** | ১৮ এপ্রিল ২০১৬ ২৩:০৪707239
  • কিছু পছন্দের বই - একটু উষ্ণতার জন্য,, কোয়েলের কাছে - এগুলো আর ফিরে পড়তে ইচ্ছা হয় না

    আরণ্যক, চাঁদের পাহাড়, হাজার চুরাশির মা, অরণ্যের অধিকার - এমন কিছু বই বার বার ফিরে পড়ি - আজও ভাল লাগে
  • robu | 213.132.***.*** | ২০ এপ্রিল ২০১৬ ০৭:৫২707240
  • ইঁট পেতে গেলাম। এই গল্পটার বাংলা অনুবাদ। "সার্কাসের ছেলে"-তে ছিল। পরে লিখব।
    https://en.wikipedia.org/wiki/The_Prisoner_of_the_Caucasus_(story)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন